স্যান্ডি,
একদম ঠিক, হাবিব ওয়ালি মহম্মদ, বুড়ো হয়ে নাম ভুলে সবাইকে খাঁসাহেব বানিয়ে দিচ্ছি।
যে ফচকে ছোঁড়াদের সঙ্গে আশি-নব্বইয়ের দশকে আড্ডা দিতাম ওরা এই গানের জন্যে--। আর বেগম আখতারকে 'অ্যায় মুহব্বত তেরি অঞ্জাম পে রোনা আয়া'। আর এইচ এম ভি কোম্পানি 'গজল ক্যা সফর' নামে যে চার না পাঁচ ভল্যুম ক্যাসেট বের করেছিল তাতে গুলজার হাবিবকে দিয়েই এটি গাইয়েছেন , ওটাতে মাস্টার মদনের ওই গানটাও আছে।
এবার ইকবাল বানো হোক। অন্ততঃ ওই সিগনেচার গজল " উলফত কী নয়ী মঞ্জিল পে চলা, দেখতে চলে হম আহোঁ মেঁ''। 'প্রেমের জন্যে গেছ নবীন খোঁজে, রয়েছি চেয়ে আমি কাতর চোখে'।
দেখবেন খাদের গলা, তারপর প্রত্যাখ্যাত প্রেমের অপমান ব্যথা আর হাহাকারে ফেটে পড়া । ঠকবেন না, বরং বেগম বানোর ফিদা হয়ে যাবেন।
মাস্টার মদন লা জবাব!
মাস্টার মদন ফিদা করে দিল !
ধন্যবাদ রঞ্জনদা আর স্যান্ডি।
উটুবে পড়লাম, প্রচলিত কথা নাকি, ছেলেটিকে দুধের সাথে বিষ খাইয়ে মারা হয়েছিল, ঈর্ষাকাতর কোন গায়কের কর্ম !
ভিডিও ক্যামনে দেয়?
সু - মিতা মানে ভালো বন্ধু :))
ও ব্রতীন্দা, সুমিতা কে গো?
জনৈক আর সম্বিতবাবু, আমিও যদ্দুর পড়েছি, ব্লু লাইটে কিছু ক্ষতি হতে পারে। যারা সারাদিন স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকেন তাঁদের চোখে লং টার্ম এফেক্ট হতে পারে, আর রাত্রে শুয়ে শুয়ে মোবাইল বা ট্যাবলেট দেখলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। আজকাল প্রায় সব ফোনেই নাইট লাইট বলে সেটিং থাকে, সেটায় স্ক্রিনটাকে কিছুটা হলদেটে করে দেয়। ওটা রাত্তির দশটা থেকে সকাল ছটা অবধি অন করে রাখুন। কম্পুর মনিটরেও তাই। আর যদি চশমা পড়েন তো চশমার কাঁচে ব্ল্য লাইট ফিল্টার পাওয়া যায়, নতুন চশমা বানানোর সময় ওরকম কাঁচ অর্ডার করে দেখতে পারেন।
@কেসি
মনজি খাঁর রেকর্ড নয় । ওটা মল্লিকার্জুনের গান । গানের মাঝখানে উনি বলেছেন এই যেভাবে গাইলাম এটা হল মনজি খাঁর গায়কি।
আপনি রজন পারিকারের নট এর মধ্যে এই ক্লিপিং টা পাবেন, ২-৩ মিনিটের।
আমার চোখের ডাক্তারের বক্তব্য বেশি স্ক্রিন দেখলে ভিশনের কিছু হয়না, কিন্তু চোখ টায়ার্ড হয়ে পড়ে। ব্লু লাইট শুনেছি ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়।
এসব ভাটে কেন ভাইসব। হারিয়ে যাবে তো। একটা টইতে তুলে রাখা হউক।
'এ ন থী হমারী কিসমৎ' -এই গানটা আমি বেগমি আখতারের সিগনেচার সঙ বলে জানতাম। আর হাবিব আলী খান নামের কাউকে ইউটুবে পেলাম না যিনি এ গানটি গেয়েছেন। হাবিব ওয়ালী মোহাম্মদ নামে একজন গেয়েছেন তবে এনার গানও আগে শুনিনি
রঞ্জনদাকে আবারও বড় করে ধন্য়বাদ নতুন (আমার কাছে নতুন) গায়কদের গানের সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য।
ধন্যবাদ রঞ্জনদা, মাস্টার মদনের সন্ধান দেওয়ার জন্য। এনার নাম জানতাম না, আগে এনার গানও শুনিনি।
স্মার্টফোন বেশি ব্যবহার করলে কি চোখের ক্ষতি করে ? কেননা ঐ সব যন্ত্র থেকে নীল আলো বেরোয়, যা চোখের পক্ষে ক্ষতিকারক।
বর্তমান মোবাইল eye protection বলে একটা অপশন থাকে ।
চশমায় এই আলো আটকাবার জন্য ব্যবস্থা করা আছে , তাতে চোখের পক্ষে ভালো।
কিন্তু ডাক্তার বলছে ওই সব কিছু হয় না।
কেউ কি এই ব্যাপারে কিছু আলোকপাত করতে পারেন ?
