এখন চেপে ধরলে হয়ত পতঞ্জলি বলবে করোনিল তৈরী করার পেছনে আছে পাঁচ হাজার বছরের মুনি ঋষিদের জ্ঞান ও ুউপাদান হল জঙ্গল থেকে কালেক্ট করা সিলেক্টে়ড জড়ি বু়টি। কিন্তু গতবছর বলেছিল করোনিল সম্পূর্ন বৈজ্ঞানিক পরীক্ষার ভিত্তিতে তৈরি ওষুধ এবং দেখিয়েছিল আচার্ষ বালকৃষ্ণের ঐ পেপারটাকেই।
আমার দুশ্চিন্তা সেটা নয়, আমার চিন্তার কারন হল পৃথিবীর কোথাও যে রাসায়নিক মনুষ্য সেবনের উপযোগী বলে মনে করা হয় না এতদিনের গবেষনায় মনে করা হয় নি, করোনার দোহাই দিয়ে ভারত সরকার সেটিকে নিজের নাগরিকদের গুলে খাওয়ানোর জন্য সব ব্যবস্থা করে ফেলেছেন।
অরিনবাবুর দ্য ওয়্যারের প্রতিবেদন বলছে - "While there have been several human trials for 2-DG over the years, the drug hasn’t been approved for human use before this month."
না না আপনাকে ভক্ত ভাবব না, তবে ভিডিওর কথা আমি বলিনি। আমি এন্ডিটিভির একটি প্রতিবেদনের লিঙ্ক দিয়েছি যাতে লেখা -"While 2-DG has been studied in more than 200 clinical trials for the treatment of various cancers globally, trials to use it as a COVID-19 drug are apparently being done in India only and incidentally, a strong case for its therapeutic use against the novel coronavirus was made in a study paper last year that had Patanjali Research Institute's Acharya Balkrishna as the lead author."
অর্থাত গাদা গাদা পেপার তো নেই, নিজেই সার্চ করে দেখুন না, তাহলেই দেখবেন অন্য কোনো পেপার নয়, পতঞ্জলির করোনিল আর ডিআরডিও র টুডিজি, দুটিরই ভিত্তি হল ঐ সবেধন নীলমনি আচার্য বালকৃষ্ণের পেপার।
বিজ্ঞানে মাথা না ঘামিয়ে, শুধু ক্রনোলজি বুঝলেই দেখতে পাবেন করোনিল ও টুডিজি একই বস্তু, বহুরূপে সম্মুখে আপনার....
অভ্যু, তা যদি শিখত! তবে কিছু নাটক টাটক তো একটা নামাবে ঠিক। কান্নার সিন দিয়ে তো পর্দা উঠেই গেছে।
শুরু হয়ে গেছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্টারিম অক্সিজেন ফেসিলিটেটেড কোভিড সেন্টার। হেল্পলাইন নং রইল। দরকারে, মানে কোন কোভিড পজিটিভ ব্যক্তির অক্সিজেন নামতে শুরু করলে বা অন্য অসুবিধা হলে হাস্পাতালে বেড না পাওয়া অব্দি সেখানে থাকতে পারবেন। বাড়িতে অক্সিজেন নেওয়ার থেকে যা অনেক যথাযথ কেয়ার দিতে পারে। যেমন চালু হয়ে গেছে মুকুন্দপুর, পাটুলি, ঠাকুরপুকুর, বারাসাত এবং আরো অনেক জায়গায়। নানা সংগঠন, ব্যক্তি মিলে। সরকারি গাইডলাইন মেনে, সহায়তায়। সরকারি উদ্যোগেও। তৈরি হতে চলেছে হিন্দমোটর, কোন্নগর, চাকদাহ, নানা গ্রামেও। এরকম উদ্যোগ আরো আসুক, সরকারি গাইডলাইন আছে, কীভাবে করা যাবে। ডাক্তারবাবু, স্বাস্থ্যকর্মী, সংগঠনরা আছে প্রশিক্ষণের জন্য। নিজেদের এলাকায় জায়গা আর ইচ্ছুক লোকজন থাকলে নেমে পড়ুন, জানান।
