এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি
  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • &/ | 151.14.***.*** | ১৩ মার্চ ২০২৩ ০৪:৫১514001
  • হয়েছিল একসময়ে কিছুটা। অন্ততঃ শিক্ষাদীক্ষা আর কাজকর্মের ক্ষেত্রে একটা পারস্পরিক সম্মান দেওয়ার মতন অবস্থা হয়েছিল। নানা লোকে নানা কাজ করতেন, কিন্তু গণতান্ত্রিক অধিকারগুলো সকলের যে একইরকম, সেই ব্যাপারটা আস্তে আস্তে তৈরী হচ্ছিল। জাতপাতের ও ধর্মাধর্মের বাক্সগুলো সরিয়ে কার্যক্ষেত্রে উদার একটা পরিসর তৈরীর চেষ্টা হচ্ছিল। কিন্তু এখন আবার পিছু হটতে হচ্ছে। হয়তো সাময়িক। দেখা যাক পরে কী হয়।
  • :|: | 174.25.***.*** | ১৩ মার্চ ২০২৩ ০৪:৫০514000
  • দেখেছি। খোলা মনে থাকলে আপনিও দেখতে পেতেন। 
  • Amit | 121.2.***.*** | ১৩ মার্চ ২০২৩ ০৪:৩২513999
  • জন্মসূত্রে কেউ ব্রাহ্মণ বা শূদ্র হয়না, কর্মের দ্বারাই সে ব্রাহ্মণ বা শূদ্র হয়- এসব উদাত্ত উদার বিশাল সব থিওরী র  এর ১-% প্রাক্টিক্যাল এপ্লিকেশন ও নিজের চোখে কোনোদিন কেউ হতে দেখেছেন আজ পৰ্যন্ত ? নাকি মায়া পাতায়  তত্ত্ব মাড়ানো অব্দিই মোল্লার দৌড় ?
  • &/ | 151.14.***.*** | ১৩ মার্চ ২০২৩ ০৩:৫৮513998
  • মূল দর্শনের কাছে যাওয়া অবশ্যই উচিত। এই উদার সনাতন দর্শনটা প্রাঞ্জলভাবে লিখুন দেখি কেউ। সহজ করে। এক এক প্যারা এক এক পোস্টে। পারে সেগুলো একজায়্গায় করে টইতে তোলা যাবে।
    রামমোহন, বিদ্যাসাগর, বিবেকানন্দ, রবীন্দ্রনাথ---এঁরা সব কী বলেছেন, লিখেছেন, সব শুনি। অরবিন্দও তো মনে হয় কাজ করেছিলেন এই নিয়ে, তাঁর কাজও একটু বলুন। আন্তর্জাতিক কোলাবোরেশনও তো হয়েছিল একসময়, ওই যে অ্যানি বেসান্ত, মাদাম কী যেন, জিড্ডু কৃষ্ণমূর্তি ---এঁদের কাজও বলুন।
  • জন্মসূত্রে কেউ ব্রাহ্মণ বা শূদ্র হয়না, কর্মের দ্বারাই সে ব্রাহ্মণ বা শূদ্র হয়। | 97.8.***.*** | ১৩ মার্চ ২০২৩ ০৩:৫০513997
  • রোহিত ভেমুলার নাম শুনেছেন?
  • :|: | 174.25.***.*** | ১৩ মার্চ ২০২৩ ০৩:০৭513996
  • যদিও তেইশটা সাঁইত্রিশের উত্তর শুন্য শুন্য একত্রিশ নয় তবুও খুব ঠিক্কথা! এইটেই সনাতন ধর্মের মূল কথা যা গুপ্ত যুগে ফলো করা হয়নি। জন্মের জাত ধরে ট্রিট করা হতো। সেই জন্যই মূল দর্শনটার কাছে, যেটা "বিদ্যাসাগর, রবীন্দ্রনাথ, বিবেকানন্দ" সহজ ভাবে আজকের জন্য বলেছেন, সেখানে ফেরার কথা বলা হচ্ছিলো। যখন একমত হয়েই গেছেন তখন আর লেখার কিছু নাই। নমস্কার জানবেন। 
  • হিন্দু, বৌদ্ধ , জৈন, শিখ এরা কেউ পৃথক চিন্তাধারা নয় | 173.49.***.*** | ১৩ মার্চ ২০২৩ ০১:২০513995
  • শুধু তাই? প্রতিটি মানুষই জন্মায় হিন্দু হয়ে, তারপর বিভিন্ন ব্যবহারিক ধর্ম পায় - এও বাদ থাকে কেন? 
  • দীপ | 42.***.*** | ১৩ মার্চ ২০২৩ ০০:৩১513994
  • জন্মসূত্রে কেউ ব্রাহ্মণ বা শূদ্র হয়না, কর্মের দ্বারাই সে ব্রাহ্মণ বা শূদ্র হয়।
    অহিংসা, সত্য, শৌচ, তপস্যা, ক্ষমা প্রভৃতি গুণ যাঁর মধ্যে প্রকাশিত, তিনিই যথার্থ ব্রাহ্মণ। তিনি নির্লোভ, বিদ্যাচর্চা তাঁর জীবিকা। এই ব্রাহ্মণ সর্বদেশে, সর্বকালে সকলের প্রণম্য।
    এই গুণগত ব্রাহ্মণত্বকেই বিদ্যাসাগর, রবীন্দ্রনাথ, বিবেকানন্দ প্রণাম জানিয়েছেন।
    ব্রাহ্মণ বলতে কখনোই টিকি-নামাবলী শোভিত, ভুলভাল অংবং আওড়ানো, চালকলাভোজী পরশ্রমভোগী নির্বোধ প্রতারকদের বলা হয়নি।
  • :|: | 174.25.***.*** | ১২ মার্চ ২০২৩ ২৩:৩৭513993
  • ব্রাহ্মণ্যবাদ বলতে আর পাঁচজনে যা বোঝে আমিও তার ব্যতিক্রম না। এইবার আপনি লিখে রাখুন হিন্দু ধর্মকে কী কী ভাবে রিফর্ম করা হয়েছিলো গুপ্তযুগে। এখন কাজে চল্লুম, পরে ফিরে এসে পড়বো তো বটেই এমনকি তেমন মনে হলে লিখতেও পারি। 
  • দীপ | 42.***.*** | ১২ মার্চ ২০২৩ ২৩:২৮513992
  • আগে বলুন ব্রাহ্মণ্যবাদ বলতে আপনি কি বোঝেন?
    আর গুপ্তযুগ সম্পর্কে যেটুকু পড়েছি, কোনো ধর্মীয় অনুদারতার উল্লেখ পাইনি।
    সেজন্য‌ই তো আপনার কাছে তথ্যসূত্র চেয়েছি।
  • :|: | 174.25.***.*** | ১২ মার্চ ২০২৩ ২৩:২৬513991
  • গুপ্তযুগ নিয়ে অনেক তথ্য আছে। আমি আপনাকে চিন্তাসূত্র দিলাম এইবার আপনি নিজে পড়ুন। 
  • :|: | 174.25.***.*** | ১২ মার্চ ২০২৩ ২৩:২৫513990
  • তুললাম তো! কারণ -- ব্রাহ্মণ্যবাদ হিন্দু ধর্ম না। সনাতন ধর্মের দর্শন অনেক, অনেক গভীর। সেই মূলে ফেরাটাই এখন ভারবর্ষকে বাঁচাবার একমাত্র উপায়।
  • দীপ | 42.***.*** | ১২ মার্চ ২০২৩ ২৩:১৯513989
  • আমি তো আপনার কাছে গুপ্তযুগ সম্পর্কে তথ্য চাইলাম।
  • দীপ | 42.***.*** | ১২ মার্চ ২০২৩ ২৩:১৮513988
  • ভারতীয় দর্শনের প্রত্যেকটি শাখাই একে অন্যের দ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত। বৈদিক যুগের পর‌ও একাধিক অপ্রধান উপনিষদ রচিত হয়েছে।
    আপনিই তো ব্রাহ্মণ্যবাদের কথা তুললেন।
     
  • dc | 2401:4900:1f2b:c113:a55d:8126:f872:***:*** | ১২ মার্চ ২০২৩ ২৩:১৫513987
  • নানা ঠিকই আছে। রবীন্দ্রনাথের অপ্রকাশিত চিঠিতে গুপ্ত যুগের উল্লেখ পাওয়া যায়। 
  • :|: | 174.25.***.*** | ১২ মার্চ ২০২৩ ২৩:১০513986
  • বোঝো কোথায় গুপ্ত যুগ কোথায় রবীন্দ্রনাথ! ওফ। 
  • :|: | 174.25.***.*** | ১২ মার্চ ২০২৩ ২৩:০৯513985
  • না: উপনিষদের দিয়ে বৌদ্ধ ধর্ম প্রভাবিত হতে পারে। উল্টোটা টাইম লাইনের কারণেই সম্ভব না। সেম গোজ ফর বৌদ্ধ এবং শিখ। 
    আপনি বরং হয় ঠান্ডা হয়ে একটু ভেবে লিখুন (যদিও ডিফিকাল্ট) নয় অন্যের থেকে কিছু চিপকে দিন (এটা সোজা এবং আমরা ও আপনি দু পক্ষই অভ্যস্ত)। 
  • দীপ | 42.***.*** | ১২ মার্চ ২০২৩ ২৩:০৫513984
  • আর এর আগেও বলেছি; ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য,‌শূদ্র দার্শনিক ভাবে গুণগত বিভাগ।  যা
    পরে অবশ্য‌ই জন্মগত হয়ে ভারতীয় সমাজের চূড়ান্ত ক্ষতি করেছে।
     
    রবীন্দ্রনাথের কবিতায় বারংবার এই গুণগত ব্রাহ্মণত্বের কথা এসেছে। তাই উনিও কি ব্রাহ্মণ্যবাদী ছিলেন?
  • দীপ | 42.***.*** | ১২ মার্চ ২০২৩ ২৩:০১513983
  • আপনার দাবীর পিছনে কি সত্যতা আছে?
    অনুগ্রহ করে তথ্যসূত্র দেবেন।
    আর সমুদ্রগুপ্ত নিজেই তো বৌদ্ধবিহার স্থাপনে অনুমতি দিয়েছেন।
    আর ভারতীয় দর্শনে হিন্দু, বৌদ্ধ , জৈন, শিখ এরা কেউ পৃথক চিন্তাধারা নয়; এক‌ই চিন্তাধারার বিভিন্ন শাখা মাত্র।
    উপনিষদ, সাংখ্য দর্শন, বৌদ্ধ দর্শন, অদ্বৈতবাদ- প্রত্যেকেই একে অন্যের দ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত।
    আর স্পষ্টভাবে বলতে গেলে বুদ্ধ মূলত সাংখ্য দর্শনের উপর ভিত্তি করে কথা বলেছেন।
  • :|: | 174.25.***.*** | ১২ মার্চ ২০২৩ ২২:৫০513982
  • না সবদিক থেকে হয় নি। বৌদ্ধ ধর্মের উত্থানকে কাউন্টার করতে গিয়ে ব্রাহ্মণ্যবাদকে তুলে এনে হিন্দু ধর্মের সর্বনাশ সেই সময়েই করা হয়। তাই মূল দর্শনের কাছে ফেরার কথা বলছেন শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষেরা। 
  • দীপ | 42.***.*** | ১২ মার্চ ২০২৩ ২২:৩২513981
  • আচ্ছা, গুপ্তযুগ নিয়ে কি সমস্যা?  গুপ্তযুগ তো ভারতীয় ইতিহাসের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। সবদিকেই অনেক উন্নতি হয়েছিল।
    সমস্যা ঠিক কোথায়?
  • Eman Bhasha | ১২ মার্চ ২০২৩ ২১:১০513980
  • বাংলাদেশ থেকে কলকাতায় বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ নাকি বাড়ছে?
    তা ১৯৫০ এ পৃথিবীর দশম বৃহত্তম শহর থেকে বাদ চলে গেল কেন কলকাতা? পৃথিবীর ১৮ টি দেশের তালিকায় ১৯৫০ এ দিল্লি ঢাকা মুম্বাইয়ের নাম ছিল না।
    ১৯৯০ এ তথাকথিত উদার  অর্থনীতির যুগে প্রথমে মুম্বাই পরে দিল্লির নাম ঢুকল ১৮ বৃহত্তম শহরের তালিকায়।
    ১৯৯৯- এ ঢুকল ঢাকা।

    এর মানে শহরে জীবিকার সুযোগ বাড়ছে।
  • eta | 117.194.***.*** | ১২ মার্চ ২০২৩ ২০:৪৯513979
  • :|: | 174.25.***.*** | ১২ মার্চ ২০২৩ ০৯:৩১513978
  • বেদান্তের কাছে, মূলের কাছে ফেরার জরুরী বার্তাটি যে আসতে শুরু করেছে আজকের আবাপের উত্তর সম্পাদকীয়গুলি তার নিদর্শন।
    একটিতে বলেছে, "অতীত বলে, শঙ্করাচার্য ও মাধবাচার্যের মতো উনিশ শতকের শিক্ষিত বাঙালিও মূলত বৈদান্তিক। রাজা রামমোহন উপনিষদ অনুবাদ করেন, বঙ্কিম থেকে বিবেকানন্দ সকলে শাঙ্করদর্শনের পথিক। গাছপালা থেকে রাম-রহিম সর্বত্র সেই একমেবাদ্বিতীয়ম্ ব্রহ্মের প্রকাশ, ভেদাভেদগুলি মায়ামাত্র।"
    অন্যটিতে লিখেছে, "হিন্দুত্ববাদ যদি হিন্দুর প্রকৃত উত্তরাধিকারের কথা ভাবে, তা হলে মাঝপথে গুপ্তযুগে এই ভাবে না ফিরে বরং বেদ-বেদান্ত, ব্যাস, বাল্মীকিতে ফিরুক। কিন্তু সেটি পরিশ্রমসাধ্য, প্রকীর্ণ জ্ঞানকাণ্ড। শঙ্করাচার্য, রামানুজ, শ্রীচৈতন্য, স্বামী বিবেকানন্দের পথ।"
  • &/ | 107.77.***.*** | ১২ মার্চ ২০২৩ ০৮:৪২513977
  • ও বাবা এ গপ্প তো কাক কোকিলের গপ্প :)
  • :|: | 174.25.***.*** | ১২ মার্চ ২০২৩ ০৭:৫০513976
  • হ্যাঁ যে কথা হচ্ছিলো। এবারের দোলের সময় প্রকাশিত প্রায় সব গল্পগুলোই স্বামী যেন আসামী টাইপ এবং বিয়ের অস্বীকৃত সম্পর্কই ভালো -- এমন একটা এজেন্ডা মনে করে কেমন কেমন লাগছিলো। সব শর্মাই সমান বদ এবং (একলহমার পারমাণবিক গপ্পটা বাদ দিলে)  সুখ বলে আসলেই কিছু হয় না -- এইটি যে এখনও লেখকরা ভেবেটেবে গল্প লেখেন সেটি দেখেশুনে মন্দ লাগলো না। :) https://www.anandabazar.com/rabibashoriyo/a-short-story-by-vikram-adhikari/cid/1413542
  • Ranjan Roy | ১১ মার্চ ২০২৩ ১১:৫৯513975
  • দ'য়ের কথার সূত্র ধরেঃ
    যতদূর মনে পড়ছে  আশির দশক। ওই বকেয়া ডিএ'র দাবিতে মধ্যপ্রদেশ মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টিটিভ অ্যাসোসিয়েশনের আন্দোলনৈকের। ছ'জন নেতা সাসপেন্ড হলেন। তাঁরা আদালতে যে বক্তব্য পেশ করলেন তাতে ছিল রাষ্ট্রপতি ভি ভি গিরির বক্তব্যঃ ডি  এ ইজ অ্যাকচুয়ালি ডেফার্ড পেমেন্ট অফ স্যালারি। 
      ভি ভি গিরি রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হওয়ার আগে দেশের সবচেয়ে বড় ট্রেড ইউনিয়ন আই এন টি ইউ সি'র সর্বভারতীয় নেতা ছিলেন। 
    জনৈকের ডিএ নিয়ে বক্তব্যটি একটি সিরিয়াস সমস্যাকে ট্রিভিয়ালাইজ করছে।
     চাকরিতে নিযুক্তির সময় যে বেতন দেবার চুক্তি হয়েছিল ইনফ্লেশনের ফলে সেই বেতনের বাস্তবিক মান কমে গেলে সেটার ভরপাই করতে প্রাইস ইন্ডেক্সের সঙ্গে নির্দিষ্ট অনুপাতে ডি এ ডিক্লেয়ার করা হয়। তেমনি বাজার ঠান্ডা হলে বা মূল্যবৃদ্ধি কমে গেলে ডিএ কমিয়েও দেওয়া হয়।
     
  • দ | ১১ মার্চ ২০২৩ ০৮:৫৬513974
  • গুলিয়ে ঘেঁটে লস্যি করে  দেওয়া বক্তব্য, আবাপও লিখছে এই লাইনে। 
    প্রথমত আগে গৃহকর্মীকে একটা ফর্ম্যাল লিগ্যাল অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার পাওয়ানোর ব্যবস্থা করুন তারপরে  সেই লিগ্যাল লেটারের ক্লজগুলো মানানোর কথা আসবে।  যাঁরা আন্দোলন করছেন তাঁরা তাদের চাকরি দেবার সময়কার ক্লজের বিরুদ্ধাচরণ হচ্ছে বলেই দাবী করছেন।
    দ্বিতীয়ত  গৃহকর্মী  আর দুধবিক্রেতা কী করে এক লাইনেব্বসে? দুধবিক্রেতার এটা ব্যবসা, ক্ষুদ্র উদ্যোগ। তাকে যিদি ক্রেতার ডিএ দেবার কথা আসে তাহলে গুরুর স্টলকে এবং ওয়েবসাইটকেও ডিএ দেবার দাবী জানানো যায়। 
     
  • &/ | 151.14.***.*** | ১১ মার্চ ২০২৩ ০৮:৩৯513973
  • আদানির পকেটে দিন। ঃ-)
  • Eman Bhasha | ১১ মার্চ ২০২৩ ০৮:৩২513972
  • সকাল সকাল রাগিয়ে দেবো ? ডিএ তো মূল্যবৃদ্ধির জন্য দরকার। অবশ্যই দরকার। গৃহশ্রমিক, চালক, নিরাপত্তারক্ষীদের (সকালে কাগজ ও দুধবিক্রেতারা ফাউ)  ডিএ দেন তো? ওই ৩% ই না হয় বাড়ানো যাক। ইনক্রিমেন্ট দিই ৩% হারে? #মুঞ্চায়!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
এই সাইটটি বার পঠিত
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত