এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • syandi | 2401:4900:88ac:e65f:ac4f:ed7:30a8:***:*** | ২৯ মার্চ ২০২৫ ২০:৫৮536715
  • ডিসি, আপনি আসবেন মাঝে মাঝে। আপনার উইটি রিমার্কগুলো বাঁধিয়ে রাখার মত, ওগুলো নিয়মিত চাই।
  • r2h | 208.127.***.*** | ২৯ মার্চ ২০২৫ ২০:২৬536714
  • b | 42.105.***.*** | ২৯ মার্চ ২০২৫ ২০:২২536713
  • ধন্যবাদ 
  • . | ২৯ মার্চ ২০২৫ ২০:০৯536712
  • বোকাবৎ/ দন্তপাটি/ করিয়া/ বাহির
    কোরো না/ অকারণে/কৃতিত্ব/ জাহির
  • . | ২৯ মার্চ ২০২৫ ১৯:১৮536711
  • ছন্দ ঠিকই আছে।
    আধ মাত্রাও বেশি ঠেকছে না কানে।
    অকারণে শব্দটা ঠিকমতো উচ্চারণ করতে হবে। ব‍্যস।
  • b | 2402:3a80:1c71:dc99:478:5634:1232:***:*** | ২৯ মার্চ ২০২৫ ১৭:৩২536710
  • আহা আপনাদের সুকুমারের কবিতা সংশোধন করতে বলি নাই 
  • Ranjan Roy | ২৯ মার্চ ২০২৫ ১৬:৫০536709
  • বোকাবৎ /দন্তপাটি/ করিয়া/ বাহির
    অকারণে/করিওনা/কৃতিত্ব/ জাহির। 
     
    আমার কানে মাত্রা বেড়েচ্ছে  মনে হচ্ছে না।
  • একক | ২৯ মার্চ ২০২৫ ১৬:৩৫536708
  • একমাত্রা কোথায় বাড়চে?  
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:99e:e6dc:35f:***:*** | ২৯ মার্চ ২০২৫ ১৫:৩৬536707
  • &/ আমি ভালোই আছি। নানা অকাজে ব্যাস্ত হয়ে থাকি, আর এদিক ওদিক ঘুরে বেড়াই। ভাটিয়ালিতে আজকাল এতো হাইফাই আলোচনা হয় যে আর পোস্ট করার সাহস পাই না। 
     
    আবার পরের বছর পোস্ট করবো, ততোক্ষন একটা গান শুনুন :-)   
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ২৯ মার্চ ২০২৫ ১৪:৫৫536706
  • বোকাবৎ দন্তপাটি করিয়া বাহির
    অকারণে করিও না নিজেরে জাহির
  • হুম | 2405:8100:8000:5ca1::7d:***:*** | ২৯ মার্চ ২০২৫ ১৪:১৬536704
  • 'করিও না' অথবা 'কোরো না হে' করলে মিলে যেত।
  • b | 14.139.***.*** | ২৯ মার্চ ২০২৫ ১৩:১৬536703
  • আচ্ছা রেসিডেন্ট ছান্দসিকেরা একটু বলুন তো , এই দুটোয়  ছন্দ ঠিক আছে কি না ? না কি আমারই ভুল হচ্ছে   ? 
     
    যদি সম্ভব হয়, মাত্রা দিয়ে দেবেন । 
     
    "বোকাবৎ দন্তপাটি করিয়া বাহির
    কোরো না অকারণে কৃতিত্ব জাহির"
    (পরিবেশন / খাই খাই/ সুকুমার রায় ) 
     
    (  সুকুমার রায়ের  ছন্দ সাধারনতঃ  স্লাইড ক্যালিপার্স , কম্পাসে ইত্যাদিতে মেপে তৈরি  হত তো)
     
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৯ মার্চ ২০২৫ ১২:৪৬536702
  • অক্সফোর্ডের ছেলে মেয়েরা লক্ষ্মী। কেমব্রিজে হলে ভাট বকতেই দিত না। নাইজেল ফ্যারাজ কে দেয় নি আই এম এফ কর্তার বক্তৃতাতে ও বেশ ঝামেলা হয়েছিল।
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৯ মার্চ ২০২৫ ০৭:৪৭536701
  • অনেকদিন ডিসির খবর নেই, গানও দেন না 'নিন একটা গান শুনুন' বলে। ও ডিসি, আপনি কোথায়? ওদিকে পিসি যে লন্ডন গেলেন!
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৯ মার্চ ২০২৫ ০৭:৪৫536700
  • আজকে গুরুচন্ডালি সাইট মাঝে মাঝেই দেখছি খুলছে না
  • MP | 2409:4060:2e12:881b:696:204c:6ef2:***:*** | ২৯ মার্চ ২০২৫ ০০:৪৪536699
  •                                                জিয়োপলিটিক্স নিয়ে এই গান , আপনারা শুনতে থাকুন 
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৮ মার্চ ২০২৫ ১৫:৪২536698
  • ফ্রম  Partha Mandal

