বাড়ির কাছের স্পেন্সার্স এ দেখি হাগেন দাস পাওয়া যায়। তবে ঐ অল্পসল্প। সব ফ্লেভার নয়।
কোন_ ক্ষণে, না হল না
"ফুলকপির রামধনু মান্ডালা" খুবই চমৎকার আইডিয়া। একদম "বে নী আ স হ ক লা", সাতরঙের ফুলকপি দিয়ে বানালে আর কথা হবে না।
আমেরিকা গেছি, নীলাঞ্জনদা বললো, খগেন দাসের আমের আইসক্রিমটা খেয়েছিস? চল খাইয়ে আনি। আমি ভাবলাম হবে হয়তো, বাংলাদেশের লোকজন তো ঝানু ব্যাবসাদার।
ওদিকে লুরুতে মাদার ডেয়ারির মিস্টি দইয়ের কাপ পাওয়া যায়, আমি মাসের শুরুতে তিরিশটা অর্ডার করে দিই। কলকাতায় দেখছি চারশো গ্রামের ডাব্বা ছাড়া পাওয়া যাচ্ছে না।
না, কম্পুতে। বাংলাপ্লেন ফন্ট মনে হচ্ছে হসন্ত নিচ্ছে না, আমার বাংলাপ্লেনেই চাই।
ফা হিয়েনের লিচুগাছ লাগানোর গল্পটা ভারী মিষ্টি। লিচু খুবই ভালোবাসি। তবে হিমসাগর আমের কাছে সে কিছু না।
বসে বসে ভাটাচ্ছি আরকি
আপনি কি ফোনে লিখছেন, তাহলে ইন্ডিক কি বোর্ডে পেয়ে যাবেন সহজে।
্ থ্ নইলে কপি করেও দেখতে পারেন
আরে মিট্সুবিশি কে তো আমি প্রথম শুনে ভেবেছিলাম মিষ্টুপিসি। :-)বহুকাল আগের কথা, তখন আমাদের স্কুলবেলা। ঃ-)
যদুবাবু , আমার জানা তথ্যানুযায়ী একমাত্র কোয়েস্ট মলে এদের একটা দোকান আছে । আর বোধ করি কলকাতায় কোথাও নেই।
শেল, এসো
হসন্ত কী করে দেয়?
এলেবেলে আসলে এলেবেলে লোকেদের বই চাওয়াতে বিরক্ত হচ্ছেন। আর কি করা যাবে। হা হা।
অনেক ব্র্যান্ড ই তো বাংলা নাম বলে চালিয়ে দেওয়া যায়।
আদি দাস, নাই কি ?(সবই আছে), খা ডিম, মিনি, বাড় বি, ফেরারি, ঋ বক, কিয়া, নো কিয়া, আই কিয়া, ভোঁদা ফোন,
ব্রতীন্দার বইগরিমা যেরকম, পেনগরিমা সেই তুলনায় খুবই লঘিমা। ঠিকমতো একটা পেন কেনো দেখি!
