এ বাবা , আমি সবে চা খেয়ে এসে বসেছিলাম। এখনি বাড়ি চলে যেতে হবে?
আমরা হচ্ছি তারা যারা চা খেতে এসে চা খাওয়া হয়ে গেলে বাড়ি চলে যাই।
বাকিরা সব ওরা।
তা কি করে হবে।
আজ সিপিএম নেতা মরলে পিজ্জা খেয়ে সেলিব্রেট করব, কাল ফেসবুকে প্রোফাইলে বীরদর্পে সিপিএমের পতাকা লাগাবো।
আজ নকশালদের কংশাল বলে আওয়াজ দেবো, কাল সেই কংগ্রেসের সঙ্গে জোট করে ভোটে লড়ব।
সিপিএম, কংগ্রেস, তৃণমূল - এরাই তো আমাদের সত্ত্বা, আমাদের অস্তিত্ব, আমাদের আয়না। এদের ছাড়া আমরা কে? কে আমরা?
আমি এখানে লিখি কম , পড়ি বেশি। খালি একটাই কথা বলার , সিপিএম শূন্য , দয়া করে আইএসবিএন সংক্রান্ত ঝামেলায় কেউ সিপিএমের নামে বিল কাটবেন না।
বাকি মা চলছে চলুক।
@Kk আমি তো সুইজারল্যান্ডের গোলকিপার এর কথাই বলছিলাম। টাই ব্রেকার টা বাদ দিন। গোটা ম্যাচ জুড়ে বিশেষত শেষ অর্ধে দারুন দারুন সব সেভ করেছে। ট্র্যাজিক হিরো।
সাইবেরিয়া পুরোটাই খুব ঠাণ্ডা সারাক্ষণ এমন না। বেশ কিছু সাইবেরিয়ানের লেখা পড়ছিলাম, স্থানে স্থানে গরমকালে ৩০-৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসও হয়। আর নাকি খুব মশার উৎপাত।
@ভেবে দেখলাম, হ্যাঁ, সে তো হতেই পারে। অন্য কারো কথা বলতে পারবো না, কিন্তু আমি নিজে ব্যক্তিগতভাবে খিটখিটে সন্দেহপ্রবণ লোক, নানান রকম ক্ষুদ্রতা ও নীচতার ইতিহাস আছে জীবনে, এবং অন্তত গত তিনমাস মদ্যপান করিনি (মর্মপীড় মার্জনা করুন), সেসব হয়তো কেউ কোনদিন জানতে পারলো এবং আমার হুতেন্দ্রইমেজ ধুলিস্যাৎ হয়ে গেল।
কিন্তু ইমেজ একজায়গায়, আর একটা মিলিত এফর্টে গড়ে ওঠা উদ্যোগের কাজে বাধা দেওয়া, এবং তার সঙ্গে জড়িত থাকার সুযোগ নিয়ে তাকে ডিমিন করা - এর মধ্যে তো তফাত আছে। আমি নিজে কেস খেলাম, দুটো লোককে গাল দিলাম, পিএনপিসি করলাম, সে একরকম, ওসব হয়েই থাকে। অফলাইনে নানান হিসেব থাকে, ব্যক্তিমানুষ আর এমন কি বড় ব্যাপার।
আইএসবিএনের প্রসঙ্গে, ওটার সঙ্গে লোকজনের ক্রিটিক্যাল ডকুমেন্ট জড়িত আছে, সেগুলোকে হাইজ্যাক করে নেওয়া তো কোন ভাবেই সুবিধের কাজ না।
