আমার মায়ের কোভিশীল্ডের দুটো ডোজ দু জায়গা থেকে নোওয়া। প্রথমটা ৫০ এর পল্লীর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্রে সরকারী কো উইনের এপোয়েন্টমেন্ট করে নেওয়া। দ্বিতীয় ডোজ মেডিক্যাল কলেজে থেকে অন স্পট নেওয়া ভোটের পরের দিন। ভোটের পরের দিন হওয়ায় তেমন ভীড় ছিল না। সেদিন ২০০ জনকে কোভিশীল্ড সেকেন্ড জোজ দেওয়া হচ্ছিল। ফলে নিতে কোনো অসুবিধা হয় নি। আমি গিয়ে টোকেন তুলে মা কে ফোন করে ডেকে নিয়েছি, টীকা দিয়ে আধঘন্টা অপেক্ষার পর মা নিজেই হেঁটে হেঁটে বাড়ি ফিরে এসেছেন। প্রধমবারে ২৪ঘন্টার মাথায় অল্প জ্বর এলেও এবারে কিছুই আসে নি। হাতে সামান্য ব্যথা ছিল, ইঞ্জেকশনের জায়গাটায়, পরেরদিনই কমে যায়। এক সপ্তাহের ওপর হয়ে গেল কোনোরকম অসুবিধা নেই।
আমার নিজের কো ভ্যাক্সিনের দ্বিতীয় ডোজ হচ্ছে ১৫ মে থেকে ২৭ মে র মধ্যে। আমি নিয়েছিলাম আমাদের নিজের পাড়া ৪৭ পল্লীর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে। সেখানে কোনদিনই টোকেনের ব্যবস্থা বা মাঝরাতে লাইনের ব্যাপার ছিল না। দিনের বেলা যে কোন সময় অফিস আওয়ারের মধ্যে আধারের জেরক্সে ফোন নং লিখে জমা দিয়ে দিলে সঙ্গে সঙ্গে ওরা বলে দিচ্ছিল কবে কটার সময় গেলে টীকা পাওয়া যাবে। প্রতি দশজনকে মোটামুটি আধঘন্টা বরাদ্দ করছিল। ফলে কখনোই সেন্টারে ভীড় জমছিল না। ইন ফ্যাক্ট যেদিন ওদের দেওয়া শুরু হয়, সেদিন আমি মায়ের সেকেন্ড ডোজ সেখানে পাবেন কিনা জিজ্ঞাসা করতে গেছিলাম। ওরা বলল ওদের কাছে কোভ্যাক্সিন এসেছে, ফলে মা কে ওখানে দেওয়া যাবে না, তাই মা কে মেডিক্যালে সেকেন্ড ডোজ দেওয়াই। মেডিক্যালে অসুবিধা হলে ট্রপিক্যালে যেতাম, বা লেডি ডাফরিনে। আমাদের সেন্ট্রাল ক্যালকাটায় তো প্রচুর অপশন ছিল। তো আমি মায়ের ডোজ ৪৭ পল্লীতে পাব না জেনে মুখ ঘুরিয়ে ঘর থেকে বেরোতে যাচ্ছি, তো যে মেয়েটি ডেস্কে বসেছিল সে পেছন থেকে জিজ্ঞেস করল যে দাদা আপনি নিয়েছেন? মেয়েটি আমাদের বাড়িতে টর্চ নিয়ে মশার ডিম খুঁজতে আসে পুরসভার থেকে, তাই সে আমাকে চেনে। আমি লজ্জা লজ্জা মুখে বললাম যে আমি নেই নি তখনো। তাতে বলল যে আজই আধারের জেরক্স জমা করে চলে যান কাল সকালে এসে টীকা নিয়ে যাবেন। তাইই করেছি আমি। প্রথম ডোজ নিতে আমার কোনো অসুবিধা হয় নি।
