“হ্যাঁরে হ্যাঁরে তুই নাকি কাল, সাদাকে বল্ছিলি লাল?
(আর) সেদিন নাকি রাত্রি জুড়ে নাক ডেকেছি’স বিশ্রী সুরে?
(আর) তোদের পোষা বেড়ালগুলো শুনছি নাকি বেজায় হুলো?
(আর) এই যে শুনি তোদের বাড়ি কেউ নাকি রাখে না দাড়ি?
ক্যান্ রে ব্যাটা ইস্টুপিড? ঠেঙিয়ে তোরে কর্ব ঢিট্!”
”চোপরাও তুম্ স্পিক্টি নট্, মার্ব রগে পটাপট্—
ফের যদি ট্যারাবি চোখ কিম্বা আবার কর্বি রোখ,
কিম্বা যদি অম্নি করে মিথ্যেমিথ্যি চ্যাঁচাস জোরে—
আই ডোন্ট কেয়ার্ কানাকড়ি—জানিস্ আমি স্যান্ডো করি?
ফের লাফাচ্ছিস্? অল্রাইট্ কামেন্ ফাইট্! কামেন্ ফাইট্!"
“ঘুঘু দেখেছ, ফাঁদ দেখ নি, টেরটা পাবে আজ এখনি।
আজকে যদি থাক্ত মামা পিটিয়ে তোমায় কর্ত ঝামা।
আরে! আরে! মার্বি নাকি? দাঁড়া একটা পু্লিশ ডাকি!
হাঁহাঁহাঁহাঁ! রাগ ক’রো না, কর্তে চাও কি তাই বল না?”
“হ্যাঁ হ্যাঁ তাতো সত্যি বটেই আমি তো চটি নি মোটেই!
মিথ্যে কেন লড়তে যাবি? ভেরি-ভেরি সরি, মসলা খাবি?
‘শেক্হ্যান্ড’ আর ‘দাদা’ বল সব শোধ বোধ ঘরে চল।
ডোন্ট পরোয়া অল্ রাইট্ হাউ ডুয়ুডু গুড্ নাইট্।”
রমিত, আগাম ভুল সংশোধন করে নিচ্ছি। কৃষ্ণচন্দ্র আসলে রামমোহনের প্রপিতামহ অর্থাৎ ব্রজবিনোদ রায়ের পিতা। কিন্তু 'রায়' উপাধিটি পেয়েছিলেন ব্রজবিনোদের প্রপিতামহ। এই অনিচ্ছাকৃত ত্রুটির জন্য দুঃখিত।
হ্যাঁ, ভাতও খেতেন এবং মদও খেতেন। দুটোই নিয়মিত। তন্ত্রসাধনায় মদ্যপান জরুরি অনুষঙ্গ। তবে মেপে খেতেন। কতগুলো কড়ি রাখা রাখত। একবার মদ খেলে একটা কড়ি সরিয়ে রাখতেন। সব কড়ি সরে গেলে মদ খাওয়া বন্ধ। তবে গেলাসে কত পেগ ঢালতেন, সে বিষয়ে কবি নীরব।
যেমন শেখ বকসু আরেক ফিশি ক্যারেক্টার যার বিলেত থেকে কলকাতায় আসার খবর পাওয়া যায় কিন্তু কলকাতা থেকে বিলেতে যাওয়ার খবর পাওয়া যায় না।
শুধু বিলেত যাওয়া ছাড়া বাকি সবকটা 'গুণ' রাধাকান্ত দেবেরও ছিল। কিন্তু হায়! প্রবল বাইনারির চাপে একজন প্রগতিশীলতার হদ্দমুদ্দ, অন্যজন রক্ষণশীলতার।
নবকান্ত মুদি হল শোভাবাজারের রাজা আর বর্ধমানের রাজার সম্পত্তি সাবাড় করা রামকান্তের ব্যাটা বর্ধ্মানের রামু হল কল্কেতার ন্যাতা। সেই কল্কেতার সমোস্কিতি নিয়ে নিননিছাদের কী গুমোর! এই গুমোরে ঝাঁটা মেরেছিলেন ভবানী বন্দ্যো, হুতোম, মাইকেল ও আলাল। তবুও গুমোর যাবে কোতায়!!
রামমোহনকে তুখোড় চরিত্র বলে মনে হয়। পিতৃসুত্রে সম্পত্তিলাভ, নিজের রোজগার, বাঈজী সঙ্গ, দেশ ঘোরা, প্রচুর পড়া, লেখা ও তর্ক, যুক্তিবাদ - ঈশ্বরচিন্তা- গান -ধর্ম , ছাগল না গরু নিয়ে জাহাজে চেপে বিলেত যাত্রা।
ভাত খেতেন কি ? পেটরোগা ছিলেন না অন্তত। মদ্যপান নিয়মিত ছিল ?