             ।।শ্রীমতি বন্দ্যোপাধ্যায় সকাশে একটি সন্ধ্যা।।

    আজ বহুদিন বাদে ঘটনাটা মনে পড়ল। অক্সফোর্ড এর কেলগ কলেজ এ মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী শ্রীমতি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর আলোচনা সভা থেকে ফেরার সময়।
    ভেবেছিলাম, কোনো এক্সপেক্টেশন না নিয়ে যাচ্ছি যখন, তখন হয়তো কিছুটা ভালো লাগা নিয়ে ফিরব। কিন্তু হায়, ওঁর বক্তৃতা ছিল সেই ব্যাঙ্গালোরের কল্যাণমণ্ডপে বিয়ের খাবারের অব্যবস্থার মত।

    আসলে বক্তৃতার সমস্যাগুলো ছিল কতকটা এই রকমের:

    ১) ওঁর বক্তব্যে কোনো সাবস্ট্যান্স বা সারবত্তা ছিল না। ভীষণ অপরিচ্ছন্ন খসড়া। খুব আনর্গানাইজড আর রিপিটাইটভ। এই নিজের নয় বছরের গল্প, পরের মুহূর্তে রামকৃষ্ণ পরমহংস, তার পরেই চলে গেলেন লক্ষ্মী ভাণ্ডার, কিছুক্ষণ পরেই কগ্নিজ্যান্ট এর কথা।

    ২) ওঁর এই ধরণের বক্তৃতা আমরা বিগত বহু বছর ধরে শুনে আসছি। অন্ডালের মাঠ থেকে অক্সফোর্ড এর হল, সব জায়গাতেই ওঁর বক্তব্যের মূল সুর এক তারেই বাঁধা। সেই হাত, পা, লাং, কিডনি, লিভার, ফুসফুসের কথা।

    ৩) বক্তব্যে বড়ো বেশি ' আমি '। আমি বই লিখি, আমি কবিতা লিখি, আমি গান লিখি, আমি ছবি আঁকি। আমি এই কাজ করেছি, ওই করেছি। যদি আমি-র বদলে বলতেন, ' জনগণের দ্বারা নির্বাচিত আমাদের এই গভর্নমেন্ট ', তাহলে কোনো গৌরবহানি হতো না।

    ৪) সবাই জানে উনি কন্যাশ্রী বা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার চালু করেছেন। সবাই এও জানে, সারা ভারতেই এখন এই ধরণের প্রকল্প জনমোহিনী ভোট জেতার একটা প্রধান উপায়। কিন্তু যেটা শুনতে অক্সফোর্ডের মত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উদগ্রীব ছিল, সেটা হলো, এই ধরণের জনমোহিণী প্রকল্পগুলির স্থায়িত্ব নিশ্চিত করতে কী ধরনের ইকনমিক মডেল এর শরণাপন্ন হতে হচ্ছে। এত বিপুল পরিমাণ অর্থের যোগান কী ভাবে সম্ভব হচ্ছে। কী ভাবে পুরো ব্যবস্থাপনায় নজরদারি রাখা হয়, যাতে কোনো রকম অব্যবস্থা বা দুর্নীতি যেন না হয়। কী ভাবে কর্পোরেট জগতকে এই বিপুল কর্মকাণ্ডে যোগ করা হচ্ছে। কী ভাবে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা কৃতী বঙ্গসন্তানদের সঙ্গে কোঅর্ডিনেট ও কোলাবরেট করা হচ্ছে আরও ভিন্ন জনহিতকর প্রকল্পের জন্য। কিন্তু না। যা শুনলাম, তা হলো, আমার আমলে এই হয়েছে, ওই হয়েছে, এই মহিলা যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন এই প্রকল্প চালু থাকবে, এই ধরণের আত্মপ্রচার সর্বস্ব কথা।

