ব্রেক্সিট করে আলাদা হয়ে যাওয়া ইংল্যান্ডকে কেনই বা ইউরো কাপে নিয়েছে অ্যাঁ!? বাদ্দেয়া উচিৎ ছিল।
বিশ্বভারতীর লেখাটা পড়লাম। একটা জায়গাতে দেখছি লেখা আছে "কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বভারতীর উপাচার্য রথীন্দ্রনাথ"। বিশ্বভারতী ১৯৬১ সালে কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হয় না ?
রঞ্জিত শূরঃ "রাজনৈতিক বিরোধিতার অন্য যে চাল হিংসার গুরুত্বকে লঘু করেছে, তা এসেছে বেশ কিছু বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি ও অদলীয় গণতান্ত্রিক শক্তির তরফ থেকে। বহু ক্ষেত্রেই তাঁরা আক্রান্ত আইএসএফ, কংগ্রেস বা বামকর্মীদের বুঝিয়েছেন— বোঝাপড়া করে নাও, না হলে বিজেপির সুবিধা হয়ে যাবে। বিজেপির সুবিধা হয়ে যাবে, তাই শাসক দল তৃণমূলের শত অন্যায় মেনে নেওয়ার এই যে দাওয়াই প্রচার করা হচ্ছে, তা শেষ বিচারে বিজেপিরই সুবিধা করে দিচ্ছে।"
এইটে
আর এইটে https://www.ndtv.com/entertainment/shehnaaz-gill-didnt-miss-the-bigg-boss-connection-in-deepika-padukone-ranveer-singhs-rofl-video-her-reaction-2480811?pfrom=home-ndtv_lateststories
বাপরে! ঘুঘু নিয়ে তো দেখি কাল রজনীতে ঝড় বয়ে গেছে রজনীগন্ধা বনে!! আসলে ঘুঘু নিরিবিলি জায়গা পছন্দ করে। কাজেই 'ভিটেতে ঘুঘু চরানো'-র অর্থ হল ওই ভিটেতে আর জনমানুষ্যের ছোঁয়াটুকু অবধি দেখা না যাওয়া। সেখানে ঘুঘু নয়, যার ভিটেতে ঘুঘু চরানোর হুমকি দেওয়া হচ্ছে সেটাই আসল ব্যাপার। তাছাড়া কোন পাখিটাকেই বা আমরা খুব ভক্তিশ্রদ্ধা করি? শালিকের ঝগড়া, কাকের বাসা, ফিঙের দোল খাওয়া, কোকিলের ছানা চুরি করে পালানো, সুখের পায়রা - এসব তো হরবখত ব্যাভার করা হয়। এঁরা কি পঞ্চতন্ত্র পড়েননি? পড়েননি এঁরা পঞ্চতন্ত্র?
পাইরোম্যানিয়া ভাল না।
ঘুঘুকে নিয়ে সমাসও আছে - ঘুগনি।
বাস্তুবিদ্যা জানলেই এসব বোঝা যায়। :-)
বাস্তুসাপটা মনে ছিলোনা, এটাও শুনতে ভালো।
বাস্তুসাপ
ঘুঘু কাব্যিক প্রয়োজনে ব্যবহৃত হয়। বাস্তুহাঁস বাস্তুমুরগি বাস্তুচড়াই এসব কি শুনতে ভালো ?
কিন্তু খ দা কোথায়? লগিন গুরু ডট কম? ঃ-)
বাস্তুঘুঘু বলেচে ত ই কি আমোদ! খ্যাক খ্যাক
তুমি ব্যাটা বুড়ো ঘুঘু--এও তো একরকম গালাগালির পর্যায়েই।
ভিটেতে ঘুঘু চড়িয়ে দেওয়া---সেখানেও ঘুঘু ভালো অর্থে না। ঘুঘুর অনেক বিপদ।
আচ্ছা ঘুঘু কি এমন খারাপ পাখি? বাস্তুঘুঘু একটা খারাপ কথা, ঘুঘু দেখেছ ফাঁদ দেখনি - এখানেও যে ঘুঘু খুব ভালো পাখি এমন মনে হচ্ছে না। তারপর বারে বারে ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান। অন্য পাখি হরিমটর খেয়ে থাকে?
