ইন্দোদা, আপনাদের আশীর্বাদে ভালই আছি।
প্র্যাগমাটিসম?
নমস্কার ডাগতারবাবু।
Spacebar মাল্লেই ইন্জিরি শব্দ উড়ে এসে জুড়ে বসে - এ কেমন কল গা ?
এ কল ভালো না । আপনারা লেখেন ক্যামনে ?
ওঃ, তাও তো বটে! আমারই ভুল! :-P
ধিঙ্গিপদই বা গেল কোথা? সেই নামে ডাকলেই উনি বুঝতে পারতেন ফিরতি কী নাম হবে। ঃ-)
বেশ বেশ। খুব ভালো কথা। কিন্তু আমাকে 'কেষ্টকলিদি' বললে জোরসে ইড়িমিড়িকিঁড়ি বাঁধন দেখবেন। খিষ্টো, উনপঞ্চাশ এইসব নাম কোথায় গেলো?
কিন্তু নতুন কলে মোবাইল দিয়ে লিখতে বিষম জ্বালা !
কেষ্টকলিদি ও পাইদি , ভাল আছি .
&/ তো মল্লিকে , না ? দিব্য আছি .
ইন্দোদা, আপনি ভালো আছেন?
ইন্দোদাদা কেমন আছেন?
কতকাল পরে বড়াইয়ের দেখা। ভালো আছো?
কেলোদা ভালো আছেন ?
হ্যাঁ! এখন পুরো পব জুড়েই একটা বড়সড় উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে! যদি করা যায়, কোভিড বলে নয়, অন্য সময়েও কাজে লেগে যাবে।
খুব ভাল খবর @পাই
পুণ্য-দা কত বছর ধরে কাজ করে চলেছেন , একজন মানুষের মত মানুষ
মুকুন্দপুরে চালু হয়ে গেল আজ।
গৌর গৌতম কর লিখেছেন
আজ চালু হয়ে গেল অন্তর্বর্তীকালীন কোভিড ত্রাণকেন্দ্র বা covid19 Interim relief center. এখানে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে অক্সিজেনসহ প্রাথমিক পরিষেবা দেওয়া হবে সেইসব মানুষকে যা্ঁদের চিকিৎসা বাড়ীতে করলে একটু ঝুঁকি আছে (বা অন্য কারণে সম্ভব নয়, যেমন আলাদা ঘর বা বাথরুম বা বৃদ্ধ পরিবারসদস্য) আবার হাসপাতালে ভর্তি হতেও পারছেন না সাময়িকভাবে। যৌথ প্রচেষ্টায় পঃবঃরাজ্য প্রতিবন্ধী সম্মিলনী, ওয়েস্ট বেংগল ডক্টর্স ফোরাম, শ্রমজীবী স্বাস্থ্য উদ্যোগ এবং সুন্দরবনে নীরবে কাজ করে চলা সংস্থা 'মুক্তি ' (এর কর্ণধার খড়্গপুর আইআইটির প্রাক্তনী, কিন্তু প্রচারবিমুখ এনাকে আপনারা মিডিয়ায় পাবেন না)। কয়েকজন ডাক্তার বিনা পারিশ্রমিকে স্বেচ্ছাশ্রম দিচ্ছেন। আছেন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নার্সিং স্টাফ।
আপাতত ৩৫ শয্যা। বাড়ানোর পরিসর এবং পরিকল্পনা দুইই আছে। লাগবে সঙ্গতি।
নাগরিক সহায়তা, স্বেচ্ছাশ্রম, অনুদান এবং পেশেন্টের সাধ্যমত দান ( কেউ অপারগ হলে একটি টাকাও না দিয়ে পরিষেবা পাবেন) এর এই মডেলটি আশা করি সফল হবে। ১৯৯৪ থেকে শ্রমজীবীর সাথে জড়িত থাকায় এটুকু বুঝেছি, মানুষ সব পারে। মন্দও, আবার ভালোও। ভালোই বেশি, এখনও।
ছিলেন কান্তি গাঙ্গুলি, সমীর পূততুন্ড,
Drs Punyabrata Goon, Arjun Dasgupta , Kamaleshwar Mukerjee, Souren Panja, মুক্তি'র কর্ণধার ছাড়াও আরো অনেক কর্মী।
কলকাতার মুকুন্দপুরে, RTIICS এর পেছনে।
এই উদ্যোগে কণিকা মাত্র অংশ নিতে পেরে খুব ভালো লাগছে।
মনে পড়ছে ঠিক এক বছর আগে এই দিনে, ঐ সময় আমফান তার ১৩৫ কেএমপিএইচের ভয়াল চাপ নিয়ে দমকের পর দমক দিচ্ছে আমাদের বাড়ীর আসিলিংবিস্তৃত কাচের দেওয়ালকে উড়িয়ে নিয়ে যাবার চেষ্টায়।
সে পারে নি। আমরা পারবো।
মানুষের চেষ্টা যে!
