এই যে শরতের মেঘ, গুডমর্ণিং
এই খাইসে!
রে দেখার থেকে গল্পগুলো আরেকবার পড়ে নেওয়া ভাল।
রে যদ্দুর শুনেছি বেশ বাজে হয়েছে। রিভিউ দেখে আর দেখার রিস্ক নিই নি।
নেটফ্লিক্সে রে কেউ দেখলেন? দেখার মত, না শেষে অগ্নিমান্দ্য হবে?
দীপ দুর্জয়ের গান শোনেন কেউ? বেশ লাগছে।
ওদিকে তাপস মৌলিক/ অপূর্ব কুমার কুণ্ডুর বর্ণমালা এমন মাথায় ঢুকেছে যে রোজ অন্তত কয়েকবার করে শুনতে হচ্ছে। অনেকদিন পর কোন গান শুনে এরকম হল।
নবদ্বীপ, কৃষ্ণচন্দ্র, বৌদ্ধ আধিপত্য, মুসলমানদের জনপদ, পালচৌধুরীদের জমিদারি তালুক, উদ্বাস্তুদের পুনর্বাসন - সব অপ্রাসঙ্গিক হয়ে হাতে রইল বঙ্গ রেনেসাঁস নামক পেনসিল! খুবসে চিবুতে থাকুন!!
সত্যজিত রায়ের জন্যই বোড়াল, মহেশগঞ্জ পরিচিতি পেয়েছে। হলিউডে কাজ করার সুযোগ পেয়েও বিশ্ববরেণ্য মানুষটি কলকাতা ছেড়ে যেতে চাননি। যথার্থই বঙ্গ রেনেসাঁর শেষ উত্তরসূরী, রামমোহন রায় থেকে সত্যজিত রায়।
চতুরানন, আমঘাটার সঙ্গে ঘাটের সম্পর্ক আছে কিন্তু আমের নেই। আমজনতা ওই ঘাট পারাপার করতেন বলে জায়গাটার নাম আমঘাটা। গঙ্গার একটা প্রবাহ এখনও ওখানে বর্তমান। রাজা কৃষ্ণচন্দ্র বৃদ্ধ বয়সে এই প্রবাহের ধারে একটি বাড়ি তৈরি করেন। সেটা গঙ্গাবাস বলে পরিচিত। ওখানে তাঁর প্রতিষ্ঠিত মন্দিরে এখনও নিত্যসেবা হয়।
কিলোমিটার দুয়েক দূরে রানাঘাটের পালচৌধুরীদের জমিদারবাড়ি। জায়গাটার নাম মহেশগঞ্জ। এই জমিদারবাড়িতে অপুর সংসারের শ্যুটিং হয়েছিল। এই বাড়িতেই কাজল ছবির শেষে অপুর সঙ্গে মিলিত হয়। পালচৌধুরীদের বিস্তীর্ণ জমি খাস করে সরকার এখানে উদ্বাস্তুদের পুনর্বাসন দেয়। কাছেই আছে চামটা ক্যাম্প যেখানে উদ্বাস্তুরা প্রথমে এসে ওঠেন। রানাঘাটের কুপার্স ক্যাম্পের পরে এই চামটা ক্যাম্প নদীয়ার বৃহত্তম উদ্বাস্তু ক্যাম্প। আমঘাটা-মহেশগঞ্জ-চামটা সবটাই নবদ্বীপের গঙ্গার পূর্বপাড়ে। মহেশগঞ্জ আর আমঘাটার মধ্যবর্তী স্থানে স্থানীয় মুসলমানদের বাস। জায়গাটার নাম তিওরখালি। ইস্কনের প্রভুদের ঠেলায় ফের উদ্বাস্তু হয়ে মায়াপুরের মুসলমানরা এখানে মাথা গোঁজার ঠাঁই নিতে বাধ্য হচ্ছেন। আর আমঘাটা ও চামটার মধ্যবর্তী স্থানে আছে সুবর্ণবিহার। নবদ্বীপ যে একদা বৌদ্ধ অধ্যুষিত ছিল সুবর্ণবিহার তার সাক্ষী।
কাজুও কবিতা লিখত। বহুদিন আগে।
অভ্যু, তেকোনা কি সেই তিনি যিনি সুন্দর সুন্দর কবিতা লিখতেন?
চলছে ব্রতীন। তোমরা ভালো তো?
আগে রেজাল্টের দিন গেজেট পাওয়া যেত।লোকে রোলনাম্বার দিয়ে পাশফেলের খবর জানতো। অভ্যু কে দেখে সেই সেকালের গেজেট বিক্রেতার কথা মনে পড়ে গেল:-)
অভ্যু ঠিক জানে ওটা হেড পুশিং, নোজ পোকিং না?
বাঃ সক্কালবেলাতেই আরেক কেচ্ছাপ্রেমী আমঘাটার সুলুকসন্ধান করেছেন! রতনে রতন চেনে মাইরি!!
দাদা না দিদি? ঃ-)
কিন্তু দা না দি মানে কি? দা নাদি? নাকি দানা দি?
ওটা বোতিন্দার লেগ পুলিং হচ্ছিল। ফোজ্জি কোত্থেকে উড়ে এসে হেড পুশিং করে দিল।
একক কি আবার শজারু উল্টাতে চলে গেলেন? বহুদিন দেখি না।
মোটেই ওটা অজ্জিতদা না।
আরে কোলন্দাঁড়ি তো অরিজিৎ। এখন আর টই আপডেট করি না বলে বেশ কিছু দিন একই নাম ধরে রেখেছে।
নিমো গ্রামেরও কেউ নেমন্ত পায় নি।
ম্যাক্সিমিনদিরও খবর নেয় নি বোতিন্দা।
শজারু উল্টে দেখা একক বাদ গেছে, রাশিয়ান বই স্ক্যান করা সোমনাথ বাদ গেছে।
মতান্তর টতান্তর না হলে আর কীসের জীবন? ভাটপাতায় লোকে যদি এসে শুধু "ভাইমণি ভাইমণি, তুই আমার রাইমণি" এরকম টাইপের লেখাই লেখে, তাহলে কোনো মানেই তো থাকে না আলোচনার!
*কালি
মতান্তর না থাকলে, সব ব্যাপারে সবার সঙ্গে সবসময় একমত হলে বুঝতে হবে ডাল মে কুছ কালা হি নেহি, পুরি ডাল হি কাল হ্যায়।
অভ্যু, আরে ছি ছি, এরকম করে কও কেন? তোমাকে কিছু বলিনি। সবকিছুতে একমত হতে হবেই বা কেন? মতান্তর তো ভালো জিনিস।
চতুর্মাত্রিক, নদীর ঘাটে আমগাছ থাকা খুব ভালো। ছায়াও হয়, আমও পাওয়া যায়। ঃ-)
চতুর্মাত্রিক, আরে ক্কী ভালো লিং দিয়েসেন মশাই। তৌফা। বহোৎ খু বহোৎ খু। ঃ-)
শ্রীসদা, স্যার তেকোণা, স্যানিনি
আচ্ছা কাজুর নাম লিস্টিতে উঠেছে?