সিপিএমের সমর্থকদের এমন অবস্থা এখানে বলা কথা টুকে এখানেই দিতে হচ্ছে। কত ভালো ভালো স্লোগান লেখা হলো, অন্তত তাদেরও কাউকে ধরতে পারে তো এখানে কী লিখবে সেটা জানার জন্য। হয়ত রাজ্য কমিটি নিদ্র্রা গেছে বলে এখান থেকেই টুকে চালাতে হচ্ছে।
প্যাঁচানো আর কাঁদুনিটা টোকা হয়েছে। ওটা অবশ্য নাকিকান্না ছিল। এরপর নিশ্চয় হাম্বাগ আর দু' কানকাটা আর পণ্ডিত, এইগুলো টোকা হবে। এতে অবশ্য দোষ দেখিনা, যা আঘাত লেগেছে, নিজেদের কথা আঁটকে গেছে । তবে সামলে টুকবেন , মমতাকে টুকে ফেললে সে এক কেলেঙ্কারি হবে।
বিজেপির হারে সিপিএম এত মনমরা কেন!!
' নো ভোট টু বিজেপির হয়ে যখন সক্রিয় ভাবে ক্যাম্পেন করছি তখনও ওদের এই আন্দোলনের ওপর বিরাগের কারণ আশ্চর্য করেছিল। স্লোগানে শুধুই বলা হয়েছিল বিজেপিকে একটিও ভোট নয়। । বিজেপি বাদে অন্য যে কোনো দলকে ভোট দিন। নো এন আর সি মুভমেন্টের এক নেতা গোছের আমাকে স্তম্বিত করে দিয়ে একটা মিটিঙয়ে বলেছিল ' বিজেপি গণতান্ত্রিক ভাবে একটি পার্টি তাই সেই ভোট না দেওয়ার কথা আমরা জনগণকে বলতে পারিনা। '
রামরেড নাকি বিজেবাম সেটিং তো অনেক কালের।
এদের এখনো মুখে বুলি ফোটে কি করে কে জানে!
দু হবে। থ্যাংকু নিননিছা
এবং আবার ও মমতা কে নিয়ে আমার নতুন কিছু জানা র বা জানানোর নেই, যে যা লিখবেন সেটা তারই বক্তব্য
দ আর দু একই লোক। বেশ তো মজা।
মিথ্যে টা ও সিমেন্ট হচ্ছে চোখের সামনে - একদল লোককে মেরে তাড়িয়েছিল আরেকদল, প্রথমদল মারপিট করে ঘরে ফেরায় এটা ছিল বুদ্ধবাবুর কমেন্ট। 14 জনে্র মৃত্যু ওনার কথায় হয় নি এবং বিদ্ধস্ত করেছিল। মিথ্যা র সাথে অনন্তকাল কেই বি লড়বে কাজেই এটা থাকছে।
কে কার সমকক্ষ নয় বিজেপিটিকে দেখলেইবোঝা যায়। কম দিন তো হল না।
কাঁদুনি আর প্যাচানিতে তৃণদের সমকক্ষ কেউ নেই। অতএব প্যাচানো চলুক।
প্রিসাইডিং অফিসারের লাইফ থ্রেট ঝাঁপিয়ে ওনার ওপর বসে তো একথাটা বসবে না কেন
ভোটের কদিন আগে, বুদ্ধবাবু মহর্ষি উপাধি পাবার পরে, ফেসবুক ভেসে গেল। সীতারাম ইয়েচুরি নিজের পুত্রশোকে একটি পোস্ট করেছিলেন ডাক্তার-নার্স প্রমুখদের ধন্যবাদ জানিয়ে। পাবলিক ফিগার কিন্তু এক শোকসন্তপ্ত পিতার পাবলিক পোস্ট। সেই পোস্ট নিয়ে সিপিএম সমর্থকদের আদিখ্যেতা দেখলে অন্তঃসারশূন্যতার একটা আন্দাজ পাওয়া যায়।
এই ট্রোলগুলো সিপিএমকে সাধু সাজানোর ভড়ং করেই মানুষের মনে সিপিএমের প্রতি কন্টিনিউয়াস বিদ্বেষ পুষে রাখায় রসদ দিয়ে চলে। সংসদীয় গণতন্ত্রে ভোটের গণতন্ত্রে সকলেই শুয়োর। কে তুলনায় কম ক্ষতিকর সেটা বেছে নেওয়াই মানুষের দায়। এরা যতবার সিপিএম বা কংগ্রেসকে তুলসীপাতা প্রমাণ করার জন্যে অন্যদের ছুঁচের ছ্যঁদা দেখানো শুরু করবে, ততবার এদের চালুনিত্ব প্রমাণ করার জন্য সমস্ত গণস্মৃতি ভীড় করে আসবে। ওরে ইতিহাস না খুঁড়ে বর্তমান আর ভবিষ্যৎ দেখ। মানুষকে বল, আগে যা হয়েছে হয়েছে, দেখুন এখন আমরা এই করছি, আগামীতে আমাদের এই পরিকল্পনা। তবু মানুষ ক্ষমা করে দিতে পারে, আবার ভেবে দেখতে পারে। পিছন হাতড়ে নিজেদের পচা গলা মুখগুলোই ফিরে ফিরে আসবে। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ ৩৫ বছর সিপিএম কে দেখেছে। ভালো উপকারী খারাপ নোংরা বিপজ্জনক প্রতিশোধপরায়ণ সব মুখই দেখেছে। একটা ওয়েবসাইটে কন্টিনিউয়াস ডিজঅনেস্ট মোটিফে পোস্ট করে গেলেই ইতিহাস মুছে যায় না।
ওদিকে অযোধ্যায় পঞ্চায়েত ভোটে চল্লিশটা সিটের মধ্যে বিজেপি পেয়েছে ছটা। সপা পেয়েছে ২৪ টা। একা বিজেপিটিদা কদিক সামলাবে? পবতে তো দাঙ্গা হবে বলে খুব আশা করেছিল, সেসব হলোনা, এবার কি অযোধ্যায় দাঙ্গা হওয়ার আশায় বসে থাকবে? এরকম চললে তো আইট সেলের থেকে ভিক্ষান্ন জুটবেই না, উল্টে চড়থাপ্পড় খেতে হবে। ছ্যা ছ্যা!
