অরিনবাবুর পোস্টগুলো পড়তে খুব ভাল্লাগলো। কাল থেকে মনটা ফুরফুরে হয়ে আছে :-)
"পাঞ্জাবে নাকি ওদের ওখানে অনেক থানায় পুরো কোভিদ রেট চার্ট বানিয়ে ফেলেছে। সরকারি নির্দেশ হয়তো বিয়েতে ম্যাক্স ৫০ জন অতিথি। থানার স্পেশাল রেট হলো ১০০ জন হলে ৫০০০০ , ২০০ হলে ১ লাখ , ৫০০ হলে ৫ লাখ।"
পুলিশের মতো করোনাকে যদি দু পহা দিয়ে ম্যানেজ করা যেত!
তার মানে ইন্ডিয়াতে হয়তো ঘুষ দিয়ে নেগেটিভ টেস্ট রেজাল্ট জোগাড় করেছে। সবই সম্ভব। পয়সা ফেললে যেকোনো কাজ করা যায়।
এই জাস্ট দুদিন আগে আগরতলায় একটা ডিএম একটা বিয়েবাড়িতে গিয়ে লোকজনকে পিটিয়েছে সেটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছিল অফিসে। একটা পাঞ্জাবি বন্ধু বলে এসব যত তামাশা করে বেড়াচ্ছে। পাঞ্জাবে নাকি ওদের ওখানে অনেক থানায় পুরো কোভিদ রেট চার্ট বানিয়ে ফেলেছে। সরকারি নির্দেশ হয়তো বিয়েতে ম্যাক্স ৫০ জন অতিথি। থানার স্পেশাল রেট হলো ১০০ জন হলে ৫০০০০ , ২০০ হলে ১ লাখ , ৫০০ হলে ৫ লাখ। থানেদার বলেই দ্যায় টাকা ঠিকঠাক দিয়ে দিলে কোনো সরকারি অফিসার এসে হুজ্জুতি করবে না।
"বাপরে। অরিন। ২০২৩ তো মারাত্মক প্রেডিকশন। সত্যি হলে যে তদ্দিনে কত লোক মরবে ভাবা যাচ্ছেনা। "
Amit, সেইটাই তো চিন্তার বিষয় । ভারতের সাধারণ ভাবে ভ্যাকসিন দেয়া নিয়ে যা ডেপ্থ তাতে কিন্তু করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে এতটা ছড়িয়ে ফেলার কথা নয় । কিন্তু যে ভাবে ভ্যাকসিন নিয়ে ঝামেলা হচ্ছে, তার ওপরে এই মারাত্মক ইনফেকশনের চাপ, সামলানো মুশকিল ।দেখুন, যারা vaccinate করবেন, তারাও তো মানুষ । তারপর logistics ।
এ তো না হয় গেল একটা দিক ।
তার ওপর আরো একটা চিন্তার ব্যাপার ভারতের টেস্টিং । আমরা এখানে পর পর কয়েকদিন দেখলাম প্রচুর লোক, ভারতে টেস্ট রেজাল্ট নেগেটিভ নিয়ে আসছেন, কিন্তু এখানে পরীক্ষা করলেই দেখা যাচ্ছে পজিটিভ । এখন সেটা যে একেবারে হতে পারে না,তা নয়, কিন্তু একাদিক্রমে ২৩ জন পজিটিভের মধ্যে ১৭ জন ভারত থেকে, তাদের সকলে ভারতে নেগেটিভ রিপোর্ট দেখিয়ে ঢুকছে । অস্ট্রেলিয়াতেও এই এক কান্ড, আপনারা সঙ্গে সঙ্গে ফ্লাইট বন্ধ টন্ধ করে ফেললেন, এখন তো আবার শোনা যাচ্ছে জেল হাজত অবধি করে ছাড়বেন ।
কাজেই ভারতের সমস্যা তো একটা নয়, একাধিক । তার ওপর মাথার ওপর দুই অবতার বসে আছেন । পায়ের কাছে ভক্তগণ ।
বাপরে। অরিন। ২০২৩ তো মারাত্মক প্রেডিকশন। সত্যি হলে যে তদ্দিনে কত লোক মরবে ভাবা যাচ্ছেনা। অলরেডি কলকাতায় আমার নিজের বা বন্ধু বান্ধবদের সার্কলে প্রায় সবার ফ্যামিলিতে কারোর না কারোর হয়ে গেছে অলরেডি। তবে টাচ উড, খারাপ খবর এখনো অবধি অল্পই, কিন্তু হসপিটাল বেড পেতেই ঘাম ছুটে যাচ্ছে সবার।
একদল ফেসবুকওয়ালা আছেন যাদের জ্ঞানপ্রদর্শন হল হিটলার কেন্দ্রিক - হিটলার, হিমলার, হেড্রিচ, গোয়েবলস, নাৎজি, ফ্যাসিবাদ, ফ্যাসিজম, অ্যান্টিসেমিটিজম - এইসব নিয়ে চালিয়ে যেতে থাকেন। এবং তারা মাঝে মাঝে মনে করিয়ে দেন যে ইতিহাস পড়া থাকলে মানুষ এসব বুঝতে পারে, কিন্তু মানুষ সব মুর্খ, জার্মানির ইতিহাস পড়লে খড়গপুরের ভোটার হিরো হিরনকে ভোট দিতে না।
"এক যদি ভগবানের দয়ায় ভাইরাস মিউটেট করে ডোসাইল ফর্মে চলে আসে বা কোনোভাবে মাস ভ্যাকসিনেশন করে উঠতে পারে , তাহলে হয়তো রিপিট অউটব্রেক থেকে ইন্ডিয়া বাঁচতে পারে। "
এখন যা অবস্থা, তাতে mass vaccination বাদে আর কোনো রাস্তা নেই, কিন্তু যেভাবে সময় নষ্ট করেছে, ২০২৩ এর আগে খুব aggressive vaccination করলেও সামলাতে পারবে না, আর বিশ্বাস করুন বা না করুন, হার্ড ইমিউনিটি একটামায়া , ধরে নিন যে ভবিষ্যতের মিউটেশন এ ভ্যাকসিন এখনকার মতোই কাজ করবে , কিন্তু যে রেটে এখন ইনফেকশন ভারতে হচ্ছে, এবং যতটা আন্ডার-রিপোর্টেড, কিছু নতুন ভ্যারিয়েন্ট বেরোতে পারে । এই ভাইরাস মিউটেট করে "docile " ফর্মে ফিরবে বলে এখনই মনে হচ্ছে না, অন্তত একটা ভ্যারিয়েন্ট এও এখনো অবধি সেই জিনিস দেখা যায়নি, সেটা মস্ত সমস্যার , এরকম সাধারণত হয় না ।
তার থেকেও যেটা বড় সমস্যা, "long covid " এর মারাত্বক সমস্যা ও বার্ডেন আসছে, তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়বে দারিদ্র্য । ভারতের ইনফেকশন এর স্কেল টি একবার চিন্তা করে দেখুন । ভবিষ্যতে কি হবে বলা মুশকিল ।
অরিন। সেতো ঠিকই। বাকি সব দেশে তাই হয়েছে ইনক্লুডিং আমেরিকা। কিন্তু ২০২১ থেকে ২০২৪ অনেক সময়। আর ইন্ডিয়া অতি বিচিত্র দেশ। ধর্মের নামে অনেক নুইসেন্স চালিয়ে দেওষা যায়। এই কোরোনার বাজারেও কদিন আগে অবধি চাড্ডি লোকজন কুম্ভমেলা দিব্যি জাস্টিফাই করে যাচ্ছিলো ধর্মের দোহাই দিয়ে। এখন বেগতিক দেখে একটু চুপ আছে কদিন। আর এই মোদী যেটাতে হাত দিয়েছে কন্সিস্টেন্টলী ছড়িয়েছে। তাই পান্ডেমিক কন্ট্রোল বা ক্লাস্টার কন্ট্রোল কিস্যু হবেনা এদের দ্বারা। এক যদি ভগবানের দয়ায় ভাইরাস মিউটেট করে ডোসাইল ফর্মে চলে আসে বা কোনোভাবে মাস ভ্যাকসিনেশন করে উঠতে পারে , তাহলে হয়তো রিপিট অউটব্রেক থেকে ইন্ডিয়া বাঁচতে পারে।
আমার ধারণা এরা ঠিক ২০২৪ ভোটের তিন-চার মাস আগে রাম মন্দিরের দরজা খুলবে। ততদিনে করোনা নিজেই সামলে যাবে ঠিক। ব্যাস ম্যাংগো লোকে গত পাঁচ বছরের যাবতীয় ফেলিওর ভুলে গড্ডলিকা প্রবাহের মত আবার এদের পেছনে ছুটবে।
বামেরা এত বাতেলা মারচে কেন? তন্ময় ভট্টাচার্য ত খাল খিঁচে দিয়েচে।
এই মাত্র বাজার থেকে এলাম। একটা নতুন ইণ্ডিয়ান স্টোর খুলেছে, মানে জাস্ট দু একদিন হল খুলেছে, এখনো সেট আপ হয়নি ঠিকমতো। ভদ্রলোক বললেন উনি মালয়ালি, আমি বাঙালী শুনেই বলেন আজ তো বড় খবর - দিদি। আমাদের ওখানে আগের বার বিজেপি একটা সিট পেয়েছিল এবার সেটাও গেছে!
বিজেমূল সংক্রান্ত পিনাকীদার পোস্টটা খুবই ঠিকঠাক লাগল।
বোনটিটা একটু ' দিদিই' মত শোনালো কেন যেন।
"এই পান্ডেমিক এর বাজারে কে মরে কে বাঁচে তারই ঠিক নেই। কিন্তু এই পান্ডেমিক কমলে ২০২৪ লোকসভা ভোটে কি হবে কেও বলতে পারে এখন ?"
অমিত , গত বছর নিউ জিল্যান্ডের ভোটের মুখে একটি পরিবারে দুজনের করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছিল , সরকার নির্বাচন অনির্দিষ্ট কালের জন্য পিছিয়ে দিয়েছিলেন । বাংলার কোনো একটি পত্রিকার এক সাংবাদিক সেই সময় আমার সাক্ষাৎকার নিচ্ছিলেন, এবং তিনি কিছুটা ব্যঙ্গ করে বলেছিলেন যে কেমন দেশ মশাই আপনাদের যে একটা পরিবারে দুজনের করোনা হয়েছে বলে গোটা দেশের নির্বাচন অনির্দিষ্ট কালের জন্যে পিছিয়ে যায়? আপনাদের বিরোধী দলগুলোই বা কিরকম? কথাটা সত্যি যে বিরোধী দল বিশেষ বিরোধিতাও করে নি, হয়তো এরাও কিছুটা সময় চাইছিলো ঘর গোছাতে কারণ তাদের (ন্যাশনাল পার্টি'র নেতৃত্ব নিয়ে সমস্যা হচ্ছিলো ) ।
যাই হোক, এর পর আমরা করোনা নিয়ন্ত্রণ করি (এবং আমরা এখন করোনা মুক্ত !) ,ও লেবার পার্টি জেসিনডা র নেতৃত্বে বিপুল মেজরিটি পায় ।
বহু রাজনৈতিক এবং পন্ডিত একটা ব্যাপার বোঝেন না, ২০২০ থেকে অন্তত, করোনা ভাইরাস সংক্রমণ কে বা কোন রাজনৈতিক দল বা নেতা কিভাবে সামলাবেন, তার ওপরে তাঁর রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ অনেকটা নির্ভর করে । কথাটা বিশ্বাস না হলে আপনার নিজের দেশে skomo কে দেখুন, বিলেতে বরিস জনসন কে দেখুন ।
ভারতে মোদী সরকার করোনা নিয়ন্ত্রণ করতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ , মোটামুটি হাত তুলে দিয়েছেন এবং এখনো অবধি যে ধরণের পলিসি নিয়েছেন, তাতে ২০২৪ কেন, করোনা ভারতে নিত্যসঙ্গী হয়ে বহু বছর জ্বালাবে । ভারত সরকার বিপুল ঢক্কানিনাদ করতে পারে, কিন্তু করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বোঝেন না, কাজেই ভারতে এই পান্ডেমিক কমবার কোনো সম্ভাবনা তো নেই-ই, যে রেটে ক্লাস্টার তৈরী হয়েছে , এ জিনিষ বরং এন্ডেমিক হয়ে রয়ে যাবার সমূহ সম্ভাবনা, এবং, এই মুহূর্তে একটি সাংঘাতিক অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে ।
২০২৪ এ কি হতে চলেছে, তার কিছুটা পূর্বাভাস গতকাল পাওয়া গেছে । মোদী শাহের পক্ষে ভরাডুবি বাঁচানো অসম্ভব ।
সরি সি এস নয়, পিনাকী
সি এস যা লিখলে সেই একই কথা এদের কেউ ফেবুতে লিখলে কি উপাধি পেত?
আয়নার দরকার সবদিকেই
রঞ্জন দা যে পাওয়ারে ই নেই তার করাপশনকে ইস্যু করবে? কিসের জন্য? তার চেয়ে তো নীতিশকে সরাসরি সমর্থন করাই ভালোো।
সিপিএম একটা রাজনৈতিক দল তারা মানুষের সমস্যা কমানোর চেষ্টা করে, মরাল হাইগ্রাউনড দেখানোর নয়। যে দল সরকারে বসে লুটছে আর করাপশনকে জলভাত করে দিয়েছে তাদের সাথে এটা র কোোন তুলনা না।
সোনার গুজরাটে RSS-এর সমাজসেবার একটি নমুনা: https://epaper.anandabazar.com/imageview_55969_2041317_4_71_02-05-2021_5_i_1_sf.html
হটাৎ করে সিপিএম এর এতো এতো দোষ খূজে কেন পাওয়া যাচ্ছে কে জানে। কয়েক জনের সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট কি পার্টির সবার মতামত রিফ্লেক্ট করে ?