আরে সম্ভবতঃ লুরুর স্যানডি। আমারই টাইপো। আরেকজন তো স্যান গুরুগ্রাম।
হমম। উনি হলেন রাবন্দা!! :))
ইয়ে, রঞ্জনদা, ইনি তো স্যান্ডি, স্যানদি নন।
আরে স্যানদি, আগের পোস্টটা মিস করে গেছি।
লাগান ইকবাল্ বানোর সিগনেচার সং দুটো--.১) উলফত কী নয়ী মঞ্জিল পে চলা, দেখতে চলে হম আহোঁ মেঁ। দিল তোড়নেওয়ালে দেখকে চল, হম ভী খাড়ে হ্যায় রাহোঁ মেঁ।
২) সিতারেঁ তুম তোঁ সো জাও, পরেশাঁ রাত সারী হ্যায়।
এ বাজি হম নে হারি হ্যায়।
একদম পাগল করে দেবে। প্রথম গজল্টিতে একটা লাইন আছে- মেরে মাসুম গুনাহোঁ মেঁ।
আমার কিছু কোমল অপরাধে।
খেয়াল করুন- ফৈজের 'হম ভী দেখেঙ্গে' ইকবাল বানোই বিশাল জনতার সামনে গেয়েছিলেন।
@স্যানদি,
হ্যাঁ, টিনা সানি।
আসলে ওই 'এ নথী হমারী কিসমৎ' গানটা হিন্দি বলয়ে হাবিব আলী খানের সিগনেচার সং ধরা হয়। খান সাহেব একটু দ্রুত লয়ে গেয়েছেন। কিন্তু টিনা গজলটি যেভাবে মজলিশে জমিয়ে একটু ধীর লয়ে গেয়েছেন তার মজাই আলাদা।
কয়েক দশক আগে এইচ এম ভি একটা সিরিজ অব ক্যাসেট বেশ করেছিল-"গজল ক্যা সফর' নাম দিয়ে। তাতে প্রাচীন থেকে বর্তমান গায়কদের গজল যাত্রা ছিল -ভারত পাকিস্তান মিলিয়ে। প্রত্যেক গানের আগে গুলজারের অ্যাঙ্করিং । দারুণ। কোথায় যে নষ্ট হয়ে গেল।
তাতে মাস্টার মদনের বিখ্যাত গানটি 'ফির ওহি দানিস্তা ঠোকর খাইয়ে, লৌটকে মেরে আগোশ মেঁ আইয়ে'-ছিল।
১৪ নাকি ১৬ বছর বয়সে মারা যান এই কিশোর প্রতিভা। একটু মেয়েলি ও বেশ চড়া স্কেল। কিন্তু অসাধারণ সুর লাগানো।
রন্জনদা বোধ হয় টিনা সানির কথা বলতে চেয়েছেন। উইকিতে পাওয়া তথ্যনুযায়ী ইনি মেহদী হাসানের শিষ্যা। তবে কিনা আজকালকার গজলগায়করা অনেকেই মেহদী হাসানের সঙ্গে ২-৪ দিন কোথাও কোন প্রোগ্রামে একসাথে কাটানোর সুবাদে ওনার শিষ্য বা শিষ্যা হিসাবে দাবী করে থাকেন। এব্যাপারে ভারত-পাকিস্তানের গায়কেরা এক। এপারের তালাত আজিজ , পঙ্কজ উদাস এবং হরিহরণ নিজেদেরকে মেহদী হাসানের শাগরিদ বলেন। বাস্তব হল মেহেদী হাসান ওনার প্রাইম টাইমে ওনার নিজের প্রোগ্রাম, ট্যুর আর প্লেব্যাক নিয়ে এতই ব্যাস্ত থাকতেন যে কাউকে শেখানোর সময় পেতেন কিনা সন্দেহ।
b, মনজি খাঁ'র গান পাওয়া যায় না বোধহয়। মাঝে মধ্যে এদিক ওদিক কিছু ফ্যাঁসফেসেঁ রেকর্ড ভেসে ওঠে, সবগুলোই ফেক বলে কিছু রিয়্যাল জানকার লোকেরা বলে থাকেন।
রঞ্জনদা, শুনিনি। শুনতে হবে।
ধন্যবাদ @Syandi
আরে হ্যাঁ, তাইতো!
অভ্যুর উপাধি একেবারে সুপ্রযুক্ত।
অনেক ধন্যবাদ @অভ্যু
ভুল বলবেন কেন? ইউটিউবে তো স্পষ্টই দেখাচ্ছে -
ভুল বল্লাম না কি?
ঐ রকম চোখ সারা জীবনে একজনেরি দেখেছি, নাহোক পঁয়ত্রিশ বছর আগে দেখা
রাবন্দা মান্দুদিকে চিনতে পারলেন না?
এই গুরুর্লোকের বাড়ি তো মনে হয় কোন্নগরের কাছাকাছি ইয়া চন্দন্নগর।