আপনি মানবেন না কারণ আপনি মুখে ফ্যাদা তুলতে ভালোবাসেন।
দাবি উঠবে না এগুলো এখনই বন্ধ করার। নাকি শুধু ছ্যাঁদার দিকে নজর (পান নট ইনটেন্ডেড)?
এলেবেলের এই নোংরা যৌনগন্ধী মন্তুব্যগুলোর প্রতিবাদ করছি। অন্য ইউজারকে উনি বলছেন 'মুখে ফ্যাদা (বীর্য) তুলতে ভালোবাসেন'। ছিঃ!!
একমাস যে ইয়েতে দম ছিল না সে তো প্রমাণিতই। তারপরেও দু-কানকাটাগিরি চলতেই থাকবে? পয়লা এপ্রিলের অজুহাত তো আর দিইনিরে বাপু।
ইয়েতে বিস্তর দম না থাকলে অবশ্য ঐ বালখিল্য ভোট প্রেডিকশন নিয়ে রেজাল্টের পরেও ধেইধেই করে নাচা যায় না।
ওসব ইন্জিরি কোট করে কিছুই প্রমাণিত হলনা। তাপসী মালিককে কে হত্য করেছে সেই উত্তরই পেলাম না এখনো। আপ্নেরা সব বড় বড় লেখক-৩৬ রকমের্বিষয় নিয়ে বক্তব্য রখতে পারেন।
আমার মশাই অত এলেম নেই। ঐ এক আধটা বিষয়ের পেছনেই লেগে থাকি।
বন্ধ করার। করার?
হুঁ, আপুনারা দিগ্গজ নন তাই সিপিএম-বিজেপির মায়োপিক ভিউতে আটকে থাকছেন। তোফা! এদিকে সরকারে নতুন এসেই নো ভোট টু বিজেপিদের উদুম ক্যাল শুরু হয়েছে। সঙ্গে ফাউ হিসেবে এগুলো তো আছেই।
দাবি উঠবে না এগুলো এখনই বন্ধ করার। নাকি শুধু ছ্যাঁদার দিকে নজর (পান নট ইনটেন্ডেড)?
আপনি কি কাটা পাব্লিক? মানুষ কাটা? নিজের হাতে কেটেছেন? লক্ষ্মণের নির্দেশে?
"Insanity is doing the same thing over and over again and expecting different results."
না, না, আমি ডেট ঠিক করিনা।
ঐ ফুট কাটা পাবলিকেরা জ্যোতি-বাজপেয়ীর মিটিনে এসে আটকে যাছে গত ১৫ বছর ধরে।
192.184.90.177 | ০৩ মে ২০২১ ২২:২০
'সেই রাজাগোপালের হাততালি কেস'
এটার অন্ত দেখে আমি ছাড়ব। কোনও এক বছর। ইয়েতে দম থাকলে কাউন্টার করতে আসবেন, কেমন?
জরুরী অবস্থা দেখেছিলেন বলে ইনি ক'দিন আগে বলেছিলেন ভাজপা পব - এ এলে লোকে ভোট না দিতে পারলে কী অসুবিধে ?
মগজটা বেশ কুচুটেমত বলে চট করে অন্যকে জরুরী অবস্থার সমর্থক বানিয়ে দিচ্ছে।
ঠিকই আছে। আপনার ধম্মো বাপ নাগরিকত্বের কাট অফ ডেট ঠিক করছে যখন, তখন আপনি নিশ্চয়ই যা বাপের পক্ষে যায়, তাই করবেন।
অ। কাট অফ ডেট আপনিই ঠিক করবেন! কবে অবধি ধরা হবে?
"পিছোলে তো জ্যোতি বসুর হাত বাজপেয়ীর সাথে ধরে আকাশমুখী দেখাচ্ছে রে"
আরেকটু পেছোলে দেখবেন যে জনসংঘিদের সঙ্গে বামেরাও জরুরী অবস্থার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাচ্ছে। তখন মমতা সেই কংগ্রেসের যুব নেত্রী।
সেটা ঠিক হয়নি কি বলেন?
কি বল্লেন? আপনি জরুরী অবস্থার সমর্থক ছিলেন? ওঃ তাহলে অন্য কথা।
এটা নিয়ে আর এত কথার কি আছে।
সিপিএম চেয়েছে তৃণমূল হারুক, সেটা তো স্বাভাবিক, তাই ভোটারদের বলেছে হয় আমাদের ভোট দিন নইলে বিজেপিকে দিন যদি তৃণমূলকে হারাতে চান। ভোটারও ভেবেছে সত্যিই যদি তৃণমূলকে হারাতে হয় তাহলে বিজেপিকে ভোট দেওয়াই ভাল।
কংগ্রেস+তৃণমূলের ভোট যে বিজেপিতে ঢেলে গেছে সেটা বোঝার জনয় মেশিন লার্নিং লাগে না। ভেরি অবভিয়াস।
সিপিএম ভিক্টিম প্লে করছে! এও দেখে যেতে হল!
সম্বিৎ
সরাসরি নাম করে লিখেছেন বলে লিখ্লাম।
এই জাতীয় আমড়াগাছি জাতীয় মন্তব্য কেন করেন? ভুল ধরিয়ে দিন।
মতে না মিললে অন্যকে "মানসিক ভারসাম্যহীন" (কেউ কেউ আরো নিমরুচির শব্দ প্রয়োগ করেন) বলাই যায় কিন্তু তাতে প্রমাণিত হয়না যে আপনার আদৌ কোন counter argument আছে।
শুধু আপনি যে ব্যক্তি আক্রমণে বেজায় পারদর্শী সেটা প্রমাণিত হয়। আর গুরুর অনেকের মধ্যেই যে বিরোধী স্বরকে দাবড়ে দেওয়ার মত মোদি অবতার বাস করে সেটাও খানিক অন্দাজ পাওয়া যায়।
পিটিবাবু ৩ থেকে ৭৭ এসব বলবেন না, পার্সেন্টেজে বলুন। তিনোমুলের আন্ডারে বিজেপির ২৮০০ শতাংশ সিট বৃদ্ধি হয়েছে। এটা কঙ্গনার টুইট। দেখুন আপনারও বলতে ভাল্লাগবে।
RSS চেনা কি অতো সহজ রে দাদা? তারা সুরাটে ভেন্টিলেটেড পেশেন্টকে গোচোনা গেলায়, পুনেতে বেনামে রুটি বানায় , তাদের সংগঠনের গৌরব রাতারাতি লকডাউন ঘোষণা করলে খাবার বিতরণ করে আর পশ্চিমবঙ্গে ড্রেন সাফ করে। এর চেয়ে গেছো দাদাকে খুঁজে নেওয়া কম শিশি-বোতল। হ্যাঁ, বিজ্ঞানমনস্কতার সঙ্গে এদের কিছু ফৌজদারী মামলা আছে বটে; কিন্তু সেদিকেও বেশি কিছু বলতে পারবেন না, বহু কৃতী গবেষক, এঞ্জিনিয়র, ডাক্তার-কে এঁদের সংগঠনে বা সমর্থকদের দলে পেয়ে যাবেন। একজন বিখ্যাত পদ্মশ্রী কার্ডিওলজিস্ট তো গত বার করোনা-কালে থালি বাজানোর উপকারিতা সম্বন্ধে দু-চার কথা বলেওছিলেন। কেরালাতেও মেট্রো-ম্যান শ্রীধরন নির্বাচনে দাঁড়িয়ে পড়লেন; তার পরে মুখ পুড়লো কিছুটা, তবে সে অন্য কথা...
ওরে ড্যাকরা, পিছোলে তো জ্যোতি বসুর হাত বাজপেয়ীর সাথে ধরে আকাশমুখী দেখাচ্ছে রে লক্ষণ শেঠের দালাল।
এই পর্বে খেলাটা এরকম হবে -
ভাজপা যে কোন ব্যাপারকে হিন্দু - মুসলমান করবে, বিভিন্ন ভিডিও ছাড়বে, কত খবর রটাবে।
আরগলের তৃতীয় বাচ্চা দিগ্গজরা, সব সময়ে ঐ দেখ আর এস এস করবে। দলটা আপাতত যখন তুলে দিয়ে ভাজপাকে এগিয়ে দেওয়া গেছে তখন এরাই রয়ে গেছেন বাকি প্রচারটুকু করার জন্য।
দুটোই বেশ পরিপূরক।
পিটিবাবুর সলিলোকিগুলো ক্রমশঃ মানসিক ভারসাম্যহীনতার দিকে যাচ্ছে। ওনার কোন শুভানুধ্যায়ীর দৃষ্টি আকর্ষণ করুন।
@hiseb
আরেট্টু পিছিয়ে যান। হিসেবের গরু গাছে উঠেছে কি করে বোঝা যাবে।
২০১১-র ভোটে, অর্থাৎ কিনা যখন বামেরা ক্ষমতাচ্যুত হল তখন বিজেপির ভোট ছিল 4.06%।
তিনোদের অনুপ্রেরণায় ২০১৬ তে সেটা উঠে আসে 10.16%-এ।
২০১৯-এ ফ্রাংকেন্সটাইনের দৈত্য জেগে উঠেছেঃ বিজেপি ৪০%; সেটা ২০২১ এ থিতু হয়েছে ৩৮%-এ।
বামেরা চলে গেল, তিনোরা এলো আর বিজেপিও উঠে এল ৪০%-এর কাছাকাছি। তোপসে, হিসেব্টা মিলছে নারে!!
