আচ্ছা এতো ভোটাভুটি না করে একটা গান শুনুন। পারলে ভালো সিস্টেমে শুনুনঃ
এলেবেলে বলেছিলেন মোর্চা 60 । এখন বিমান বাবু আর আব্বাস ও সেকথা মুখ ফুটে বলতে লজ্জা পাবে। এই এক্সিট পোল দেখে।
পাইকে এখানে উত্তর দিই। বিজেপির এমপি ১৮টা *৭ = ১২৬। সিএনএক্স সামান্য বাড়িয়ে ১৪৩ আর রিপাবলিক ১৩৮। একইভাবে মোর্চা ইংরেজিতে ১৩-১৪-১৫-১৬, বাংলায় বড়জোর ২০। ইয়ার্কি হচ্ছে?
যে শীতলখুচি বাংলার ভোটের মোড় ঘুরিয়ে দিল সেখানে কিন্তু এখানকার অনেক রেসিডেন্ট সিপিএমই (নাম করছি না) উস্কানি তত্ত্বের আমদানি করেছিলেন। ফ্রম ডে ওয়ান আমি তার তীব্র বিরোধিতা করে গেছি। তখনই নিশ্চিত হয়ে যাই সিপিএম মায়ের ভোগে গেল।
আববাস কং কারো সাথে জোট না হলেও বাকিটা একই হত। শুধু কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকায় যদি সব কেন্দ্রে প্রার্থী দেওয়া যেত টোটাল ভোট একটু বেশী হত। এটা বুঝবে তারা যারা বিকাশ ভবনের সামনে 5 বছর ধরে বসে আছে।
তবে মমতা ও ওনার সমর্থক দের স্ট্রেসটা একটু কম হত, এইটুকু ই।
তবে আপনার ধম্মোপিতাদের এনজিও রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে গেছে। আপনি একটা উচ্চাঙ্গ সংগীত পরিবেশন করুন।
লিবারেলদের বেশি গাল দেবেন না বিজেপিটি। ক্ষেত্রপালের লজিক এসে গেছে। মা সিপিএম করতেন, ছেলে বিজেপি। এ কিন্তু খুবই লিবারাল ব্যাপার।
যে শীতলখুচি বাংলার ভোটের মোড় ঘুরিয়ে দিল সেখানে কিন্তু এখানকার অনেক রেসিডেন্ট সিপিএমই (নাম করছি না) উস্কানি তত্ত্বের আমদানি করেছিলেন। ফ্রম ডে ওয়ান আমি তার তীব্র বিরোধিতা করে গেছি। তখনই নিশ্চিত হয়ে যাই সিপিএম মায়ের ভোগে গেল। সেই শীতলখুচি নিয়ে দেখছি এখন কারও কোনও উচ্চবাচ্য নেই। উন্নয়নের কোল্যাটারাল ড্যামেজ?
ভোট কাটিয়ে তিনোদের কাঠি করার জন্য আব্বাসের সাথে জোট। ভাবখানা যেন, এই তো একটা জোট করেছি, মুসলমানদের আমরাই সবচেয়ে ভাল বুঝি, এবারে আবার সুড়সুড় করে সবাই ভোট দিয়ে আমাদের সিংহাসনটি ফিরিয়ে দিক। লোকে ছাগল হলেও রামছাগলদের ঠিকই চিনেছে আর তাদের লেজুড় হামবাগদের।
চাট্টি হাবিজাবি ট্যাগ মারা ছাড়া আর কিছু এদের করার নেই।
আর বামেদের ইস্যু !