সিপিএম যে কি প্রানী তা পশ্চিমবঙ্গের লোকে জানে না নাকি? সবাই জানে কে কোন প্রাণী, কেউ কিচ্ছু ভুলে যায় নি। ভোটের পরে সিপিএমের প্রাণীরা কিরকম মারপিট করত সেগুলো লোকে এত সহজে ভুলে যাবে কি করে।
তাহলে আর কী, মমতা মানুষ নয়, সেটাই সাব্যস্ত হল।
আর, বিজেমূল শব্দটা এখনও ব্যবহার হচ্ছে ? তা বেশ। রাজ্য কমিটি যদ্দিন না নতুন কিছু নিয়ে আসে, এটাই চলবে নিশ্চয়।
কাল না কবে যেন বিজেমূলপ্রধান শপথ নেবেন। তারপর তিনি যেন মানুষ হন, সেই আশাই করি।
নন্দীগ্রামে যখন ১৪টা লাশ পড়েছিল, তখন যারা বলেছিলেন - পেইড ব্যাক ইন সেম কয়েন --- তারা সব মহৎ প্রাণী ছিলেন।
সকল মানুষ লিখলে কি মাহাত্ম্য বাড়বে? তবে তা ই। যদিও সকল।প্রানীই শোক পালন যে করে সেটা ঘটনা।
মমতাকে নিয়ে নতুন কিছূই জানার নেই। তথাকথিত মৌলবাাদী মৃৃতদের ধর্্ম্ দেখে নি এটাই বলেছি আনলাইক বিজেমূল। বাাকি প্যাচানোো চালূ থাকুুুক।
প্রতিকুরকে অনেক আগেই কাটতে এসেছিল, এক ভদ্রমহিলা বাঁচিয়ে ছিলেন
মৃত্যুতে সকল প্রাণী শোক পালন করে।
মমতা শোক পালন করেনি।
অতএব মমতা প্রাণী নয়।
'৯৯ সাল থেকে মমতা ও সিপিএমের মধ্যে ঠেলাঠেলি হতে হতে শেষ পর্যন্ত এই জানা গেল ?
এখনও জানতে পারলাম না, তিনোরা আর এস এস বীরকুমারের কাছ থেকে কাটমানি চেয়েছিল কিনা ?
ইসকনের হেড অফিস মায়াপুরে বিজেপির অনুমোদন ছাড়া একজন ঝাড়ুদারও নিযুক্ত করা হয় না।
ক্রনোলজি | 2a0b:f4c2:1::1 | ০৪ মে ২০২১ ১৯:৪০
শীতলখুচি পর্যন্ত মোর্চার সম্ভাব্য আসন ছিল ১৯। সেখানে সিপিএম ছিল শালবনি, রানিবাঁধ, রায়দিঘী ও যাদবপুর। শীতলখুচির পরে বাকি সম্ভাব্য ৪১টি আসনের মধ্যে সিপিএমের কতগুলো ছিল সেটা বলা যাবে?
"ইস্কন নিয়ে আমার ঘোর সন্দেহ আছে।"
পাই দি , এটা বুলবুলভাজা তে দাও না। এরকম লেখা শেয়ার হওয়া দরকার।
Lcm,
Stream যাই নিক, আর subject যাই নিক, মার্কেটে পেটে ভাতে চাকরির বেশি আর কিছু নেই। ( covid এর নামে ছাঁটাই তো আছেই)। মুদিজি শিক্ষা ব্যবস্থা গুটিয়ে ফেললেই পারেন।
আব্বাসের মাহাত্ম নেই নিচের পোস্টে , মৃত্যু তেে সকল প্রাণীই শোক পালন করে।
পিসি আব্বাসকে চল্লিশটা সিট দিয়ে দিলেই পারত, তাহলে সিপিএমরা অন্তত আব্বাসের মাহাত্ম্যকীর্তন গাওয়ার দায় থেকে মুক্তি পেত।
CBSE বোর্ডে হায়ার সেকেন্ডারিতে আর্টস/সায়েন্স/কমার্স ভাগ আর থাকছে না, যে কোনো ৫টি বিষয় বেছে নেওয়া যাবে ---
শীতলখুচির দিন আব্বাস- আজকের দিনেও ডিজে বক্স লাগিয়ে বাজাচ্ছেন খেলা হবে? 5 জন মারা গেলেন তারপর ও?
মমতা ব্যানার্জী - বডি গুলো রেখে দে মিছিল হবে।
মেক্সিকো সিটি তে মেট্রো ট্রেন লাইন ভেঙ্গে (সাবওয়ে ওভারপাস) রাস্তার ওপর পড়্ছে, ২৩ জন মারা গেছেন।
১২নং লাইনের ওলিভস স্টেশনের কাছে হয়েছে, এই লাইন তৈরি হয়েছিল ২০১২ সালে, সাইডের সাপোর্ট বিম ভেঙ্গে পড়েছে বলছে, এত তাড়াতাড়ি ৯ বছরের মধ্যে ভেঙ্গে পড়ল কি করে তাই নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে
ইন জেনারাল কুরাতুলেন বালোচ এর যেকোন গান সার্চ করে শুনতে পারেন। বিভৎস রকম ভালো গান উনি।