দেখুন একসময়ে কলকাতা মাঠে রেফারির দিকে নম্র ভাবে হাত জোড় করে এগিয়ে যাওয়া আর একই সাথে রেফারির বাপান্ত করা খুব কমন প্র্যাকটিশ ছিলো।
হ্যাঁ এরকম কিছু বলতেই পারে। আর মুহূর্ত গুলো তো খুব সুন্দর। আগের জেনারেশনের থেকে এরা অনেক ভালো পারস্পরিক সৌজন্যের ক্ষেত্রে।
ওদিকে উইম্বলডন ফাইনাল জমে গেছে। খুবই হাড্ডাহাড্ডি।
আমার অন্য কারণে ভালো লেগেছে। এই প্রজন্মের দুই শ্রেষ্ঠ প্লেয়ার।দুজনে একসাথে ক্লাবের হয়ে বহু টুর্নামেন্ট জিতেছে। এই বোধ হয় দেশের হয়ে দুজনের শেষ বড় ম্যাচ! দুজনের মধ্যে হেলদি কম্পিটিশন ছিলো।একে অপরকে ছাপিয়ে যাওয়ার তাগিদ ছিল। পেলে,মারাদোনার মতন বাক্য যুদ্ধ বা আমি ই শ্রেষ্ঠ প্রচার ছিলো না।
আজকের ম্যাচে নেইমার ,মেসির চেয়ে ভালো খেলেছে।
ওই জড়িয়ে ধরার সময়,মেসি হয়তো বলছিলো,তুই আমার চেয়ে অনেক ভালো খেলেছিস । আর নেইমার বলছিল,লিও ইউ ডিসার্ভ ইট।
আমার অবশ্য এটা খুব একটা বিরল দৃশ্য লাগেনি । ইউরো এবং কোপা দুই জায়গাতেই ফুটবলারদের মধ্যে ম্যাচ চলাকালীন ও খেলা শেষে প্রচুর ভালোবাসা দেখা গেছে, এতে অবাক হবার কিছু নেই ক্লাব সার্কিটে এরা অনেকেই এক দলে বা এক লিগে খেলে। এই ডি মারিয়া, থিয়াগো সিলভা আর নেইমার যেমন প্যারিস সেইন্ট জার্মেইনের প্লেয়ার। মেসি নেইমার বার্সায় খেলেছে, ২০২২ এ নেইমার হয়ত আবার বার্সায় ফিরবে।
সমর্থক বর্গের ট্রোল, ক্যালাকেলি, খিস্তি, দল বেঁধে ঝামেলা এগুলো থেকে অবশ্য বোঝা কঠিন যে এসব খেলার অঙ্গ নয়। নিজেরা না খেললে খেলা দেখতে যেতে পাবেনা এরকম একটা নিয়ম থাকলে ভালো হত। গুরুর মত লেখকই পাঠক মডেল। ;)
উইম্বলডনের ফাইন্যাল বরাবরই নস্টালজিক করে তোলে। মনে আছে ১৯৮১ সালে বর্গ / ম্যাকেনরো । তখন হাতে গোণা বাড়িতে টিভি, বাবার লগে লগে কোথাও একটা গিয়ে বসেছিলাম, ভালো বুঝি নি। তবে এর তিন বছর বাদের কোনর্স ম্যাকেনরোর খেলা দেখেছিলাম, তখন টেনিসের নিয়ম মোটামুটি বুঝতাম । ম্যাকেনরো, কোনরসকে একেবারে উড়িয়ে দিয়েছিলো মনে আছে (আর নাভ্রাতিলোভা ক্রিস এভার্টকে )।
মেসি আর নেইমার বোধ হয় প্রাণপণে গুগল করছে।
দেশের বুদ্ধিজীবিরা হয় চুপ নয় শেয়ালের দলে নাম লিখিয়েছেন।
২২টা৫৭-এর প্রেক্ষিতে শুধু এটুকুই বলার কোন্নগরের নগরটা গোটাগুটি, বিদ্যাসাগরের দ্যাসাগ, পিননঙ্গের সামান্য আর ফোননঙ্গের একটু -- সবই তো এসেছে। প্রাপিকার নাম নিয়ে আলোচনায় গেলামনা -- ওনার অপছন্দতাকে পথ ছেড়ে। দইপায়নের পায়নটা পুরোই এসেছে ফোননং থেকে বাছা কটি দুর্দান্ত সংখ্যা নিয়ে। এ কি কম পাওয়া! এর পর আরও চাই?