ফেবু আর ঢপের গণশক্তি ছাড়া কেউ নেই, তাদের আবার ইস্যু। কেউ বিশ্বাস করে নাকি দলটাকে ? যেমন নেতা তার তেমন সমর্থক, যত হামবাগে ভর্তি। আর যত হামবাগপনা তত লাথি খেতে খেতে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যাওয়া।
যত লোক ব্রিগেডে এসেছিল, তারা আর তাদের পরিবারের সবাইও ভোটটা দলকে দিয়েছে কিনা সন্দেহ আছে।
ভোটের ফলের আগে থেকেই। আব্বাস নিয়ে যেই কিছু আপত্তি করেছে, শুনেছে ইস্লামোফোব। আর আপত্তি করা মানে মাঠেঘাটে জনতার পালস নিয়ে কোন আইডিয়াই না থাকা। এবারে ভোট প্রচারে প্রচুর 'জনসং্যোগ' করে, 'মাঠেঘাটে ঘুরে' তাঁরা বুঝেছিলেন, বিশাল বিশায়ায়াল আন্টি ইনকাম্বেন্সি, লোক্র ত্ৃণ বলতে রামখ্যাপা, আর শুধু সিপিএম ই ২০% পাচ্ছেই। ৪০-৬০ টা সিট পেয়ে কিংংমেকার ও হচ্ছে৷ ফলের আগের দিনও বলেছে।
আর হ্যাঁ, লিবারাল না, এদের নতুন কয়েনেজ তো লিবারবাল আর ৯বেড়াল।৷ ওদের প্রধানতম শত্রু বলেও ঘোষণা করেছে। বিজেপি যে নয় ছেড়েই দিন, তিনোরাও নয়। লিবারবালরা। ঃ)
ইস্কন নিয়ে আমার ঘোর সন্দেহ আছে।
একদিন ত্রিপুরার এক অনেক ভিতরের ট্রাইবাল গ্রামের ঘরে ঘরে ম্যালেরিয়ার কাজে ঘুরছিলাম। হঠাত মনে হল হারমোনিয়ামের সুর ভেসে আসছে। তো কৌতূহলী হয়ে অনুসরণ করেই গেলাম।
হরে কৃষ্ণ হরে রাম হচ্ছিল।৷ সেই ঘরে গিয়ে আর পরে সেই সূত্রে উদ্ধার হল নানা জনের কপালে মাঝেসাঝে দেখতে পাওয়া তিলক কি চন্দনের টিপ রহস্য। খেয়াল করে দেখলাম কণ্ঠিও আছে। এঁদের ওই গ্রাম থেকে জ্বর হলে কি রেফারড হলে সদরের প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেনদ্রে আসার টাকাটুকুও থাকেনা, সেই জন্য কতজন যে আসেনা, আর কত বাচ্চা যে এতে মরেছে, এতই গরীব। কিন্তু এঁদের বহু জনের মায়াপুর ঘোরা! ইসকন থেকে ফ্রি তে ঘোরানো হয় মনে হয় নাকি বহু কষ্টে জমানো টাকাপয়সা দেওয়ার গল্প আছে খুব নিশ্চিত নই, একেকরকম ভাসা ভাসা উত্তর পেয়েছি। অবশ্য সেতো দেখেছি কয়েক হাহার টাকা খতচ করে মুরগী শূকর কিনে 'পূজা' দিতে, গায়ে ১০৫ জ্বর ছেলে মরব মরব করছে, এদিকে হাস্পাতালে যেতে হবে শুনলেই অনেক টাকা খরচ হয়ে যাওয়ার চিন্তা ( অন্য নানা জেনুইন অসুবিধা আছে, সে প্রসঙ্গে এখানে গেলাম না)।
তো, ওই এলাকায় গত বার বিজেপি আইপিএফটি জোট জিতেছিল। তারপর বিজেপির প্রচুর রমরমা দেখি। আমরা ম্যালেরিয়া নিয়ে হেলথ ক্যাম্প করলে তাতেএ এসে স্বেচ্ছাসেবার বাসনা প্রকাশ করে যাওয়াও আছে। আর তখন কিছু মন্দির গজাতে দেখি। হয়ত আগেই ছিল। কিন্তু বড় হয়, সাজগোজ হয়। মাথায় পতপত করছে গেরুয়া পতাকা। তাতে কার যে ছবি আমি কিছুতেই ভাল বুঝিনি। ইস্কনিয়ানরা এসবের তত্র্বাবধানে থাক্রন।
তবে এসব অঞলে স্বাস্থ্য শিক্ষা কি মানুষের উপকারে এদের কিস্যু কর্তে দেখিনি।।
কার্বি আংলং এও দেখেছিলাম এক মস্ত মন্দির গড়া শুরু হয়েছিল ( একটা ছিল, তারপরেও)। তার নাম ছিল ভক্তেগাঁো। আর সেখানেও দেখেছি বৈষ্ণব রমরনা। লোকের কাছে চাঁদাও নেওয়া হয়। মন্দির ও সবাই শ্রম দিয়ে গড়েন। স্বাস্থ্য কেন্দ্র কত দূর, কত কত ম্যালেরিয়া। বলেছিলস্ম এই চাঁদা দিয়ে নাহয় হাসপাতাল মতই গড়লেন বা চিকিতসার সুবিধের জন্য কিছু। কিন্তু মন্দিরের জন্য ব্রেনঈয়াশড। সে খাবারটুকু না জুটুক। ছেলেমেয়ের স্কুল না জুটুক। বছর বছত ম্যালেরিয়া কি ডায়ারিয়া বা নিউমোনিয়ায় বাচ্চা মারা যাক না কেন।
স্কুল ওখানে অবশ্য একটা ভাল ছিল। ডনবস্কো। কিছু গ্রাম ছিল ক্রিশ্চান। তাতে অনেকে হোস্টেলে থেকে পড়ত। এসব অঞ্চলে পড়াশুনা যারা চালায়, মূলত হস্টেলভিত্তিক। ত্রিপুরাতেও তাই। নইলে হয় গ্রাম থেকে দুই তিন ঘ্ণটা হাঁটা স্কুল হবে, তাও মিডল ক্লাদ অব্দি, নয় গ্রামের কাছে স্কুল হলে শিক্ষকদের ( আমার অভিজ্ঞতায় এসব অঞ্চলে শিক্ষিকা পাইনি। শক্তিমাসিমার গল্প পড়েছি অবশ্য) দু তিন ঘবটা হাঁটা, , বাইকে করে আছাড় খেতে খেয়ে যাওয়া। তো, হপ্তায় এক দুদিনের বেশি সে স্কুলে তাই হয় ছাত্রছাত্রী যেতে পারেনা নয় শিক্ষক।! এসব জায়গা থেকে আমি কত কত এইট নাইন পাস, মাধ্যমিক ফেল পাই। পাস না থাকায় প্রোজেক্টে স্টাফ হিসেবে নিতে পারিনা। অন্যান্যভাবে লোকাল ফেসিলিটেটর হিসেনে নেওয়ার চেষ্টা করি। অনেকেই শিখিয়্র পড়িয়ে নিলে বারো পাস, গ্র্যাজুয়েটদের চেয়ে কিছু কম পারেনা।৷ কেন সংরক্ষণ দরকার, এদের দেখলে রোজ রোজ বুঝি। এদের জন্য তো কোয়ালিফিকেশন ক্রাইটেরিয়া এইট নাইন পাস ও করে দেওয়া দরকার মনে হয়!
