এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • হে হে | 2001:67c:6ec:203:192:42:116:***:*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১২:১০522915
  • লাথের পর লাথ খায় আবার আসে প্রোপাগান্ডা নিয়ে। এদের টেনাসিটি মাইরি laugh
  • দীপ | 2402:3a80:a37:b2ee:0:46:6ba4:***:*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১২:০৪522914
  • একটার পর একটা লেখা মুছে দেওয়া হয়!
    চালিয়ে যান! 
     
  • lcm | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১১:৪৭522913
  • ডেভলপমেন্ট হইল গিয়া, মানে... সিদ্ধপুরুষের ভাষায় - বিকাশ। বা, যারে কয় - সামগ্রিক বিকাশ।
  • r2h | 134.238.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১১:৪৭522912
  • লসাগুদাঃ)
  • r2h | 134.238.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১১:৪৬522911
    • পাপাঙ্গুল | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ০০:৩০
    • র২হ , জলসমস্যা নিয়ে লুরুর এইসব আলোকপ্রাপ্তরা কোনো বক্তব্য রাখেন নি?
     
    পাপাঙ্গুল, এইটা একটা মজার জিনিস। লুরুর জলকষ্ট উচবিত্তদের সমস্যা না। জলসমস্যা তো সর্বত্রই, এইরকম! তাঁরা যেসব আবাসন বা বাংলোয় থাকেন সেসব জায়গায় জল, বিদ্যুৎ সেসব নিয়ে তেমন কোন সমস্যা হয় না, তাই এগুলো তাঁদের এজেন্ডা না।
    লুরু (বা সর্বত্রই) উচ্চবিত্তদের আবাসন ছায়া ঘেরা শ্যামল সুশীতল।

    শরৎবাবু লিখেছিলেন "মহেশ আমার তেষ্টা নিয়ে মরেচে। তার চ’রে খাবার এতটুকু জমি কেউ রাখেনি। যে তোমার দেওয়া মাঠের ঘাস, তোমার দেওয়া তেষ্টার জল তাকে খেতে দেয়নি, তার কসুর তুমি যেন কখনো মাপ ক’রো না।"
    তো গাছের ছায়া, নির্মল বাতাস, পরিস্কার জল - এইসবের অধিকার নির্দিষ্ট। এইগুলিকে ডেভেলাপমেন্ট বলা যায়।
  • lcm | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১১:৪৪522910
  • "... কৃষক উচ্ছেদ করে কারখানা ... "

    - কাম সারসে! সিঙ্গুর ডিবেট আবার শুরু হইব নাকি?
  • &/ | 107.77.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১১:৪২522909
  • কৃষক উচ্ছেদ করে কারখানা, পাহাড়ের জনজাতি তাড়িয়ে খনি, বনজঙ্গল উড়িয়ে হাইওয়ে 
  • r2h | 134.238.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১১:৩৭522908
  • ডেভেলপমেন্ট হলে এই দেশ টিঁকে থাকবে না, বিচ্ছিন্ন লাইন হিসেবে এইটা ঢপের কথা।

    তবে ডেভেলপমেন্ট বলতে আমি কী বুঝি আর আম্বানিসাহেব কী বোঝেন তা আলাদা।
    তো, এই নিয়ে তর্ক চলতে পারে, ডেভেলপমেন্ট মানে কী। নিয়মগিরি উজাড় করে খনি বানানো বা ইচ্ছার বিরুদ্ধে কৃষক উচ্ছেদ করে গাড়ি কারখানা বানানো ডেভেলাপমেন্টের চতুর্বর্গ হলে চাপ আছে। ডেভেলাপমেন্টের চাপে ক্রমবর্ধমান অসাম্যও চাপের ব্যাপার।
  • &/ | 107.77.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১১:৩৪522907
  • জটিলা কুটিলা রাধা কৃষ্ণ আয়ান রায়ান কংস জরাসন্ধ ....
  • r2h | 134.238.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১১:৩৩522906
  • বাজপাখি, এইটা আমার কাছে অগ্রহনযোগ্য না; ইন ফ্যাক্ট এইটা শুধু কেরালা না, অনেক জায়গাতেই আছে; অরণ্যচারী জনজাতি সম্প্রদায়গুলির সঙ্গে মূলধারার মানুষদের এই হিসেব বহু প্রাচীন, তবে অধুনা অতীত, কেন অতীত তাতে ইকুইলিব্রিয়াম ডিসরাপ্ট হওয়ার যুক্তি খাটে।
    কে বড়তর তার একটা বাইনারী হিসেব চলে আসছে কিনা জানি না।