রামমোহনকে তুখোড় চরিত্র বলে মনে হয়। পিতৃসুত্রে সম্পত্তিলাভ, নিজের রোজগার, বাঈজী সঙ্গ, দেশ ঘোরা, প্রচুর পড়া, লেখা ও তর্ক, যুক্তিবাদ - ঈশ্বরচিন্তা- গান -ধর্ম , ছাগল না গরু নিয়ে জাহাজে চেপে বিলেত যাত্রা।
ভাত খেতেন কি ? পেটরোগা ছিলেন না অন্তত। মদ্যপান নিয়মিত ছিল ?
পিসিমণি আক্ষরিক অর্থেই মাছি তাড়াচ্ছে।
সৌরেন দে-র বইটা আমরা মুদিখানায় গিয়ে ওজন করিয়েছিলাম। বন্ধুদের মধ্যে বাজি হয়েছিলোঃ ওজনটা ১ কেজির বেশি না কম। যদ্দুর মনে পড়ে ৯৩০ গ্রাম ওজন ছিলো।
এছাড়াও একটা জার্মান বই ছিলোঃ ডাস মুখার্জি। সেটা অবশ্য খুবই স্লিম।
সেবা সম্পর্কিত কিছু লিঙ্ক
http://stopfundinghate.org/sacw/appendixc.html
সম্বিৎ ও অভ্যু,
একটু নাক গলাচ্ছি। নাগপুরের পর আর এস এসের সবচেয়ে বড় সেন্টার ছত্তিশগড়ের বিলাসপুর। (কেন তা' জানিনা)।
আমার আর এস এসের মধ্যে সহকর্মী ব্যক্তিগত বন্ধু ও একই ইউনিয়নের মেম্বার(বাম ইউনিয়ন) সবই আছে। আর এস এসের সমাজসেবা রামকৃষ্ণ মিশনের ছেয়ে বেশি মেলে ক্রিশ্চান মিশনারীদের সঙ্গে।ওদের অর্গানাইজেশনাল ফাংশনের একটা নিয়মিত কাজ হোল কমিউনিটি সার্ভিস। তার জন্য এক একজন ডেডিকেটেড অ্যাঙ্কর থাকে।
যেমন 'ভারত কুষ্ঠাশ্রম সঙ্ঘ'। দু'জন রিটায়ার্ড অফিসার সেখানে ফুলটাইম পড়ে আছেন, একজন এগ্রিকালচারে ছিলেন। ওদের আশ্রমে গিয়ে দেখেছি বিশাল তরিতরকারির বাগান। তাতে টিউবওয়েল, স্প্রিংকলার লাগিয়ে শব্জি ফলানো হচ্ছে। চক এবং সতরঞ্জি বানানো হচ্ছে যা বিভিন্ন স্কুলে সাপ্লাই হবে। দু'জন মুসলমান (২৩২ জনের মধ্যে) ছাত্র দেখলাম।
আর বঙ্গে যাই হোক, হিন্দিবলয়ে আর এস এসের সেবাকার্যের স্বীকৃতি ও প্রশংসা রয়েছে, এমনকি ইন্দিরার সময়েও, যদিও একটা পর্যায়ে ব্যান করেছিলেন।
কিন্তু ওরা ভীষণভাবে হিন্দুকেন্দ্রিক এবং তীব্র মুসলমান বিদ্বেষ ছড়ায়। সব সেবা বা সার্ভিস শুধু হিন্দুদের জন্যে। ইকবালের সারে জহাঁ সে অচ্ছা'র শেষ দুটো লাইন 'হিন্দি হ্যায় হম ওয়াতন হ্যায়, হিন্দোস্তাঁ হমারা' কে বদলে নিয়ে গায় 'হিন্দু হ্যায় হম'।
এই একটা কার্ডিনাল পয়েন্টে আর এস এস ও বঙ্গের রেড ভলান্টিয়ার্স আলাদা হয়ে যায়।
ইয়ে ১৮১৬ সালে নিকি বাইজির দৈনিক পারিশ্রমিক কত ছিল জানেন? নগদ ১২০০ টাকা ও সমমূল্যের দুটি শাল একুনে ২৪০০ টাকা। রেফারেন্স হ্যাজ। একই সময়ে ঠাকুরদাসের মাসিক বেতন মাত্র ৮ টাকা। হে হে মহাপুরুষকে গেরুয়া নমুন উনিজি এমনি এমনি জানিয়েছেন!