মজা হল, যেসব রাস্তা এই এত বছরে সারাতে দেখলাম না, যেসিব গ্রামে যাওয়া মানেই অবধারিত কয়েক ঘণ্টার হাঁটা ছিল। বাকি গাড়িতে ( পড়ুন ট্রেকার) যতটুকু চড়া যায় প্রাণবায়ু প্রতি ঠোক্করে যাবে যাবে করে। এসব রাস্তা দিয়ে যখন ল্রসূতি মায়্রদের যেতে হয়, জটিল কেস, রক্তক্ষরণ হচ্ছে, সে যে কী ভয়াবহ! কেন বা হোন ডেলিভারি হবেনা!৷ সেই যে বাচ্চা, যার বুকের প্রতিটি পাঁজর গোনা যায় ( ছবি দিইনা বাইরে, দিলে বোধহয় সোমালিয়া ভারত্র বলে ভাইরাল হত), ফ্যালসিপেরাম, যাকে দেখতে দেখতে কনে হিয়েছিল হয়ত চেয়ে চেয়ে কোন বাচ্চাকে মরতে দেখতে হবে, যখন বকাবকি করছি কেন 'পূজা' দিয়ে এত টাকা গচ্চা দিল, অথচ হাস্পাতাল না, যখন বলছে এই রাস্তা দিয়ে হেঁটে বা কাঁধে কিম্বা ওই ট্রেকারে নিয়ে গেলে রাস্তাতেই মরে যেত না? কী আর বলব।
সে আম্বুলেন্স ডাকতে আমাদের ছেলেপুলেদের গাছের উপর উঠে কত কায়দা করে সিগ্নাল ধরা, তারপর সেসব কীভাবে বাচ্চাটাকে আমাদের ইঞ্জেকশন ওষুধ খাওয়ান, তারপর চোখের সামনে একটু একটু করে মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসতে দেখা, হাস্পস্তালে কদিন থাকার পর আরো সুস্থ হিতে দেখা, সেসব অন্য গল্প।
কথা হল, লোকলে বললে বলত মানিক সরকারের সরকার কিছুই করেনি। বিজেপির সরকড় করবে বলেছ্র, এখনো তো করল না। ডি এম অফিসে চিঠি দিয়ে দিয়ে, নানা মিটিং এ বলে বলে, ছবি ভিডিও দেখিয়ে দেঝিয়ে আমি নিজে হতাশ।
এবার ভোটে এই জোট ও হারল।
কাল ছবি পেলাম, ওই গ্রামগুলোর ছেলেপুলেদের থেকে নতুন রাস্তা হয়েছে ঃ)
ও হ্যাঁ, যা বলছিলাম। আর এস এস কোন না কোন ফর্মে তো ছিল৷ কাজের কাজ কিস্যু করেনি। নিদেন শিক্ষাটুকুও দেয়নি।
ভোটে প্যাঁদানি খেয়ে সিপিএমের মধ্যে এখন সিকুলার - ইসলামোফোব এই সব নিয়ে গভীর সংগ্রাম চলছে। সেগুলো সামলে নিক, তারপরই সহি সেকুলার খুঁজতে বেরোবে। অবশ্য যদি ফেবুতে ঐসব গালি সামলে নিতে পারেন তাহলে এ রাজ্যে অন্তত সিপিএমের থেকে আর কারো চিন্তা নেই। কারণ এখানে দলটি আছেই ফেবুতে আর ফোরামে। তবে শোনা যাচ্ছে তিনো - ভাজপা এদের ফেবুর বাইরে থেকে বিদায় করেছে, এরপর নিশ্চয় ফেবু থেকেও বিদায় করবে।
তারপর রাত্রিনিশীথে কান্নার মতো আওয়াজ পেলে বুঝবেন সিপিএম কাঁদছে।