    ৫) উনি ইংরেজিতে বিশেষ পটু নন। আমিও নই। বাংলা মিডিয়ামে পড়েছি। কোম্পানি মিটিং বা প্রেজেন্টেশনের বাইরে ইংরেজি বলা, আর ইমেইল বা প্রপোজাল লেখার বাইরে ইংরেজি লেখার বিশেষ অভ্যাস নেই। আর তাই, উৎরে যাবার জন্য একটু অনুশীলন করতে হয়। ওঁর বক্তৃতায় অনুশীলনের অভাব ছিল স্পষ্ট। মিলিয়ন আর লক্ষ ওঁর কাছে এক। বিলিয়ন আর কোটিও এক। ফলে ওঁর দেওয়া ডেটা বা স্ট্যাটস গুলো নিজের অজান্তেই হয়ে যাচ্ছে অসত্য। একবার উনি বলছেন ল্যাকস, পরে বলছেন ল্যাক্স ক্রোর, বা ল্যক্স মিলিয়ন, বা ক্রোর ল্যক্স। একেবারে যাকে বলে সংখ্যাগুলো ঘেঁটে ঘ। তার ওপর দাবি করলেন ১৯১৩ সালে উনি হেগে ( মানে দ্যা হেগ) গিয়েছিলেন। করণ বিলিমোরিয়াকে একবার বলছেন বিলিমিরিয়া, তো আরেকবার বিলিমারিয়া। এই দেশে নামের ভুল উচ্চারণ করাটা খুব অফেন্সিভ। টাটা কগনিজ্যান্ট নিয়ে কী একটা যেন বললেন, এমনভাবে বললেন যেন টাটা এখন কগনিজ্যান্ট এর সঙ্গে টাই আপ করেছে। বক্তব্যে কোনো স্পষ্টতা ছিল না।

    ৬) একটা জিনিষ ভালো লাগলো অবিশ্যি। এই দেশে রাহুল গান্ধী বিজেপি বিরোধিতা করতে গিয়ে যে ভাষা ব্যবহার করেছিলেন, তাতে মনে হয়েছিল, ভারতবর্ষে গণতন্ত্র বিপন্ন, ঠিক ততটা, যতটা আফগানিস্তানে। মমতা কিন্তু সেই রাস্তায় হাঁটেননি। তবে, এমন কিছু বক্তব্য রাখলেন, যা অপ্রাসঙ্গিক ছিল। আমাদের বঙ্গে সকল ধর্ম, সকল জাতির সহাবস্থান, কোনো ঝুট ঝামেলা নেই। এটা তো বলার মতো কিছু নয়। কারণ ইংল্যান্ডেও তাই। তবে এটা বলার অন্য একটা মানেও হয় - বাংলা ছাড়া বাকি ভারতের অবস্থা কিন্তু মোটেও ভাল না। আর হ্যাঁ, এখানে শিডিউল্ড কাস্ট বললে এখনকার লোকেরা কিছুই বুঝবে না। আমরা তো জানি পশ্চিমবঙ্গে শিডিউল্ড কাস্ট আছে। বলার মত কিছু তো না। চৌত্রিশ বছরের বাম অপশাসনের লিগ্যাসী বয়ে বেড়াতে হচ্ছে আমাদের - এই ধরণের কথাও মূল্যহীন। চৌত্রিশ বছরের অপশাসনের পর আরো চোদ্দ বছর কেটে গেছে।

    ৭) যে হল এ সভা বসেছিল, সেখানে প্রায় ১৩০ জনের চেয়ারে বসার ব্যবস্থা ছিল। তার মধ্যে সামনের প্রায় পঞ্চাশটি সিট ছিল রিজার্ভড। ওঁর সভাসদ ও পার্ষদ বর্গের জন্য। এবং বাঙলার সাংবাদিকদের জন্য। তাঁদের কাজ ছিল, বস্তুতপক্ষে, জায়গায় জায়গায় হাততালি দেওয়া। বড়ো দৃষ্টি এবং শ্রুতিকটু লেগেছে। প্রায় পঞ্চাশ জনকে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছে পুরো অনুষ্ঠানে। এটা যেহেতু টিকেটেড ইভেন্ট, সকলের বসার ব্যবস্থা কেন করা হয়নি জানা নেই।

