হমমম। :)))
কেসির লিংকের জিজেকের লেখাটা সব বুঝলাম না - ফুকো, মার্ক্সিজম, এন্ড অফ আইডিওলজি - সব নিয়ে। গ্লোবাল ক্যাপিটালিজম কে দায়ী করেছেন মনে হল -
"After the triumph of global capitalism, this spirit of collective engagement was repressed, and now this repressed stance seems to return in the guise of religious fundamentalism."
ভুল হয়ে গেছে বিলকুল
আর সব কিছু ভাগ হয়ে গেছে, ভাগ হয় নি তো নজরুল
- কেন যেন এটা মন পড়ল। দেশভাগ, উদ্বাস্তু মানুষ, সিরিয়া, আফ্গানিস্তান - উদ্বাস্তুর স্রোত '..'
এটা পড়লেন কেউ?
https://www.rt.com/op-ed/532207-zizek-taliban-retake-afghanistan-reason/
দেশকে ভালবেসে প্রাণের ঝুঁকিও নেয় অনেকে, কেন নেয় কে জানে। সাহরা কারিমি-র চিঠিটা পড়ছিলাম, উনি হয়ত সহজেই অন্য দেশে চলে যেতে পারতেন।
বা, জাফর ইকবাল, মাথায় চাপাতির কোপ খেয়েও বাংলাদেশে পড়ে আছেন। আমেরিকার দরজা খোলা ছিল
অ্যাল, ভুল হয়ে গেছে বিলকুল। অরণ্য নন, বি। উভয়েই আমাকে মার্জনা করে দেবেন।
সপ্তম সংখ্যক কবিতা
অরণ্য, আর খেটেখুটে টাইপ করলাম না। এবারে বিদ্যাসাগরের বইটা প্রকাশের দিন সরোজ দত্তের পুত্র এই অধমের হাতে শ্রদ্ধেয় সরোজ দত্তের রচনাসংগ্রহের তিনটে খণ্ড উপহার হিসেবে তুলে দিয়েছেন। আপনি কবিতাটা এবং সে সম্পর্কিত প্রাসঙ্গিক তথ্য এখানে পাবেন।
http://www.milansagar.com/kobi/saroj_dutta/kobi-sarojdutta.html
এগুলো সবই ব্যক্তিগত চিন্তা ভাবনা , পার্সন টু পার্সন ভ্যারি করে । যেমন ধর, পৃথিবী গ্রহ টাকেও নিশ্চয় অনেকেই ভালবাসে
মা কে দেশের মত নয়, দেশকে মায়ের মত :-)
অরণ্যদা, মাকে তো ভালোবাসি বলেই মনে হয়। বাবাকেও ভালোবাসতাম, অবশ্য একটু ভয়ও পেতাম। মাকে আমার একেবারেই দেশের মতো মনে হয়না। নট ইভেন ক্লোজ টু বিইং ইন দ্য সেম ভিসিনিটি :-)
ডিসি কি নিজের বাবা মা-কে ভালবাস? দেশ অনেকটা বাবা মা-রই মত , অনেকের কাছে
রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুর পরে সরোজ দত্তের একটা কবিতা ১৯৪১ সালের অরণিতে বের হয়েছিলো । সেখানে কয়েকটা লাইন এরকম ঃ
' তুমি হেসে ঢেলে দাও / বলো পারো ফেলে দাও
মোর কাজ আমি করে যাই
গানহীন এই দেশে/ এনেছি গানের বন্যা
মানি নাই জহ্নুর শাসন
রোগের দুঃস্বপ্ন আর / যন্ত্রণার গর্ভ হতে
আরোগ্যের প্রসন্ন প্রভাতে
যখন জাগিবে তুমি/ জ্বরতপ্ত হে দুর্ভাগা
পোড়ো তুমি আমার ভাষণ "
পুরো কবিতাটা কারুর কাছে বা মনে থাকলে টাইপিয়ে দেবেন? প্রকাশনার দিন থাকলে জানাবেন।
এদিকে লোকে দেশপ্রেম দেশপ্রেম কেন করে বুঝিনা। এই তো খ দাও সেদিন কোন একটা টইতে লিখল দেশপ্রেমের পাঠ। আমার তো কোন দেশপ্রেমও নেই দেশের লোককে ভালোওবাসিনা, আমার কোন দেশ আছে বলেও মনে হয়না। যেকোন দেশে গিয়ে সেটল করতে পারি, পুরনো জায়গার জন্য কোন দুঃখও হবে না।
এলে, অবাক বা দুশ্চিন্তায় রোগা আশাকরি কোনো টাই হবেননা , এই ধাক্কা তাড়া তাড়ি সামলে উঠুন। খোকাখুকুরা আরো হাত-পা ছুঁড়বেন, চিন্তা করবেন না :-))))))))))
সে, আল জাজিরার ইন্টারভিউতে যারা তালিবান-কে সমর্থন করছে, তাদের মধ্যে পুরুষ - মহিলা অনুপাত কেমন?
