অপরিণত থাই খবরদার রেঁধো না কিন্তু। ঃ-)
এই যে খিষ্টো এয়েছে। খিষ্টো র সাথে একটা পুরোনো বিষয় কিলিয়ার করার ছিলো। ডিম বিষয়ক। খিষ্টো, ডিমের কুসুম নিয়ে সর্বশেষ রিসাচ কী বলে? কলিষ্ঠ আছে, না নাই? আমি ত আর কাউরে বারণ করি না। আগে কর্তেম। খিষ্টো আমারে অভয় দিছিলো।
আমি ইন্দোদাকে ফোনও করেছিলাম ২০১৮ কি উনিশ সালে।
হ্যাঁ, অক্ষদা কেমন আছে দমুদি? তাকে আমি খুব মিস করি। তার সাথে আমার খুব ইয়ে ছিলো। যাকে বলে সখ্যতা।
ইন্দোদা বলে একজন লোক আমার সাথে আড়ি করে দিয়েছে সেটাও কি আর আমি লক্ষ্য করছিনা? যাক, দুনিয়াতে তো সবই মায়া!
ইন্দো দার সাথে সলিড ঠেক হ য়েছিল শিবুদার খড়দার বাড়িতে। ছাদে মাদুর পেতে আমি শিবুদা,শিবুদার এক ছেলেবেলার বন্ধু আর ইন্দো দা।
বেশ করে তেল পেয়াজ লঙ্কা চানাচুর দিয়ে মাখা মুড়ি চা দিয়ে খেতে খেতে। শিবু দা ইন্দো দার কত বিচিত্র বিষয়ে প ড়াশুনা। আমি মন দিয়ে আলোচনা শুনছিলাম। মাঝে মাঝে 1 নাম্বার বা তিন নাম্বারের প্রশ্ন করে আলোচনায় ব্যাঘাত ঘটাছিলাম। তবে আমার মেন নজর যে মুড়ির বাটির দিকে ছিল সে ব্যাপারে আশা করি আর বলে দিতে হবে না :)))
এটা অনেকদিন করি নি, আজকাল পরিণত থাই আনলেই ঐ চাইনীজ লঙ্কা দিয়ে প্রিপারেশনটা করি।
ডমদি আমারে অভ্যুর শ্বশুরমশায়ের সাথে কোনো এক বইমেলায় আলাপ করায়ে দিছিলেন। চর্চাপদের স্টলে।
দমুদি অক্ষদা কেমন আছে?
এই যে , ২০১৫ সালে সাতাশে মে অভ্যু কর্তৃক প্রদত্ত --
কেষ্টাগারু চিকেন
---------------------------------
১/৪ কাপ এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল
৫ কোয়া রসুন
এক দেড়টা শুকনো লঙ্কা
২ চা চামচ গোটা জিরে
এক থেকে দেড় পাউন্ড বোনলেস চিকেন থাই - বড় বড় টুকরো
১৫ আউন্স গার্বানজো বীন্স
দুটো টম্যাটো
বেশ কিছুটা ধনেপাতা
নুন আর গোলমরিচ গুঁড়ো
৪৫০ ডিগ্রীতে ওভেন প্রীহিট করে নাও।
শুকনো লঙ্কা আর গোটা জিরে অল্প রোস্ট করে গুঁড়িয়ে নাও। টম্যাটোগুলোকে আট টুকরো করো। চিক্পী গুলোকে জলে ধুয়ে নিয়ে সব কিছু একসাথে মাখিয়ে ম্যারিনেট করতে রেখে দাও। আধ ঘ্ন্টা পরে বেকিং শীটে অল্প তেল মাখিয়ে ওভেনে ঢোকাও। মোটামুটি কুড়ি থেকে ত্রিশ মিনিটে হয়ে যাবে। চিকেনগুলো একটু ব্রাউন মতো হবে।
-
@দমদি
সেটা ঠিক ব্রতীন্দা - একটা বই প্রাণ হলে সেটা একটা কৌটোয় ভরে অনেক কাণ্ড করে লুখিয়ে রাখতে হত। বইগুলো প্রাণ বলে তুমি নিশ্চিন্তে আলমারিতে শোকেসে বুক শেলফে রাখতে পারো। অনেক বইতে ছড়িয়ে রাখা আছে কিনা, তাই অনেকদিন বাঁচবে।
ফোজ্জি ছাড়া এরকম ত আর কেউ নেই। অক্ষদার সাথেও দেখা হয়ে গেছে।
বইগরিমা ন য় অভ্যু। ছোট বেলায় কত ব ই কেনার ইচ্ছা ছিল। কিনতে পারতাম না। এখন প য়সা আছে। কিনি। ওই ব ই গুলো হল আমার প্রাণ।
@এলেবেলে ওটাকে যতদূর জানি নিরামিষ মাাংস বলে। প্রথমবার দেখে আমিও চমকে গেসিিলাম। নাম শুুনে ভেবেছিলাম এচর এর ডালনা হবে হয়তো। তরপর দেখি পাঁঠা।
আটোজ এসেছে আমার বাড়িতে। ভদ্রমহিলা র একেবারে পাখির আহার। আমি বুদ্ধি করে দু তিন রকম মাছ কিনে আনলুম বাজার থেকে। কোনরকমে ঠুকরে ঠাকরে একটা খেলেন তিনি। তবে ভারী সুন্দর হাতের লেখায় স ই করে ওনার ব ই উপহার দিলেন।
আর ব ই নিয়ে কত গল্প হলো। কোন্নগরে এলে আবার এসো আটোজ।
মোটে তো বছর আঠারোর পরিচয়। আর আমার আরো ষাট বছর মতো বাঁচার প্ল্যান আছে। এর মধ্যে দেখা হয়েই যাবে।
দমদির কেসটা আরও ইউনিক। প্রায় রোজ কথা হয় কিন্তু এত বছরেও দেখা হল না।
ইন্দোদা, ভয় আছে, কিন্তু চোখ বুঁজে খেয়ে নিচ্ছিঃ)
দমদি, সত্যি, পুরো এক দশক আগের কথা! আর ঐ সময়টা হঠাত করে বেশ অনেকে একসঙ্গে কলকাতা এসে পড়েছিলাম কিছুদিনের জন্যে!
