এটা পরিচালিত।রবীন্দ্রনাথের ঘরে বাইরে নয়, সত্যজিতের ঘরেবাইরের স্ক্রিপ্ট যা ছিল, রেডিমেডজিনিস, সেটার ওপর মাস্তানি করেছেন।
বিমলা আদিবাসী অচ্ছুত মেয়ে, নিখিলেশদের বাড়ির ঝিয়ের নাতনি। নিখিলেশ দিল্লীতে থাকে — অনির্বান। সেই বিমলা অনাথ শিশু, তাকে লেখাপড়া শিখিয়ে বড়ো করা হলো এবং ওর ঠাকুমা মরবার সময় খুব চিন্তায় ছিল যে বিমলার বিয়ে কেমন করে হবে, তা সেটা নিখিলেশই করে ফেলল।
বিমলা অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেসের প্রুফ রীডার। বরাবর গার্লস স্কুল ও গার্লস কলেজ। তাই নিখিলেশ ছাড়া আর কোনও ছেলের সঙ্গে প্রেম করার চান্স পায় নি।
তাই সন্দীপ এলো গল্পে। কাহানি মেঁ টুইস্ট।
সন্দীপ বিজেপি করে। আগে মাওবাদী ছিল।
এইবার সেক্স চাই। নিখিলেশকে মাওবাদী অঞ্চলে হসপিটাল তৈরির প্রোজেক্টে পাঠিয়ে দিলেন অপর্ণা সেন। শ্বশুর শাশুড়ি আগেই গত হয়েছেন। বাড়ির ঝি মুসলিম। বাড়িতে শুধু বিমলা ও সন্দীপ। ঘি এবং আগুন। নানান পোজে সেক্স হতে লাগল, নইলে শ্রী ভেঙ্কটেশ মালটা বেচবে কেমন করে?
তারপর ফাইনালি মোমবাতি মিছিল, কনট প্লেসে ঘোরাঘুরি, খানিকটা জেএনইউ, নানান দ্রষ্টব্য টষ্টব্য তে ম্যাচিং জামাকাপড় পরে সন্দীপ ও বিমলার ঘোরাঘুরি, বিমলাকে সন্দীপ (যিশু) বিজেপিতে কনভার্ট করে ফেলল।
লাস্টে মোমবাতি মিছিলের শেষে নিখিলেশ বিজেপির গুন্ডাদের হাতে খুন হবে, সন্দীপই করাবে।
ও হ্যাঁ, বিমলা প্রেগনেন্ট হয়ে পড়ে সন্দীপের থেকে। সন্দীপ তখন সেটা অযাকসেপ্ট করতে চায় না, ফাইনালি নিখিলেশ সব জেনেশুনেই বাচ্চাটাকে মেনে নেয়। বিমলা খুবই দুর্বল চরিত্র এই সিনেমায়।