এক অব্রাহ্মণ কিন্তু বাঙালি লিয়েন্ডার পেজ জুনিয়ার সিঙ্গলস জিতেছিলেন। তিনি ডাবলে বোধয় সবকটা গ্রান্ড স্লাম চ্যাম্পও বটে।
এদের এত ব্রাহ্মণ ফেটিশ কেন কে জানে।
এরা সব কোর কমিটির লোক তো? ম্যাগিপ্রিয়ার জন্যে হেয়ারস্টাইল করেছে। এই সব পার্শিয়ালিটি মানছি না মানব না।
বইটা কী নিয়ে? আর তলার কাগজটা অনেকটা ঢাকা পড়ে গেছে, প্যান নম্বর ফোন নম্বর কিছুই পুরোটা পাওয়া গেল না। শুধু গোয়েন্দার জন্যে হাতের লেখার স্যাম্পল পাওয়া যাচ্ছে।
প্রথম কথা বাঙালি নয়, একজন আমেরিকান যার বাবা মা বাঙালি। তার চেয়েও বেশি ইরিটেটিং যেটা সেটা হল "ব্রাহ্মণ সন্তান।"
https://www.anandabazar.com/sports/wimbledon-2021-tennis-great-jaidip-mukerjea-elated-with-samir-banerjees-achievement-dgtl/cid/1292042
আমি আপাতত এইটে নিয়ে ব্যস্ত। বহুত ঝামেলা করে শেষে ব্ল্যাঙ্কির সহায়তায় পেলাম।
বি
এব্যাপারে আমি আর আপনি একেবারে একই গ্রহ নক্ষত্রে জন্মানো ভাই।
০৯ জুলাই ২০২১ ২৩:১৭ প্রসঙ্গে।
আমি একবার গড়িয়াহাট মোড়ে দাঁড়িয়ে নম্বেম্বরের বিচ্ছিরি সাইক্লোনিক বৃষ্টিতে ভিজছিলাম, বাস বা অটোর দেখা নেই। এমন সময়ে সামনে একটা গাড়ি এলো, পিছনের দরজা খুলে এক সম্ভ্রান্ত বয়স্ক ভদ্রমহিলা আমার দিকে তাকিয়ে ডাকলেন, আরে উঠে এসো, বৃষ্টিতে ভিজছো কেন? এখন দেখুন, আমাদের প্রচুর ভেগ আত্মীয়। সবার ট্র্যাক রাখা মুশকিল নেহি, না মুমকিন। এক বিয়েবাড়িতে একবার বড়পিসি (বড়দাদুর বড় মেয়ে )ভেবে যাঁর সাথে প্রচুর বাক্যালাপ করলাম, দিনের শেষে দেখি উনি মেজ জ্যেঠিমা (মেজদাদুর বড় ছেলের স্ত্রী )। তা ভাবছি ইনি নিশ্চই আমার সেরকম কোনো আত্মীয়া হবেন, চিনতে পরছি না, কিন্তু উনি পেরেছেন। এবার এগিয়ে গিয়ে প্রণাম করাটাই উচিৎ (আমাদের বাড়িতে আবার প্রণামের ঘটাপটা একটু বেশি )। এদিকে ভদ্রমহিলা হাসি হাসি মুখে তাকিয়ে আছেন, আমিও এক পা বাড়িয়েছি, এমন সময়ে ঠিক পিছন থেকে আরেক ভদ্রমহিলা হ্যাঁ এই যে আসছি , তোর আবার বড্ড তাড়া বলে এক গাদা জিনিস নিয়ে গাড়ির দিকে এগিয়ে গেলেন ।
অ্যান্ডর আছেন নাকি? IISC-র high-temperature superconductor-র পরে এবার NCBS। ভারত জগৎসভায় শ্রেষ্ঠাসন নিল বলে !
রাধার হেয়ার স্টাইল কি ম্যাগি অনুপ্রাণিত?