ব্যক্তিগত ইকোয়েশনে এসবের প্রভাব পড়ে, খুবই দুঃখের কথা, কিন্তু পড়বেই, সে এড়ানোরও কোন উপায় নেই। আমি গুরুর সঙ্গে যতটা এবং যতদিন থেকে জড়িত, সিকি তার অনেকদিন আগে থেকে ছিল, গুরুর প্রথম যুগে সিকির অনেক কন্ট্রিবিউশন ছিল বলেই জানি। কন্ট্রিবিউশনের কথাই যদি হয়, আমি তো নানান কাজে ভলান্টিয়ার করা ছাড়া আর কিছু করি না, সিকি যদ্দুর জানি ডিসিশন মেকিং স্তরেও জড়িত ছিল। এই লেভেলের অসদ্ভাব কী করে শুরু হল তাও আমার অজানা।
ব্যক্তিগত ভাবেও, সুকন্যা যখন ২০১১তে কলকাতা থেকে দিল্লি বদলি হয়ে গেল, পিজি ঠিক করে দেওয়া থেকে নানান রকম ভাবে সিকি ভরসা জুগিয়েছিল, সে আমাদের জন্যে খুব কঠিন সময় ছিল, ছ'মাসের সোহাগকে আমার কাছে কলকাতায় রেখে যেতে হয়েছিল সুকন্যাকে, আমরা কনফিউজড এবং বিপর্যস্ত তখন।
ব্যক্তিগত কথাই লিখলাম, তবে এসব তৎকালীন গুরুর লোকেদের জানা, তাই...
তারপর যখন প্রতিষ্ঠান, রাজনৈতিক অ্যাফিলিয়েশন - এসবের কারনে এই প্রকাশ্য তিক্ততা হয়, আমার কাছে অন্তত সেসব খুব দুঃখজনক। কিন্তু এসব এড়ানোর কোন উপায় নেই। কী আর করা। আইএসবিএনের কেসটা না হলে এর মধ্যে আমি অন্তত নিজেকে জড়াতাম না।
এত আমি আমি করার কারন একটাই, ভবম হাজামের পোস্টটা যেহেতু আমার।
জ্যোতি বসু বা অনিল বিশ্বাস বা সুভাষ চক্রবর্তীর মৃত্যুতে সিকির প্রতিক্রিয়া সেদিন ভালো লাগেনি, কিন্তু সেসব নিয়ে কী ভাববে তা সিকির আজকের রাজনৈতিক বন্ধুদের ডিস্ক্রিশন, আমার কোন বক্তব্য নেই, সবই তো খোলা পাতায় হয়েছে। এর মধ্যে আমার মনে হয় না অধুনা রাজনৈতিক বন্ধুরা নিজেদের জড়াবেন, সবাই এটার গুরুত্ব বোঝেন বলেই আমার ধারনা, বরং আইএসবিএন হ্যাক করার সঙ্গে নাম জড়ালে লোকজন দূরত্ব বাড়াতেই চাইবেন, তাই এটা কোন দলীয় অ্যাপ্রুভড বা সমর্থিত পদক্ষেপ নয় বলেই আমি বিশ্বাস করি।
সে যাই হোক, এখন ব্যাপারটা পয়েন্ট অফ নো রিটার্নে চলে গেছে। দেখা যাক খুলিগুহার কোর কমিটি কী করে।
সাইবেরিয়ানটা বিশ্বাস করতে ইচ্ছে করছে না। ওই ঠান্ডায় কথাই বা কি আর নীরবতাই বা কি? ওখানে শুনেছি মুখ দিয়ে আওয়াজ বেরোলেই জমে যায়; তারপর সময় সুযোগ মত তাপ দিয়ে গলিয়ে, শুনে নিলেই হলো। কথা কে কথাও হলো, আবার নীরবতাও মাধুর্যময় রইল।
আমি তো জানতুম ওটা প্রাচীন সাইবেরিয়ান প্রবাদ।
টেকনিক্যালি তো এটা হতে পারে। মানে ধরুন - কালনেমির লঙ্কাভাগ - এটা হিন্দু প্রবাদ আবার একই সঙ্গে বাঙালী প্রবাদ।