    "ঐসব ভারতবর্ষ মানবতার আরেক নাম স্রেফ পশ্চিমী গাঁজাখুরি, ওতে বাস্তবতা নেই। ...ইন্ডিয়া ইজ আ কমপ্লিট ডিফারেন্ট বলগেম অলটুগেদার।"
    শেষ লাইনে একেবারে একমত।
    ভারতবর্ষ মানবতার এক নাম... জানি না একমত কিনা, কালেকটিভ মানবতা জিনিসটা গোলমেলে, সকল গোষ্ঠীর নিজ নিজ ধান্দা ও স্বার্থ থাকে, কনফ্লিকটিং ইন্টারেস্ট নিয়ে সহাবস্থান ও কোলাবোরেশন, এর মেকানিজম কঠিন...
    ...আমি থাকি, তুই থাক
    সকলেই বেঁচে থাক
    এরা থাক, ওরা থাক
    বেঁচে থাক, থাক না
    আমি খাই, তুই খা
    তারা খাক, তোরা খা
    সকলেই করে খাক, সক্কলে খাক না
    ...

    অরিনদা, "দেশ মানে তো শুধু জল মাটি নয়, মানুষও। উৎসে মানুষ।" হ্যাঁ, দেশ মানে তো বর্ডার কাঁটাতার না, মানুষ। তার জন্যই বললাম জনমত প্রতিফলিত না হলে রাষ্ট্রটুকু থাকে, দেশ হয় না।

    "এইটা বরং একটা টই এর বিষয় হতে পারে, :-)
    ...বাড়ি ফিরে বাকীটা লেখা যাবে।
    "

    একদম। অপেক্ষায় থাকলাম।
  • অরিন | 122.56.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১১:৩০522905
  • কি ব্যাপার মশাই, ডেভেলপমেন্টের সঙ্গে দেশ টিকে না থাকার কি হল? আশিস নন্দী এই সব লিখে বেড়াচ্ছেন নাকি?
  • lcm | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১১:২৮522904
  • "... ডেভেলপমেন্ট হলে এ দেশ টিকে থাকবে না ... "

    খাইসে রে!
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:11d:ed19:bb53:***:*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১১:১৭522903
  • খুবই জটিল সব ব্যাপার দেখছি।  
  • bajpakhi o swapankumar | 178.218.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১১:০৯522902
  • হুতোবাউ কি আশিস নন্দীকে পড়েছেন? নইলে আর খটকা দূর হবে কি করে? ইন্টিমেট এনিমি রেকো করলুম। 
     
    নন্দীবাবু বলেছিলেন কোচিন শহরে নাকি কুনোদিন কুনো রিলিজিয়াস দাঙ্গা হয় নাই। সব শান্তিকল্যাণ হয়ে আছে। অথচ হোতায় হিন্দু-মুসলিম-কেরেস্তান মিলিয়ে ১৫-১৬ খান কমিউনিটির বাস। জিজ্ঞেস করলে ওরা বলে আমরা লিবারেল শিক্ষিত লোক, তাই আমাদের মইদ্যে কুনো বিবাদ নাই। তো কি ব্যাপার? নন্দীবাবু নেড়েঘেঁটে দেখলেন, ওখানে প্রতিটি কমিউনিটি মনে করে তারাই শ্রেষ্ঠ, বাকি সব্বাই নীচু। আবার একে অপরকে ছাড়া চলেও না। এইভাবে জিনিসটা একটা ইকুইলিব্রিয়ামে দাঁড়িয়ে আছে। নন্দীবাবুর থিসিস, গোটা ভারত টিকে আছে এইরকম জাতিভেদ ধারণার ভিত্তিতে। নো মানবতা, নো ডেমোক্রেটিক ইউনিটি। এখন প্রব্লেম হচ্ছে ক্যাপিটালিজম এই ইকুইলিব্রিয়মটাকে ডিসরাপ্ট করছে। ডেভেলপমেন্ট হলে এ দেশ টিকে থাকবে না। ঐসব ভারতবর্ষ মানবতার আরেক নাম স্রেফ পশ্চিমী গাঁজাখুরি, ওতে বাস্তবতা নেই। অরিন-টরিনের মত প্রিভিলেজড লিবারেলরা বিশ্বাস করে। ইন্ডিয়া ইজ আ কমপ্লিট ডিফারেন্ট বলগেম অলটুগেদার।
  • অরিন | 202.36.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১০:৪৩522901
  • র২হ, "এইখানে একটা খটকা আমার - সব নির্বাচন আই ওয়াশ কিন্তু দেশের জীবন ও মানবতাবোধ বর্তমান - এটা কীরকম?"
     