হে হে স্যার, চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত নিয়ে যা বলার একেবারে শেষ কিস্তিতে বলব। আপনি লেখাটা আগে ধীরে সুস্থে শেষ করুন, তাপ্পর। ইয়ে রায়রা খুবই ভালো, কিন্তু বাঁড়ুজ্জেরা যে অতি বদ হয় সে বিষয়ে মহাপুরুষ নমুনা রেখেছেন। মাকে পরিষ্কার ঠকিয়েছেন। এদিকে নিকি বাইজির জন্য দেদার টাকা উড়িয়েছেন।
এদিকে এই সুযোগে রঞ্জন দা "রায়" দের "টেনে খেলিয়ে" দিল।
জ য় মা ত্তারা। ব্যোম কালী :))))
অ্যাই! রায় নিয়ে কিসের ঝগড়া? রায় হোল জমি-খাজনা আদায় ইত্যাদি সংক্রান্ত টাইটেল, কৌলিক পদবী নয়। রায় উপাধি ধারী নাগরিক ব্রাহ্মণ, কায়স্থ ও বদ্যি তিনটেই হতে পারেন।
এই যেমন আমি রঞ্জন রায়, কায়স্থপুঙ্গব, আমাদের কৌলিক পদবী ইন্দ্র। বৃদ্ধ প্রপিতামহ রামকানাই ইন্দ্র। তারপর গগনচন্দ্র, সতীশ্চন্দ্র, সলিলকুমার সব রায়। ওই 'চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের' দৌলতে সাজনপুর মৌজার তালুকদারি প্রাপ্ত হওয়ার সুবাদে। আমরা হইলাম ইংরেজ সরকারের খাস তালুকদার, বেশি সম্মানের। কেন? নাআমদের এবং ইংরেজ সরকারের মইদ্যে কোন মধ্যসত্বভোগী জমিদার নাই, যেমন অন্য প্রতিবেশি তালুকদারের আছে।
এখন আমরা কী? রিফিউজি, একরকম ভিখারি বলা যায়।
তাই আমি চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের পক্ষে, এলেবেলে যাই বলুন। অবশ্য চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের ঠিক তাৎপর্য ইতিহাস বই পড়ে বা দাদুর ব্যাখ্যা শুনে হয়নি, হোল এই বয়সে এলেবেলের বইটি পড়ে। তাই তেনাকে ধন্যযোগ।
চিঠিপত্র (০৮ জুন ২০২১ ০২:১৪),
১. কৃষ্ণচন্দ্র নিয়ে আপনার জ্ঞান উইকিতে আটকে থাকলে কিস্যু আসে যায় না কারণ ওটাতেই মূর্খের স্বর্গদর্শন হয়। তার হাতে গরম প্রমাণ প্রভাতকুমার মুখো ও নগেন চট্টো রেখেছেন। লেখক যেহেতু এই দুটি গ্রন্থের ঋণ স্বীকার করেছেন, তাই বেছেবুছে এদুটোকেই ব্যবহার করা হয়েছে।
২. দ্বিতীয় মামলা ডিসমিস হওয়ার পরে গোবিন্দপ্রসাদ ক্ষমাপ্রার্থনাই করেননি। মামলার সমস্ত নথিপত্র আমার কাছে আছে। নেটে পাওয়া যায়। বরং লেখকের কথায় ভ্রান্তি থাকা স্বাভাবিক যে ক্ষমাপ্রার্থনার পরেই ব্যাপারটা চুকেবুকে গিয়েছিল। সেটা যে ঠিক নয়, তার ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্যই দ্বিতীয় মামলার প্রসঙ্গটি টানা হয়েছে।
৩. মা-ছেলের সম্মিলন হয়েছিল রামমোহনের সিমলার বাড়িতে। দেবসেবার ব্যয়ভার বহন করার জন্যই। সেটা রামকান্তের শ্রাদ্ধের প্রায় ১২-১৩ বছর পরের ঘটনা। যদিও রামমোহন সে বাবদ টাকা দেননি। এটা পরিষ্কার চুক্তিভঙ্গ কারণ তিনি দেবসেবার ব্যয়ভার বহন করার প্রতিশ্রুতিপত্রে অঙ্গীকার করে রামকান্তের জীবদ্দশায় তাঁর সম্পত্তির ভাগ পেয়েছিলেন।
৪. লেখক মেরি কার্পেন্টারের ঋণস্বীকার করেছেন। সেই বইয়ের প্রথমেই ল্যান্ট কার্পেন্টারের উদ্ধৃতিটি আছে। ১৮১৪-১৫ সালে রামমোহনের বয়স প্রায় ৪০-৪১ বছর, ল্যান্ট কার্পেন্টার কথিত ১৫ বছর নয়।
সেসব কিছুই না জেনে পত্রলেখকের ভুল ধরাটা বেশ আমোদজনক!
