অভ্যু,বইয়ের বদলে যক্ষ কিম্বা অলকাপুরীর সুন্দরীকে মানাতো ভালো!
বইটা দেখে কত কী মনে পড়ে গেলো...
কেকে দেখি নি।পড়েছি দু তিনটে( তখন ওর বইগুলো আমিও পড়তাম) ওর সঙ্গে পড়তে গিয়ে আমি রোল্ড ডাল ভালোবেসে ফেল্লাম। কী যে প্রিয় আমার।পড়েছো নিশ্চয়ই?
আমার দেশ থেকে এখানে বয়ে আনা কম্বলের ছবি দিলাম। অথেন্টিসিটি প্রমাণের জন্যে পাশে একটা বই :)
অভ্যু,
চায়োটি স্কোয়াশ? বাঃ।
গোয়েন্দা দময়ন্তীর নামটা চেনা লাগছে। কিন্তু আর কিছু মনে পড়ছেনা। আনন্দমেলায় একজন 'রঞ্জাবতী' বলে গোয়েন্দার গল্পও বেরিয়েছিলো না দু একটা?
রমিত সাহেব,
আপনি 'লোকি' দেখছেন?
মিঠু, ফোজ্জি,
তোমরা 'মিস্টিরিয়াস বেনেডিক্ট সোসাইটি' দেখছো?
অভ্যু:-))
দময়ন্তী নামের এক গোয়েন্দা হইচই তেও আছেন। তার চমৎকার গয়না দেখে আমি মুগ্ধ:-)
গোয়েন্দা দময়ন্তী আমার ধারণা ছিল গুরুতেই আছে। তবে সেদিন ইউটুইবে আবার গল্প পাঠ শুনলাম। ভালো করে মন দিয়ে শুনিনি তাই ক্যাটস আই ছিল কিনা বলতে পারছি না। আরো কয়েকজন গোয়েন্দার গল্প শুনলাম। গার্গী বলে একজন - পরে মনে পড়ল আনন্দবাজারে ঈর্ষার সবুজ চোখ বলে একটা ধারাবাহিক বেরোতো। আরেকজন হলেন গোয়েন্দা ব্রহ্ম, তিনি আবার কর্ণেলের লেখকেরই বানানো চরিত্র।
কবি উহাকে বলেছেন "কম্বল ধোলাই "
কম্বল খুব কাজের জিনিস। তোষক না থাকলে পেতে শোয়া যায়। তোমরা তো বিশ্বাস করবে না তবু বলি আমি প্রথম বার এদেশে আসার সময় লাগেজে কম্বল বয়ে এনেছিলাম।
আর কুমড়োফুলের বড়ার গাছ আর মুসুরডালের বড়ার গাছ থাকলে খুবই ভালো হত। অবশ্য কুমড়োও খেতে আমার বেশ লাগে। কেকে, বলতে ভুলে গেছি - তোমার অ্যাকর্ণ স্কোয়াশের রেসিপি খুব ভালো ছিল। আজ আবার কয়োটে(?) স্কোয়াশ, গাজর আর আলু দিয়ে মাংসের ঝোল খেলাম।
অভ্যু , গোয়েন্দা দময়ন্তী কি সে যার ওই ক্যাটস আই নামে সংস্থা ছিল ?
কম্বল ভালো করে জড়িয়ে উপরে মুগুর পেটা করলেও কিছুই হয় না। ঃ-)
হ্যাঁ কম্বল কখন যে কোন কাজে লেগে যায়। আমরা একবার ক্যাম্পিং এ গিয়ে ঠান্ডায় মাঝরাতের আগেই পালিয়ে এসেছিলাম। কম্বল থাকলে পালাতে হতনা
অভ্যু, আমার অখাদ্য খাদ্যের তালিকায় শুরুর দিকেই কুমড়ো আছে কিন্তু কুমড়ো ফুলের বড়া খুব ভালো লাগে।আমাদের বাড়িতে গাছটার নাম 'কুমড়োফুলের বড়ার গাছ'( টিনু উবাচ)।
তিমি তখন থেকে আমাকে 'অপমান অপমান'করে যাচ্ছে!ওকে আবার আমি ঐ বাগানের টমেটো, বেগুন আর লংকা( প্রহসন) খাইয়েছি:-(
সেলাই,উল এসবে আমি দারুন পন্ডিত।একটু শাহতুষ জোগাড় করে দিও তো।একটা কম্বল পথে তোমাকেও দিয়ে যাব:-)
চতুর্মাত্রিক, লোকে আপনাকে অরিজিৎ বলছে। আপনি কি অরিজিৎ? নাকি আপনিও সেই সন্ধ্যার বাতাসে উড়ে যাওয়া সুদর্শন?