আজকাল আর ভাটে আসি না। ইচ্ছে বা সময় - দুটোরই অভাব। কিন্তু খ কে নিয়ে মন্তব্য হয়েছে সেসব দেখেটেখে এবং সদ্য তাঁর প্রতিক্রিয়া দেখে আমি পুরো ভেবলে গেছি। আসলে কল্লোলবাবুর পরে পরেই আমার প্রিয় লেখক ইন্দ্রনীলবাবুর লেখাটায় একটা মন্তব্য করে ফেলেছি? আমার কি সাত দিনের ফাঁসি আর তিন মাসের জেল হবে নাকি কল্লোলবাবুর তুলনায় সর্বার্থেই খাটো বলে শস্তির পরিমাণটা আরও বাড়বে? বড্ড চিন্তায় থাকলাম যা হোক।
বাঁটুল, হাঁদা ভোদা, নন্টে ফন্টে? এই বাঁটুলই তো ডেসপারেট ড্যানের সাথে প্রথম পরিচয় করায় (যাদিও তখন সেটা জানতাম না)।
:-) দুর্মুখ ইত্যাদি অতি পরিচিত ট্রোল দের বক্তব্য নজরে এলো। ন্যুনতম উত্তর দিতে গেলে লেখকের , পাঠের শ্রম, এবং তত্ত্বায়নের ক্ষমতা এবং কনভিকশন কে রেফার করতে হবে। টেক্সট ধরে কথা বলতেও হবে, যেকোনো আলোচনা কেই রোড শো হিসেবে দেখা, যেকোন লেখা বা কালচারাল অ্যাক্টিভিটি কেই সেলেব্রিটি হবার রাস্তার পরিশ্রম হিসেবে দেখা অনভ্যস্ত কানে সমালোচনার মত শোনাবে, যে কোনো ক্রিটিক এই যেটা হয়ে থাকে। করব না।
আপনাদের জন্য অমর চিত্র কথা ই ভালো। ন্যুনতম চিন্তা ভাবনা লাগবে না। কোন কনটেস্ট নাই। সোজা তিব্বত সওয়া ঘন্টার রাস্তা। :-)
যোগাযোগ সম্ভবতঃ আছে কারণ কেউ একজন (কে ভুলে গেছি, আকাদা হতে পারে) মেল করার কথা বলেছিল।
অনেক দিন কোন পোস্ট দেখি না ওনার
এখানে কারুর যদি বড়েস-এর সাথে যোগাযোগ থাকে, উনি কেমন আছেন একটু জানিয়ে যাবেন
হ্যাঁ উনি পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি শোচনীয়ভাবে হারার পর থেকেই আসা প্রায় বন্ধ করে দিয়েছেন অথচ উনিই বলতেন যে বিজেপি হারবে। আশা করি বড়েস ভালো আছেন।
বড় এস কে আমিও মিস করি। আশা করি ভালো আছে।
ব্রতীন, ভারতীয় বামপন্থী হলেও হবে।
হিলারি ক্লিন্টন এর বিভিন্ন সময়ের কনফেসনাল কথা বার্তা আর ভারতীয় আর আমেরিকান বামপন্থী দের বহুদিন ধরে ঘ্যাঁচর ঘ্যাঁচর ফাটা রেকর্ড মোটামুটি একই সুরে এখন।