ফিনিশ প্রবাদ নাকি? ওটা বৈজয়ন্ত গুরুর পাতায় বৌদ্ধ প্রবাদ বলেই লিখেছিলেন মনে হচ্ছে যেন।
এইটে শুনুন - যেমন সুর, তেমনি গাওয়া, আর তেমনি প্রাসঙ্গিক আজকের গুরুর পক্ষে
উচ্চমানের কেচ্ছাচর্চা হোক আরো একটু, কেচ্ছাই হবে যদি।
"সাংবাদিক-সম্পাদকের অকালপ্রয়াণের পর শোকপ্রকাশের বৈধতার মধ্যে অবৈধতার গন্ধ উঠে এসেছে।"
জ্ঞানীরা একটু আলোকপাত করুন।
রমিত সায়েব,
সমার তো সুইত্জারল্যান্ডের গোলকীপার, নয়? স্পেনের তো উনাই সিমোন।
দমুদি,
হ্যাঁ, ফোজ্জি যে লিংকটা দিলো (লিংকের লিংক আর কী) ওটা দেখো।ওখানে সত্যি খুব ভালো করে দেওয়া আছে টেকনিকটা।
নকশালদের পঞ্চাশ বছরের বালখিল্যের যূপকাষ্ঠ এত ই হালকা হয়েছে যে তার ভার নিতে হচ্ছে সঞ্জয় গান্ধীর আমলে বেড়ে ওঠা রাজনীতি বিদ আর পেশাদারী মেডিয়া সংস্থাদের :-)))))
এদ্দিন জানতাম প্রাচীন অরণ্য প্রবাদ, এখন আবার শুনছি ফিনিশ প্রবাদ। গুরুর রাজ্যে সকলই প্রবাদময়, সিপিএম আর বিজেপির কাটাকুটি!
পুস্তক (সংস্কৃতে ) ক্লীবলিঙ্গ শব্দ, ওর স্ত্রী লিঙ্গ হয় না। পুস্তিকা মানে ছোটো বই যদ্দুর মনে পড়ে।
বালাই ষাট! সিপিএম ফিনিশ হবে কেন? সিপিএমের বাচ্চা বাচ্চা ছেলেমেয়েগুলো তো ভালই। বুড়োগুলোকেই নিয়েই যা একটু সমস্যা। ১৪ বছর আগের পাপের ক্রশ এখনকার বাচ্চাগুলোর কাঁধে চাপিয়ে দিয়েছে। দেখা যাক, বাচ্চাগুলো কীভাবে সামলায়।
নিজে খিল্লি করতে ভাল লাগে না। কিন্তু অন্যে করলে শুনতে খুবই ভাল লাগে। শুধু কনটেক্সট জানিনা বলে পুরোটা ধরতে পারিনা।
ফিনিশ প্রবাদ শুনিয়ে সিপিয়েমকে ফিনিশ করতে চাইছে! পিনাকি হয়ত সিয়ার এজেন্ট।
আরে এসব কিছুই বলতাম না। গোটা ইলেকশনের পর্বটায় সিপিএমের ট্রোলেরা এত বিরক্ত করেছে তাও কিছুই বলিনি। ফেসবুকে নিজের ওয়ালে কিছু লিখলাম হয়ত, ওমনি গায়ে পড়ে ঝগড়া করতে চলে এল কেউ কেউ, কেউ আবার সেটার স্ক্রীণশট নিয়ে নানা মহলে প্রচার জুড়ে দিল। সিকি আমার সাথে সরাসরি কোনো অসভ্যতা করেনি। কিন্তু গুরু নিয়ে, সৈকতদাকে নিয়ে নানাবিধ খিল্লি, কুৎসা - এসব করেছে। এর আগে একবার ফোনে কথার সময় আমায় বলেছিল গুরুতে এখন কেবল ছাগলেরা চরে বেড়ায়। আমি বললাম এটা যে তুমি বলছ, তুমি তো তার মানে আমাকেও, বা তোমার চেনা আরও যারা গুরুতে আসে তাদেরও ছাগল বলছ। এটা কি ঠিক