রইল Aritra Anto-bihin র দেওয়াল থেকে লেখা ও ছবিগুলো।
"একটু দেরি হলেও, শুরু হল যাদবপুর 'সেফ হোম'।
প্রায় ২৫-২৬ দিন হয়ে গেল সেফ হোম নিয়ে দৌড় দৌড়ি।
Helpline No. - 8697900749
সমাজের সংকটে ছাত্রছাত্রীদের রাস্তায় নামার পরম্পরার হাত ধরে চলছিল মাস্ক - স্যানিটাইজার দেওয়ার কাজ -- যুক্ত হলো সেফ হোমের উদ্যোগ। শুধু ছাত্রছাত্রী নয়, ডাক্তারদের সংগঠন সহ অন্যান্য সামাজিক সংগঠন, স্বাস্থ্য কর্মী, সাফাই কর্মী, প্রাক্তনীরা ও বিভিন্ন স্তরের মানুষের সক্রিয় অংশগ্রহণই এই উদ্যোগটিকে বাস্তব রূপ দিতে পেরেছে।
মানুষের প্রয়োজনে সত্যিকারের কাজে লাগতে পারবে এই উদ্যোগ, আশা রাখি। হেল্পলাইন নম্বরটি চারিদিকে ছড়িয়ে যেতে সাহায্য করুন, উদ্যোগে অংশ নিন।"
সিংগল k,২ডিজি আর করোনীল কি সত্যি সত্যিই অভিন্ন? এনডিটিভির ঐ ভিডিওতে তো এরকম কিছু শুনলাম না। আর বালাকৃষ্ণর পেপারেও এরকম কিছু চোখে পড়ল না, নাকি চোখ এড়িয়ে গেল কে জানে। আমাকে আবার ভক্ত ভেবে বসবেন না যেন। কয়েকদিন আগে একটা সোশ্যাল মিডিয়ায় ২ডিজির উপকারীতা (এবং ডিআরডিও এর ডেটার রিলায়েবিলিটি) নিয়ে আমার সংশয় প্রকাশ করায় এক ডিআরডিও এম্পলয়য়ীর বাক্যবাণ হজম করতে হয়েছে।
পাই এই খবরটা কালকেই দেখলাম। এদের দেখে জগদ্বিখ্যাত আটা মাখা সমাজসেবকরা শিখলেও তো পারে।
কেলোদা, টুডিজীর সাথে পতঞ্জলীজীর কানেকশনটা জানতাম না। সাথে রয়েছেন রেড্ডিজী। এবারে ভাইরাস ভয় পেয়ে পালাবেই।
সত্যি কথা বলতে এই টুডিজির খবর কিন্তু ভালৈ ছড়িয়েছে। গত দুদিনে এরোকোম কিছু জায়গা থেকে এটা শুনলাম, তার ভিতার একজন ডাক্তার। এসব মার্কেটে এলে পাব্লিক জাস্ট লুফে নেবে।
একদিন কি এরা প্রাণ নিয়ে ছিনিমিনির দায়ে কাঠগড়ায় উঠবে না?
অরিন ও সিংগল কে,
অনেক ধন্যবাদ। ইন সিলিকো মানেটা জানতাম না।
অবশ্যই টু ডিজি ও করোনিল হলেন হরিহর। এখন এই খেলায় সামিল রেড্ডীজ ল্যাব, ফলে মানুষের বিশ্বাস হবে।
অরিনবাবু, অনেক ধন্যবাদ দ্য ওয়্যারের লিঙ্কটি দেবার জন্য। দ্য ওয়্যার তো একেবারে টুডিজি কে পুঁতে দিয়েছে।
তবে আমি এনডিটিভির লিঙ্কটি দিয়েছিলাম করোনিল এবং টুডিজির লিঙ্কটি দেখাবার জন্য। দ্য ওয়্যার কিন্তু করোনিল সম্পর্কে নীরব। এদিকে টুডিজিই করোনিল এবং করোনিলই টুডিজি।