আজকের উইম্বলডন ফাইনাল যারা দেখলেন না তারা একটা খুব ভাল খেলা মিস করলেন।
উইম্বলডন ফাইনাল ত আজকেও ছিল।
হুতোসাহেবের ছবি নিয়ে গোটাগুটি একটা পেপার তো সহজেই নেমে যেতে পারে। শুরুটা করে রাখাই যায়।
পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে যমুনা যেতে গিয়ে রাধা মাঝরাস্তায় মন পাল্টেছেন। কদমগাছ পথের পাশে, ঐ পথেই সকালে রাখালবালকদল যায়। কলসী নীচে রেখে রাধা গাছে চড়ে বসলেন।
ইদিকে প্রেমের বিষজর্জরিত কৃষ্ণ মাথা মুড়িয়েছেন। তাপ্পর গরু (মতান্তরে ছাগল) চরাতে যাচ্ছিলেন উনার কলিগদের সাথে। কিন্তু গরল পুরোপুরি খন্ডন হয় নি, রাধাও কাজ ছেড়ে গাছে চড়ে ঠ্যাং দোলাচ্ছেন, চুলোয় যাক গরু (মতান্তরে ছাগল)। কৃষ্ণ কদমতলায় এসে বসলেন বাঁশি বাজাতে।
ঘটনাক্রমে কৃষ্ণের নেড়ামুন্ডি রাধার পদযুগলের সন্নিহিত। সমূহ সংকট অনুধাবন করে কৃষ্ণ বল্লেন - হে রাধে, তোমার পদপল্লব দিয়ে আমার মাথায় মারো, কিন্তু খুব জোরেও নয়, খুব আস্তেও নয়, মাঝামাঝি, মুদারা স্কেলে।
কিন্তু রাধা শুনলে তো! এমন চমৎকার নেড়ামুন্ডি, বিভিন্ন স্কেলে লাথি মেরেও সুখ। মুশকিল হচ্ছে, ঐ ভ্যারিয়েবেল স্কেলের লাথি খেয়ে বাঁশিতে ফোকাস করা দূরুহ কাজ। কৃষ্ণ ক্ষিপ্ত হতে শুরু করলেন, উনার থ্রেড করা ভ্রু কুঞ্চিত হল।
রাখালদল কিন্তু মহাখুশি। তাদের ছেড়ে কেটে পড়ায় কৃষ্ণর ওপর একটু চটে ছিল। গরু বা মতান্তরে ছাগলরাও মজা পেয়ে গেছে।
তো, এই হল ছবির স্টোরিলাইন। এর্পরে আছে রাধিকে ও কৃষ্ণের বসনব্যসন, কদম ও কলসীর অঙ্কনশৈলী। এছাড়া মুন্ডিতমস্তক কৃষ্ণের বিপ্রতীপে রাধার কেশরাশির কন্ট্রাস্টও গভীর বিবেচনার দাবী রাখে।
ব্রতীন্দা ভাটে থাকলে বেশ হত।
আমি আজ বড় স্ক্রীনে খেলা দেখব। একটা অডিটোরিয়াম - দেড় দুশো জন লোক ধরে, আমরা চার পাঁচ জন লোক থাকব। আমার ছাত্র বলল ব্রাজিলকে সাপোর্ট করবে, আমি আর্জেন্টিনা (মুখ ভ্যাঙচানো ইমোজি টু দমুদি)
এই রবিবার সুপার সানডে ! ভোরে কোপা ফাইনাল, বিকেলে উইম্বলডন ফাইনাল, রাতে ইউরো ফাইনাল !
হুতো দার ছবিটা ভারী ভালো হয়েছে। আর গাছে বসে থাকা রাধিকাকে দেখেই চেনা যায়। বহুত খুব। বাঁধিয়ে রাখার মত ছবি।
আজ রাতে আবার কোপা ফাইনাল।
দশ কোথায় ? পাঁচ লিখেছে তো ।
দশ বছর ধরে এই রাজ্যে ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যত নিয়ে খেলা চলছে । কাল কোর্ট যা বলেছে সেটা অন্য ভাবে খবর পরিবেশন করছে সংবাদ মাধ্যম ।
কিন্তু এই দীর্ঘ দশ বছর পর ছাত্র ছাত্রীরা কি পাবে । চাকরির বয়স কি থাকবে ?