একটি বাস্তুঘুঘুহীন প্রতিষ্ঠানের নাম জানতে চাই।
শান্তিনিকেতন সম্পর্কিত লেখাটিতে আমি তো কোনও ভুল দেখতে পেলাম না। আমার অবশ্য রবীন্দ্রনাথ নিয়ে পড়াশোনা খুবই সীমিত। তথ্যগত গোলযোগও নজরে পড়েনি। প্রতিষ্ঠানটি যে জন্মমুহূর্ত থেকে খুঁড়িয়ে চলতে শুরু করে, রবীন্দ্রনাথ তাঁর জীবদ্দশায় সেই খঞ্জ দশা কাটিয়ে উঠতে পারেননি। অবশ্য পারার কথাও ছিল না। প্রচুর বাস্তুঘুঘু ওখানে বাসা বেঁধেছিল।
শান্তিনিকেতন জায়গাটা বেসিক্যালি কিছু কূপমণ্ডুকে ভর্তি। সত্য়েন বোস যখন ভাইস চ্য়ান্সেলর ছিলেন তখন নাকি কোন একটা ইস্যুতে খুব বিরক্ত হয়ে নাকি বলেছিলেন "এইটুকু জায়গায় এত খচ্চর লোক একসাথে থাকতে পারে এটা আমার ধারণা ছিলনা"(প্য়ারাফ্রেজড)
সোর্স জিগাবেন না। লোকজনের মুখে শোনা।
ও হ্যাঁ, এইমাত্র পড়লাম। আপনাকে ধন্যবাদ লিংকটি দেওয়ার জন্য। যা বুঝলাম রবীন্দ্রনাথ মারা যাওয়ার পরেই ওনার ফ্যামিলি মেম্বারদের সঙ্গে লেগে গিয়েছিল যাঁদের তাঁরা আর কেউ নন বরং ওনার জীবিত অবস্থায় যারা ওনার গুণমুগধ ছিলেন।
এটা দারুণ তো @একক
সত্যি সত্যি ফ্রী ফল হলে বেশ বাজে ব্যাপার, কিন্তু খবরে তো পড়ি নি কিছু? এরকম জিনিস তো রিপোর্টেড হওয়া উচিত। এদেশে হলে সিএনএন-এ হেডলাইন হত!
স্যান্ডি, ওই শান্তিনিকেতনী লেখাটা পড়লেন?
কি বিপদ ! বিগফ্লাইস থেকে দূরে থাকব ভবিষ্যতে। পাই ঝটপট সুস্থ হয়ে উঠুন।
আহা, ফ্রি ফল নিয়ে কথা হচ্চে :) টম পেটি থাক।
ফ্লাইবিগের বেশিরভাগ প্লেনেই দেখছি এ টি আর। ওগুলোতে টারবুলেন্স বেশি হয়।
গ্যালিলিও সেইজন্যেই ইনক্লাইনড প্লেনের উপরে ছোটো ছোটো বল গড়িয়ে দিতেন। দুম করে উপর থেকে আলগা ছেড়ে দিতেন না। কিন্তু লোকে দেখতে চাইল, তখন হেলানো মিনারে উঠে দুম দুম করে দু'খানা বড় বড় গোলক ছেড়ে দিলেন। দ্যাখ ব্যাটারা কত দেখবি দ্যাখ, ফ্রী ফল দ্যাখ। দড়ি দিয়ে সীমা করে দেওয়া ছিল মনে হয়, নইলে কার ঘাড়ে পড়ে কেলেঙ্কারি হত।
ছোটোবেলা লিফটে উঠে উপরে ওঠার সময় কিছু হয় নি, কিন্তু নামার সময় পা শিরশির, কানে হুড়হুড়। কী ভয়, কী ভয়! ফ্রী ফল নয়, কিন্তু ফল তো বটে।
পাই এখন বেটার শুনে ভাল লাগল। ফ্রি ফল এক ভয়াবহ ব্যাপার। একবার শখ করে ক্লিফ থেকে নদীতে ঝাঁপিয়ে ছিলাম, সে বোধহয় দোতলার বেশী উঁচু হবে না। পেট গুলিয়ে যা তা অবস্থা
বি :-)
ডেনমার্ক ভাল লড়াই করবে, সেশে বিবিসির-ই হাতে হারিকেন হতে পারে