উনিজির কত্তো দিকে নজর!
https://www.news18.com/cricketnext/news/prime-minister-narendra-modi-congratulates-harleen-deol-on-superb-catch-3949217.html
বাহ, অপূর্ব ক্যাচ।
প্রত্যাশিত ফল, মেসি তাও একটা ট্রফি পেল, ভালো। ব্রাজিল খারাপ খেলেনি, বরং সেকেন্ড হাফ খুবই ডমিনেট করেছে। বাঁদিকে একটা উইঙ্গার নামলো শেষের দিকে, বিশ্বকাপে কাঁপাবে এই ছেলেটা ।
যাক একটা খেলা হলো।
ArjenTinaa!
দ্যাখেন আজকের সুপার সানডে র রাত ২০১৯ এর মত জমজমাট হয় কিনা।
২০১৯ এ একদিকে ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপ ফাইনাল এ নিউজিলান্ড ভিস ইংল্যান্ড সুপার ওভারে গড়ানো। অন্যদিকে ফেডেরার ভিস জোকোভিচ ফিফ্থ সেট ১২-১২ র পর শেষে টাই ব্রেকার -ওরকম কম্বিনেশন কমই জোটে।
বাবাকে বলো - থানায় অভিযোগ :)
https://bangabhumilive.com/2021/07/sisir-adhikari-baba-ke-bolo-tmc/
গত মঙ্গলবার বিধানসভায় রাজ্যপালের বাজেট বক্তব্য নিয়ে আলোচনার সময় শুভেন্দু অধিকারীকে নিশানা করে তির্যক মন্তব্য করেন নৈহাটির তৃণমূল বিধায়ক পার্থ ভৌমিক। তিনি বলেন, ‘আমরা গত লোকসভা ভোটে ১৮টি আসন হারিয়ে বিশেষ কর্মসূচি নিয়েছিলাম। আমরা বলেছিলাম কন্যাশ্রীর সুযোগ না পেলে দিদিকে বলো। রূপশ্রী না পেলে দিদিকে বলো। তাই দলত্যাগ বিরোধী আইন নিয়ে বিরোধী দলনেতাকে বলছি, আপনি বাবাকে বলো কর্মসূচি নিন।’ এরপর থেকেই তৃণমূলের কর্মীরা নেট দুনিয়ায় এই ‘বাবাকে বলো’ লোগো বানিয়ে প্রচার শুরু করা হয়। শুধু তাই হয় লোগোর সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয় পদ্মের ছবি ও শিশির অধিকারীর ফোন নম্বর এবং শিশির অধিকারীর ছবি। তৃণমূলের এই প্রচার শুরু হতেই ফোন আসতে থাকে শিশিরবাবুর ফোনে। জানা গিয়েছে, এতে বেজায় বেজায় বিরক্ত শিশির অধিকারী। বাধ্য হয়ে নিজের ফোনও বন্ধ রাখেন।
এরপরই শুক্রবার রাতে কাঁথি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন তাঁর সেজো ছেলে দিব্যেন্দু।
সরবত মানেই একগুচ্ছ চিনির জল, যারে কয় সিরাপ। তাতে ফ্লেভার মেশান। কিন্তু ফ্লেভারটাই আসল। এখন ফুড টেকনোলজির স্বর্ণযুগে ফুড এক্সট্র্যাক্ট সহজলভ্য হয়ে প্যারামাউন্টের ইউএসপি চকে গেছে। তবে ডাবের সরবতে আছি।