লোকে গু গোবর খাচ্ছে মোদীজী- রামদেবজীদের কথায়, আর টুজিজি খাবে জলে গুলে গুলে এ আর নতুন কথা কি! কিন্তু আমার চিন্তা হচ্ছে গু গোবরকে বিজ্ঞানের মোড়ক লাগানোর এই নতুন প্রচেষ্টায়। গতবছর ডক্টর হর্ষ বর্ধন সায়েব করোনিল এর উদ্বোধন করেছিলেন, এবছর আবার ঐ একই জিনিস ডিআরডিওর টুডিজির উদ্বোধন করেছেন। স্বাভাবিক ভাবেই পতঞ্জলির করোনিলের চাইতে মানুষের কাছে ড. রেড্ডীজ ল্যাব বা ডিআরডিও র বিশ্বাসযোগ্যতা বেশী। এমন তো নয় যে টুডিজি একেবারে খাবার জলের মত নিষ্পাপ। ২০১০ এর ইউ এস স্টাডি বলছে ৬০মিলিগ্রাম পার কেজির ওপর টুডিজি হার্টের পক্ষে ক্ষতিকর আর ২০১২ সালের অন্য স্টাডি বলছে ৬৩-৮৮মিলিগ্রাম পার কেজি টুডিজি অন্য জিনিসের সঙ্গে ব্লাড সুগার লেভেলও বাড়িয়ে দেয়। এদিকে ট্রায়াল রেজিস্ট্রিতে দেখা যাচ্ছে ইন্ডিয়ানরা সকালে ৪৫মিলিগ্রাম/কেজি আর বিকেলে ৪৫মিলিগ্রাম/কেজি মানে দিনে মোট ৯০মিলিগ্রাম/কিলো মানুষকে দিয়ে পরীক্ষা করেছে। যা কিনা ঐ দুই স্টাডির পাওয়া কুফলের ডোজের চাইতে অনেক বেশী। কে জানে হিঁদুশাস্ত্রে হয়ত বলে বিষে বিষে বিষক্ষয়, - বেশী ডোজে অল্প ডোজের বিরূপ প্রতিক্রিয়া দূরীভূত হয়।
লোকে যেমন হুজুগে পড়ে ক্রিমির ওষুধ আইভারমেকটিন দশগুন দামে কিনে খাচ্ছে, তেমনি সেন্ট্রাল ড্রাগ কন্ট্রোলারের অ্যাপ্রুভাল নিয়ে টুজিজি খোলা বাজারে বিক্রি হলে লোকে হুলিয়ে কিনে খাবে সেটাই স্বাভাবিক। জানেন কিনা জানিনা বাংলা কাগজে পর্যন্ত টুডিজি বেরোনোর দিনে সাকারাত্মক হেডলাইন হয়েছিল।
@সিংগল k, এবং @রঞ্জনবাবু,
১২ই মে দ্য ওয়ার পত্রিকাতে এই ওষুধটিকে নিয়ে বিস্তারিত ভাবে লেখা বেরিয়েছিল, পড়ে দেখতে পারেন,
@দ, ভারতের ট্রানস্পোরটেশন এবং পাবলিক সেফটিতে প্রোফেসর দীনেশ মোহনের অতুল্য অবদান রয়েছে | তবে এই ব্যাপারগুলো তো সাধারণত একজন আধজনের কাজ নয়, অনেকের যোগদান থাকে | তাঁর অসমাপ্ত কাজ তাঁর উত্তরসূরীরা তুলে নেবেন, এইটুকুই আশা করা যায়। নিঃসন্দেহে ভারতের নিরিখে দীনেশ মোহনের এই সময় মৃত্যু অপূরণীয় ক্ষতি।
অভ্যুদা,
পতঞ্জলির করোনিলই হচ্ছে ডিআরডিওর টুডিজি। সবই মোদীজীর লীলা।
সেটা বোঝার জন্য সোনালের বকবকানি শুনে সময় নষ্ট না করে বরং এনডিটিভির ই এইটা পড়ে দেখুন ব্যাপারটা পরিস্কার হয়ে যাবে-
আচার্য বালকৃষ্ণজীর যে পেপারটির কথা বলা হচ্ছে সেটি পাবেন এখানে -
পতঞ্জলি, সিম্যাটস, জৈন বিশ্বভারতী ইত্যাদি প্রভৃতি বিশ্ববরেন্য সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গবেষনা হয়েছে যখন তখন আমাদের আর কি বা বলার আছে। একনলেজমেন্টে বলাই আছে - The authors are grateful to Swami Ramdev Ji for institutional research facilities and supports.