এক নেতা বলেছিল " তখন আপনারা বার্ধক্য ভাতার জন্য আবেদন করবেন ।
কোর্ট এও বলেছে প্রত্যেকের অভিযোগ শুনতে হবে এবং সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে বা অভিযোগ এর নিষ্পত্তি করতে হবে। আর জাস্ট রিজেক্টেড বলে দিলে হবে না, কেন অভিযোগ রিজেক্ট করা হল সেটাও জানাতে হবে। কাল কেও অনেক প্রার্থী জানিয়েছেন তাদের নম্বর বেশি হওয়া সত্ত্বেও তাদের বাদ দিয়ে কম নম্বর প্রাপ্ত দের ডাকা হয়েছে। আবার যখন ডকুমেন্ট আপলোড এর সময় ছিল, দেখিয়েছে যে সব ঠিকঠাক আপলোড হয়েছে। কিন্তু পরে কমিশনের তরফ থেকে বলেছে না, আপনাদের ডকুমেন্ট আমরা পাই নি। এখনো অনেক গল্প আছে। নটে গাছ মুড়োয় নি।
https://epaper.anandabazar.com/imageview_57035_3153455_4_71_10-07-2021_0_i_1_sf.html
কৃষ্ণের চোখ অমন গোল গোল কেন? ভুরুও কেমন রাগী রাগী দুঃখী দুঃখী। হয়তো মাথা ন্যাড়া হয়ে রেগে ক্ষেপে চটে গেছেন।
অভ্যু, ঃ-) ওই মই এবার কেড়ে নেবে ললিতা বিশাখা চন্দ্রাবলি । তখন শ্রীরাধিকা লাফিয়ে নামবেন গাছ থেকে। ঃ-)
ওটা মোটেই ময়ূরপুচ্ছ হয়নি, তাছাড়া গাছে ওটার জন্যে মই কই?
টইতে গিয়ে দেখি স্ট্যান স্বামী বিষয়ক টইটাতে কমেন্টাতে চলে এসেছেন কতিপয় চাড্ডিবাবু !!!! এরা কোথা থেকে আসে? কেজানে নানা সূত্রে খবর পেয়ে হয়তো আসে। ফেবুগ্রুপে, অন্য নানা সামাজিক মাধ্যমে তো এদের উপদ্রব আছেই। এখানেও আসছে এখন।
এ ছবির রাধা একটু বিলাতী ধরণের। নাকটা কী!!! উফ! চোখমুখ, মাথার চুল, গালে হাত রাখার ভঙ্গী, সবই বিলাতী বিলাতী। ঃ-)
দূর থেকে যারা দেখছে তারা কি সব গোপ গোপিনী? ঃ-)
হাতের ব্যাপারটাও বলতে যাচ্ছিলাম, তাড়াতাড়ি ব্রেক চাপলাম, মনে পড়লো মর্মপীড় বলেছেন শিল্পসাহিত্যের ব্যখ্যা করা মানেবইকারের কাজ, কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের নয়।
হ্যাঁ, আমি জলের কলসী ভেবে এঁকেছিলাম তবে শ্রীরাধিকার কাছে ঘোলের হাঁড়িও হাইলি থাকতে পারে। আর ফেট্টি না হলে ময়ুরপুচ্ছটা বাঁধবে কোথায়? চুল থাকে বলে দেখা যায় না, এখন যহেতু শিরসি মুড়িয়ে দিয়েছে তাই।
আর ওই ফোটোটা, মাথা ন্যাড়া করে বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে ফেরার, ওটা কি সত্যি? সত্যিই মাথা ন্যাড়া করে বিজেপিগরল খন্ডন করে তৃণমূলের পদপল্লবে ফিরছে? এইরকম জয়দেবীয় অবস্থা?