আমার দ্বিতীয় ডোজের জন্য জিজ্ঞেস করতে গেছিলাম। ওরা বলল এবং ব্যানার দেখাল যে সরকারী নির্দেশে প্রথম ডোজ এখন বন্ধ আছে কিন্তু দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া চলছে। কিন্তু ওদের এখন কোভিশীল্ড এসেছে। আমাকে আশ্বস্ত করে বলল যে ওদের নিজেদেরও কোভ্যাক্সিন নেওয়া, ১৪ তারিখ থেকে ওদের নিজেদের জন্যই ওদের কোভ্যাক্সিন আনাতে হবে, তখন আমাকেও দিয়ে দেবে, কোনো অসুবিধা হবার কথাই নয়। শুধু আমাকে ১৫ই মে আগের মত আধার কার্ডের জেরক্স আর যে চিরকুটটা দিয়েছিল সেটার একটা জেরক্স করে ওদের কাছে জমা দিলেই ডেট দিয়ে দেবে।
যদি সত্যি ১৫ই এর পর এত সহজে পেয়ে যাই তো বলতে হবে খুবই স্মুদলি আমার পরিবারের টীকাকরন সম্পন্ন হল। তবে না আঁচালে বিশ্বাস নেই, ১৫ তারিখের পর নিজের সেকেন্ড ডোজ পেলে আপনাদের জানিয়ে যাব।
যাই হোক, ABP আনন্দ শুনে মনে হচ্ছে রাজ্য সরকার ওয়ার ফুটিঙে করোনা সামলাতে লেগে পড়েছে। নতুন বেড আর হাসপাতাল তো বটেই এমনকি অস্থায়ী শ্মশান ও সমাধিক্ষেত্র পর্যন্ত। ভালো ব্যাপার। এখন কেন্দ্র একটু সাহায্য করলে ভালো হয়।
র২হ সহ বেশ কয়েকজন রেগুলার ইউজার বারবার একটি আইডি কে ট্রোল করা নিয়ে সরব হয়েছে। ওই প্রিমিয়ার প্রতিষ্ঠানের আইডি র এক বয়স্য তো এও বলেছেন, আইডি টি ভদ্রলোক, তাঁর কান লাল হয়। এই বয়স্য, র২হ র মত ইউজাররা গোষ্ঠীগত ভাবে মানুষকে ছোট করার জন্য, সমালোচনা করেছেন, কিন্তু তাকে ট্রোল বলে গণ্য করেননি। হতে পারে, এর মধ্যে বড় প্রতিষ্ঠানের প্রতি গুণমুগ্ধতা আছে। কিন্তু খেয়াল করবেন, এই আইডি টি, আজও বলেছেন, উনি সরকারি সহায়তাকে ভিক্ষান্ন বলা ছেড়েছেন, অনেকের অনুরোধে। অর্থাৎ, এই আইডি টি নিজের ভুল/অন্যায় স্বীকার করেননি, স্রেফ অনুরোধ মেনেছেন।
আপনাদের পরিচিত/পোষ্য আইডি র মানুষকে গোষ্ঠীগত ভাবে ট্রোল করা আটকান। তারপর চালুনি হয়ে সূঁচের বিচার করবেন। টিল দেন, এই আইডি টির বিরুদ্ধে এখানে লিখব। ব্লক করলে অন্য আইডি থেকে।
মিথ্যা গুজব সোশাল মিডিয়ায় ছড়ালে তা আইনত অপরাধ। এর সাথে বিরোধীস্বরের সম্পর্ক নেই। বিরোধীস্বরে দায়িত্বজ্ঞান থাকে। আর আইটি সেলের তা থাকে না। পিটি, আপনি গুজব ছড়াচ্ছেন। আপনি বিরোধীস্বর বলে নিজেকে দাবি করতে পারেন, কিন্তু আপনি আদৌ তা নন। আপনি হচ্ছেন আদ্যন্ত রাজনৈতিক দেউলিয়া একটি আইডি, যা ঘটনাচক্রে একটি প্রিমিয়ার ইনসটিট্যুশনের সঙ্গে যুক্ত। আপনাকে আইডি মনে করি, মানুষ নয়। ফলে ব্যক্তিগত আক্রমণের কোনো দায় এই আইডি র উপর বর্তায় না
"৬-৮ মাস!! দেশে কোন ভ্যাক্সিনে ৬-৮ মাসের গল্প দেয়নি।"
ভুল ধরার জন্য ধন্যবাদ।
ওটা ৬-৮ সপ্তাহ হবে।
এটা পড়ুন।
পাই ০৮ মে ২০২১ ২৩:৫৪, খারাপ লাগল শুনে।
সরি। ওটা এস এম কে বলা ছিল।
ডিসি, কাল আমার এক নিকটাত্মীয় মারা গেল। ডেক্সামিথাসন ইঞ্জেকশন বেড পাওয়ার পর পরেই দেওয়া হয়েছিল। মারা গেলেন অবশ্য আরো দিন ৫ পর। যখন অবস্থা একটু ভাল হচ্ছিল। এরকম আরো কিছু শুনলাম। এক দিন তুলনামূলক অনেক ভাল। তারপর দুম করে অবস্থা খারাপ হয়ে কয়েক ঘ্ণটায় শেষ।