যাহোক এবারে বিশ্বগুরু হওয়া ঠেকায় কে !!! নেহেরুজী যদি আইআইটি না বানিয়ে কটা বিশ্বমানের শ্মশান বানিয়ে যেতেন তো কাজের কাজ হত।
@সম্বিৎ
১ চিন্তায় জং লাগা। ফলে কোন সময়ের সঙ্গে উপযুক্ত ন্যারেটিভ নির্মাণে ব্যর্থ। সেই যবে সমাজতন্ত্র আসবে তবে পাঁচু পেট ভরে ভাত খাবে। ততদিন পেটে কিল মেরে পড়ে থাকো। (এখানে মোদীজি গোল মেরেছে)।
২ করছে ইলেকশান জিতে ক্ষমতায় থাকার রাজনীতি, মুখে মারাচ্ছে বিপ্লব--দ্বিচারিতা এবং উনিজির মত খালি অপটিক্স।
৩ থ্রি টিয়ের পঞ্চায়েত রাজ ও অপারেশন বর্গা (যেটা আসলে বিধান রায়ের সময়ের পেন্ডিং অ্যাকশন) করে কুড়ি বছর পরও সেটা আউড়ে যাওয়া। বাস্তবে কৃষি ব্যবস্থার স্ট্রাকচারাল সংকট এবং মার্কেটিং সমস্যাকে বুঝতে না পারা এবং চেষ্টাই না করা।
৪ গরীবগুর্বোদের বিশেষতঃ গাঁয়ের লোকজনের দৈনন্দিন সমস্যার জন্যে যে রিলিফ সেটাকে বিপ্লববিরোধী রিলিফ ওয়ার্ক, এনজিওর কাজ বলে তাচ্ছিল্য করা-- ফলে আমলাশোল হওয়া। এবং কয়েকদশক ধরে বঙ্গে ১ কোটি লোকের রোজ আধপেটা খাওয়ার সমস্যাকে দেখতে না পাওয়া (অমর্ত্য সেনের প্রতীচী সংস্থার রিপোর্ট)। এখানে মমতার রিলিফ প্রোজেক্টগুলো ( ভিক্ষে?) কাজ করেছে।
৫ অহংকার। ফলে লোকের ব্যক্তিগত ডোমেনে হস্তক্ষেপ --খানিকটা খপ পঞ্চায়েতের মত। ফলে প্রবাদ তৈরি হোল-- ছেলে হবে না মেয়ে? পার্টি অফিসরে জিগাও গিয়ে। ফলে বেড়ে গেল ক্যাডারকুলের মধ্যে অপবিজ্ঞানের চর্চা। ঠিক দক্ষিণপন্থীদের মত-- মার্ক্সবাদ সত্য, কারণ ইহা বিজ্ঞান ।
সিএস,
অনেক ধন্যবাদ। তিনটে নামিয়ে সেভ করলাম। লিং টুকে রাখলাম। যাতে বারবার বিরক্ত না করতে হয়। বিটিডব্ল্যুঃ কোনটা বেটার বাক্য গঠন? "বিরক্ত না করতে হয়" নাকি "বিরক্ত করতে না হয়"?
অভ্যু
সেদিন ড্রাগ নিয়ে ভিডিওটা লাইভ দেখেছিলাম। তখন অ্যাঙ্করের বুদ্ধিমত্তার এবং সৌন্দর্যের ছটায় চোখ ধাঁধিয়ে শুধু এইটুকু বুঝেছিলাম যে শর্টকাট মেরে খুব ছোট স্যাম্পল নিয়ে এবং পিয়ার রিভিউ না করিয়ে সরকারের মুখ রক্ষা করার জন্যে বাজারে ছাড়া মাল--অনেকটা করোনিল স্টাইলে।
আজকে সুমিত রায় ও মেদান্তার চেয়ারম্যানের কথায় আরও ক্লিয়ার হোল , যেমন ক্যান্সারের চিকিৎসায়ও এটা শর্ট অফ প্যালিয়েটিভ।
আজকে দশ মিনিট লেট হওয়ায় ব্রজ রায় এবং স্মরজিত জানার জুমে এন্ট্রি পেলাম না, হাউস ফুল! ভাল কথা। পরে যদি ইউটিউবে পাই।
সিপিএম এমন কিছু করেছিল যে পশ্চিমবঙ্গের লোক তাদের থেকে 'চোর'দের বেশি নির্বাচনযোগ্য মনে করেছে। সেই এমন কিছুটা কী?
রঞ্জনদা, এখানে প্রবন্ধসংগ্রহ আছে।
https://archive.org/search.php?query=sukumari%20bhattacharya
* অনেকের অংশগ্রহণ
অরিন, হতেই পারে। কাজের ক্ষেত্রে অনেকেরবংশগ্রহণ থাকাই স্বাভাবিক। আমি ওঁকেই দেখেছি শহরে পাবলিক ট্র্যান্সপোর্ট বাড়ানোর জন্য বা পথচারীদের অধিকার নিয়ে সরব হতে। বিভিন্ন জায়গায় বক্তব্য রাখতে।
পিং
সুকুমারী ভট্টাচার্যের রচনাসংগ্রহ ও অন্য বইটি ইংরেজি বইটিও কীভাবে পাওয়া যেতে পারে? চুরি করেও?