হচ্ছে? সে বেশ কয়েকমাস আগের কথা। এরপর এই ইলেকশন ফেজে কিছুই বলিনি। রেজাল্টের পরে সিকিকে একদিন বললাম একটা ফিনিশ প্রবাদ আছে বলে শুনেছি, ওরা নাকি মনে করে কোনো বিষয়ে তখনই কথা বলা উচিৎ যখন সেই কথা নীরবতার যে মাধুর্য্য, তাকে ছাপিয়ে গিয়ে কোনো ভ্যালু অ্যাড করতে পারবে। মোদ্দা বক্তব্যটা ছিল অনেক তো বকলে, কটা দিন একটু নীরব থাকলে হয়না? নীরবতারও তো একটা মাধুর্য্য আছে। তাতে তেলেবেগুনে জ্বলে গেল। দুনিয়াময় বলে বেড়াতে লাগল আমি ফিনিশ প্রবাদ শুনিয়ে তৃণমূলের দুর্ণীতির বিরোধী ওর যে প্রতিবাদী কন্ঠ সেই কন্ঠ রোধ করতে চাইছি। এত রেগে গেছে দেখে আমি সেদিন ভাটে ওর সম্বন্ধে খুব খারাপ কিছু বলব না বলেই ওটুকু বলেছি। তারপর দেখলাম তাতে নাকি ওর সম্মানহানি হয়েছে। কী যে বলি! আচ্ছা ওটা উইথড্র করে নিলাম। দেখা যাক হৃত সম্মান এতে ফেরে কিনা।
এই মেল আইডিগুলো বেশ সমস্যারই। সুমেরু মুখোপাধ্যায় এখনো sumeru.guru এই জিমেল আইডি টা ব্যবহার করে। এবার গুরুর সাথে যুক্ত থাকাকালীন এই .guru আইডি গুলো দিয়ে যাদের সাথে যোগাযোগ করা হয়ে থাকে, পরে গুরুর সাথে সম্পর্ক চুকেবুকে যাওয়ার পরেও সেই আইডি owner রা তো ব্যবহার করতেই পারেন। সেক্ষেত্রে প্রাপকের / প্রেরকের মনেও এই ধারণা হতে পারে যে গুরুর লোকের সাথেই যোগাযোগ হচ্ছে। শমীক ও siki.guru কন্টিনিউ করতেই পারে আর কি। গুরুতে একটা ঘোষণা পাতা করে - ওমুক তমুক আইডি র এবং ব্যক্তির সাথে গুরুর আর কোনো সংস্রব নেই লিখে দেওয়া, আর ওই সমস্ত আইডি র সাথে যেসব লিগ্যাল কাজকর্ম জড়িত, সেখান থেকে ওগুলোকে এই 'কম্প্রোমাইজড' বলে রিপ্লেস করাই মনে হয় ঠিক সলিউশন।
আরেকটা জিনিস বলার, দীর্ঘদিন অনলাইন ফোরামে কথা বলে বা ব্যক্তিগতভাবে দেখে শুনে যে-মানুষটাকে যেমন বলে চেনা হয়েছে, সে কিন্তু দিনের শেষে মূলত তেমনটাই থেকে যায়। একটু আধটু পালটায় সময়ের সাথে যেটুকু স্বাভাবিক, সে আলাদা ব্যপার। এবার যে-ফোরামে বা প্লাটফর্মে তাকে মূলত চেনা, সেই প্লাটফর্মের সাথে নানা কারণে পরে তার ঝামেলা হয়ে থাকতে পারে। মন কষাকষি এমনকি শত্রুতাও হতে পারে। তখন যে মানুষগুলো তখনও সেই ফোরামের সাথে রয়েছেন তারা নিজেদের অবস্থান থেকে বা ফোরামের তরফ থেকে উষ্মা বিরক্তি ক্ষোভ রাগ প্রকাশ করতেই