আসলে তিনো-বিজেপি "এক" বলেই বামেরা দাঁত ফোটাতে পারেনি। তারা এই ভোটের প্রচারের প্রথম দিন থেকে চাকরী, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ইত্যাদিকে ভোটের ইস্যু হিসেবে তুলে আনার চেষ্টা করেছিল। তিনোরাও প্রথম দিকে উন্নয়ন ইত্যাদি নিয়ে হাল্কা খেলেছিল।
কিন্তু কোথা হইতে কি হইল, "মুসলমান খেদানো" বনাম "হিন্দু বিপন্নতা" ভোটের প্রধান বিষয় হয়ে উঠল যেখানে বামেদের ইস্যুগুলো, যেগুলো মানুষের প্রধান ইস্যু হওয়ার কথা ছিল, খড়-কুটোর মত উড়ে গেল। এক্ষেত্রে "কে প্রথম ভালবেসেছি" ভেবে লাভ নেই। মূল বিষয় কেন্দ্রীভূত হল নরম ও গরম প্রতিযোগীতামূলক সাম্প্রদায়িকতায়। সেখানে বামেদের কিস্যু করার ছিল না। ধরে নেওয়া যেতে পারে যে সেরেফ ভয়ের কারণেই, মুসলমান ভোট সবটাই জমেছে তিনোর ঝুলিতে। আর তীব্র মুসলিম ঘৃণার ভোট গেছে বিজেপির পক্ষে।
বিজেপির এবারের ভোটের প্রচার পুস্তিকা কেউ দেখেছে? তারা নাকি সেসব কিছু প্রকাশই করেনি?? ভাবলেও শিউরে উঠতে হয় যে পব-র ৩০% মুসলমানের প্রতিপক্ষ ৩৮% হিন্দু? কি ভয়ঙ্কর!!
দিনের শেষে যে যা ভেবেই ভোট দিয়ে থাকুক না কেন, এমনকি গভীর, প্রাচীন, নবীন, আস্লি, নক্লি "বাম সমর্থকরাও" যে যতই মহান বাকতাল্লা (অথবা no vote to BJP) দিক না কেন, তিনো বা বিজেপিকে ভোট যারাই দিয়েছে সকলেই সাম্প্রদায়িকতার সুর বাজানো হ্যামলিনের বাঁশীওয়ালাকে অনুসরণ করেছে। তবে কিনা এবারের ভোটে দুজন বাঁশীওয়ালা ছিল।
সেক্ষেত্রে "বিজেপিকে আটকে দিয়েছি" বলে নিজের ভোটকে গ্লোরিফাই করার কিস্যু নাই। কেননা অন্যদিকের ভোটার গরবসে "বিজেপির আসন ২০০০+% বৃদ্ধি করে দিয়েছি" বলে নিজের পিঠ চাপড়াছে।
সবথেকে খোরাক হল সিপিএমের ফেবু পার্টি, উফফ, ঘরেও নেই, বাইরেও নেই, দিনেও নেই, রাতেও নেই, অস্ত্রও নেই, থিওরিও নেই - পুরো এক একজন নরসিমা।
যাঃ শালা, সিপিএমও গালি দেয় লিবারাল বলে, আবার বিজেপিও গালি দেয় লিবারাল বলে।
সিপিএম কবে সিকুলার বলে গালি দেবে সেই অপেক্ষায় আছি।
অরিন
আপনার কাছে একটি ব্যক্তিগত পরামর্শ চাইছি।
আগামী 22 মে আমার ফার্স্ট ডোজ নেবার পর 11 সপ্তাহ পূর্ণ হবে। আমি যদি গ্যাপ বাড়িয়ে চার মাস পর সেকেন্ড ডোজ ভ্যাকসিন নিই তাহলে কি কোন ক্ষতি হবে? বা ফের ফাাার্স্ট ডোজ থেকেই শুরু করতে হবে?
কোভিশিল্ড নিয়েছি। ম্যাক্স কতদিন গ্যাপ দেয়া যায়?