আমার কাছে অ্যাসটেরিক্সের কমপ্লিট বক্সড সেট আছে - হুঁ হুঁ বাবা :)
আইব্বাস ব্রতীনবাবু, ১২ হাজার টাকার সেট? পুরো ফিদা হয়ে গেলাম তো আপনার। আজ্ঞে আমি পাঁঠার মাংস এবং চিংড়ি - দুটিই চেটেপুটে খেতে ভালোবাসি। পাঁঠা বাড়িতে কেউ খায়নাকো বলে কী দুক্কু। খাব। এই অধমের কলকাতার সাময়িক আস্তানায় আসার সাদর আমন্ত্রণ রইল। আমি অবিশ্যি চা ছাড়া কিছুই বানাতে পারি না।
আমি পণ্ডিতদের থেকে চিরকাল চোদ্দ হাত দূরে থাকি। আর সারা জীবন পুড়ে খাক যাচ্ছি মশাই। নতুন করে ওই বিদগ্ধ-ফিদগ্ধ বলবেন না। আমি পাতি দোয়ানি এবং সেটি আমি নিজেই খুব ভালো করে জানি।
রমিত, এই বই চাওয়ার জন্যই ব্রতীনবাবু আমার পেচুনে লাগছেন! আর চাইবেন্নাকো। এবারেই শেষ।
নীহাররঞ্জন রায়ের বাঙ্গালীর ইতিহাস, আশুতোষ ভট্টাচার্যের বাংলা মঙ্গলকাব্যের ইতিহাস (শুধু মঙ্গলকাব্যের ইতিহাসটা ভুলেও নয়) এবং দীনেশচন্দ্র সেনের বৃহৎ বঙ্গ দেখতে পারেন। সঙ্গে টাকনা হিসেবে রাখবেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রীকেও।
যদুবাবু, দুই রুমমেট ছিল আটলান্টায়, প্রলয় দাস ও অভীক ঘোষ। তাদের বাড়িতে আইসক্রীম খেতে গেলে আমরা বলতাম হাগেন দাস ও ** ঘোষ :)
'হাগেন দাস'-এর ট্রিভিয়াটা জানতাম না, মজা পেলাম। আচ্ছা এদের কি বাংলায় দোকান আছে? থাকলে এরা কি বাংলা ভাষায় নিজেদের লেবেল ছাপান?
কোনো এক গপ্পে (বা আড্ডায়) পড়েছিলাম 'স্বাস্থ্যহানি' ও 'শ্রীহানি' নামে মধুর লেবেল বেরিয়েছিলো, ফল ভালো হয়নি।
প্রিয় সকলে ,
কমিক্সের কথা যখন হচ্ছেই তখন কেউ কি বলতে পারবেন ইন্দ্রজাল কমিক্স এর বাংলা সংস্করণগুলির স্ক্যান কোন URL এ পাওয়া যায় কিনা ?বিশেষতঃ বেতাল।
বেণুবিনা নামক দেব সাহিত্য কুটীরের পূজাবার্ষিকী স্ক্যান কোথাও কেউ দেখেছেন কী?
কেষ্টাগারু চিকেন কোনটা ছিল? নিজেই ভুলে গেছি :)
হ্যাঁ এটা ভালো ট্রিভিয়া। আমি জানতাম যে এটা আমিরেকান গিমিক (ডাচ ভাষা অবশ্যই জানি না)।
আপনারা কেউ ডাক্তারবাবুর রেড ভলান্টিয়ার্সদের ভিডিওটা দেখলেন?
একটা ছোট ট্রিভিয়া দিই, হাগেন দ্যস কথাটির আসলে কোনো মানে নেই। এটা আমেরিকা তেই চালু হয়েছিল। বেশ ড্যানিশ ঘেঁষা চমকপ্রদ নাম দেওয়ার জন্য হাগেন ডাস নামটা দেয়। zs এর ব্যবহার ই হয়না, দানইশ ভাষাাায়।
অভ্যু, বেশ তো, ব্যস্ততা একটু কমুক। তারপরে একদিন তুমি 'ফুলকপির রামধনু মান্ডালা' নামিয়ে দাও। নামটা 'কেষ্টা গারু চিকেন' এর থেকে ইন্সপায়ার্ড :-)
কেকেকে বলা হয় নি, অনুপ্রাণিত হয়ে সবুজ ফুলকপিও কিনে এনেছি, তবে এখন বড়ো ব্যস্ত। বেগুনিটার কপালে ভাজাই নাচছে।
ফ্রিজে এখন ডিম আর আইসক্রীম ভর্তি। হাগেন-ডাস আমার প্রিয় ব্র্যাণ্ড কিন্তু রাম-রেজিনটা পোষালো না, তবে পিস্তাশিওটা খুবই ভালো লাগল। আর বেনঅ্যাণ্ডজেরিসের নিউইয়র্কসুপারফাজচাঙ্ক।
ধন্যবাদ এলেবেলে।
আর শশঙ্ক, পাল রাজা, চন্দ্র রাজা এদের সময়ের বাংলা, বা প্রা চি ন বাংলার ওপর কোনো বই এর হ দি শ দিন না।
পরিপাটি করে চুল আঁচড়ে গাছের তলায় পিঠে বালিশ দিয়ে আধশোয়া হয়ে ফল খাচ্ছে। মনে হবে এক্ষুণি বলবে কোথায় লাগে ব্রতীন্দার বুকে বালিশ দিয়ে আধশোয়া হয়ে হার্ড কপি বই পড়া!