@জনৈক
উনিজী ও মোটাভাইয়েরও সিবিআই রেইড হয়নি। তাহলে ওদের ভোট দিলে হয়।
এবারের ভোট হয়েছে দেং শিয়াও টিং এর নীতি মেনে:
"বেড়ালের রং লাল কি সাদা দেখব না। ও ইঁদুর ধরতে পারে কিনা সেটাই দেখার"।
-- আপনার কাঙ্ক্ষিত দল যেদিন ফের ইঁদুর ধরতে পারবেন
বিহার, উত্তরপশ্চিমাঞ্চলীয় পাঞ্জাব, মহারাষ্ট্র, সিন্ধু, গুজরাট, প্রভৃতি প্রদেশের লোকেরা বাঙ্গালীর ন্যায় আমিষভোজী নয়। সেই সমস্ত দেশের ভদ্রস্থ লোকেরা মৎস্য স্পর্শও করে না, তৎপ্রতি ঘৃণা প্রকাশ করে। অনেকে মংস খাইলেও তদ্বিষয়ে নিতান্ত মিতাচারী। একটি গুজরাটি বিদ্যার্থী যুবা কিয়ৎকাল যাবৎ আমাদের সঙ্গে একত্রে বসবাস করিতেছেন, তাঁর পিতা বৈষ্ণব, মাতা জৈন ধর্মাবলম্বী। যাহারা মাছ খায় তাদের সঙ্গে উক্ত যুবা একপংক্তিতে ভোজন করিতে অক্ষম। তিনি বলেন, "এরুপ মাছমাংস কেন বাঙ্গালীরা খাইয়া থাকেন? তাহাদের মনে কী একটু দয়া হয় না?"
নব্য শ্রেণীর অধিকাংশ মেয়ে ঘোরতর মাংসপ্রিয়া হইয়া উঠিয়াছেন। তাঁহারা অনেকে প্রত্যহ ইংলিশ ডিনার করেন। আমরা দেখিয়া স্তম্ভিত হই যে তাঁহারা অর্ধদগ্ধ অর্ধসিদ্ধ ছাগল, ভেড়া ও মুর্গী ছুরিকাঁটা বিদ্ধ ও ছিন্ন করিয়া ভক্ষণ করেন। এই উষ্ণপ্রধান দেশে মাংসাহার বিশেষ করিয়া মেয়েদের জন্য কী অস্বাভাবিক তাহা বলিয়া উঠা যায় না। অনেক সভ্যভব্য বাঙ্গালী মেয়েকে দেখি প্রত্যহ আহার যোগাইয়া ঝাঁকে ঝাঁকে মুরগী পোষেন ও সেই পোষা মুর্গীর দুএকটাকে মারিয়া উদরস্থ করেন। তাঁহাদের সংস্কার যে মুর্গী নাখাইলে শরীর সুস্থ থাকে না, মাথা ঠান্ডা হয় না। তাঁহারা প্রত্যহ ফেরিওয়ালা হইতে ছাগল-ভেড়ার মাংসও ক্রয় করেন এদিকে মুর্গীও মারেন, কখনো কখনো বন্ধুভোজনের জন্য বাজার হইতে মুর্গী খরিদ করিয়া আনি বধ করেন । এবিষয়ে কসাইদের অপেক্ষা তাঁহঘাদের মন কম কঠিন নয়? ব্রাহ্মপরিবারেও এইরুপ কুদৃষ্টান্তের অভাব নাই। সভ্য মেয়েদের আহারাদি দেখিলে কে সধবা, কে বিধবা চেনা দুষ্কর। বিধবাদের কোনোপ্রকার ব্রহ্মচর্য নাই, বৈধব্য চিহ্ন নাই। কী বিষম কলিযুগ উপস্থিত।
ওহো, :|:-এর পোস্টটা মিস করে গিয়েছিলাম :)
আমাদের দেশের জনতা র একটাই দাবী। যতো খুশী ট্যাক্স নিক,সেস নিক, কিন্তু ভ্যাকসিন বিনা পয়সায় দেওয়া হোক।এবং এই বছরের মধ্যে,ষাট শতাংশ জনতার ভ্যাকসিন এর দুটি ডোজ কমপ্লিট হয়ে যাক। ব্যাস,এইটুকুই।
সবার থেকে বড় গান্ডু আমরা
কুমির কেন কাঁদে? বিপাকে পড়লে কাঁদে। কুমিরের গাড়ির সামনে কুকুরছানা এসে পড়লে কুমির হাউহাউ করে কেঁদে ফেলে। আর খড়ের গাদার অপমানেও কুমিরের চোখে জল আসে।
অ, অগৌরবে বহুবচন!
সাইটে তো যদ্দুর দেখি হরেক কিসিমের লোকই আসে। তাই আরও বড় প্রশ্নটা হোল : আপনি কী দেখে এখনও মুগধ হয়ে আছেন?!