৬-৮ মাস!! দেশে কোন ভ্যাক্সিনে ৬-৮ মাসের গল্প দেয়নি।
আমার যা মনে হয়, টাইমিং ইজ এভরিথিং ইন পলিটিক্স। আর বিজেপির জন্য সব দিক দিয়ে খারাপ সময় যাচ্ছে। তিন রাজ্যে অপ্রত্যাশিত খারাপ ফল, ইউপির পঞ্চায়েতে খারাপ ফল, কোর্টে রোজ বকুনি, মিডিয়াতেও এদিক ওদিক আনফ্ল্যাটারিং আর্টিকেল। আশা তো করাই যায় :-)
সারাদিন ধরে উত্তাল লাখ খেয়ে মালটা এখন কেমন মিত্তি মিত্তি পোস্ট করছে দ্যাখো
@ dc, চাকা হয়তো সত্যিই ঘুরবে এবার। পরিজন হারানোর বেদনা সহজে ভোলা যায় বলে মনে হয় না। লাখ লাখ মানুষ মারা যাচ্ছেন, তাঁদের আত্মীয়-বন্ধুদের এতো হয়রানি হচ্ছে যে শোক পালনের পর্যন্ত কোনো অবকাশ নেই, এই জিনিস ভোলা কি সম্ভব? গুরু বা অন্য কোনো অনলাইন ফোরামে চাট্টি wisecrack লিখে নিজেদের হতাশা আর বিরক্তি প্রকাশের লাক্সারি তাঁদের বেশির ভাগেরই নেই।
না খোকা, পুলিসে কেউ খবর দেবে না, তুমি নিশ্চিন্তে গুল্প দিয়ে যাও। এই ফোরামে তোমার যা বিশ্বাসযোগ্যতা তোমার গুরুবরদেরও তাই। তোমার অবস্থান সবার কাছেই পরিষ্কার, একটি বর্জ্য পদার্থের যা অবস্থান হয় তাই।
@বিজেপিটি | 43.239.80.142 | ০৮ মে ২০২১ ২২:৪২
দীর্ঘ এনালিসিসের জন্য ধন্যবাদ।
তবে কিনা তার কোন প্রয়োজন ছিল না। কেন্দ্রের সরকার কি বার্তা দিচ্ছে আর রাজ্যে বিভিন্ন প্রান্তে কি হচ্ছে তার কোন মাথামুন্ডু নেই। আগেও ছিল না এখনো নেই।
সর্বোপরি there is no information system। আমরা যে সব ইন্জিরি খবর কোট করছি ব্রাউনি পয়েন্ট জেতার জন্য তার কোন খবরই বেশীর ভাগ বয়স্ক মানুষদের জানেন না। আর যে বয়েসের মানুষের কথা বলা হচ্ছে তাদের পক্ষে কোথায় ভ্যাকসিন এসেছে তার খবর পেয়ে সেখানে যাওয়া একটা দুরুহ ব্যাপার।
আমি যখন প্রথম শট নিয়েছি তখন নেওয়ার লোক ছিলনা। আর আমাকে বলা হয়েছিল ৬-৮ মাস আগে সেখানেই ফিরে যেতে। এর ভুল ঠিক কিছু নাই।
যখন ভ্যাকসিন অপ্রতুল তখন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক কি বলেছে সেটা সম্পুর্ণ ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়ার যোগ্য একটি ঘোষনাপত্র (ঐ ১৮+ দের টিকে দেওয়ার মত ধাপ্পাবাজির তুল্য)।
নীচের একটি মন্তব্য পড়ুন। কোন প্রাইভেট হাসপাতাল নাকি সেখানেই দ্বিতীয় শটের জন্য ফিরে যেতে বলেছে।
যে খবরটি আমি পড়িনি বলে ধরে নিয়েছেন তার হেডলাইনেই "ধোয়াঁশা" শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে। কেন? সাংবাদিক মশাইও বুঝে উঠতে পারেন নি নাকি আসলে কি হচ্ছে?