    এইটা বরং একটা টই এর বিষয় হতে পারে, :-)
    দেশ মানে তো শুধু জল মাটি নয়, মানুষও। উৎসে মানুষ।
     নির্বাচন প্রক্রিয়ায় বিস্তর জল টল ঢেলে তার নিরপেক্ষ রূপটাকে নষ্ট করার মানে এই নয় যে অবদমিত মানুষের স্পিরিট নষ্ট করে দেওয়া হল। তা তো হয় না। তাই তো মানুষ, শেষ "না" এর পরেই তো "হ্যাঁ" আসে। 
    আসলে বাড়ির বাইরে বলে সেলফোন থেকে লিখলাম, বাড়ি ফিরে বাকীটা লেখা যাবে।
    মোটকথা, নির্বাচন, গণতন্ত্র, এইসবের সঙ্গে মানবতাবোধের উন্মেষের যে যোগাযোগ নেই তা নয়, তবে মানবতাবোধ অনেক বড় মাপের ব্যাপার।‌ তার গোটা ব্যাপারকে রাষ্ট্রনৈতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ধরা যায় না কিনা। 
  • অরিন | 202.36.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১০:৩২522900
  • @রমিত, আলাদা করে টই খুলে না লিখলেও চলবে, কারণ আপনি নিজেই আমার বক্তব্যের সমর্থনে যা বলা যায় তাই দেখছি লিখেছেন, তারপর @ইভিএম নিকধারী যিনি লিখেছেন, তাঁকেও আমার কৃতজ্ঞতা জানাই, কারণ চমৎকার পয়েন্টগুলো ধরিয়ে দিয়েছেন। আপনারা যেগুলো লিখছেন, সেইগুলোকেই সিস্টেমিক রিগিং বলা যেতে পারে। আলাদা করে ভোটের ফলাফলের ব্যাপার নয়, সমস্যা আরো ব্যাপ্ত। 
    আলাদা করে নয়, পুরো সিস্টেম ধরে একটু বিচার করে দেখুন, তখন বোঝা যাবে রিগিং এর প্রকাশ। 
  • r2h | 134.238.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১০:৩১522899
  • সমস্ত নির্বাচন রিগড- ভোট ব্যাপারটা তামাশা - এটা আমি একেবারেই বিশ্বাস করি না।
    কেন করি না তার জন্য কোন সলিড তথ্য নেই, নানান লক্ষন দেখে তা মনে হয় - যেমন সেরকম হলে কোন শাসক দল কখনো ক্ষমতাচ্যূত হতো না। এক সময়ের সর্বশক্তিমান কং, বা পব ত্রিপুরায় সিপিআইএম- সমস্ত মেশিনারি যাদের হাতে, জনমত ছাড়া তাদের ক্ষমতাচ্যূত হওয়ার কারন ছিল না।
    খুচরো রিগিং অবশ্যই হয়, তাতে ভোটের ফল প্রভাবিতও হয়, কিন্তু তার পাশাপাশি এখনও লক্ষ লক্ষ লোক আছে যাদের দেশের ব্যবস্থা বা দেশের আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা, কর্তব্যবোধ ইত্যাদি আছে, একটা কালেকটিভ সদাজাগ্রত লক্ষ্যও আছে - আর এদের মধ্যে এক বিপুল সংখ্যা বোধহয় সরকারি কর্মচারীরা। তাদের মধ্যে পঞ্চায়েতের ঠিকে কর্মী থেকে উচ্চপদস্থ আমলা, পাহাড় জঙ্গলের স্বাস্থ্যকর্মী থেকে নীতি নিয়ামক - অনেকেই আছেন।