পারেন। ফোরামের বাকি ইউজাররা যেহেতু ফোরামে সেই একতরফা অভিব্যক্তিরই সাক্ষী, তারা সেই সরে যাওয়া বিরূপ মানুষটি সম্পর্কে ফোরামের মতের দিকেই অ্যালাইনড হয়ে পড়তে থাকবেন সেটাও স্বাভাবিক। তাই আবারও মনে করিয়ে দেওয়া, ম্যাচিউরিটি এটা মনে রাখাতেই যে, দুতরফের সমান কমিউনিকেশন বা যুক্তির ফ্লো যেহেতু নেই, এক মুহূর্তে দীর্ঘদিনের চেনা কারো সম্পর্কে মতামত একেবারে বদলে ফেলা বোধহয় যৌক্তিক নয়।
এবার একএকজনের নির্মিত ইমেজারি ক্রমশ বিভিন্ন মানুষের ফিডব্যাকের ভিত্তিতে ক্রমশ বদলাতে থাকেই। যেমন দময়ন্তীর মনোভাব বদলে যাওয়ার জন্য বাপ্পা দায়ী মনে করে থাকে সুমেরুকে। অথচ রুমকি তো বটেই, যার যার সাথে সে কোরিয়া থাকাকালীন সুদীর্ঘ ফোন কল চালিয়েছে, সে মহিলারাও সকলেই তার সম্পর্কে একইরকম নেগেটিভ ফীডব্যাক দিয়ে থাকে। এবার অরিজিৎ বা শমীক সম্পর্কে পিনাকী বা হুতো উষ্মা প্রকাশ করলেও আশা রাখি সেই লেভেলে নেগেটিভ ফীডব্যাক আসবে না, যে তাদের সম্পর্কেও মনোভাব বদলে ফেলার দিন চলে আসবে। সত্যিই খারাপ লাগবে তাহলে।
Riemann Hypothesis এর প্রুফ নিয়ে দেবরাজ রায় আর রাহুল রায় (প্রথমজন ইকোনমিস্ট, দ্বিতীয়জন প্রোবাবিলিস্ট) একটা সুন্দর আর্টিকল লিখেছেন। এখানে কথা হচ্ছিলো তাই সেই আর্টিকেলের ফার্স্ট ড্রাফটের লিঙ্কটা দিয়ে গেলাম।
https://debrajray.blogspot.com/2021/07/the-improbable-road-to-riemann.html
হুতো নো হার্ড ফিলিংস,
দমুদি যেটা বলেছেন সেই দিকে এনার্জি লাগাও।
এদিকে পুস্তকের স্ত্রী লিঙ্গ নাকি পুস্তিকা, ঠিক জানিনা যদিও। তাই নিয়েও মেল্ গেজের খিল্লি? তাও বড় বড় হনুদের থেকে? এর থেকে মুলোদের মিথ্যে কথা অনেক বেশি সৎ।
সিপিএমের ফেবুপার্টি, স্পেশালি গুরুর পুরোনো কয়েকজন যেমন সিকি, রাজদীপ, অরিজিৎ, কৃশাণু - এরা এবারে নোংরামি বেশি করেছে। কৃশাণুর নাম স্পেশালি উল্লেখ করব। বেশ শকড হয়েছি পার্টিজানপনা একজন অ্যাপারেন্টলি শান্তশিষ্ট সোবার ছেলেকে এরকম নিচে নামিয়ে দিতে পারে দেখে। সিকি স্টুপিড ছিল, আছে ও থাকবে। ওর কথা বেশি না ধরাই ভাল। অরিজিৎ আমার মতে ওয়র্স্ট অফ দ্য লট। একটি অত্যন্ত ন্যারো মাইন্ডেড ভিন্ডিক্টিভ এবং কুচুটে পাবলিক। যদিও জানি এখানকার অনেকেরই ওর প্রতি ব্যাথা আছে। প্রচুর বইটই পড়ে, ফেসবুকে নিজের গুগল সাইটেশনের ছবিটবি দিয়ে প্রচার করে, সেইজন্য। সে থাক। কোনো না কোনোদিন বলতেই হত।