গুজব ছড়ানোর জন্য আবার নাকিকান্না কাদছে! থুউউ
এইসব গালাগাল খিস্তি অত্যন্ত বিশ্রী নোংরামি হচ্ছে। আগেও বলেছি, যদিও বলেও কোন লাভ নেই। কোন মানুষকে ট্রোল করা কুরুচিকর কাজ সেটা সবাই জানে, নতুন কোন তথ্য না। তার সঙ্গে অধিকন্তু যেটা হচ্ছে, সাইট, ফোরাম, ভাট সম্পর্কে অনেক লোকের মধ্যে বিরাগ তৈরি হচ্ছে।
সেটাই/ও উদ্দেশ্য কিনা জানি না যদিও।
@বিজেপিটি খুবই ভাল কাজ করছেন। আপ ক্রোনোলজি সমঝিয়ে স্টাইলে পুরা জিলিপির প্যাচ খুলে খুলে রেখে দেয়ায় দেখা যাচ্ছে লোক্টা ময়দার গোলপোস্ট কেমন ভাঙে আর নোতুন বানায়
ম্যাস্টরটা এমন ভিতুর ডিম কেন রে? ওদের ধমকিতে ভয় পাশ না বলছি না আমরা সামলে নেবো? তুই জাস্ট মোদিশার ভাবশিষ্য হয়ে নোংরামিটা করে যা আর লোকের মধ্যে কনফিউশান ছড়াতে থাক বাকি বখরা আমাদের।
হতে পারে, কোভিড সেকেন্ড ওয়েভ থেমে গেলে এসব কিছুই লোকে ভুলে যাবে। আবার ভুলতে নাও পারে। কিন্তু এখন অন্তত উনিজির ইমেজের ব্যপক ক্ষতি হয়েছে। ইন্টারন্যাশানাল এরিনাতে এই ক্ষতি সামলাতে সময় লাগবে, তাছাড়া সামনের ইউপি ইলেকশানেও ইন্টারেস্টিং ফল হতে পারে। দেখা যাক।
শান্তনু | 106.214.181.7 | ০৮ মে ২০২১ ২১:২৩
ধন্যবাদ।
আপনি যদি এর আগেও গুরু পড়ে থাকেন তাহলে জানবেন যে কখনো কখনো একটা গ্যাং কাউকে টার্গেট করে খিস্তি ও খিল্লি করতে থাকে। এর আগেও আমার পিতৃদেব ও মাতৃদেবীকেও উল্লেখ করে খিস্তি দেওয়া হয়েছে। বহু আগে এবং সাম্প্রতিক কালেও। তবে বেশীর ভাগেরই অশালীনতা ছাড়া কোন counter argument থাকেনা।
এই ফোরামে অনেকেই আছে যাঁরা আমার সঙ্গে এক্কেবারেই সহমত পোষণ করেন না, আমি যা ভাবি তার সম্পুর্ণ বিপরীত চিন্তায় বিশ্বাস করে। তাঁদের কাছে (একজন বাদে) কখনো কোন অপশব্দ শুনিনি কেননা তাঁদের কখনই counter argument -এর অভাব হয়্না।
আপনার কথা মত চুপ করে যাওয়া যায়। কিন্তু অন্যদিকে একেবারে চুপ করে গেলে অন্যায়ের কাছে পরাজয় স্বীকার করা হবে। খেয়াল করবেন যে শুধু আমি না। আরো একজন বা দুজন এবং এমনকি আমার এক অতি শ্রদ্ধেয় সমালোচকও খিস্তির হাত থেকে রেহাই পাননি।
আপনি যাদের শংকার কথা উল্লেখ করেছেন আমি তাদের তাদের কাছে ক্ষমাপ্রাত্রী। কিন্তু দিনের শেষে আমি একজন individual যাকে তার নিজের অবস্থানের জন্য লড়াই চালিয়ে যেতেই হবে। যারা আমার ব্যক্তিজীবন এখানে টেনে আনছে তাদের অনাচারের দায়িত্ব একমাত্র তারাই নিতে পারে।
কিছুক্ষণ আগের একটা মন্তব্য পড়ে দেখুন। খিস্তি দিয়ে চুপ করাতে না পেরে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করার ভয় দেখানো হয়েছে। অথচ গুরুতে বিরোধীস্বরকে আটকানোর জন্য কেন্দ্রের ভয় দেখানোর পন্থার বিরুদ্ধে বিস্তর লেখাজোকা ছাপানো হয়। বাম বা ডান রাষ্ট্রযন্ত্রের বিরুদ্ধে তীব্র মন্তব্যও করা হয়।
সেই গুরুর ফোরামে এক মন্তব্যকারীর কন্ঠ রোধ করার জন্য খিস্তিতে কাজ না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত পুলিশ?