    এবার জনমত পাল্টায়, মানুষ পথভ্রষ্ট, বুদ্ধিভ্রষ্ট হয়, আবার মনবতার মানে নতুন করে বোঝে। আবার হয়তো কখনো পেছন ফেরে। হাতের কাছে জার্মানির উদাহরন আছে।

    কিন্তু সেসব তো অনেকটা ব্যক্তিগত মত ও বিশ্বাস, এই নিয়ে তর্কের সূত্র দীর্ঘ হতে পারে।

    কিন্তু অরিনদার কাছে আমার অন্য একটা প্রশ্ন আছে। পার্থবাবুর লেখায় অরিনদা বলেছেন "ভারত শুধু একটি দেশ নয়, সে এক জীবন, মানবতার প্রাচীনতম জীবনবোধ।
    ভারত কোনদিন ধ্বংস হতে পারে না।"
    এতে আমি একমত, একেবারেই।

    কিন্তু একটা বিপুল ডাইভারসিটির দেশ, অসংখ্য পরস্পরবিরোধী এজেন্ডা- তাও এতদিন ধরে টিঁকে আছে - কিন্তু তাতে গণতন্ত্র একটা ফার্স - এরকম হলে সেই দেশের ধংসের আর বাকি কী? ধংস কেন, এমন দেশের পরিচালনায় যদি জনমত প্রতিফলিত না হয় সেই দেশ তো তাহলে নেইই! রাষ্ট্রটুকু আছে, কিন্তু জনগনের পার্টিসিপেশন ছাড়া দেশ কোথায়?

    এইখানে একটা খটকা আমার - সব নির্বাচন আই ওয়াশ কিন্তু দেশের জীবন ও মানবতাবোধ বর্তমান - এটা কীরকম?
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ০৯:৫২522898
  • আর লেঠেল বাহিনী দিয়ে ধমকে চমকে ভোট হয়, ভয় দেখিয়ে ভোট হয়, এগুলো তো জানিই। অনুব্রত, শুভেন্দুর মতো ভোট কুশলীরা তো এজন্যই বসে আছে। বুথ দখল, ছাপ্পা এগুলো কড়া নজরদারি ছাড়া আটকানো পসিবল নয়। 
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ০৯:৪৮522897
  • রিগিং বলতে কি বোঝাতে চাইছেন, আমার মনে হয় এটা একটা আলাদা টইতে তথ্য প্রমাণ সহ আপনি যদি ডিটেলে লেখেন সবাই আরো ভালো বুঝতে পারবে। 
     
    আপনি যদি কতিপয় কর্পোরেট নিজ স্বার্থ অনুযায়ী সরকার চুজ করছে এবং তাকে এমপাওয়ার করছে একথাকে রিগিং বলেন, তাহলে আমি বলবো হ্যাঁ এটা হচ্ছে ভারতে। 
     
    আপনি যদি বলেন সরকার নিজের ইচ্ছেমতো বিচার ব্যবস্থার ওপর হস্তক্ষেপ করছে, পুলিশ, সেনা, ইডি, সিবিআই সহ সমস্ত কেন্দ্রীয় সংস্থাকে নিজের স্বার্থে ব্যবহার করছে, বিরোধীদের নানা ভাবে হেনস্থা করছে, গোটা সিস্টেমটাকে নিজের দিকে নিয়ে আসছে, হ্যাঁ এটাও হচ্ছে ভারতে।
     