তৃণ - বিজেপি একই এসব বলে সিপিএম এই ভোটে কিছুই পায়নি, কোথায় মিলিয়ে গেছে। তবে এই লাইনে আরো কাজ বাকি আছে। যদি ধরুন, মমতা, এই রেজাল্টের ফলে দিল্লীর দিকে পা বাড়ায় ২০২৪ - এর জন্য, অন্য বিরোধী নেতাদের সাহায্য নিয়ে (সুবিধে কতখানি হবে বিজেপিকে সরানোর জন্য সেটাতে সন্দেহ আছে যদিও), তখন আবার আর এক প্রস্থ ফুলে ফুলে ঢলে ঢলে মার্কা ছড়া লিখে লোককে বোকা বানাবার চেষ্টা করতে হবে।
কাঠি করা ছাড়া, নাকিকান্না ছাড়া, লোক ঠকানো ছাড়া (যথাঃ ২০১৬ তে পারেনি, ২০২১ এ দুই দল মিলে বামদের উৎখাত করতে পেরেছে) দলটার আর তার পণ্ডিতদের কিছুই কি করার থাকবে না ?
@Bodhisattva Dasgupta_Gurulogin | ০৪ মে ২০২১ ১৪:১৮
"মমতা র সঙ্গে সেটিং আর এস এস এর আছে কিনা সূটা বোঝা যাবে উচ্চশিক্ষা টা ওদের হাতে ছাড়া হচ্ছে কিনা দেখে, ডু ইউ এগ্রি? "
অলমোস্ট!
কিন্তু তার আগে তো প্রাথমিক বা মাধ্যমিক শিক্ষাটা ধরবে RSS। হিন্দুত্ববাদ ও যাবতীয় বিজ্ঞান বিরোধী ধারনা মাথায় গেঁড়ে দেওয়ার ওটাই প্রকৃত সময়। ধরেওছিল।
"the State government has ensured that more than a dozen Rashtriya Swayamsevak Sangh (RSS)-controlled schools have been granted affiliation in the last year........the organisational secretary of the VPP, Tarak Das Sarkar, an RSS pracharak, said, “All of our schools received State government affiliation after 2011 (when TMC came to power in Bengal).”
https://www.thehindu.com/news/national/other-states/rssaffiliated-schools-bloom-across-bengal/article17368168.ece
কিন্তু ৭ বছর বাদে ২০১৮ তে হঠাৎ বোধোদয় হওয়ায়ঃ "the state government has decided to shut down around 125 RSS-affiliated schools.
https://www.india.com/news/india/mamata-banerjee-government-to-shut-down-125-rss-affiliated-schools-for-not-following-syllabus-claims-complaints-on-radicalisation-of-students-2908441/
২০১৮ থেকে ২০২১ এ এই স্কুলের কি অবস্থা সেটা যারা গ্রাউন্ডে কাজ-্কম্ম করে তারই বলতে পারবে। কিন্তু যেটাকে ধরার, RSS তিনো জমানায় সেটাকে নিয়েই শুরু করেছিল।
এই কদিন আগে নাগফুল বলতে ঠারে ঠোরে প্রণব মুখার্জিকে বোঝাতো। এখন ভোল পালতে আরেসেস বলতে লেগেছে। এমন আপরাইট ডিজঅনেস্ট খুব দেখা যায় না। রেয়ার স্পিসিস।
"কিন্তু ধরও ডিমনিটাইজেশন বা আর বি আই এর ইন্ডিপেন্ডেন্স নষ্ট করলে এই ব্যালান্স নষ্ট হবেই।"
বোধি, সামাজিক সুরক্ষার বা রক্ষাকবচের দায় সরকার যদি না নেন, আর এস এসের মতন সংস্থা এবং তাদের হাত ধরে রাজনৈতিক নেতাদের গ্র্যাণডস্ট্যাণ্ডিং হবে, আপনার দেশের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ইনফ্লুয়েনসড হবেই। যদি আর এস এস না হয়, ইনটারন্যাশনাল এনজিও রা ম্যানিপিউলেট করবে। জনস্বাস্থ্য, জনসুরক্ষা, এইসব বাদ দিয়ে জননীতি, পলিসি হয় না। পলিটিক্স ও হয় না।
কোভিড পরবর্তী পৃথিবীতে ২০২০'র বিশ্বব্যাংকের হিসেব ১১৫ মিলিয়ন মানুষ দারিদ্র্যসীমার নীচে যাবেন, কোন দুটো দেশ সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে, বুঝছেন নিশ্চয়ই। এর পরেও আপনাদের প্রধানমন্ত্রী সেন্ট্রাল ভিসটা নিয়ে বেশী ব্যস্ত। ২০২১ এ আপনাদের অক্সিজেন নেই, এর পর লং কোভিড আসছে।
গোয়েবলসের ভক্তটি যতবারই ইচ্ছেফুল পদ্য আওড়াক, সে টুপি খাবার লোক কি আর এপাড়ায় পাবে?
কিন্তু ক্ষেত্রপাল? লক্ষ্মণ শেঠ এখনও বলেনি কী করিতে হইবে?
পিটি ওকে তোমার পয়েন্ট ক্লিয়ার
ওকে:-) মমতা র সঙ্গে সেটিং আর এস এস এর আছে কিনা সূটা বোঝা যাবে উচ্চশিক্ষা টা ওদের হাতে ছাড়া হচ্ছে কিনা দেখে, ডু ইউ এগ্রি?