কোন্নগর আর চাকদা তে কমিউনিটিতে কোভিড নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী কেউ থাকলে একটু জানাবেন।
এলেবেলেবাবু, গেরামে শেয়াল আচে?
মাইরি কি বাল বকচেন কে জানে! গুলি খেয়ে ঘুমোন মহায়। গেরামে রাত হয়েচে।
কেলোদা বাজারের থলি হাতেই টিকা পেয়েছেন শুনে ভালো লাগল। যে হাতে ইঞ্জেক্শন নিয়েছেন, সেই হাতে মনে হয় থলি বয়ে বাড়ি আনেন নি। অন্য হাতে থলিটা নিয়েছিলেন।
হুতো, টীকা ছাড়া শ্যামচাচা ঢুকতে দিতে আপত্তি করবে না বলেই মনে হয়, আর সেটা কলেজ স্ট্রীটে গেলেই পেয়ে যাবে, টীকার সঙ্গে কিছু ভাষ্যও রাখতে পারো। খুবই রিসেন্ট টীকা এখানে পাওয়া যাচ্ছে https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1704194
টিকা চাইলে অবশ্য উনিজিই ভরসা।
হেহে, আপনাকে বুঝি গোরা সেনাদের যৌন মনোরঞ্জনের জন্য সরকারি খরচে স্যানিটাইজ করা হয়েছে যাতে সেনাদের মধ্যে যৌনরোগ না ছড়ায়? তাই এত আনন্দ? গোরা চাকলায় স্থায়ী বাসস্থান পেয়ে গেছেন? বাঃ অভিনন্দন।
আন অফিসিয়াল ডেথ কাউন্ট নাকি ৫০ হাজারের ওপর, প্রতি দিন। এতো দুমাসে বাংলাদেশ ৭১ এর গণহত্যাকে কে ছাড়িয়ে যাবে।
ম্যান মেড জেনোসাইড ইন ইন্ডিয়া - পর পর ইচ্ছাকৃত সুপার স্প্রেডার ইভেন্ট, ভ্যাকসিন-এর ব্যবস্থা না করা, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা-কে শক্তিশালী না করা , প্রথম ওয়েভের পর কয়েক মাস সময় পাওয়া গিয়েছিল এসবের জন্য
হ্যাঁ, খুব সাযুজ্যপূর্ণ না নামটা!
পাই, খারাপ লাগল তোমার সিনিয়র বিজ্ঞানীর চলে যাওয়ার খবর শুনে।
আমার কলেজ বন্ধুদের কেউ কেউ মারা গেছে, কেউ হাসপাতালে
চেয়ারম্যানের নাম মরণ?
কোন খার নেই। থাকার কারণও নেই। এলেবেলে শুধু নজিরবিহীন বৈষম্যের দিকে আঙ্গল তোলে। সে গ্রামের ছেলে। সে তাই গ্রামের বঞ্চনার কথা বলে। সে জানে গ্রামের যাবতীয় রক্ত কলকাতার মুখে দীর্ঘদিন ধরে সঞ্চিত হয়েছে এবং কলকাতার মানুষজন এই বিষয়টাকে স্বাভাবিক বলেই মনে করেন। তাতে বিন্দুমাত্র হিংসা নেই কিন্তু সঙ্গত ক্ষোভ আছে।
অরণ্য, আপনি কল্যাণীর ওই কোভিড হসপিটালের দায়িত্বপ্রাপ্ত গয়েশপুর মিউনিসিপালিটির চেয়ারম্যান মরণের সঙ্গে একবার কথা বলে দেখবেন। চিকিৎসার হালটা মালুম পাবেন।
ওঝাকে খপর দিন।