ধুস। ডিসিও যেমন। কয়েকদিন বাদে কোভিড কমে গেলেই (যাবেই, চিরদিন তো থাকতে আসে নি ) দেখবেন কেমন সবাই মিলে উনিজীর আরতি করছেন। কত বড় বড় ঝড় সামলে নিলেন, আর এ তো নস্যি।
মালটা কাল সারাদিন গাঁড় মারালো ডিম্ভাত নিয়ে। আজ সারাদিন গাঁড় মাড়ালো ইঞ্জেকশান নিয়ে। এর বাড়ির চাদর কে ধোয়?
ল্যান্সেটঃ
India "squandered" its early successes in controlling COVID-19 and Prime Minister Narendra Modi's government could preside over "a self-inflicted national catastrophe", international medical journal The Lancet said in an editorial on Saturday.
চাকা কি ঘুরতে শুরু করলো?
অর্ধসত্য, গুজব, মিথ্যাচার, গলপোস্ট সরানোর নোংরামোর হিস্ট্রিটা এক জায়গায় থাক।
PT | 203.110.242.23 | ০৮ মে ২০২১ ১০:৪১ প্রথম শট যেখানে নেওয়া হয় দ্বিতীয়্টাও সেখানে নিতে হবে। [এই কথা বলে পিটি নিচের আবাপ লিংক দেয়, যাতে বলা হয়েছে প্রাইভেট টীকাকেন্দ্র থেকে প্রথম ডোজ যারা নিয়েছিল তাদেরও সরকারী টিকাকেন্দ্রে দ্বিতীয় ডোজ নিতে হতে পারে, কারণ প্রাইভেট টীকাকেন্দ্রে দ্বিতীয় ডোজ অপ্রতুল বা প্রথম ডোজের থেকে বেশি দামী। অর্থাৎ এখানেই দেখা যাচ্ছে যারা প্রাইভেটে প্রথম টিকা নিয়েছিল তারাই সরকারী কেন্দ্রে দ্বিতীয় ডোজ নিলে পিটির প্রথম বাক্যটাই ইনভ্যালিড। যে লিংক নিজে দিচ্ছে তাতে কী লেখা আছে সেটাই না বুঝে কনক্লুশন লেখার অর্থ ১) ভেবেছে কেউ লিংক পড়বে না, লিংক আছে দেখেই ওর কনক্লুশন বিশ্বাস করে নেবে, বা ২) এতটাই মাথামোটা, লিংক পড়ে নিজেই কিছু বোঝেনি। এখানে এত অবধি অ্যানেকডোট এর কোনো ব্যাপারই ছিল না]
পাই সরাসরি চ্যালেঞ্জ করায় এবার অ্যানেকডোট এল।
PT | 203.110.242.23 | ০৮ মে ২০২১ ১১:৩৩ এটা কোন ইচ্ছাকৃত মিথ্যাচার নয়। যাঁরা নিয়েছেন তাঁরা সকলেই এমনটাই জানিয়েছে।
PT | 203.110.242.23 | ০৮ মে ২০২১ ১১:৪৩ আমার প্রথম শটের পরেও এমনটাই আমাকেও জানানো হয়েছে।
আবার একটা কোটেশন, যার অর্থ সম্পূর্ণ উলটো। আবার, হয় ইংরেজি পড়ে মানে বোঝে না, নয় ইচ্ছে করে কনফিউজ করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
PT | 203.110.242.23 | ০৮ মে ২০২১ ১১:৫১ "Beneficiaries can take first, second vaccine shot at different places, says Centre"
পুরো রিপোর্টটা স্ক্রোল থেকে রইল
" Coronavirus: Beneficiaries can take first, second vaccine shot at different places, says Centre
Health Secretary Rajesh Bhushan said that 90% of healthcare workers have so far been administered the first dose of the vaccine.
Scroll Staff
Mar 02, 2021 · 06:16 pm
Updated Mar 02, 2021 · 06:28 pm
Coronavirus: Beneficiaries can take first, second vaccine shot at different places, says Centre
The Union health ministry on Tuesday said that people can take the first and second dose of the coronavirus vaccine at different locations as well as change the dates of their inoculation schedule.
“When you schedule a reservation and take your first jab, the second jab is also scheduled automatically at the same place, where you took your first jab,” RS Sharma, the chairperson of Empowered Group on Covid-19 vaccination, said at a press briefing. “...Now, in case you think you are not able to go to that place because of various reasons... you may change that also.”
He pointed out that the system will show only those locations that are administering the same vaccine given as the first dose. Sharma also said that 50 lakh people have so far registered for getting inoculated in the second phase of the vaccination process, which covers people of the age of 60 and those above 45 with comorbidities.