আমেরিকার এটাই বিউটি, রাষ্ট্র হিসেবে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে, ফরেন পলিসি তে এর মত অপরাধী রাষ্ট্র আর দুটি নাই। কিন্তু সেটা নিয়ে তারা ক্যান্ডিড ইন্টারভিউ শুধু না, মেমোয়ার শুধু না, সিনেমা পর্যন্ত বানিয়ে ফ্যালে। তাতে লোকের টম হ্যাংক্স এবং জুলিয়া রবার্ট্স কে মনে থাকে। আর গান্ডু ব্রিটেন, জারমানি, রাশিয়া, চীন এদের স্টেট সিক্রেট সম্পর্কে ধারণা অতি পুরোনো। চীনের আভ্যন্তরীন অপরাধ সমূহ এখনো হয়তো আন্তর্জাতিক অপরাধ গুলির থেকে বেশি। তবে চীনের অভ্যন্তর কথাটা যুগে যুগে যেরকম বেড়ে চলেছে :-) শ্লাদের কোনটা ভেতর কোনটা বাহির বোঝাই মুশকিল।
কিন্তু এই দেশটিকে ভারতীয় ও পশ্চিমী সহ সারা পৃথিবীর নিও লিবেরাল এবং আপাতত তালিবান সবার ই খুব পছন্দ। তারাই আফটার অল প্রমাণ করে ছেড়েছে, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ থেকে চলে আসা, লিবেরাল ডেমোক্রাসির বিপরীতে , ইনডাস্ট্রিয়াল ডিমান্ড বাড়ার জন্য গণতন্ত্র অপরিহার্য না।
যে সব রাষ্ট্র ফরেন পলিসিতে অপরাধ করে নি, তারা হয় আনইম্পর্টান্ট নতুবা আতাক্যালানে। এই মোটামুটি অবস্থা ও মানুষের ধারণা।
দেশপ্রেমের নাম নেওয়া মানুষ কি আশ্চর্য্য রকমের রক্ত পিপাসু ক্ষমতা প্রদর্শন দেখতে ভালোবাসে কল্পনা করা যায় না।
S বোধহয় এখন আর লেখেন না? চমৎকার প্রাঞ্জল ভাষায় আমেরিকান পলিটিক্স নিয়ে লিখতেন।
রঞ্জন দা "অদ্বৈত বেদান্ত" ওপর তোমার লেখা টা মোক্ষম হয়েছে। FB এ আর বিদ্যামন্দির গ্রুপে শেয়ার করলাম আরো আলোচনার আশায়।
অনেক ধন্যবাদ।
"ভারতীয় কম্যুনিস্ট", আচ্ছা? :)))
এল সি এম দা, ধন্যবাদ।
লেলি হল গিয়ে লেফট লিবারেল। তবে লী বলে কবি একক অন্য কিছু বলতে চেয়েছেন কিনা জানি না।
লিবারেল হল সিপিএমের ফেবুট্রোলবাহিনী যাদের লিবারবাল বলে আর আইটিসেল যাদের লিবরান্ডু বলে। কথা হল লোকে কেন সাধ করে কনজার্ভেটিভ হতে চায় জানি না। আমি তো নিজেকে লিবারেলই ভাবি। এবার উপরোক্ত তেনারা যার যার ডিফাইনড টার্ম অনুযায়ী লিবারবাল কিম্বা লিবরান্ডু বলে ডাকেন আর কি।