কালিকায় খাইনি, কাজেই জানিনা। কল্পতরু হাইপড, সেটাও হালকা এগ্রি করলাম। তবে খাওয়াদাওয়ায় বিশেষতঃ স্ট্রিটফুড আর অ-বাঙালি খাবার আর মিষ্টান্ন - এই তো কলকাতা।
কালিকার বেগুনি আমার খুব প্রিয়। তাছাড়া কলেজ স্ট্রীটে উড়ের দোকানটাও।
প্যারামাউন্ট আর কল্পতরু(পানের দোকানটা) কেন যে এত হাইপ আজও বুঝিনি, কলকাতা ব্যাপারটাই আশ্চর্যের জায়গা, ওই যে কালিকার চপ, তাকে দশ গোল দ্যায় আর আমাদের বহরমপুরের নেতাজি স্ট্যাচুর চপ। কলকাতা শুধু প্রণম্য, সন্দেশ আর বইয়ের দোকানের জন্য। বাকি সবকিছুর জন্য গ্রামসি আছেন, গ্রাম দিয়ে শহর ঘিরে ফেলার জন্য।
আজ রাতে কোপা, কাল দুকুরে ইউরো - লুংগি, হুস্কি, ফুটবল।
জ্যোতি বসু ও খুব পছন্দ করতেন, এই কম্বি
'হুতো দার ছবিটা ভারী ভালো হয়েছে। আর গাছে বসে থাকা রাধিকাকে দেখেই চেনা যায়' - ন্যাড়ামাথা কৃষ্ণ-কেও দেখলেই চেনা যায়, একেবারে হুতোর কার্বন কপি :-)
নিউ জার্সীর ছেলে সমীর ব্যানার্জি কাল উইম্বলডন জুনিয়র ফাইনালে খেলবে। দেখার উপায় নেই
হ্যাঁ, প্যারামাউন্ট ওভারহাইপড, তার ওপর শরবতগুলি মিস্টি মিস্টি। আজ অবশ্য ডাব ছিল না, লিচুর শরবত খেলাম। কিন্তু ডাবের শরবত খেয়ে মনে হয়েছিল লোকে আসল ডাব না খেয়ে এটা কেন খায়।
কিন্তু তাও ঐ চত্বরে গেলে মাঝেমধ্যে খেয়ে আসি।
প্যারামাউন্ট একটা বিকিত্তেলে ওভারহাইপ্ড জায়গা :/ অবিশ্যি বেশিরভাগ কলকাতাস্থিত নস্টালজিয়া গ্যাদগেড ফুড জয়েন্ট ই তাই |
এই ফোজ্জি তোমাদের ওদিকে এমন মারাত্মক তাপপ্রবাহ কেন চলছে? দেখলাম গাদা সামুদ্রিক প্রাণী গরমের চোটে সেদ্ধ হয়ে মরে পড়ে আছে।
আরে পেজ তো দত্তবাড়ির!! বাজারের কায়েত-ফেটিশ নেই, তাই!!ঃ))
আজ কলেজস্ট্রিট গেছিলাম। বসে খাওয়া যায় পুঁটিরামে কচুরি খেলাম, বসে খাওয়া যায় না পুঁটিরামে খেলাম রাবড়ি আর বাতাবী সন্দেশ (আমি ভুল করে বাতাসা সন্দেশ বলে একটু অপ্রস্তুত হয়েছি), তারপর প্যারামাউন্টে লিচুর শরবত। খাওয়াদাওয়া শেষ হয়ে গেলে দুটো ঠান্ডা বিয়ার নিয়ে বাড়ি চলে এলাম।
কিন্তু এখন মনে হচ্ছে আরো কিছু খাওয়া উচিত ছিল। একটু মাংসাদি না খেলে কী আর বাইরে খাওয়া হয়।
ম্যাগিপ্রিয়া (Abhyu ২২:৫৯)
:D :D :D :D :D
আনন্দবাজারের ব্রাহ্মণসন্তান ফেটিশ আছে।
লিয়েন্ডার ওদের বঙ্গসন্তান ডেফিনিশনে ফিট করে না তো ঠিক।
আজকে হীরেন বাবুর লেখা বেরোলো না ?