Health Secretary Rajesh Bhushan said that 90% of healthcare workers have so far been administered the first dose of the vaccine. Tamil Nadu, Karnataka, Gujarat, Odisha and Ladakh lead the list in inoculating the healthcare workers.
He also said that 75% of eligible healthcare workers have been given the second jab of the vaccine so far. Nine states and Union Territories, including Lakshadweep, Nagaland, Andaman & Nicobar Islands and Sikkim, have administered the dose to more than 85% of the beneficiaries concerned.
As of 1 pm on Tuesday, 1,48,55,073 people have been inoculated as part of the coronavirus drive that began on January 16. Of these, 93,03,048 were healthcare workers and 53,43,219 were frontline workers. As many as 2,08,791 people were covered in the second phase of the vaccination programme.
Further, nine states, including Gujarat, Madhya Pradesh, Rajasthan and Lakshadweep, have vaccinated more than 70% of the total frontline workers.
Bhushan said that there has been a marginal increase in the number of daily cases in the past few days. He pointed out that only two states – Kerala and Maharashtra – have more than 40,000 active cases. They are jointly contributing 75% to India’s active caseload.
He said that India’s active case rate was 1.51% and the recovery rate stood at 97% of the total caseload.
The daily coronavirus cases in Tamil Nadu has been plateaued and a central team has been deputed there, reported The News Minute. The state on Tuesday reported 474 cases.
Meanwhile, Defence Minister Rajnath Singh received the first dose of the coronavirus vaccine. “India’s resolve for making the country Covid free has been strengthened by this inoculation drive,” he tweeted. “The vaccine is completely safe and hassle free.”
India on Tuesday registered 12,286 coronavirus cases, taking the overall count to 1,11,24,527. The new cases were 20.78% lower than Monday’s count. The country’s toll rose to 1,57,248 after 91 deaths were reported in the last 24 hours.
Support our journalism by subscribing to Scroll+. We welcome your comments at letters@scroll.in "
গুগুল দ্বারা প্রত্যাহিত পিটির এরপর শুধুই অ্যানেকডোট
PT | 203.110.242.23 | ০৮ মে ২০২১ ১৩:৪৮ আমি অন্ততঃ দশ জনকে চিনি (আমি ও আমার গিন্নী সহ) যাদেরকে একই জায়গা থেকে দ্বিতীয় শট নিতে বলা হয়েছে। সে কারণে আমার চেনা এক বয়স্ক যুগল লাইনে দাঁড়ানোর লোক ভাড়া করেছিলেন স্টেট হাসপাতাল থেকে দ্বিতীয় শট নেওয়ার জন্য।
এবার নিজের যুক্তি তৈরি হচ্ছে - "সুযোগ কম"
PT | 203.110.242.23 | ০৮ মে ২০২১ ১৪:১১ আমি যেখানে থাকি সেখানে এমনিতেই স্বাস্থ্যব্যব্স্থা অপ্রতুল। লোককে কটক অথবা কলকাতা চলে যেতে হয় প্রায় সামান্য কারণেই। কাজেই এদিক ওদিক গিয়ে দ্বিতীয় শট নেওয়ার সুযোগও কম। আমাকে যা বলা হয়েছে সেটাই জানালম।
এবার আবাল প্রশ্ন শুরু, নিজের রিভার্স যুক্তি বিল্ডিং শুরু : লোকে লাইন দিচ্ছে, তাহলে নিশ্চয় এমনটাই নিয়ম।
PT | 203.110.242.23 | ০৮ মে ২০২১ ১৪:১৯ আমাকে আর আমার চেনা জানাদের যা বলা হয়েছে সেটাই জানালম। নাহলে বয়স্ক মানুষরা প্রথম শট নেওয়া জায়গাতেই দ্বিতীয় শট নেওয়ার জন্য রাত ২ টো থেকে তাঁদের লাইন দিচ্ছেন কেন?
PT | 203.110.242.23 | ০৮ মে ২০২১ ১৫:২৭ টিভিতে দেখাচ্ছে যে বরানগরের এক সরকারি হাসপাতালে রাত ২ টো থেকে দ্বিতীয় শটের জন্য লাইন দিয়ে থাকা বয়স্ক মানুষদের জানানো হয়েছে যে ভ্যাকসিন নেই। কেউ কেউ এখনো অপেক্ষায় আছেন!! কেউ তাঁদের জানিয়ে দেবেন যে অন্য কোথায় গেলে তাঁরা এই শটটা পেতে পারেন?