    গণতান্ত্রিক পরিবেশ ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদম।
     
    কিন্তু আমি যেটা বুঝতে চাইছি, ভোট প্রক্রিয়াকে কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে সিস্টেমিক ভাবে ? আপনি বলছেন ইভিএম ট্যাম্পারিং তার একটা ছোটো পার্ট। তাহলে বড় পার্ট কোনগুলো ? কাউন্টিং পর হিসেব ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে ? ভুয়ো ফলাফল প্রকাশ হচ্ছে ? তাহলে বিরোধী দল যেখানে জিতছে, কিভাবে জিতছে ? সেটিং ? আমি জেনুইনলি জানতে চাইছি।
  • ইভিএম | 2409:40e6:22:84dd:c8b9:b1ff:fe75:***:*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ০৯:৪৫522896
  • রমিতবাবু,
    এই কেসটা ফলো করছেন? 
    এরকমটা হলেও ভারি চিন্তার ব্যাপার, নয়?  মানে, এর আগেও এমন হয়ে থাকলে।  আর এই মামলা এনেছে এডিআর,  যারা এর আগে ইলেক্টোরাল বন্ডের মুখোশ খুলল।
     
      আর বহু জায়গাতেই তো বুথের ভিতরে রিগের অভিযোগও আছে। মানে ভিতরে অন্যের নামে ছাপ্পা দিতে চাইলে ইভিএমেও কি আটকানো যাবে? 
     
  • অরিন | 122.56.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ০৯:২৯522895
  • "আর গোটা ভোটাটাই যদি রিগ করাই হয়, তাহলে দলগুলোর এত খরচা করে প্র চার করার দরকার কি, এত বিজ্ঞাপন কেন দিচ্ছে"
     
    গোটা ব্যবস্থাটাই একটা ফাঁকি, যার জন্য সেটাকে চালাতে গেলে একটা বিশাল আয়োজন করার প্রয়োজন পড়বে বৈকি। একটি আয়োজনের আড়ম্বর যদি সে আয়োজন কতটা সৎ তার নির্ণায়ক বলে আপনার মনে হয়, তাহলে এ নিয়ে আলোচনা করে লাভ নেই। আপনি আপনার গেম আনন্দ করে খেলুন, :-)
     
    এই যে কাগজের ব্যালটের সমস্যার কথা লিখলেন, এবং ইলেকট্রনিক ভোটিং সিস্টেম এসে কতটা সুরাহা হয়েছে দাবী করলেন, কাগজের সিস্টেম কারা, কাদের স্বার্থে disrupt করত, সেই প্রশ্নের উত্তরটাও খোঁজা উচিৎ তাই নয় কি? 
     
    রিগ বলতে কি বলছি বা আগের পোস্টে লিখেছি, তাও আরেকবার লিখলাম, সেটা একটা সিস্টেমের "রিগ", তাতে Evm tampering একটি অংশ, হয়ত অপেক্ষাকৃত নগণ্য অংশ। এর সঙ্গে dc বর্ণিত রাজনৈতিক দলের তোলা রিগিং এর প্রত্যক্ষ সংযোগ নেই, যদিও এদের তোলা অভিযোগ থেকে নির্বাচন ভারতে যে সৎ এবং নিরপেক্ষ ভাবে হয় না, তার একটা ঈঙ্গিত পাওয়া যায়। এখন এর শিকড় কত গভীরে প্রোথিত, সেইটা নিয়ে আমার আর আপনার মধ্যে মতপার্থক্য থাকতে পারে, এবং সেটা খুবই স্বাভাবিক। 
     