তবে এসবের পরেও সিপিএম এই ফেবু ট্রোলদের জন্য মুছে যায়নি। 'বিজেমূল' নামের একটা ভুল অ্যানালিসিসের জন্য মুছে গেছে। তৃণমূল বিরোধিতা করতে গেলেও তৃণমূল সম্বন্ধে অবজেক্টিভ অ্যানালিসিস করা দরকার। সিপিএম সেইখানে গোল্লা পেয়েছে। ফলে বিজেপির ঢাকের সাথে কাঁসি হয়ে বাজা ছাড়া আর কিছু হয়নি।
এই পোস্ট নিয়ে ঝামেলা তো? পিনাকি সিকিকে স্টুপিড বলেছে, তাই সিকি গুরুর নতুন বই এর ISBN নম্বর জেনারেট করার লগইন দিচ্ছে না, বলছে সাইটে ক্ষমা চাইতে হবে। গুরুর নতুন বই বেরোচ্ছে না।
পিনাকি রে - তুই ক্ষমা চেয়ে না বাপ্ , এরকম নাম ধরে কেউ লেখে নাকি, আর কোনোদিন এরকম করবি না, তোর একটা সেনসিটিভিটি ট্রেনিং দরকার, তোর বুদ্ধিবুদ্ধি আর হলো না।
ওরে সিকি রে - ধুর! পিনাকি বললেই তুই স্টুপিড হয়ে গেলি! এই যে তুই খুব বুদ্ধি করে একাউন্ট লগইন লুকিয়ে রেখেছিস এতেই তো বোঝা যাচ্ছে তুই খুব স্মার্ট, নে এবার দিয়ে দে, আর লুকিয়ে রাখিস না।
কিসব কিউট খুনসুটি
কিন্তু এইবার আমার স্ক্রিনশটের পুরোটা নিয়ে কৌতুহল হচ্ছে, সেটা কোথায় পাওয়া যাবে কেউ তো বলবে না :(
কেসিদা, এটা গুরু প্রকাশনার জন্যে একটা সমস্যা, গুরুর সঙ্গে কোন না কোন যুক্ত লোকেদের জানা থাকা ভালো, বইপত্র প্রকাশে সমস্যা হচ্ছে, ঐ ভেবেই লেখা। আর যেটা বলেছিলাম, এটা খুব কিছু গোপন তথ্যও নয়; আর ব্যাপার যেখানে দাঁড়িয়েছে, এতাকে আর গুরুর আভ্যন্তরীন ব্যাপার বলে চেপেও রাখা যায় না। এবার এটাকে খেউড় মনে হলে কী আর করতে পারি!
টোনটা খিল্লির হয়েছিল, সে আমার ঐটা ছাড়া কিছু আসে না, আর নাম তো আমি হামেশাই কন্টেক্সট মত বদলাই। আত্মগোপন করার কোন উদ্দেশ্যও ছিল না, আমার পাঁচটা পোস্ট পড়লেই বোঝা যায় ওটা আমার লেখা।
আর পাবলিক ফোরামে প্রকাশ্যে গালাগাল দেওয়ার রিপার্কেশনের প্রসঙ্গ আসে, সেখানে অন্য পাবলিক ফোরামের স্ল্যান্ডারিঙের রেফারেন্সও চলেই আসবে। গুরু কার কার থেকে টাকা খেয়েছে সেই নিয়ে তো কম হল না এই বাজারে!
আমি ওই চুটকিটা ইন্দ্রমিত্র'র লেখায় পড়েছিনু, ওই দেশেই।
দমুদি, স্ক্রীনশটের পুরোটা দেখলে আরওই ভেবলে যেতেন। গ্র্যান্টি।