আর এস এস এর ইলেকটোরাল ইন্ফ্লুয়েন্সের এভিডেন্স নেই তা না কিন্তু এত কম ভেরিফায়েবল এটা নিয়ে প্যাচাল পেয়ে লাভ কি বুঝি না
@বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 2405:201:8008:c03c:cc6a:543d:8a67:575d | ০৪ মে ২০২১ ১৩:১৫
নিননিছাদের আর খিস্তিবাজদের নোংরামোতে যখন গুরুর আলোচনার স্পেসটা এতটাই নিম্নগামী হয়ে পড়েছে তখন এই প্রশ্নগুলোর জন্য ধন্যবাদ।
না আমার কাছে সব প্রশ্নের উত্তর নেই। তার প্রধানতম কারণ হল বাংলা মিডিয়ায় এখন আর কোন সিরিয়াস আলোচনা হয় না। আমি যেহেতু ঠান্ডা ঘরে বসে তক্ক করি তাই বিভিন্ন প্রবন্ধ খুঁজে খুঁজে বের করতে হয়।
সমস্যা হচ্ছে যে কে RSS-এর সদস্য জানব কি করে? আর তিনোর কে মনে মনে প্রবল চাড্ডি তাই বা বুঝব কি করে? এবার ২০০+ সিট পেল বলে জানলাম না কিন্তু ১৪০+ সিট হলেই হয়্ত গল্পটা অন্যরকম হত।
কিন্তু কেন ভর্ভরা রাও এত সহজে জেলে যায় কিন্তু তিনোর কোন চোরেদের বিরুদ্ধেই কেন্দ্র কোন সিরিয়াস পদক্ষেপ করেনা? ভোটের আগে কয়েকটাকে (এমনকি মিথ্যে মামলায়) জেলে ঢোকালে তো বিজেপির লাভ হত! ঢোকায়নি কেন?
RSS (BJP) ও তিনোর কি তাহলে রাজনৈতিক ইচ্ছার সমাপতন হয়েছে? তিনোরা কি তাহলে নিজেদের রাজনৈতিক প্রয়োজনেই RSS-এর বামমুক্ত ভারত নির্মাণের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে? বিজেপি যদি ক্ষমতায় আসতে না পারে তাহলে তিনোরাই আপাততঃ যথেষ্ট এই বামমুক্ত ভারত নির্মাণের প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে?
কিষাণজিকে দিয়ে যে পরিক্রমা শুরু হয়েছে সেটা সিপিএমকে নির্মূল করেই থামবে বলে মনে হয় না। এবার কি তবে লিবারেলদের পালা?
এসবের জন্য RSS-এর সদস্যদের তিনোর হয়ে ভোটে দাঁড়ানোর দরকার নেই। নিজের বাঁচার জন্যই তিনোরা বামেদের (যে কোন বাম) এবং কংগ্রেসকে মাথা তুলতে দেবে না। তাতে তো RSS-এর ই লাভ!!
১৯৪৭ থেকে আজ পর্যন্ত পব-র একজনমাত্র মুখ্যমন্ত্রীকে প্রকাশ্য জনসভায় দাঁড়িয়ে নিজের ধর্ম, জাত ইত্যাদির ব্যাখ্যা দিয়ে চন্ডীপাঠ করতে হয়েছে এবং স্থান বিশেষে কলমাও পড়তে হয়েছে। আজকের আবাপতে এই নিয়ে RSS-এর নেতাদের উল্লাসের খবর আছে।
সম্প্রতি মালিনী ভট্টাচার্য ও RSS-এর এক কর্মকর্তার বক্তব্যের সমাপতন আমাকে আশ্চর্য করেছে। কেননা ২০০৩ এ উচ্চারিত নেত্রীর সেই অমোঘ বাণী তো ভোলা যাবেনা। তিনি RSS কে আহ্বান জানিয়েছিলেন যৌথভাবে কমিউনিস্টদের উৎখাত করার জন্য। এখন যেন মনে হচ্ছে সেই ঘটনাই ঘটছে। ২০১৬ তেও যেটা করা যায়নি সেটা ২০১৯ থেকে শুরু হয়েছে। ভোটের ইস্যু হিসেবে সাম্প্রদায়িকতার খুল্লাম-খুল্লা ব্যবহার। এতে শুধুমাত্র RSS-র নিজস্ব দল বিজেপি আর RSS-এর ভাড়াটে দলেরই লাভ হচ্ছে।
তিনোরা চাক বা না চাক, RSS-এর সঙ্গে তাদের ঠ্যাঙে দড়ি বাঁধা হয়ে গিয়েছে। আর বিজেপি ক্ষমতায় আসতে না পারলেও বিরোধী স্পেস পুরোটাই দখল করে নিয়েছে। এবার শুধু পরস্পরকে বিধানসভায় ও রাজ্যসভায় সাহায্য করার পালা!!