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:11d:ed19:bb53:***:*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ০৯:১২522894
  • আরও একটা ব্যপার ছোটবেলার থেকে দেখেছি। যখনই যে পার্টি যেখানে জেতে, সেখানের ভোটিং নিয়ে কিচ্ছু বলে না, শুধু বলে জনতার আশীর্বাদ আমরা মাথা পেতে নিলাম। আর যখনই যে পার্টি যেখানে হারে, অমনি সেখানকার ভোটিং নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে, সে পেপার ব্যালট, বা ইভিএম যা কিছুই হোক না কেন। যখন পবতে সিপিএম জিততো, তখন বিরোধীরা সবাই মিলে বলতো "সায়েন্টিফিক রিগিং"। কং যখন কেন্দ্রে জিততো তখন বিজেপি বলতো বুখ দখল। আর কেন্দ্রে যখন বিজেপি জেতে, তখন কং আর সিপিএম মিলে বলে ইভিএম। এমনকি, মনে আছে কোন একবার টিভিতে কোন অ্যাংকর বিজেপি নাকি কং এর এক প্রার্থী কে জিগ্যেসও করেছিলেনঃ আপনারা ক রাজ্যে হেরেছেন বলে বলছেন ইভিএম হ্যাক করা হয়েছে। আর এই ভোটেই যে খ রাজ্যে জিতলেন, সেখানে কিছু বলছেন না? laugh
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:11d:ed19:bb53:***:*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ০৯:০৪522893
  • সেগুলো তো বহু পুরনো এপিসোড, ইন্ডিয়াতে ইনটারনেট জনপ্রিয় হওয়ারও আগে। য়ুটুবে অল্প একটু সার্চ করে কিছু পেলাম না। তবে এতে কোন সন্দেহ নেই যে আমাদের দেশে পেপার ব্যালটের বহু সমস্যার ফলেই একটা সময়ে মনে হয়েছিল অন্য কিছু দরকার, তার ফলে ইভিএম চালু হয়েছিল। 
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ০৮:৫৬522892
  • কিছু অংশ আমাদের সাথেও শেয়ার করুন। যারা এপিসোড গুলো দেখিনি। :-)
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:11d:ed19:bb53:***:*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ০৮:৪৭522891
  • কাগজের ব্যালটের কথায় মনে পড়লো, ছোটবেলায় নলিনী সিং এর রিপোর্টিং এর কথা। ইউপি, বিহার, এমপি ইত্যাদি রাজ্যের বিস্তীর্ণ সব এলাকায় কিভাবে ভোট হতো, সে নিয়ে উনি অনেকগুলো এপিসোড করেছিলেন। সেই সময়ে খুব জনপ্রিয় হয়েছিল।  
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ০৮:৩৪522890
  • দুটো কথা এখানে বলা দরকার। 
     
    প্রথমত, ভারতে কাগজের ব্যালটে ভোট করা আমার মতে সত্যি কিছুটা অসুবিধা জনক। পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত নির্বাচন এর ভালো উদাহরণ। কেউ ব্যালট পেপার ছিঁড়ে দিচ্ছেন, কাউন্টিং চলাকালীন ব্যালট পেপার খেয়ে ফেলছেন অন্য প্রার্থীকে জেতাতে, কেউ ব্যালট বাক্স পুকুরের জলে ফেলে দিচ্ছেন তুলে নিজেদের পক্ষে ভোট কম পড়ায়, কেউ ব্যালট বাক্সএ কালির কৌটো উপুড় করে দিচ্ছেন, এরকম ভুরি ভুরি উদাহরণ আছে। সুতরাং ইভিএম এসে তুলনামূলক ভদ্র ভাবে ভোট হয়, এতো ঠিকই।
     
    দ্বিতীয়ত, ভারতে যদি ভোট রিগের কথা বলেন, তা কিভাবে হচ্ছে ? ইভিএম রিগ করে ? ভোট দিলেই তৃণমূল বা বিজেপিতে পড়ে যাবে ? এখন ভিভিপ্যাট হওয়ার সূত্রে ভোটার কিন্তু পরিষ্কার দেখতে পান তাঁর ভোট ঠিকঠাক পড়েছে কিনা। এবার দাবি উঠেছে ভিভিপ্যাট এর স্লিপও কাউন্ট করা হোক। ভালো দাবি, কিছুটা সময় সাপেক্ষ কিন্তু তাতে যদি বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ে, ক্ষতি নেই। 
     
    আর গোটা ভোটাটাই যদি রিগ করাই হয়, তাহলে দলগুলোর এত খরচা করে প্র চার করার দরকার কি, এত বিজ্ঞাপন কেন দিচ্ছে, এত জনসভা কেন করছে, আই টি সেল খুলে কষ্ট করে মানুষের মস্তিষ্ক প্রক্ষালন কেন করছে, হোয়াটস্যাপ ইউনিভার্সিটি কেন চালাচ্ছে, এত গ্যারান্টি, এত প্রতিশ্রুতি, রাম মন্দির নিয়ে প্রচার, পুল ওয়ামা নিয়ে প্রচার কেন করছে, যদি সব রিগ করাই থাকত তাহলে কষ্ট করে বিরোধী দলের এত লোকজন কেনার কি দরকার ছিল, রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে চারদিন চারটে হ্যান্ডবিল ধরালেই তো ল্যাঠা চুকে যেত। দক্ষিণ ভারতে ভোটারদের আড়াই- তিন হাজার টাকা মূল্যের উপঢৌকন দেওয়ার কোনো দরকার পড়ত কি ?
     