ব্রতীন্দার বাড়ির লোক খুবই অতিথি বৎসল। আমি ওর মা ও কাকিমার রান্না খেয়ে এসেছি। ওর কাকিমা আমার পাড়াতুতো দিদি হয়। ওনারা থাকতে ব্রতীন্দার রান্না খাবার কোনো মানে নেই।
তাছাড়া অমর চিত্র কথার কালেকশনই ব্রতীন্দাকে অমর করে রাখবে। ওখানে জাতক, পঞ্চতন্ত্র ইত্যাদি কার্টুনের গল্পগুলো মানে যা তা রকম ভালো।
এলেবেলে দা, কলকাতায় এলে একবার আমার বাড়িতে এসো। তোমার মতো পন্ডিত এবং বিদগ্ধ ব্যক্তি কে আমার সংগ্রহ দেখাতে পারলে খুব খুশী হবো।
নিজের হাতে রেধে মাটন আর চিংড়ির মালাইকারী খাওয়াবো। কারণ ওই দুটোই আমি বেস্ট রাধতে পারি। তবে তার আগে একটা LIC করিয়ে রাখা বাঞ্ছনীয়। :))))
এলেবেলে দা, আমি যখন স্কুলে পড়ি
তখন আমার বাড়ি থেকে উত্তর পাড়া গভ: স্কুলের বাস ভাড়া ছিল 50 পয়সা। আমি যাবার সম য় বাসে যেতাম। ফেরার সময়
হেটে ফিরতাম। আর পঞ্চাশ প য়সা করে জমাতাম। মাঝে মাঝে টিফিন না দিলে মা পঞ্চাশ পয়সা/ 1 টাকা দিত। যাই প য়সা পেতাম তার থেকে এ তিল তিল করে জমাতাম কলকাতা পুস্তক মেলায় ব ই কিনবো বলে।
আমাদের ছোট বেলায় বাঙলায় অমর চিত্র কথা বেরোতো। দাম ছিল 2.50/3/3 50 টাকা। কিন্তু সব কিনতে পারতাম না। মা মাঝেমাঝে কিনে দিতো। আমি স্কুল থেকে ফেরার পথে বালিবাজারে একটা ব ই দোকানে বসে বসে ব ই গুলো প ড়তাম। কী লোভ হতো ব ই গুলো কেনার। কিন্তু কিনতে পারতাম না। 2012 সালে FB এ দেখলাম একজন লিঙ্ক দিয়েছেন সব অমরচিত্র
কথা পাওয়া যাচ্ছে। আমি সেদিন ই অর্ডার করলাম। 300 টা। 100 টার করে সুদৃশ্য
বাক্সে। তার সাথে মহাভারত রামায়ণ ও অরো 10 টা 3 ইন 1 অমর চিত্র কথা দিলহ সবমিলিয়ে 12000 টাকা। কিন্তু ইংরেজি তে মন ভরে না। তাই কলেজ ষ্ট্রীট ঘুরে ঘুরে পুরোনো ব ই এর দোকান থেকে প্রায় 40/45 টা বাঙলা অমর চিত্র কথা জোগাড় করেছি।
অভ্যু, পরিব্রাজক নিয়ে আমার প ড়াশুনা খুবই সীমিত।তিনটে বই প ড়েছি।
1. আল বিরুণীর ভারত/ এন বি এ/50 টাকা
2. অমৃতপান্হ/পারুল/300 টাকা
এই দুটো বই পড়েছি। হার্ড কপি।
আর ইবন বতুতা র টা সফট কপি।
কাল টাকলু হেরেছে। কি যে আনন্দ পেলাম।