অনেক দিন ধরেই লিখছিলাম, "নাগপুরের ইচ্ছেফুল, পশ্চিমবঙ্গে তিনোমুল"। এখন সরাসরি বলি "RSS-এর ইচ্ছেফুল, পশ্চিমবঙ্গে তিনোমুল"!!
বোধি, অনুরূপ বক্তব্য আমারও।
ঐ দেখ সর্বত্র আর এস এস, সবাই তাদের সাহায্য করছে এইসব প্রচার, বিশেষ কোন তথ্যের ওপর ভিত্তি না করে, শুধু তর্কে জেতার জন্য, আল্টিমেটলি তাদেরই সাহায্য করে।
আর এস এসের গুপ্ত ডায়েরীতে তো এও লেখা আছে সব দলেরই নেতারা তাদের গুণমুগ্ধ, কোন বামপন্থী নেতাও, লুকিয়ে লুকিয়ে। তো শেষটুকু নিয়ে তুই-মুই করা যায়, কিন্তু কী লাভ ? কারা আবার ভেবে বসবে, বামপন্থীরাও তাদের ভালবাসে, অতএব আর এস এস ছাড়া গতি নেই।
আর এস এস সত্যি কতখানি, কেন আর কতটা তাদের প্রচার সেটা বুঝতে হবে। বীরকুমারদের লড়াই আমি রঙ চড়ানো মনে করি, কিন্তু এসব বলে নিজেদের প্রাসঙ্গিক রাখা যায়।
আরেকটা যেটা বলতে পারো, আর এস এস এর ফেভারে কাজ করেছে অফ লেট, সেটা হল হায়ার আকাদেমিয়া জিনিসটা যত বেশি জনজীবন থেকে বিছিন্ন করা হয়েছে, উচ্চশিক্ষার খরচ যত বেড়েছে, প্রয়োজন আকাদেমিয়ার বাইরে যত কমেছে, টেকনোক্রাসি আর হায়ার এডুকেশন যত ডিলিনিয়েটেড হয়েছে, তত আর এস এস গোছের ভুলভাল তাত্তইক j দের জনমানসে গুরুত্ত্ব তত বেড়েছে।
কিন্তু আর এস এস জাতীয় অর্গানাইজেশন এর একটা স্ট্রাকচারাল কনফ্লিক্ট আছে , এটা বেশি আলোচনা হয় না। এই অর্গানাইজেশন গুলোকে একাধারে সরকার কে এবং জনমানস কে প্রভাবিত করতে হবে, এবং ডেমোন্স্ট্রেটিভলি করতে হবে। কিন্তু ধরও ডিমনিটাইজেশন বা আর বি আই এর ইন্ডিপেন্ডেন্স নষ্ট করলে এই ব্যালান্স নষ্ট হবেই। সামাজিক ফল্ট লাইন গুলোর জন্যেই হবে, বামপন্থী রা কংগ্রেস রা এমনকি মমতা শূন্য হলেও হবে। এই কনফ্লিক্ট অফ পারপাস টা নিয়ে কেউ পেপার ও লেখে না, খবর ও করে না।
আমরা গান্ডু, আমরা লিখলে তোমারাই শোনো না, আর কি কেউ শুনবে :-))))) স্টেট পাওয়ার ইজ আ স্ট্রেন্জ পাই।
আরএসএস এর মমতার ওপর ক্রোধ বহুদিন থেকেই। ২০১৫ সালে মমতা ব্যানার্জির ভাইপো অভিষেক ব্যানার্জিকে মঞ্চের উপর উঠে চড় মারে এক আরএসএস কর্মী দেবাশিস আচার্য।
২০২০ তে আরএসএস এর থিংকট্যাংকের এক প্রধান কর্তা, জে নন্দকুমার একটি বই প্রকাশ করেন - "Hindutva for changing times", এই বইতে তিনি মমতা ব্যানার্জিকে 'ইসলামাইজেশন অফ বেঙ্গল' এর দোষে সাব্যস্ত করেন, এবং দ্ব্যর্থহীন ভাষায় আক্রমণ করেন। এই বইতে তিনি অভিযোগ করেন যে মমতা ব্যানার্জি নাকি পশ্চিমবঙ্গের স্কুলের বই থেকে হিন্দু ধর্ম সংক্রান্ত শব্দ সরিয়ে দেন সেকুলারিজিমের অজুহাত দিয়ে।
সি এস , আমার একটা নীতি আছে , আমি বিজেপির শক্তি যেখানে সেখানে দেখতে পাওয়া আর রহস্যময় আর এস এস কেও যেখানে সেখানে যে কোনো কিছুর রেশনাল এক্সপ্ল্যানেশন না পেলেই তার প্লেস হোল্ডার হিসেবে ইউজ করার বিরুদ্ধে। ডেটা না থাকলে ঐ সব কথার কোনো গুরুত্ত্ব নেই । ওদের মিথিকিফেকেশন আমি করব কেন।