    এসব দেখেই মনে হয় আর যাই হোক, এখনো ভোটের দাম আছে, নেতারা এখনও জনতার পারসেপশন নিয়ে ভাবতে বাধ্য হয়, ভোটেই এখনও সরকার তৈরি হয়। জনগণ ইদানিং নিজেদের মধ্যে বড্ড ঘেঁটে আছে, তাই হয়তো নিজের ভোটের পোটেনশিয়াল দেখতে পাচ্ছে না, হতাশ হয়ে পড়ছে কিছুটা, কিছুটা মিডিয়ার অপপ্রচারের খপ্পরে পড়ছে। যেদিন তারা আবার ঘাড় সিধে করবে, সেদিন আবার তারা সরকার বদলে দেবে। এটা আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:11d:ed19:bb53:***:*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ০৮:২২522889
  • কাল রাতে শোগুন এর প্রথম এপিসোড দেখলাম। বইটা পড়িনি, কাজেই গল্পটা নতুন। একটু বোরিং মনে হলো, আরেকটা এপিসোড দেখে ঠিক করবো আর দেখবো কিনা।  
  • অরিন | 119.224.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ০৮:০৪522888
  • সব ক্ষেত্রে গণতন্ত্র যে হতেই হবে, তেমন তো কোন কথা নেই। Plutocracy বলুন, kakistocracy (এটা বিশেষ করে বর্তমান পরিস্থিতিতে ভারতের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য) , এরকম নানান রকম পরীক্ষা নিরীক্ষার মধ্যে দিয়ে একধিক জনগোষ্ঠী যেতে থাকে। 
    ভারত ও তেমনই গণতন্ত্র আর নেই।
    কোনদিন সেভাবে ছিলও না, একটা সাজগোজ থাকত। অনেকটা ঢোঁড়াই চরিত মানসে সতীনাথ ভাদুড়ি যেমন বর্ণনা করেছিলেন। 
    তাহলেও খুব অল্প সময়ের জন্য ক্ষমতা জনতাকে অল্পবিস্তর ভয় পেতে শুরু করেছিল ১৯৭৭ এর সময়টায়। তারপর আবার সব তালগোল পাকিয়ে গেল, কে জানে, হয়ত নরসিমহা রাওয়ের সময়ে থেকেই। অবিশ্যি তেমনটা নাও হতে পারে।
    কিন্তু ক্ষমতার দম্ভ সাধারণ নাগরিকের ওপর এমন দৈত্যের মতন চেপে বসেছে, ভারতে এ জিনিসটা ২০১৪র পরে যেভাবে চলছে এই স্কেলে মনে হয় না এর আগে হয়েছে। ইন্দিরার সময়েও দেবকান্ত বড়ুয়ারা ছিলেন, সঞ্জয়ের বাড়াবাড়ি ছিল, তবে এত দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। 
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ০৭:৫১522887
  • বড় স্কেলের জমিদারিই চলছে মনে হয়, যাদের লেঠেলবাহিনী শক্তিশালী তারাই গদি পাচ্ছে। ক্ষমতাবদলের সময় লেঠেলদের কর্মক্ষেত্র বদল ঘটছে। তবে এও তো গণতন্ত্রই একরকম, লেঠেল বলে কি গণ না?
  • অরিন | 119.224.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ০৭:৪০522886
  • সেটা একটা দিক তো বটেই ( কাগজের ব্যালট বিরোধিতা, First pass the post এর সমস্যা সত্ত্বেও তাকে জিইয়ে রাখা), ব্যাপারটা একটা সুবিস্তৃত সিস্টেম স্কেলে রিগিং এবং প্রতারণার চক্র। না হলে গোটা দেশে এইরকম কোভিড মিসম্যানেজমেন্টের পর ইনকামবেন্ট সরকার দ্বিতীয় টার্ম পায় কোন সুবাদে? 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত