ফুটিকে বাঙাল ভাষায় বাঙি কয় বলে জানলাম। আচ্ছা, বাঙাল লব্জে একটা গালাগাল আছে বোধ হয় 'বাঙির পুত'বা এই জাতীয় কিছু একটা। এটার মানে কি তাহলে 'ফুটিনন্দন'?
রঞ্জনদা , না এই প্রোভার্বগুলোর একটাও নয়। আমি না হয় আপনার লেখা থেকে খুঁজে নেব'খন। আপনাকে জানাব যদি খুঁজে পাই। শ্রদ্ধা জানবেন।
বুঝলাম। এই ব্যক্তিগত তথ্য টি এলেবেলে দা কে বিপদে ফেলতে পারে বুঝি নি। :(((
নিছক ই মজা করে বলা। ভালো না লাগলেও শহর কে লোকের দরকার সেই প্রসঙ্গ বলা। এলেবেলে দার কাছে শর্তহীন ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।
হুতো তুমি ঠিক এ ক্ষেত্রে।
অ্যানোনিমিটির প্রয়োজনগুলো লক্ষ্য করবেন। গ্রাম শহরের তরজায় গ্রাম পক্ষের শহরে ফ্ল্যাট আছে কিনা এমত ব্যক্তিগততম তথ্যটির তর্কের সাপেক্ষে ব্যবহার নজর করবেন। কারো সাথে ব্যক্তিগত পরিচয় ও তথ্যবিনিময় কী পরিস্থিতিতে পাবলিক ফোরামে উপস্থাপিত হতে পারে খেয়াল রাখবেন। সাইট ব্যবহারকারীদের সচেতনতা ও ম্যাচিওরিটি নোট করবেন। অ্যানোনিমিটির প্রয়োজনগুলো ...
কার কোথায় ফ্ল্যাট কেনা সেসব ব্যক্তিগত সূত্রে জানা তথ্য এখানে শেয়ার করা কি দরকারী?
অবশ্য সরি, অনধিকার চর্চা করলাম, এলেবেলে আর ব্রতীনদার নিজেদের ব্যাপার।
দরকারী তে কোন দীর্ঘঈ কার হয় না হ্রস্বই?
ভারতবর্ষ 63/2. অরিণ দা কোথায় গেলে?
আচ্ছা রমিত বাবু, ধন্যবাদ। :))
আশা করি ১৯ জুন ১৫:০২ ওই ভুলভুলাইয়ায় হারিয়ে যাবেন না। সব কি আর ভাটে খুঁজলে হয়!
০২ মে ১৭:৪২
সি এস কি বলতে চাইছেন, বাংলায় কোনো সমস্যা নেই তাহলে ?
ঠিক।
আইটি সেল আর ভাজপা থেকে হাম্বাগরা আর দলটা সব শিখেছে।
তোষণ - চুরি - ভিক্ষান্ন সব। নিজেদের কিছু বলার ছিল না, বিজেপি বলে গেছে, এরা আরো বড় করে করে প্যারটিং করেছে।
সরি, ফ্ল্যাটের বাপারটার নিষ্পত্তি করা হয়নি। ওখানে আমি বছরে পাঁচদিনও থাকি না। আগামী পাঁচ বছর থাকার কোনও সম্ভাবনাও নেই। আমার কন্যার পড়াশোনা ও থাকার সুবিধার্থে ওটি কেনা। ২০১৩ সাল থেকে সে একা ওই শহরে থাকে। এবং আগামী তিন-চার বছর সেখানে থাকতে হতে পারে। সে হস্টেল পায়নি, পিজির অবস্থা কহতব্য নয় এবং আলাদা বাড়ি ভাড়া করেও খুব একটা সুবিধা কিছু হয়নি। যদিও এগুলো একেবারেই ব্যক্তিগত বিষয় তবুও এই নিয়ে দু-দুবার কথা বলার প্রসঙ্গে এটুকু লিখতে বাধ্য হলাম।
এবার পাঁচটা লোক গিয়ে একটু মারধোর করলে ক্যাচরম্যাচর শুরু হবে।
নদীয়া কলকাতাকে একটি শহর ভাবে যার ভেতরে অনেক কলকাতা লুকিয়ে আছে এবং ভাবে কলকাতা মানে গোল গোল সমসত্ত্ব কিছু নয়, তার প্রচুর তর-তম আছে। লেখা হয়েছে তবুও ঠ্যাং টানা চলছেই (এবং চলবেও)!
বাংলার রাজনীতি-অর্থনীতি-সংস্কৃতিকে যে কেন্দ্র দীর্ঘদিন ধরে বঞ্চিত ও প্রান্তিক করে রেখেছে, তাই নিয়ে এই কলের সিইও দীর্ঘদিন ধরেই সোচ্চার এবং তার জন্য তাঁকে সিঙ্গুর বা কলকাতা - কোনও জায়গাতেই থাকতে হয় না। তাঁর দাবিটি ন্যায্য সেটা সবাই বলেন।
আমি তাঁর তুলনায় তুচ্ছাছিতুচ্ছ প্রাণী। একইভাবে আমারও বক্তব্য কলকাতা বাকিদের বঞ্চিত ও প্রান্তিক করে রেখেছে দীর্ঘদিন। সুতরাং এখানে 'উপায় না দেখে'-টা আপনার দেখা। তার ওপরে আমার কোনও হাত নেই।
গুরুর প্রতিটি লোকই আমার চেয়ে ঢের বেশি শিক্ষিত। তাঁদের শিক্ষিত করে তোলার খোয়াব আমি যেমন দেখি না, তেমনই দায়িত্বও পালন করি না। শুধু আশা করি কোনও বিষয়ে তাঁরা ভুল বললে সেটা অন্তত স্বীকারটুকু করবেন।
১৯ জুন ১৫:০২ আশা করি বুক বাজিয়ে বলার আগে ০২ মে ১৭:৪২টা একবার দেখে নেবেন এবং এখানে ভুলটা স্বীকার করবেন।
এই ভিডিওটি দেখুন। ভীষন ফ্যাসিনেটিং।
@অপু
শিল্পকর্ম ই বটে । আমি যে খরমুজের ছবি টা পোস্ট করেছি তা হল জাপানের বিখ্যাত সিজুকা মেলন। তুলট কাগজ দিয়ে মুড়ে রাখা হয়। অল্প এক দুটি ফার্ম ছাড়া চাষ হয় না। লোকে দু তিন বার করে দিনে ফল গুলো ম্যাসাজ করে। আর বছরের প্রথম ফলনের গ্রেডিং করে নিলাম হয়। বিশ্বে র অন্যতম দামি ফলের একটি। জাপানি রা বিয়েতে, জন্মদিনে, গৃহ প্রবেশে গিফট হিসেবে দিয়ে থাকে।
লোকে তো ভোটের জ্যোতিষীগিরি করতে গিয়ে ছড়িয়েমাখিয়েও ভুল স্বীকার করে না। বুক বাজানো অব্যাহত রাখে।
এলেবেলে, রমিত ও বি,
সবাইকে ধন্যবাদ। তরমুজ, খরবুজ, ফুটি অথবা বাঙির ফান্ডা এতদিনে ক্লিয়ার হোল।
কেউ দরমুজ খেয়েছেন?
বি বুঝিলাম।:)
ডিমভাজা, পাপড়,আলু আর পটল ভাজা দিয়ে দেড় থালা খিচুড়ি সাবড়ে সবে উঠলাম। এইবার বৃষ্টিভেজা দুপুরে একটা সলিড দিবানিদ্রা না হলেই নয়।
আর একটা কথা বলি। তোমাকে আপন ভাবি বলেই বলছি। গুরুর সব লোক কে "শিক্ষিত" করার "মহান" দায়িত্ব ভার তুমি কেন নিতে চাইছো? কবি বলেছেন "ওরে অবোধ, তোর ওপরে নেই ভুবনের ভার..."
আমার কথাটা একটু তলিয়ে ভেবো।
:)))
তা নদীয়া কলকাতা কে কী ভাবে?