আর এস এস এর সামাজিক লোয়েস্ট লেভেলে ইনফ্লুয়েন্স ফ্রাংকলি লারজলি ওভার এস্টিমেটেড। কিন্তু ইন্স্টিটিউশনাল ইনফ্লুয়েন্স বেশি। যেমন ধরো ডিমনিটাজেশনের ছাগলামো টা ওরাই করিয়েছে, তাও ওদের কে লোকে ইন্টেলেকচুয়াল এর সম্মান দিয়ে কেতাত্থ বোধ করে।
আর হ্যাঁ ইতিহাস এর পারসেপশনে ওদের খুব ভালো ইনফ্লুয়েন্স কিন্তু সেটা ওদের নিজেদের কৃতিত্ত্ব আর কতটা মেনস্ট্রীম ন্যাশনালিস্ট হিস্টরিয়ান দের কৃতিত্ত্ব বলা কঠিন।
শুধু এজি নুরানি না, ক্রিস্তোফার জাফ্রেলট , পড়ে দেখো। সিরিয়াসলি রেফার করলাম।
ওঁদের ইনফুয়েন্স সংগঠনের ভেতরে যত বাইরে তত না। এটা অনেকটা মরাল ইনফ্লুয়েন্স আর ভুল ভাল তত্ত্বায়নের ইনফ্লুয়েন্স আর ঐতিহাসিক ভাবে ওদের মিলিটারি অরগানাইজেশন নিয়ে নানা ফ্যান্টাসি আছে, কিন্তু আমাদের আর্মির টপ লিডারশিপে ওদের ইনফ্লুয়েন্স যতটা সরকার থাকার সময় আছে, ততটা আগে, বা পার্মানেন্টলি ছিল কিনা সন্দেহ আছে। অবশ্যই কোভারট অপারেশন, অনেক কিছুই থাকতে পারে। কিন্তু সেটা নিয়ে বিস্মিত বা মুগ্ধ কনজেকচার করে আমি তাদের মিথিফিকেশন এ সাহায্য করতে রাজি নই। কনস্পিরেসি থিয়োরি তে ইনটারেস্টিং লি স্ট্রং স্টেট এবং স্টেট ক্রাফ্টে ক্রিমিনালিটির প্রয়োজন টাই রি ইন্ফোর্স্ড হয়।
নান্টু ঘটককেই ত চিনি। সেলিমের কথা শুনে আব্বাস সিদ্দিকির সঙ্গে ছিপিয়েম জোট করল। তাপ্পর হেরে গিয়ে আলিমুদ্দিনে সুজন-বিমান-সুজ্জোকান্ত টেবিল বাজিয়ে গাইচে -
নান্টু ঘটকের কথা শুইনা,
অল্প বয়সে করলাম বিয়া,
নান্টু ঘটকের কথা শুইনা,
অল্প বয়সে করলাম বিয়া,
মুরব্বিরা কইলো সবাই নো টেনশন নো চিন্তা,
পাইছো জীবনে দারুন একখান পোলা,
পোলাতো নয় সে যে আগুনের গোলারে,
পোলাতো নয় সে যে আগুনের গোলা,
পোলাতো নয় সে যে আগুনের গোলারে,
পোলাতো নয় সে যে আগুনের গোলা।
আরএসএস পশ্চিমবঙ্গে কিছু আদি সম্প্রদায়ের মধ্যে গণবিবাহের ব্যব্স্থা করে তাদের এই ছুতোয় হিন্দু ধর্মান্তর আর নিজেদের দলে নিয়ে নিচ্ছিল। বিভিন্ন জেলায় আদিবাসী সম্প্রদায়, সিডিউলড কাস্ট সম্প্রদায়ের মধ্যে এটা করছিল। এটা ভারতের অন্য রাজ্যেও করেছে।
মমতা গত বছর এটা বন্ধ করে। মালদা, মুর্শিদাবাদের কয়েক জায়গায় পুলিশ দিয়ে আরএসএস প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেয়। সরকার থেকে ফান্ড দিয়ে গরীব পরিবারের বিয়ের ব্যবস্থা করেন, এবং সরকারি উদ্যোগে কয়েক হাজার যুবক-যুবতীর বিবাহের ব্যবস্থা করেন, এবং অবশ্যই কোনো ধর্মান্তকরণ ছাড়াই।
এতে করে আরএসএস বেদম চটে যায়, আরএসএস এর দক্ষিণবঙ্গ শাখার জেনারেল সেক্রেটারি জিষ্ণু বসু এ নিয়ে মমতাকে হিন্দুবিরোধী ও মুসলিমতোষণকারীর আখ্যা দেন।