RSS-এর প্রতিনিধি কি জানাচ্ছে?
“The Left cadres, having worked under favourable conditions for the most part of the past 40 years, failed to withstand the TMC’s political terror. Swayamsevaks survived battling the Left and fought it out on the ground with the TMC.”"
হ্যাঁ, RSS ও TMC-র সম্মিলিত political terror-এর রুখে দিতে না পারাটা অবশ্যই বামেদের ব্যর্থতা।
ঝাড়খণ্ডে আমার পরিচিত এক সত্তরোর্ধ কোভিড পজিটিভ। অক্সিজেন চলছে। এখন সাত নম্বর সিলিন্ডার চলছে।
Ventilation এ দিতে হবে। বাড়ির লোকজন অ্যাম্বুলেন্সে কলকাতায় নিয়ে আসবে। কিন্তু একটি হসপিটাল বেডের প্রয়োজন। এ বিষয়ে কেউ সাহায্য করতে পারেন?
আর এস এস যত না প্রচার করে নিজেদের ব্যাপারে, জালি পণ্ডিতরা তার থেকে বেশী প্রচার করে তাদের হয়ে। সাব - অল্টার্ন হিন্দুত্বর তত্ত্ব যাদের ভালো লেগেছিল তারা মগজের নোংরা বার করে বুঝে দেখতে পারে, এবারের ভোটে আর এস এস তাদের ক্ষমতা বুদ্ধির জায়গায় সত্যি আরো কতখানি ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারল।
সরকারের ব্যর্থতা, শিক্ষা - স্বাস্থ্য ইত্যাদির প্রসারের ব্যর্থতার সাথে যে আর এস এসের বৃদ্ধির যোগ আছে সেটা না বুঝলে বারবার প্রচারের সুবিধে জন্য বলা হবে, ঐ দেখ ঐ দলটা ওদের নিয়ে এল।
এ তো সহজ হিসেব, সিপিএম/কংগ্রেস ভোটাররা বিজেপিকে ৩ থেকে ৭৭ এ তুলে এনেছে।
২০১৬ সালে সিপিএম/কংগ্রেস পেয়েছিল ৭০টি আর ৩২% ভোট, আর বিজেপি ছিল ৩টে সিট ১২% ভোট।
২০২১ সালে সিপিএম/কংগ্রেস পেয়েছে ০ সিট ৭% ভোট, ওদিকে বিজেপি বেড়ে গিয়ে পেয়েছে ৭৭টা সিট আর ৩৮% ভোট।
একদম পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে কারা হাতে ধরে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি এনেছে।
এই দেখুন যোগীজী যোগবলে সবকিছু মুমকিন করবেন।।
এইরকম মুখ্যমন্ত্রী আমরা পাইনে কেন!!
যে যায় লঙ্কায় সেই হয় রাবণ!
ভাজপা কাল বলেছে, কই, আমরা তো ৩ থেকে ৭৭। আজ এখানে সেটার প্যারটিং। স্বাভাবিক, ছাগলের তৃতীয় বাচ্চাদের ভোটে যে ১৮টা লোকসভা সীট ভাজপাকে দেওয়া হল আর তাদের আর এস এসের স্কুলে ভর্তির ব্যবস্থা হল সেটা ভুলিয়ে দেওয়া যাবে।
এলেবেলে আগে এমন পাগলা জগাই টাইপের ছিলেননা। সেই রাজাগোপালের হাততালি কেসটা থেকেই ভদ্রোলোক কেমন দিশেহারা হয়ে পড়লেন। তারপর গুরুর বিদগ্ধজনের কাছে বারবার ওনার পান্ডিত্যের ফুটো কলসীসহ ধরা পড়লেন। এখন পুউরো গন কেস। দেখিলে মায়া হয়।