পাই ও পাইয়ের দরজা সবাই ঠিকঠাক তো?
ধরুন আপনি টম ডিক ও হ্যারির উপরে সাঙ্ঘাতিক রেগে চতুর্ভুজ। বেক করে মন শান্ত করার উপায়
খাবার পরে দেখবেন অত্যন্ত প্রশান্ত হ'লো মন।
আরেকটা
এই স্টাইলটা আমার খাসা লাগে
হ্যাঁ, এটা সত্যি বলেই মনে হয়। মনখারাপ, বিরক্তি, রাগ এসব সেরে যায় গান গাইতে গাইতে নিজের ইচ্ছেমতন যা খুশি রান্না করতে পারলে। চেখে চেখে দেখতে থাকলে আরো মজা। তবে ওই, ব্যক্তিতে ব্যক্তিতে তফাৎ তো থাকে। কেউ কেউ হয়তো রান্না করতে তেমন আগ্রহ বোধ করেন না বা হয়তো রান্না করতে আদৌ জানেন না। সব রকম মানুষই তো আছেন।
রান্না একটা স্ট্রেস-বাস্টার না? রিহ্যাবেও তো রান্না করায়, বেকিং করায়। অ্যাংজাইটি রিলিজের জন্য, কগ্নিটিভ ফাংশন ঠিক করানোর জন্য।
এই মহামারী না অতিমারীর মধ্যেও যেভাবে বাঙালি নারকোল-কচুরলতি, ডাব-চিংড়ি, চালের গুঁড়োর রুটি, সরুচাকলি পিঠে, লইট্যাঝুরা, খারকোনডাঁটার ভর্তা, মোচার মধ্যখানের অংশটার পকোড়া, বকফুলভাজা, বেগুন দিয়ে যুক্তিফুলের তরকারি ইত্যাদি ইত্যাদি লাগাতার পোস্ট করে চলেছে, যে দেখে মনে হয় এদের ভালো কোনো গ্রহে নিয়ে গিয়ে বসত করানো দরকার। সেখানকার নানাবিধ গাছপালা মাছ টাছ দিয়ে রান্না উদ্ভাবন করে করেই জীবনটা জোশিলা করে ফেলবে। ঃ-)
এক্কেবারে পেত্তুনিয়া মাসিমার কেস না হয়ে যায়। জাদু-সরবৎ ! ঃ-)
এসব ভ্যারাইটি মিক্সিং আম্রিগায় পাবেননা মশাই - সব কনসারভেটিভ চিন্তাধারা। একবার সাউথ ইস্ট এশিয়া ঘুরে যান। মালয়েশিয়া ইন্দোনেশিয়া ভিয়েতনাম-সিঙ্গাপুর এসব দেশের ফুড কোর্ট - দ্যাখেন বরফের গুঁড়োর ওপর পেঁপে -লিচু আম-কাঁঠাল -ডুরিয়ান -ভ্যানিলা -চকোলেট - দুনিয়ার যাবৎ ফ্লেভার মিলিয়ে মিশিয়ে এমন ব্যোম মার্কা গোলা বানিয়ে দেবে - না খেলে পেত্যয় যাবেন না।
বাড়িতে বানালে সব রকম ফ্লেভারই দেওয়া যায় ইচ্ছেমতন। লঙ্কার গুঁড়ো মেশালেই বা ঠেকাচ্ছে কে?
ব্রেশ ব্রেশ
লেবু ফ্লেভারের আইডিয়াটা দিলে পারতেন। ট্যানিলা তো সবাই খায়। কিন্তু হট চকোলেটে ট্যাঞ্জারিন?! সে হতো ঠিকঠাক ট্যানোচিত! :)
ভালো আছি। স্থান আর পাত্র যেমন, ডিঙ্কালও তেমনই চলছে।
আপনি ভালো তো? নমস্কার জানবেন।
চতুর্মাত্রিক, আপনি কেমন আছেন? দিনকালের গতিক কেমন বুঝছেন?
এরা হট চকোলেটে লেবু দেয় না। ভ্যানিলা ট্যানিলা দেয়।
লেবু ফ্লেভার দেওয়া হট চকোলেট কি?