PT | 203.110.242.23 | ০৮ মে ২০২১ ১৬:০১ বললাম যে আমাকে যা বলা হয়েছিল তাই কিখেছি।
PT | 203.110.242.15 | ০৮ মে ২০২১ ১৯:৩০ "যে কোন জায়গায় গিয়ে দ্বিতীয় শটটা নেওয়া যায়" এই তথ্যটাই এই মুহূর্তে অত্যন্ত বিভ্রান্তিমূলক। যেখানে ৬৫+ মানুষদের রাত দুটো থেকে ভ্যাকসিনের জন্য লাইন দিতে হচ্ছে (অথবা লোক ভাড়া করতে হচ্ছে) তারা কোথায় কোথায় ঘুরে বেড়াবে দ্বিতীয় ভ্যাক্সিনের জন্য?
শেষে মাস্টারস্ট্রোক। যেটা এতক্ষণ নিজ মস্তিষ্কপ্রসূত নিয়ম ছিল, অ্যানেকডোট দিয়ে যার সত্যতার সাক্ষী দেওয়া হচ্ছিল, যার স্বপক্ষে স্বকপোলকল্পিত যুক্তি খোঁজা হচ্ছিল এবার সেটা প্রোপোজাল হিসেবে ডিক্লেয়ার হল, যেহেতু সরকারী নির্দেশটা দেখাই যাচ্ছে ঠিক উলটো -
PT | 203.110.242.15 | ০৮ মে ২০২১ ১৯:৩০ যেখানে প্রথম শট নেওয়া হয়েছিল সেখানেই দ্বিতীয় শট নিতে যাওয়ার জন্য সরকার থেকে অবিলম্বে নির্দেশ জারী করা উচিত। সেটাই বয়স্ক মানুষদের পক্ষে সবচাইতে সুবিধের হয়।
আর এই প্রোপোজাল এর র্যাশনেল কী? না -
PT | 203.110.242.15 | ০৮ মে ২০২১ ১৯:৩০ এদের অনেককেই গণপরিবহণের অব্যব্স্থার জন্য আর্থিক কষ্ট সহ্য করে রাত দুপুরে ডবল পয়সা দিয়ে প্রাইভেট গাড়ি ভাড়া করতে হচ্ছে। তারা কোথা থেকে কোথায় ঘুরে বেড়াবে গাড়ি নিয়ে?
যেন বেসরকারী টীকাকেন্দ্র বা প্রাইভেট হাসপাতাল নার্সিঙহোম সব 8 এর গোপন কেন্দ্রর মতোই রহস্যময় বা মা ক্যান্টিনের অবস্থানের মতই টোটোসার্চ ডিপেন্ডেন্ট। গাড়ি নিয়ে ঘুরে ঘুরে অচেনা সেসব লোকেশন খুঁজে বেড়াতে হয়। সেসবের কোনো ফোন নেই, ওয়েস সাইট নেই , সরকারী হাসপাতাল ছাড়া খড়গপুরে কেউ কোনো প্রাইভেট চিকিৎসাকেন্দ্রর অবস্থান সম্পর্কে কিছুই জানে না।
এবার এই লাইনে শুরু হল -
PT | 203.110.242.23 | ০৮ মে ২০২১ ২০:১৪ বয়স্ক মানুষেরা রাত দুটোয় হাসপাতাল খুঁজে খুঁজে ভ্যাকসিনের জন্য লাইন দিতে যাবেন।
মাঝের ট্রোল পোস্টগুলো বাদই দিলাম। এ আরো কতদিন চলবে কে জানে!