তিব্বত (০৮ জুন ২০২১ ০২:২৫), নগেন চট্টো ল্যান্ট কার্পেন্টারের পুনরাবৃত্তি করেছেন মাত্র। কোনও ঐতিহাসিক প্রমাণ নেই। রামমোহন নিজেও কোথাও এই বিষয়ে এক লাইনও লেখেননি। এসবই দেবমহিমা বাড়ানোর ছল।
আ কি গা ফ (০৮ জুন ২০২১ ০১:১৪), আনন্দবাজারের এডিটিং অত্যন্ত ভালো। সেখানে আমার একাধিক চিঠিচাপাটি ও উত্তর-সম্পাদকীয় ছাপা হয়েছে বলে জানি তারা তাদের নিজস্ব বানানপদ্ধতি ছাড়া অন্য কিছুতে খুব একটা কাঁচি চালায় না। প্রসঙ্গত আমার প্রতিটি উত্তর-সম্পাদকীয় তাদের তরফ থেকে চেয়ে নেওয়া অর্থাৎ সেক্ষেত্রে আমি আমন্ত্রিত লেখক।
কিন্তু লেখক নিজে যদি কৃষ্ণচন্দ্রকে রামমোহনের প্রপিতামহ বানিয়ে দেন তাহলে এডিটরের বাপের সাধ্যি নেই সেই ভুল ঠিক করার। লেখক আসলে ছড়িয়ে ছত্তিরিশ করে ছেড়েছেন। তাই জগমোহন মারা যাওয়ার আগেই তাঁর পত্নীকে বিধবা বানিয়ে ছেড়েছেন! তিনি নগেন চট্টোর ঋণ স্বীকার করেছেন। কিন্তু সেটাও খুঁটিয়ে পড়েননি। ফলে অর্ডারি লেখার এই হালই হবে।
সৌরেন দে-র পর থেকে অঙ্কের সাথে সম্পর্ক নেই।
https://epaper.anandabazar.com/imageview_56557_32640244_4_71_08-06-2021_4_i_1_sf.html
অ। তাই তো।
তোমাকে ন য়। বি কে জিগালুম তো অভ্যু।:))
অ। তুমি ভিএইচপির সঙ্গে রেড ভলান্টিয়ার্সের তুলনা করছিলে বুঝিনি। আমি SEWA International এর করছিলাম। সত্যিই তাহলে এ নিয়ে তোমার সঙ্গে আলোচনার কিছু নেই।
সৌমেন,গৌহাটি, খ ড়্গপুর হ য়ে 2013 থেকে আইসার, পুনে।
একদম।:))
যাকে বলে আদায় কাচকলায়।
আচ্ছা গৌহাটি আইআইটি তে আমার এক ব্যাচ মেট ছিল সৌমেন মাইতি। ISI এর PhD. বিমল দার কাছে শুরু করেছিল। শেষ
কার কাছে সেটা জা নি নি। মাঝে কেস টা ঘেটে গিয়েছিল।
তার সাথে কোনদিন ব্যাটেবলে হ য়েছে বি?
আহা আই আই টির লোক আই এস আই-দের নমন করে :)
বোঝো!!! :)))
আহা ব্রতীন্দা তুমি সরল মানুষ বলে একটু লেগপুলিং। কিছু মনে কোরো না। :)
আমার ব্যক্তিগত বায়াস কোথায় আসছে আর তাতে কী গ্রাউন্ড রুল বদলে যাচ্ছে সে সব পরের কথা। আগে এটা তো মানা দরকার যে ভি এইচ পি-র মতো সংগঠন সংঘ পরিবারের একটা ফ্রন্ট; তা তারা দাঙ্গা-টাঙ্গা লাগায় নি, এরকম দাবীদাওয়া আছে না কি?
রেড ভলান্টিয়ার্সদের কাজকর্ম সম্পর্কে যেটুকু জানি সেটা খবরের কাগজ আর সমাজ মাধ্যমের দৌলতে। তা তারা শ্রেনীশত্রু দেখলেই পেটাতে হবে বলেছে বা পিটিয়ে দিয়েছে বলে তো এখনো শুনিনি। এই লাইনের খেলোয়াড় তো মাওবাদীরা। সে যাই হোক, এসব কিছু লিখে কোনো লাভ হয় না, অনন্ত ফলস ইকুইভ্যালেন্স চলতেই থাকে। অতএব ক্ষান্তি দেওয়াই ভালো।
জানুয়ারী ১৯৭০ সাল থেকে ভাটিয়ালি শুরু হয়েছে?!?
অপু, অভ্যু ঠ্যাঙ টানছে। আইএসআইকে (এবং আই এস আইএর ইনপুট আর আউটপুটদের ) আমি দূর থেকে সশ্রদ্ধ নমন করি।
লকডাউন কাটলে একদিন ব্যাটেবলে হবে না হয়।
থ্যাঙ্কু ইউ অভ্যু। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
নিক নেম আর আসল নামের ম্যাপিং অনেক সম য় মনে থাকে না।
বি, খুব দু:খিত কিছু মনে করো না প্লিজ। অনেক দিন আগে তো ভুলে গেছি। :(((