ব্রতীন, তুমি কি বিরিঞ্চিবাবার রোলে নামছো? তাঁর কাছে মনু, পরাশর, গৌতম বুদ্ধ, নেবুচাডনেজার, পিথেকানথ্রোপাস ---সবাই ছোকরা। ঃ-)
কতজন মনুর নাম কেমন ঝটাপট বলে গেলেন ? ঃ-)
আহা ওতো সোসেনের আকার জন্যে ওইরকম দেখাচ্ছে।
এই অভ্যু আর টিম দুটো ছোকরা অতি বদ। গুরুর অন্যতম প্রধান দুই নারীকে আমার বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়ে আমাকে গুরু থেকে তাড়ানোর এ চক্রান্ত মানছি না। মানবো না। :)))
ডিসি, আপনার টইটা ঠেলে তুললাম। কিছু যদি আপডেট থাকে-
করোনার দিনগুলি শেষ হয়ে গেলো? শনিবার ডাক্তারের লেখা এলোনা যে!
রসগোল্লা শুনেই পান্তুয়া মনে পড়ল। ব্রতীনের লিস্টে সেই বিশ্বপান্তুয়া ভদ্রলোকও বাদ পড়েছেন। উনি মাঝে মাঝেই এসে পান্তুয়ার রেসিপি চাইতেন আকার কাছে।
পাই তো নল রাজা না, ও তো ফোনকে রসগোল্লা খাওয়ায়।
কিন্তু চাদর ছুঁড়ে বক ধরা যায় নাকি? এইরকম করতে গিয়ে নলরাজার বিপদ হয়েছিল। পাখিগুলো কাপড়সমেত উড়ে চলে গেল।
অপমানিত পুরুষ প্রজাতির একটা লিস্ট করতে হবে
- মৌমাছি
- কুমড়ো
- রাজ্যপাল
-
আপনারা গোয়েন্দা দময়ন্তীর গল্প পড়েছেন?
আমাদের এক আত্মীয়া এইগুলোকে বলতেন ভুল ফুল। ঃ-)
আরে পুরুষ কুমড়োফুল ওই কয়েকদিনই বাঁচে এমনিতেও। না তুললেও মরে ঝরে যায়। পারপাস সার্ভড হয়ে গেলেই ওরা মুক্তি পায়।
ব্রতীন মাত্র দু'দিনের মধ্যে জলজ্যান্ত কবি হয়ে গেল। ভাবা যায়? সেইজন্যেই কবি বলেছেন, "যে পারে সে আপনি পারে" , একেবারে এই না হলেও এরকমই কিছু। ঃ-)
পুরুষ বলে কি তাদের বেঁচে থাকার অধিকার নেই?
ওদিকে আমি একটা চীনা দোকান থেকে খাবার আনাব। দোকানটার মজা হল - না বললে চাইনীজ মেনু দেয় না, তাও বলে দিতে হয় চাইনীজ স্পাইস দেবেন, তবে গিয়ে ভালো খাবার পাওয়া যায়।
আরে ভাজা না, ভাজা না, বড়া। কুমড়োফুলের বড়া। ঃ-)
অভ্যু, এগুলো তো পুরুষ কুমড়োফুল। এগুলো থেকে ফল হয় না। এগুলো তুলে ভাজা খেতে হয়।