ছোট্ট একটা স্টেটমেন্ট, যেটার জন্য অনবধানজনিত ভুল স্বীকার করে নিলেই মিটে যেত, সেটা নিয়ে ১০ ঘন্টা ধরে ত্যানা প্যাঁচানোর জাস্ট একটা উদাহরণ একত্রে ডকুমেন্ট করা রইল। দিনের পর দিন, নানাবিধ বিষয় নিয়ে এ জিনিস ননস্টপ চলেছে গত দশ বছর ধরে। সমস্যা হল একে ওপেন খিস্তি দিলেও সেটা সাইটের পক্ষেই ক্ষতিকর, ইউজারদের জন্যেই অস্বস্তিকর।
কোন প্রাইভেট হাসপাতাল এরকম করেছে শুনেছি যে দ্বিতীয় ডোজ তাদেরই দেবে যারা ঐ হাসপাতাল থেকে প্রথম ডোজ নিয়েছে। এখনও করছে কিনা জানিনা।
কনফিউশন হয়ত আছে, সে তো পুরো ব্যাপারটাই একটা mess, অতএব সে ভাবে জানানোই উচিত।
"সেখানে এরকম কোন কিছুই আসেনি এক জায়গায় নিলে দ্বিতীয় ডোজ অন্যত্র নিত্র হবে।"
ভ্যাকসিনেশনের একেবারে আদি যুগে বোধ হয় এই কনফ্যুশনটা ছিলো। আমার এক বন্ধু ভোটকর্মী । ওদের ভ্যাকসিনেশন খুব আগে হয়েছিলো, বোধ হয় ফেব্রুয়ারীর শেষে বা মাঝামাঝি । ওদের নাকি তখন পৈ পৈ করে মৌখিক নির্দেশ দিয়েছিলো, একেবারে ঐ ঘরে বসেই সেকেন্ড ডোজ নেবেন, অন্য কোথ্থাও যাবেন না। আবার গুজবও হতে পারে । এই সব আর কি।
বিপ্পাল পিটির মতো ডেঞ্জারাস হারামি গোত্র না। পিটির মতো টানা মিথ্যে কথাও বলে না
বিদা, বাকি তথ্যগুলোর সঙ্গে এটা গোলালে তো মুশকিল। বাকি সব হয়রানিই হচ্ছে কারণ ভ্যাক্সিনের যোগানই খুব কম বা নেই। ১৮-৪৫ কেসে সরকারি না প্রাইভেট তাই নিয়েও সমস্যা কারণ কেন্দ্র রাজ্য সরজাত আর ল্রাইভেটকে আলাদা নিজেদের কিনতে বলেছে, আলাদা দুই রেটে৷ এখানে সরকারি বেসিরকারি কোওরডিনেশন থাকা সম্ভবও নয়।
পুরোই সবাইকে ফ্রি ভ্যাক্সিনেশন, সবার ভ্যাক্সিনের যোগান, এগুলো জোরদার দাবি হওয়া উচিত।
কিন্যু উনি যেটা বলেছেন সেটা ৪৫ ঊর্ধ্ব ভ্যাক্সিন নিয়ে। সেখানে এরকম কোন কিছুই আসেনি এক জায়গায় নিলে দ্বিতীয় ডোজ অন্যত্র নিত্র হবে। আপে রেজিস্টার করা যাচ্ছে। যে যেখানে হোক স্লট নিতেও পারে। তার বা অন স্পটের হাজারো সমস্যা থাকত্র পারে। লোকে লাইন দিতে বাধ্য হচ্ছেন কারণ প্রচুর লোক নিতে চাইছ্রন আর সাপ্লাই কম, এক একদিনে খুব কম হচ্ছে বা হচ্ছেনা, এরকম ও হয়েই চলেছে। কিন্তু যেখানে প্রথম নেওয়া হয়েছে সেখানেই দ্বিতীয় নিতে হবে এটা কোন ভ্যাকসিন সেন্টার বলছেনা, বলতে পারে না।
উনি প্রথমে সোজা ব্লানকেট বললেন নেওয়া যাচ্ছেন ( না, সেখানে নিজের অভিজ্ঞিতা ই'ঃ কিচ্ছু ছিল না), চেপে ধরতে হিয়ে গেল ওঁদের জায়গায় হচ্ছ্রনা। যেটা আবার ভুল। এটা না জানাটা খুবই আশ্চর্যের যেখান্র ক্যম্পাসে নানা লোক দুই জায়গায় দুই ডোজ নিচ্ছেন।
তারপর সেটা নিয়ে বলাতে চলে এল ভ্যাক্সিনের লাইন।
এই দুর্ভোগের মধ্যে এই সব ছড়িয়ে হয়রানি বিভ্রান্তি বাড়ানো খুবই সমস্যার।
নিজে না জানলে চাইলেই তথ্য ভেরিফাই করতে পারতেন। সেটুকুও যখন করেন না, তাহলে সব কথাই ওই ওঁকে কেউ বলেছেন,,এই গোত্রেরই ধরতে হবে। এদিকে ওঁ্র তথ্য মেনে নিতে হবে, সেই সত্য, দিনের পর দিন এই দাবি উনি করে আসছেন।
গুরুতে ঢুকতেই বিরক্তিকর লাগে। এই এক জিনিস্। ভ্যাক্সিন নিয়েও সেই তৃণমূল তরজা! এই সময়েও!