ভালো কথা মনে পড়েছে। আজ বরং কফির বদলে হট চকোলেট আনি গিয়ে। শুক্রবারের বিকেল, ঝিরিঝিরি বাতাস, বড়ই সবুজ, বড়ই নীল, বড়ই গোলাপী। ঃ-)
ওটা তো মনে হচ্ছে MJAL টইয়ের পোস্ট এখানে হয়ে গেছে। নইলে গোয়েন্দা গল্পে মেয়েদের অভাব পূরণ করতে নিজেই ফিল্ডে নেমে পড়েছে।
পাই, দরজার রহস্য মিটলে গলা খাঁকারি দিও।
কেকেজী, লেবু-চকলেট খেলাম। খুব একটা পোষালো না। মোস্টলি মিল্ক চকলেটই মনে হল, লেবুর ফ্লেভার খুবই কম। এমনিতে কম্বিনেশনটা খারাপ লাগল না, আরেকটু লেবু থাকলে হয়তো বেটার লাগত।
রিভিউ সামারিঃ আর কিনব না, কাউকে কিনতে বলবও না।
পুনঃ ক্যাডবেরির ফ্রুট অ্যাণ্ড নাট দিব্ব্যি ভালো।
সে কি!
এই মধ্যরাতে দুয়ারে, কড়ানাড়াও নয়। একেবট্র দুমদাম শব্দ। শুয়ে শুয়ে দেখছি দরজাটা ফাঁক হয়ে বাইরের আলো রেখা হয়ে ঢুকে পড়ল। উঠে দেখার সাধ্যিসাহসে কুলোচ্ছেনা আর।
Auto correct হয়ে গেল আগেরটা . y2mate.guru
B, আমি এখন দেখতে পেলাম আপনার পোস্টটা।
Tomare.guru
মানে দুজনের ক্যা বিরোধিতা তো ১৮০ ডিগ বিপরীত প্রেক্ষিতে। অখিল গগৈ সত্যিই অসমের তৃণমূল সভাপতি হলে তো বাংালি বিরোধিতা অনেকই কমে যাবে। এন আর সি নিয়েও ওলটপালট হয়ে যাবে!
এটা দেখলেন কেউ?
ক্যা, এন আর সি নিয়ে অখিল গগৈ র মমতার অবস্থান সংক্রান্ত কথোপকথন শোনার অপেক্ষায় রইলাম ঃ)
আমার কয়েকজন সহপাঠিনী ছিল যারা ঠিক আমাদের মত মধ্যবিত্ত ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে আসতনা। একজন ছিল ট্রায়াঙ্গুলার পার্ক অঞ্চলের জমিদার বাড়ির মেয়ে, অন্যজন পেনেটির জমিদার বাড়ির। এদের বাবা দাদারা কোনোদিন চাকরি করেনি, করার কথা ভাবতেও পারতোনা ১৯৮৫-৮৬ সালেও। তৃতীয় একজন ছিল মিন্টো পার্ক অঞ্চলের পুরোনো বাসিন্দা, বাবার ব্যবসা পড়তির দিকে, দাদা টিভিতে টেলেস্কোপ নামের একটা অনুষ্ঠান করত। ওদের বাড়িটা ভগ্নপ্রায়, কিন্তু ঠাঁটবাট পুরোদস্তুর বজায় রাখার চেষ্টা। আরেকজনকে চিনি যার ঠাকুর্দা ওপার থেকে এসেছিলেন, এপারে শুরুতে কলোনি এরিয়ার টালির বাড়িতে থাকতেন, কিন্তু বাড়িতে আশ্চর্য সব বিদেশী মার্বেলের মূর্তি ছিল - সব ওপার থেকে আনা।
সত্যজিৎ রায়ের গল্পে আমি এদের খুঁজে পেতাম। মধ্যবিত্তদের নিয়ে তো অনেক অনেক গল্প উপন্যাস আছে, ছিল, কিন্তু এই সব ইন্টারেস্টিং ফ্যমিলি এবং তাদের <quirks> নিয়ে একমাত্র সত্যজিৎই লিখতেন। হয়ত ইন্টেলেক্চুয়ালি সে জিনিস খুব উৎকৃষ্ট কিছু ছিলনা, কিন্তু আমার মনে হয় এই লেখাগুলো না এলে আমার ছোটবেলায় অন্তত একটা আবছায়া রঙীন জগৎ অজানা অধরা থেকে যেত।
রমিত ইউ টিউব থেকে ডাউনলোডের একটা ওয়্বসাইট দিয়েছিলেন, ওটা আরেকবার দেবেন?
কাল মেয়েরা আশ্চর্য ভালো খেলেছে। উপযুক্ত সাপোর্ট পেলে এরা আগামী দিনে সোনা আনবে।
অদিতি অশোক ও দুর্দান্ত খেলছে গলফে।
আরো কত মুখ, কত লড়াই । এমন আতা ক্যালানে সাপোর্ট আর অশিক্ষিত মিডিয়া নিয়ে এরা যা করছে অভাবনীয়।