    ৭) And last but not the least.... কথা ছিল উনি আলোচনা সভায় যোগ দেবেন। জোনাথন ও করণ ওঁর সঙ্গে আলোচনা করবেন। কিন্তু আলোচনা শুরুর আগে মুখ্যমন্ত্রী বক্তব্য রাখতে গিয়ে অহেতুক ভুল বকলেন, বাজে বকলেন, মিলিয়ন লক্ষে খেই হারিয়ে ফেললেন। বক্তব্য দীর্ঘায়িত হলো। সমাজমাধ্যমে ও গণমাধ্যমে কয়েকদিন যারা চোখ রেখেছিল, তাদের অনেকের মনেই ধারণা তৈরি হয়েছিল, আজ দর্শকদের এক অংশ মুখ্যমন্ত্রীকে অপ্রীতিকর প্রশ্নে বিদ্ধ করবেন। এদেশের দস্তুর হলো, আলোচনা সভায় দর্শকদেরও প্রশ্ন করবার অনুমতি বা সুযোগ দেওয়া হয়। হয়তো এই প্রশ্নোত্তর পর্বে গোলমালের ভয়ে আয়োজকরা অনুষ্ঠানের ফর্ম্যাট বদল করে আলোচনার পরিবর্তে ভাষণের ব্যবস্থা করেছেন। হয়তো, আমার অনুমান। কিন্তু সেই বজ্র আঁটুনি ফোস্কা গেরো হয়ে গেল। ভাষণ অহেতুক লম্বা হচ্ছে দেখে অধৈর্য দর্শকের একাংশ মুখ্যমন্ত্রীর ভাষণ থামিয়ে প্রশ্ন করতে লাগলেন। লগ্নি নিয়ে। আর সেই সুযোগে এক দল ছাত্রছাত্রী ( অক্সফোর্ডের ডিএসসি বা পোস্টডক ফেলো) ঝটপট ব্যাগ থেকে পোস্টার বের করে মুখ্যমন্ত্রীকে মৌখিক আক্রমণ করলেন, আরজিকর নিয়ে, শিল্প নিয়ে, দুর্নীতি নিয়ে। মমতা চেষ্টা করেছেন উত্তর দিতে। কিন্তু সেই উত্তরে জোর না থাকায় তিনি বলতে থাকলেন, এদের আমি জানি, এরা যেখানে যায় ঝামেলা পাকায়, এখানে রাজনীতি না করে আমার রাজ্যে এসো, আমি বুঝি তোমাদের অসুবিধা, তোমাদের রাজনৈতিক প্রভুরা আমাদের রাজ্যে মোটেই হালে পানি পায় না, ইত্যাদি প্রভৃতি। ঠিক যেমনটা তিনি বলে থাকেন পশ্চিমবঙ্গে। একবার তো এই ছাত্রদের পোস্টার দেখে তিনিও কোত্থেকে একটা অস্পষ্ট সাদাকালো ছবি তুলে ধরলেন, কিছু একটা বললেন, কিছু বোঝা গেল না। তখন সারা হলে তুমুল অব্যবস্থা। বিক্ষোভকারীরা হলের দর্শকদের একেবারে পেছনের সারিতে। তাঁদের দিকে পার্ষদদের (কুণাল সহ) একাংশ প্রায় তেড়ে গেলেন। আয়োজকদের বারংবার অনুরোধ সত্ত্বেও (ডায়াসে উপবিষ্ট কলেজের প্রেসিডেন্ট আর ইউনিভার্সিটির প্রো ভিসি জোনাথন মিচির অনুরোধের জবাবে এক ছাত্রকে বলতে শুনলাম, স্যার আপনারা কেন উপযুক্ত তথ্য খতিয়ে না দেখে এই ভদ্রমহিলাকে আপ্যায়ন করে ডেকে আনলেন) যখন বিক্ষোভকারীরা শান্ত হলেন না, সাদা পোশাকের সিকিউরিটি গার্ড এই বিক্ষোভকারীদের হল থেকে বের করে দিতে বাধ্য হলেন। চিৎকার চেচামেচিতে কিছুই শোনা যাচ্ছিল না। মজার কথা, এসব কিছুরই তোয়াক্কা না করে মুখ্যমন্ত্রী তাঁর ভাষণ চালিয়ে গেলেন। একটা সময় সেই ভাষণ সমাপ্ত হলো। হাতে সময় বিশেষ ছিল না। বিলিমরিয়া অতি সাধারণ দু-চারটে প্রশ্ন করলেন। জনগণ হে হে করে বিলিমরিয়ার সঙ্গে হাসলো। অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে মমতাদেবী প্রায় একজন স্পিরিচুয়াল লিডারের মত নিস্পৃহ, নির্মোহ ভাবমূর্তির নির্মোক ধারণ করে সমাজে, বিশ্বে, দেশে প্রেমের গুরুত্ব ও তাৎপর্য বুঝিয়ে বক্তব্য শেষ করলেন।

    বেলা তিনটের সময় বার্মিংহাম থেকে বের হয়ে, শিশুকে এক বন্ধুর ( thanks to Teesta Mukherjee ) বাড়িতে রেখে অক্সফোর্ডের কার পার্ক এ পৌঁছেছি চারটে চল্লিশ নাগাদ। সেখান থেকে কুড়ি মিনিট হেঁটে কেলগ কলেজ। আবার অনুষ্ঠান শেষে একই রুট ফলো করে বাড়ি। শারীরিক ও মানসিক ভাবে ক্লান্ত হয়ে গেছি। তবুও লিখলাম। রাত জেগে। কয়েকজন বন্ধুর বিশেষ অনুরোধে। পুরো ভাষণের ভিডিও করেছি। ইউটিউব এ আপলোড হলে লিংক দেবখন।