কোথাওই ত্রিমুখী লড়াই দাড়ায়না বরং কাটাকুটি হয়ে উল্টো ফলের রিস্ক বেশি। এবারের ইলেকশন সরাসরি ছিল মোদী শাহ এর ডিভিসিভ হিন্দুত্ব বা ফ্যাসিস্ট পলিটিক্স আর তার উল্টোদিকে তৃণমূলের বাঙালি-অবাঙালি ইস্যুকে তুলে ধরা, কম্যুনাল হারমোনিকে প্রোজেক্ট করার পলিটিকস। এই ভোটে আদৌ রাজ্য সরকারের কোরাপশন বা ডেভেলপমেন্ট ফেলিওর বা এন্টি ইনকামব্যান্সি ইস্যু ছিলই না। যতই স্টেট্ ইলেকশন হোক , লড়াইটা দাঁড়িয়ে গেছিল মোদী বনাম মমতায় , যেটা তৃণমূল / বিজেপি দুজনেই চেয়েছিলো। সেখানে থার্ড পার্টির কোনো স্পেস ই নেই।
যারা মমতার রাজনীতিকে প্রো মুসলিম ভেবেছে , তারা বিজেপি তে ব্লক ভোটিং করেছে কারণ বাকিরা মমতাকে সরানোর জায়গার সিম্পলি ছিলনা। সিমিলারলি যারা বিজেপির কম্যুনাল রহেটোরিক্স কে ডিস্-লাইক করেছে তারা সোজা মমতাকে ভোট দিয়েছে কারণ কাটাকুটি করতে গেলে নেপো কেস হয়ে যেতে পারতো।এখন ইন্ডিয়ায় এই অসুস্থ পলিটিক্স এর বাজারে রিস্ক নিয়ে লাভ আছে ?
এই পান্ডেমিক এর বাজারে কে মরে কে বাঁচে তারই ঠিক নেই। কিন্তু এই পান্ডেমিক কমলে ২০২৪ লোকসভা ভোটে কি হবে কেও বলতে পারে এখন ? যদি কোনোমতে একটা ইউনিফাইড এন্ড কমবাটিভ অপোজিশন মোদী শাহ জাগারনাট কে থামিয়ে দিতে পারে (আশা করতে দোষ কি- ?) , তাহলে এই রাজ্যে আর বিজেপিকে খুঁজে পাওয়া যাবেনা ২০২৪ এর পরে। মোদী বনাম মমতাও আর হবেনা। ২০২৬ এ স্টেট্ ইসুস নিয়েই দ্বিমুখী লড়াই হবে মমতার সাথে বাম বা কংগ্রেস এর। তখন পুরো অন্য বল গেম।
আর যদি ২০২৪ ভোটের ঠিক আগেই রাম মন্দির বানিয়ে আবার মোদী শাহ লোকসভা ভোট উৎরে দিতে পারে তাহলে আবার সেই মোদী ভিস মমতা দাঁড়াবে ২০২৬ এ। আর ওটা আরো বেশি ডিফিকাল্ট হবে মমতার জন্যে আরো ৫বছর পরে।
আর ভগবান না করুন , মমতা না থাকলে তৃণমূল পার্টি টাই থাকবে কিনা তাই বা কে জানে? লড়াইটা বাম ভিস ডানেই দাঁড়াবে হয়তো দিনের শেষে। ত্রিমুখী লড়াই জাস্ট দাড়াবেনা।
আর বাম বলতে শুধু সিপিএম তো নয়। যারা লেফট মাইন্ডেড তাদের সকলের কথা হচ্ছে। মমতার স্বাস্থ্য সাথী তো আমি বাম মনস্ক মনে করি।
দু
এটা কী কথা হল বোনটি? লালুরা বহুদিন ক্ষমতাসীন নয় তাই তার হাত ধরার যেতে পারে? তাহলে ক্ষমতাসীন হওয়াটা ফ্যাক্টর, করাপশন নয়? তবে কিসের হাই মরাল গ্রাউন্ড?
আর 2015 নির্বাচনে জিতে তেজস্বী নীতীশ কুমারের উপমুখ্যমন্ত্রী হয়েছিল।
ওরে বাবা! এখন তো গুরু সিপিএমের প্রধান শত্রুবিশেষ। মানে সিপিএমের যারা গুরু সম্পর্কে জানে, তাদের কাছে। :-) কত জল বয়ে গেল হলদি নদী দিয়ে। এলসিএমদা পিছিয়ে পড়েছো।
এই খেয়েছে! সিকি, অরিজিত, রাজদীপ, কৃশানু (রোবু?) - এরা তো সব গুরুর পুরোনো জনতা - এরা আবার কি করল?
এটা ইচ্ছে করে স্ক্রীণশট মেটিরিয়াল দিলাম। হোয়াটসঅ্যাপে ছড়াতে সুবিধে হবে।
আহা সিপিএম, বড় বেশি হাহাকার করছ, এই দেখো
পশ্চিমবংগের প্রবলেম হল জনবসতির ঘনত্ব, পারক্যাপিটা ইনকাম কম, অনেক নতুন চাকরি দরকার,
বামেরা শিক্ষিত! কোনও দ্বিমত নেই।
কেন মনে হয় শিক্ষিত লোকজনের ভাবনায় বা আবেগে তৃনমুল থাকতে পারে না
যদিও আমার শিক্ষা খুব কম, কিন্তু প্রশ্নটা মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে...
সিপিএমের ফেবুপার্টি, স্পেশালি গুরুর পুরোনো কয়েকজন যেমন সিকি, রাজদীপ, অরিজিৎ, কৃশাণু - এরা এবারে নোংরামি বেশি করেছে। কৃশাণুর নাম স্পেশালি উল্লেখ করব। বেশ শকড হয়েছি পার্টিজানপনা একজন অ্যাপারেন্টলি শান্তশিষ্ট সোবার ছেলেকে এরকম নিচে নামিয়ে দিতে পারে দেখে। সিকি স্টুপিড ছিল, আছে ও থাকবে। ওর কথা বেশি না ধরাই ভাল। অরিজিৎ আমার মতে ওয়র্স্ট অফ দ্য লট। একটি অত্যন্ত ন্যারো মাইন্ডেড ভিন্ডিক্টিভ এবং কুচুটে পাবলিক। যদিও জানি এখানকার অনেকেরই ওর প্রতি ব্যাথা আছে। প্রচুর বইটই পড়ে, ফেসবুকে নিজের গুগল সাইটেশনের ছবিটবি দিয়ে প্রচার করে, সেইজন্য। সে থাক। কোনো না কোনোদিন বলতেই হত।
তবে এসবের পরেও সিপিএম এই ফেবু ট্রোলদের জন্য মুছে যায়নি। 'বিজেমূল' নামের একটা ভুল অ্যানালিসিসের জন্য মুছে গেছে। তৃণমূল বিরোধিতা করতে গেলেও তৃণমূল সম্বন্ধে অবজেক্টিভ অ্যানালিসিস করা দরকার। সিপিএম সেইখানে গোল্লা পেয়েছে। ফলে বিজেপির ঢাকের সাথে কাঁসি হয়ে বাজা ছাড়া আর কিছু হয়নি।
পোচ্চিমবঙ্গ চটিপিসিকেই ডিজার্ভ করে। যারা লকডাউনের সময় শ্রমজীবী ক্যান্টিন চালায়, যারা মার খেয়ে আন্দোলন করে ভোটে দাঁড়ায়, তাদের এই ছাগল জনতা ডিজার্ভ করেনা। সিপিএমের উচিত জাস্ট চটিপিসির হাতে রাজ্যটাকে ভোগে যেতে দেওয়া। শালা ছাগল পরিচালিত ছাগলদের সরকার।
কেন সিপিএম ভোটে লড়বে না কেন। এসইউসিআই তো লড়ে। সিপিআইএমএল লড়ে। ওদের থেকে সিপিএম এর সংগঠন অনেক বড়।
এখন দশ বছর সিপিএমের ভোটে লড়া উচিত না। চালচোরদের সরকার কাটমানি আর চিটফান্ডের টাকা খেয়ে আরও ফুলেফেঁপে উঠুক। পোচ্চিমবঙ্গের ছাগল জনতা বুঝুক কতো ধানে কতো চাল।
মদন মিত্র র ভিডিও শুনলাম, মান্না দে-র গান গাইলেন
ঋতেন,
ডিএমকে নেতা স্তালিন নিয়ে যেটা লিখেছি, ওটা মজা করে। তবে হ্যাঁ, তোমার একটা পয়েন্ট ঠিক, পশ্চিমের লোকেদের স্তালিন নামের প্রতি এলার্জি বেশি, বিশেষ করে পূর্ব ইউরোপের দেশগুলিতে।