অভ্যুর কেসটা ইউনিক। অভ্যুর বাবা মা শ্বশুর শাশুড়ি সকলের সাথেই দেখা সাক্ষাৎ হয়েছে। দুই বাড়িতেই গেছি টেছি। শুধু অভ্যুর সাথেই এখনো দেখা হয় নি।
দমুদি তো আমাদের বাড়িও গিয়েছিল। ওর বই দেখে বাবা কি খুশি!
হুতো ত খুব লায়েক হয়েছ! ঘি- জর্দা- মিষ্টি দই খাচ্চ! কলিষ্ঠরলের ভয় নাই?
সম্ভবতঃ এলেবেলে সপা হবার আগের কথা। একবার আমি লিখেছিলাম যে পাঁঠার গায়ে হলুদ দিচ্ছি। তাতে দমুদি ভারি আহ্লাদিত হয়েছিল।
আমাদের গ্রামে একটা নতুন ভারতীয় দোকান খুলেছে - মান্না গ্রসারিজ - তাতে দুরকম পাঁঠার মাংস রাখছে - দুটোই ফ্রোজেন - একটা ছডলার পার পাউণ্ড, অন্যটা বারো ডলার। আমি অবশ্য কোনোটাই কিনি নি।
আরে হ্যাঁ হুতো আমাদের সেই কলকাতার আড্ডাগুলো! তোমাদের বাড়িও গেসলাম বেশ কবার। কুট্টি সোহাগ। প্রচন্ড করিৎকর্মা সুতো। উফফ গতজন্ম প্রায়। আর এবারে এতমাস আছি আড্ডা দেবার লোক নেই।
আরে হ্যাঁ হুতো আমাদের সেই কলকাতার আড্ডাগুলো! তোমাদের বাড়িও গেসলাম বেশ কবার। কুট্টি সোহাগ। প্রচন্ড করিৎকর্মা সুতো। উফফ গতজন্ম প্রায়। আর এবারে এতমাস আছি আড্ডা দেবার লোক নেই।
আর ট্রেডার জো'সের একদম সাদা "নিরাবরণ বক্ষে তব নিরাভরণ দেহে" আইসক্রীমটাও বেশ ভালো লাগে। অনেকদিন আগে পরমকল্যাণবরেষু নামে একটা ব্রেকফাস্টের রেসিপি দিয়েছিলাম তাতে এই আইসক্রীমটা দিতাম (তাতে কল্যাণ একটু কম হত, স্বাদটা একটু বেশি)
দুটো ওভারহাইপড বাংলাদেশি ব্র্যান্ড হলো অনিল ঘোষের বাঘাবাড়ি ঘি আর হাকিমপুরি জর্দা।
হ্যাঁ, ভ-মাতে কী যেন সব ভালো ভালো ডেজার্ট পাওয়া যেত, আমার আপিস আবার ঐ বিল্ডিঙেই ছিল, দুয়েকবার দমদি, দে-দি, বুনান স্যান সবার সঙ্গে লাঞ্চ টাঞ্চ করেছিলাম। কী কান্ড, কবেকার কথা।
ব্রতীনবাবু, আরেকটা গপ্পো শোনাই তাইলে। ওই পাঁঠার মাংস নিয়ে। আমার দিদিমা ছিলেন কুলীন বংশের কন্যা। সান্যাল। খুব ঘ্যাম ছিল তাই নিয়ে (কেন ছিল ভগায় জানে!)। তো উনি বাজারে বিক্রি করা পাঁঠার মাংস খেতেন না, বাড়িতেও সেসব 'ম্লেচ্ছ' জিনিস ঢোকার উপায় ছিল না। কেবল বলির মাংস অ্যালাওড, তায় আবার তার রান্না হত ম্লেচ্ছ প্যাঁজ-রসুন বাদে স্রেফ আদা-কাঁচালঙ্কা সহযোগে। দু-চারবার সেই দেবভোগ্য রান্নার স্বাদগ্রহণ করার সুযোগ হয়েছে এই জীবনে। জাস্ট ভোলা যায় না।
হ্যাঁ, কুচবিহারের মদনমোহন বাড়িতে দুর্গাপুজোয় পাঁঠাবলির চল ছিল। এখন সেসব মায়ের ভোগে গেছে কি না জানি না।
রমিত শেষে আপনিও আবাজ দিচ্ছেন!
আচ্ছা চতুর্মাত্রিক, আপনি গেলেন কই? সাড়া নাই, শব্দ নাই!!!!
আইসক্রিম আর আম, আলাদা আলাদা খান। এক টুকরো আম আর এক স্কুপ আইস্ক্রিম। এইভাবে। ঃ-)
দেশে গেলে ঐ সব ব্র্যাণ্ডের আইসক্রিম কিচ্ছু লাগে না, ভজহরি মান্নার আইসক্রীম খাননি আপনারা?