তুমি যদিও এখন বার বার লিখছো খুব সম্ভবত আর উপায় না দেখে।
কলকাতা বা কলকাতাবাসীর প্রতি তোমার কোন রাগ বা ক্ষোভ নেই।
কিন্তু তোমার লেখাতে আগে বার বার তোমার এই রাগ ক্ষোভ বা কলকাতার বেশী সুবিধা পাওয়া এসব ফুটে বেড়িয়েছে। আর আমার দৃঢ বিশ্বাস ভব্যিষতেও বেরোবে কারণ আমার মতো তুমিও পলেটিক্যাল কারেক্টনেসের ধার ধারো না।
তাছাড়া এইসব সুবিধা পাবার জন্যেই না "বুকে পাথর রেখে" তুমি যাদবপুরের ফ্ল্যাট টা কিনেছো:)))
আর রমিত ১৩:২১-এ যে ছবিটি দিয়েছেন সেটিই সোফিস্টিকেটেড খরমুজ। তরমুজের বাইরেটা কালো ও গোলাকার, খরমুজের বাইরেটা সবুজ এবং লম্বা - অনেকটা রাগবির বলের মতো।
ইয়ে ব্রতীনবাবু, আমার মানে গ্রাম নিয়ে গর্ব বা হীনম্ম্যন্যতার কোনও সিন নেই। মুম্বই কল্কেতাকে গেরাম ভাবে, দুবাই ভাবে মুম্বাইকে, লন্ডন ভাবে ...। সুতরাং এই অনন্ত সাবান ফেনা না উৎপন্ন করাই ভালো। আরও ভালো নিজের কথা অন্যের মুখে না বসানো। একই কথা এসেমকেও। ওই মনোকষ্ট-ফোনোকষ্ট খুঁজে বের করে লাভ কিছুই নেই।
গুরুতে অনেকেই অনেক কিছুই না জেনে পণ্ডিত সাজেন। ধরিয়ে দিলে বেবাক চুপ করে যান। তার আগে অবধি বেবাক হাল্লা মাচাতে থাকেন। যেমন জগদীশ বোস কোনও দিন পেটেন্ট নেননি কিংবা রামমোহনের বৌদির সতী হওয়া ইত্যাদি। সবাই সব জানবেন সেটা প্রত্যাশিত নয়, কিন্তু ভুল স্বীকার করতে এত অস্বস্তি হয় কেন কে জানে!
রঞ্জনবাবু, আপনি খুবই কমা বাঙাল। আমাদের এখানে যেটা ফুটি, বাংলাদেশে সেটাই বাঙি। এ বাংলায় ফুটিফাটা মাটি। ও বাংলায় বলে বাঙি ফাটানো মানে যেটা আপনিই ফাটে তা ফাটিয়ে কৃতিত্ব জাহির করা।
এই যে বাঙি
আরে বাঙি হল ফুটি।
দেখো এলেবেলে দা, আমার আদি বাড়ি তারকেশ্বরের কাছে গোপীনগর বলে একটা গ্রামে। মামারবাড়ি ও কাছেই।
মামাদের গাছের আম,জাম, কাঠাল; পুকুরের মাছ খেয়েই ব ড় হ য়ে উঠা আমার মধ্যে গ্রাম নিয়ে কোন হীনমন্মতা নেই। বরং গর্ব আছে।
কাজেই আমার কাছে গ্রামের গল্প করা মানে
মা য়ের কাছে মাসীর গল্প করা। আশা করি বোঝাতে পারলাম।
"এলেবেলে দা র কলকাতার লোকজন দের প্রতি একেবারে রাগ নেই....
( 18 ই জুন :20:02 )
সেকথা একেবারে ওনার লেখায় উনি প্রাঞ্জল করে বুঝিয়ে দেন। তাও যে কেন গুরুর লোকজন কেন বুঝতে পারেন না। কে জানে? :))))
রমিতবাবুর দেওয়া ছবির আঁকিবুকি চামড়া দেখে তো অসাধারণ শিল্পকর্ম মনে হচ্ছে। এমনি দুল যদি কেউ বানাত!
তরমুজ বহু খেয়েছি। কিন্তু খরমুজ খাই নি।
তরমুজ আর খরমুজের মধ্যে প্রধান তফাৎ কী কী?
ঈশশশ।:((
"ভাগ মিলখা ভাগ" বেশ কবার দেখেছি। ওনার ষ্ট্রাগল টা হৃদ য় ছুয়ে যায়।
এইটাকে কি বাঙি বলছেন ?
ফুটি আর বাঙির মধ্যে প্রার্থক্য লেখো (2)