    ও হ্যাঁ, বলতে ভুলেই গেছি। চা, জুস, বিস্কিট, কফি, বিয়ার, শ্যাম্পেনের অফুরন্ত যোগান ছিল। ড্রাইভ করতে হবে, সেই ভয়ে শুধু চা আর জ্যুস খেলাম।

    ছবি: জোনাথন মিচি ও করণ বিলিমোরিয়ার সঙ্গে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী শ্রীমতি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

    পার্থ মণ্ডল, বার্মিংহাম
    সাতাশে মার্চ
  • didibhai | 66.13.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২৫ ০১:২৩536696
  • hmmm | 2402:3a80:ce7:2c27:f05f:d9ff:fe63:***:*** | ২৮ মার্চ ২০২৫ ০১:১০536695
  • . | ২৮ মার্চ ২০২৫ ০০:১৯536694
  • উহ। অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির আর্থিক অবস্থা বড়ই খারাপ। 
  • দীপ | 42.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২৫ ০০:১৭536693
  • BHU এর ঘটনা সত্য।
    লজ্জায় মাথা নিচু করে ক্ষমা ভিক্ষা করা উচিৎ কর্তৃপক্ষের।
  • didibhai | 66.13.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২৫ ২৩:২৬536691
  • অক্সফোর্ড থেকে দিদির লাইভ কাস্ট - 
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৭ মার্চ ২০২৫ ১৮:৩৩536689
  • এটা কি সত্যি?
     
    ইনি শিবম সোনকার। ৮ বার NET যোগ্যতা অর্জন করেছে। তিনি বিএইচইউতে পিএইচডি প্রবেশিকা পরীক্ষায় সাধারণ বিভাগে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছেন। তাকে বিএইচইউতে ভর্তি করতে অস্বীকৃতি জানানো হয়েছিল এবং প্রশাসন তাকে "যাও এবং জুতা পরিষ্কারের কাজ করো" বলেছিল, কারণ সে দলিত সম্প্রদায়ের ছিল। কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে এই অবস্থান অর্জনকারী একজন মেধাবী ছাত্র আজ অন্যায়ের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটে খোলা আকাশের নীচে বসে থাকতে বাধ্য হচ্ছে, এর চেয়ে দুর্ভাগ্যজনক আর কী হতে পারে?
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৭ মার্চ ২০২৫ ১৮:২৭536688
  • কাক কাকের মাংস খায় না। একজন জাজ অন্য জাজদের ঘুষখোর বলে অভিযোগ করে না। একজন দলিত জাজ এমন বলে ছ মাস জেল খাটল।
    ▪️This guy is Justice Karnan. Justice Chinnaswamy Swaminathan Karnan is coming out from jail after serving a six month sentence for contempt of court.

    ▪️Justice Karnan was a Madras High Court judge. The first Dalit judge in the court. He is also the first judge to be sentenced to jail while in office.

    ▪️He had sent official letters to the political, administrative & judicial leadership accusing 20 judges of corruption. This letter became a major controversy causing a constitutional crisis.

    ▪️ For the first time in history a sitting judge had accused other judges of corruption. The Supreme Court registered contempt case against Justice Karnan.

    ▪️Judge Karnan sentenced Supreme Court Chief Justice and some other judges to five years of harsh imprisonment.

    ▪️The SC in turn sentenced Justice Karnan to six month imprisonment in Kolkata and calling for his mental evaluation.
    But now that black money worth millions of rupees have been recovered from a judge's house, it is shedding some light into the evidence that could have helped Justice Karnan establish his case

    https://www.bbc.com/news/world-asia-india-40351158.amp
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৭ মার্চ ২০২৫ ১৮:১৫536687
  • আমি খাপ ছাড়া ভাবে কিছু পোস্ট দেখেছি। ওরকম অর্থনৈতিক চিন্তা খুঁজে পাই নি বা চোখে পড়েনি।
  • MP | 2401:4900:3f0d:6ebd:ab1c:1452:880f:***:*** | ২৭ মার্চ ২০২৫ ১৫:১৬536686
  • @প্রবীরজিৎ , আসলে ওনাকে নিয়ে আরো লেখা পড়েছি এই কয়দিনে l সেটা পড়ে এটাই মনে হয়েছে আমার l 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত