কোলকাতার ডাক্তারদের নং এই করততে পারেন। এম্নিতেই ওঁ্রা বাংলার বাইরের কল ই বেশি পাচ্ছেন।
যেমন কলকাতার নম্বর দিলেন, ব্যাঙ্গালোর অঞ্চলে ওরকম কোনো ডাক্তার টেলিফোনে কনসাল্ট করছেন?
আমার এক আত্মীয়র (বাড়িশুদ্ধ ) অসুস্থ। স্ত্রী এবং ছেলে ভালো হয়ে গেলেও ওনার জ্বর, ১০২-১০৩ থামছে না, ক্যালপল ইত্যাদি খেলে সাময়িক বিরতি হচ্ছে। মুশকিল হচ্ছে রিউম্যাটয়েড আর্থারাইটিসের জন্যে উনি আগে বেশ কিছু ইঞ্জেকশন নিয়েছিলেন, সম্ভবতঃ ইমিউনো সাপ্রেসান্ট। অক্সিজেন লেভেল ঠিকই আছে।
"টিকার জোগান নেই রাজ্যে, আপাতত শুধুমাত্র দ্বিতীয় ডোজ, প্রথম ডোজ শুধু স্বাস্থ্যকর্মী, জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত এবং ৪৫ ঊর্ধ্বদের"
@কিছুই প্রমাণ হয়নি
তা হয়নি বটে। তবে পাণিহাটির তিনো প্রার্থীর সঙ্গে এট্টু গপ্প করবেন সময় পেলে। ঘোড়ার মুখ থেকে কিছু খবর পাবেন।
আর নকশাল ঠ্যাঙানোয় সিদ্ধহস্ত সিধুদা তাঁর নিজের পাপের ঘড়া নিজেই পূর্ণ করেছিলেন জরুরী অবস্থার পক্ষে সওয়াল করে। বস্তুতঃ সেই "‘দূরত্ব’ মুছে" দেওয়া "মানুদা" কে নিয়ে তাঁর নিজের দল কংগ্রেস এতটাই বিব্রত ছিল যে তাঁর মৃত্যুর পরে শবদাহ ইত্যাদির দায়িত্ব নিতে হয়েছিল তাঁর উত্তরসুরীর দল তিনোমুলকে। এখন যারা কংগ্রেসে আছে তারা ভুলেও "মানুদা"র নাম উচ্চারণ করে না।
নতুন সার্কুলার। এই পদক্ষেপ খুব জরুরি ছিল, আগেই। যাহোক, এখন এসেছে তাও ভাল। রোগী শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে এলে, কোভিড টেস্ট করা থাকুক বা না থাকুক, রিপোর্ট আসুক বা না আসুক, রোগীকে ফেরাতে পারবে না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। প্রাথমিক চিকিৎসা চলবে, ওখানেই র্যাপিড টেস্ট হবে, পজিটিভ হলে কোভিডের চিকিৎসা শুরু, নেগেটিভ হলে যতক্ষণ না অন্য কোথাও ব্যবস্থা হয় ততক্ষণ রাখবে হাসপাতাল। রোগীকে স্টেবিলাইজ না করে রেফার করে যাবেনা, অন্য হাসপাতালে বেডের ব্যবস্থা না করে রিলিজ করা যাবেনা।
এটা সেভ করে রাখুন, হাসপাতালে গিয়ে ভর্তি করতে না চাইলে দেখিয়ে দিন।
মে দিবসে সবাই কে সংগ্রামী অভিনন্দন!!
যতদূর জানি, কলকাতায় অন্ততঃ কোভিডে মৃতের শবদাহ স্বাস্থ্য দপ্তর থেকেই করে। এখন প্রটোকল পাল্টালে জানি না অব্শ্য।
বড় ছেলে বাইরে থাকে, বাবা কোভিডে মারা গেছে। ছোট ছেলে ও পরিবারের অন্যরা কোভিড। হাসপাতালের ফরমালিটি করে, দাহ করা, কোন সাপোর্ট পাওয়া যায় কিনা জানা আছে ? পরিবারের কেউ না হলে ডেডবডি দেবে ?
@dc, দেখুন,
২) ইজরায়েল, https://www.jpost.com/israel-news/coronavirus-in-israel-housebound-elderly-to-receive-jabs-at-home-662257
বাড়ি বাড়ি গিয়ে, এতটাও আশা করা হচ্ছে না, অন্তত বিভিন্ন পাড়ায় যদি ভ্যাকসিনেশনের বন্দোবস্ত করা যায়, তাহলেও উপকার হয়। অন্তত বিবিসি'র খবরে যা বেরিয়েছে, পড়ে মনে হচ্ছে না যে ভারতে ভ্যাকসিনের এখনই সাংঘাতিক অভাব, তবে প্ল্যানিং ও বিতরণের একটা সমস্যা অবশ্যই রয়েছে বোঝা যাচ্ছে।
নকশাল আন্দোলন, খুনের রাজনীতি তখন রীতিমতো ত্রাস ছড়িয়েছে। জনজীবন সন্ত্রস্ত। তখনই ঘটে বরাহনগর গণহত্যার মতো কলঙ্কিত ঘটনাও। এর পরে ১৯৭২ সালে ভোট হল বাংলায়। ব্যাপক রিগিংয়ের অভিযোগ তুলে জ্যোতি বসু-সহ বামেরা ভোট চলাকালীন সরে দাঁড়ালেন। কংগ্রেস বিপুল ভোটে জিতে সরকার গড়ল। সিদ্ধার্থ রায় এ বার মুখ্যমন্ত্রী। প্রসঙ্গত বলি, অনেক বছর পেরিয়ে নব্বইয়ের দশকে একদিন ওই রিগিংয়ের অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলাম সিদ্ধার্থবাবুর কাছে। জবাবে তিনি দুটি পাতলা বই হাতে দিলেন। বিচারবিভাগীয় কমিশনের দু’টি রিপোর্ট। তার পরে হেসে বললেন, ‘‘শুধু রিগিংয়ের কথাই শুনেছ! এ বার এগুলি দেখো। জ্যোতি ১৯৭৭ সালে সরকারে এসে আমাদের বিরুদ্ধে কমিশন বসিয়েছিল। কিছুই প্রমাণ হয়নি। তাই রিপোর্টও বিধানসভায় পেশ করেনি ওরা।’’
তা সত্ত্বেও রাজনীতি করতে এসে সিদ্ধার্থশঙ্কর অনায়াসে আপামর সকলের ‘মানুদা’ হয়ে উঠতে পেরেছিলেন। তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু বিলেত ফেরত কমিউনিস্ট-ব্যারিস্টার জ্যোতি বসুকে নিজের দলে কেউ কোনও দিন ‘দাদা’ বলে ডাকার স্পর্ধা না পেলেও ‘মানুদা’ নিজ গুণে সেই ‘দূরত্ব’ মুছে দিয়েছিলেন। বস্তুত এই সম্বোধনটিই ছিল তাঁর সহজ পরিচয়।
"সে কি? ভারতের সব টিকা ইতিমধ্যেই শেষ হয়ে গেছে? "
খবরে পড়ছি টিকার খুব আকাল পড়েছে।
এখানে ১০০ টাকা ফি দিয়ে যেকোন অসুখের জন্য ডাক্তারের সাথে অনলাইন কনসাল্ট করা যাচ্ছে (হোয়াতে পেলাম, নিজে পরীক্ষা করে দেখিনি)
https://www.tatahealth.com/online-Doctor-consultation/general-physician
"অরিনবাবু, অতো টিকাই তো নেই! দেবে কে? :d"
সে কি? ভারতের সব টিকা ইতিমধ্যেই শেষ হয়ে গেছে?
"লাগু"শব্দটা স্ট্যান্ডার্ড বাংলা হয়ে গেলো তাহলে।
লাও তো বটে, কিন্তু আনে কে?
রমিতবাবু, এখনো দেখার সময় পাইনি, আজ দেখার ইচ্ছে আছে।
"পাড়ায় পাড়ায় টিকা দেওয়া জরুরী ভিত্তিতে শুরু করা উচিৎ"
অরিনবাবু, অতো টিকাই তো নেই! দেবে কে? :d
"বর্জ্য জলের মধ্যে কোভিড সারভেলানস ভারতে হচ্ছে ?"
হ্যাঁ, এটা দেখুন,
শুধু বড় শহর কেন, যে সমস্ত জায়গায় বাড়ির বর্জ্য পদার্থ নলবাহিত হয়ে ট্রিটমেন্ট প্ল্যানটে যায়, তার সব জায়গাতেই সম্ভব। বাড়ি বাড়ি সেপটিক ট্যাঙ্ক থাকলে হয়ত সহজ হবে না, জানি না, ভারতের কি কেস।
বর্জ্য জলের মধ্যে কোভিড সারভেলানস ভারতে হচ্ছে ? তাও শুধু বড়ো শহরগুলোতেই হয়তো সম্ভব। ভয়টা হচ্ছে গ্রামের দিকে ছড়িয়ে গেলে টেস্টিং ট্রেসিং বিসাল ডিফিকাল্ট।
গত কদিন বন্ধুদের থেকে শুনছি এখন টেস্টিংও অনেক কম করছে। এতে তো আরো বিপদ বাড়ছে।
ব্রাজিল আর ভারতের দুটো অন্তত বড় তফাতের মধ্যে একটা স্ট্রেনের তফাৎ (ব্রাজিল - P.1 , ভারতের সেখানে ডাবল মিউট্যান্ট B.1.6.1.7, B.1.6.1.8??) | দুই, শুধু তাই নয়, আপনি যদি মিউট্যান্টের ম্যাপ দেখেন, https://www.gisaid.org/hcov19-variants/, দেখবেন দুটো দেশের ভ্যারিয়ান্ট ডিস্ট্রিবিউশনের বেশ তফাৎ রয়েছে। তিন, আরেকটা ব্যাপার লক্ষ্য করেছেন নিশ্চয়ই, ব্রাজিলে বেশ কয়েক মাস ধরে খুব উঁচু হারে ইনফেকশন চলছে, সেক্ষেত্রে ভারতের চড়া হার অপেক্ষাকৃত কম দিন ধরে শুরু হয়েছে, কিন্ত অস্বাভাবিক দ্রুততায় চড়ছে। অবশ্য দুটো দেশেই মৃত্যুহার অপেক্ষাকৃত কম বয়েসীদের মধ্যে বাড়ছে। ব্রাজিলের মৃত্যুহারও অপেক্ষাকৃত বেশী, তবে মনে রাখা যেতে পারে যে সেখানে বহু দিন ধরে মহামারী চলছে।
ভারতে যে হিসেবে "প্রথম" সেটা এইরকম ভয়ঙ্কর প্যানডেমিকের মুখেও, এবং মৃত্যুর মুখেও ইলেকশন, ভোট গণনা ইত্যাদি , যেখানে মানুষ জমায়েত হতে পারেন, চলছে। এটা মনে হয় এই লেভেলে কোথাও হয়নি (আপনি হয়ত আরো ভাল জানবেন হয়ত অন্য কোথাও হয়ে থাকবে, তাহলে একটু জানাবেন, আমি ভারত ছাড়া অন্য কোন দেশে এই স্কেলে করোনা চলাকালীন এত দিন ধরে লাগাতার লোক জমায়েতের ব্যাপারটা বিশেষ জানি না, মনে হয় আমেরিকায় হয়ে থাকবে, তাহলেও এতটা হয়েছিল কি?)
ক্লাস্টার ফর্ম করছে শুধু নয়, এইভাবেই ছড়াচ্ছে, তার একটা লক্ষণ, যে অস্বাভাবিক রেটে ইনফেকশন দেখা যাচ্ছে, তা অজস্র ক্লাসটার, অবিশ্বাস্য দ্রুততায় বাড়ছে মনে হচ্ছে | কারণ সাধারণত যেটা হয়, অল্প সংখ্যক মানুষ (ধরুন ২০% মানুষ) ৮০% ইনফেকশনের জন্য দায়ী, কিন্তু যেটা এখানে সমস্যার সেটি বহু মানুষ এ-সিমপটোমাটিক বা প্রি-সিম্পটোমাটিক অবস্থায় সংক্রমণ একে অন্যকে দিচ্ছেন, এবং এঁদের সকলে কিন্তু এক রেটে সংক্রমণ করছেন না। এঁদের মধ্যে অধিকাংশ মানুষ খুব অল্প সংখ্যক মানুষকে সংক্রমিত করছেন, কেউ কেউ প্রচুর সংখ্যক মানুষকে সংক্রমিত করছেন। এই ডিস্ট্রিবিউশনটা ভারতের ক্ষেত্রে একটা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে বলে মনে হচ্ছে।
এই কারণে কনট্যাকট ট্রেসিং বদলাতে হবে। শুধু Forward contact tracing মানে আমার করোনা হলে আমাকে আলাদা করে দেওয়া হল, আমার বাড়ির বা আমি যাদের সংস্পর্শে আসতে পারি তাদের টেসট করে আলাদা করে দেওয়া হল, এতে পুরো কাজ হবে না, আমার গত পাঁচদিনের গতিবিধি ও সম্পূর্ণ নেটওয়ারক বিচার করে সেইমত এক বা একাধিক সুপারস্প্রেডিং ইভেন্টগুলো চিহ্নিত করে সরিয়ে ফেলতে হবে (যাকে বলে Reverse contact tracing) |
কাজটি এই পরিস্থিতিতে সাংঘাতিক জটিল, তবে একবার ছোট এলাকা ধরে শুরু করলে কাজ নিশ্চয়ই হবে। একে সাহায্য করতে পারে এলাকার বর্জ্য জলের মধ্যে কোভিড সারভেলানস (ভারতে হয়) | এ কাজ শুরু করতে যত দেরী হবে, তত সমস্যা বাড়বে।
এখানে মুশকিল হচ্ছে ধরুণ লোকে যদি এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় সংক্রমণ রযেছে এই অবসথায় ঘোরাঘুরি করে, তাহলে দ্রুত বিভিন্ন ক্লাসটার একটা আরেকটার সঙ্গে জুড়ে যায়। তাছাড়া রালি, মেলা, জনসমাগম, ইত্যাদিতে যেহেতু বিভিন্ন জায়গা থেকে মানুষ এক জায়গায় জড়ো হয়, তারপর সমাগম ভেঙে গেলে যে যার জায়গায় ফিরে যায়, ক্লাসটার এইভাবে অত্যন্ত দ্রুত সম্প্রসারিত হতে থাকে, যেটা মনে হয় ভারতে হয়েছে।
অরিনবাবু
১। ব্রাজিল আর ভারতের মধ্যে তফাত কি? মানে কি হিসেবে ভারতে যা হচ্ছে সেটা প্রথম?
২। এখন ভারতে যে হারে ছরাচ্ছে তাতে ক্লাস্টার কন্ট্রোল কি আদৌ সম্ভব তথা ক্লাস্টার কি আদৌ ফর্ম করছে?
পাই,
১) পাড়ায় পাড়ায় টিকা দেওয়া জরুরী ভিত্তিতে শুরু করা উচিৎ,
২) আরটি পিসিআর দেরী হলে যাতে টেসট করা যায়, দ্রুত কিট দিয়ে পরীক্ষা হোক
৩) অতি অবশ্যই সরকার যেন ব্যাকোয়ার্ড কনট্যাকট ট্রেসিং , ক্লাসটার কনট্রোল, রিং ভ্যাকসিনেশন করেন, না হলে আর কিছু থামান যাবে না। ভারতে যা চলছে, এই জিনিস পৃথিবীর কোথাও এর আগে হয়নি কিন্তু!
@dc আজ ইনভিনসিবল ফিনালে দেখলেন ? তুখোড় করেছে। মাস্ট ওয়াচ
আরো অনেককিছুর ( এমনি হেড, আইদিইউ বেড বাড়ানো, হাস্পাতালে অক্সিজেনের বর্ধিত পর্যাপ্ত যোগান, সবার জন্য বিনামূল্যে দ্রুত ভ্যাকসিনেশন ইত্যাদি দাবির পাশে, পাড়ায় পাড়ায় সেফ হোম কি ক্যাম্প হাসপাতাল ইত্যাদি, যা নিয়ে উদ্যোগ শুরু হয়েছে, সেসবের পাশাপাশি) এগুলো করা গেলে হত, ক'দিন ধরেই মনে হচ্ছিল। সেন্ট্রালি এসি মল, জিম, রেস্তোরাঁ বন্ধের কথা সর্বাগ্রে ছিল, সেটি অবশেষে আজ হয়েছে, মন্দের ভাল।
১। পাড়ায় পাড়ায় টিকা দেওয়ার বন্দোবস্ত করা । একজন ডাক্তার , সেবিকা, ডিএম এল টি, বি এম এল টি কি নার্সিং প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত , অন্যান্য কাজকর্ম এসময়ে বন্ধ বা চাপ কম এধরণের চাকুরিজীবী, স্বেচ্ছাসেবীদের নিয়ে এক একটি টিম করা যেতে পারে। স্বাস্থ্যকর্মী বাদে অন্যরা খাতায় লিখতে পারেন, যা পরে App এ কেউ তুলে দেবেন। গ্রামে এই কাজ এ এন আরো অনেককিছুর পাশাপাশি এগুলো করা খুব দরকার মনে হচ্ছিল।
১। পাড়ায় পাড়ায় টিকা দেওয়ার বন্দোবস্ত করা । একজন ডাক্তার , সেবিকা, ডিএম এল টি, বি এম এল টি প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত , শিক্ষক/ শিক্ষাকর্মীদের নিয়ে এক একটি টিম করা যেতে পারে। শিক্ষক/ শিক্ষাকর্মী্রা খাতায় লিখতে পারেন, যা পরে App এ কেউ তুলে দেবেন। গ্রামে এই কাজ এ এন এম রা করতে পারেন, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত আশা রাও করতে পারেন। এমনকি কোয়াকরাও পারেন। আডভার্স রিয়াকশন মনিটরিং এর জন্য কি ডাক্তার লাগবেই ? ( এই নিয়ে আমার সঠিক ধারণা নেই)
পাড়ার ক্লাব বা নিকটবর্তী স্কুলগুলো এই কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে। এর ফলে হাস্পাতালে আসা রুগিদের থেকে সংক্রমণ, হাসপাতালে ভিড়, এসবও এড়ানো সম্ভব।
২। টিকাদান বিকেল ৫ টা- ১১ টা অব্দি করলে দিনের বেলায় রোদে লাইন দেওয়া এড়ানো সম্ভব। এতে প্রচুর মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। গরমে সবার পক্ষে মাস্ক রাখাও সম্ভব হচ্ছেনা।
৩। ঘর থেকে নমুনা সংগ্রহের জন্য এখন যাঁরা আছেন, সেই সংখ্যা যথেষ্ট নয়। সিম্পটম থাকা অবস্থায় নানা হাসপাতালে গিয়ে ভীড় করে লাইন দেওয়া সংক্রমণের সুপারস্প্রেডিং ইভেন্ট হতে পারে। অসুস্থ অবস্থায় অনেকদূর গিয়েএভাবে লাইন দিতেও অনেকে পারছেন না, ফলে টেস্টই হচ্ছেনা। সম্ভাব্য কোভিড আক্রান্তকে দূরে যেতে হলে সেই যানবাহনেও সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকে।
ডিএম এল টি, বি এম এল টি প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ব্যক্তিদের একটি তালিকা বানিয়ে বা ডেইলি ওয়েজ ভিত্তিক নিয়োগ করে তাঁদের দ্রুত প্রশিক্ষণ দিয়ে বিভিন্ন এলাকায় পাঠানো হোক। এলাকা ভিত্তিক ব্যক্তির তালিকা ফোন নং সহ জানিয়ে প্রয়োজনমত তাঁদের যোগাযোগ করতে বলা হোক। অথবা পাড়ার ক্লাব বা স্কুলগুলিতে নমুনা সংগ্রহের ব্যবস্থা করা হোক, যেখানে নমুনা দিতে আসা লোকজন দূরত্ব রেখে বসতে পারবেন।
নার্সিং ডিগ্রিধারী বা পরীক্ষার্থীদের এই কাজে নেওয়া যেতে পারে।
৪.যেহেতু অনেক RT PCR টেস্ট তাড়াতাড়ি করানো খুব চাপ, এই মুহূর্তে, সেক্ষেত্রে এরকম নতুন লঞ্চ হওয়া, অনুমোদন পাওয়া কম সময়ের কিটগুলোর ব্যবহার সম্ভব?
Coronavirus | IIT Kharagpur launches COVIRAP diagnostic technology - The Hindu
৫৷ আর লাইনগুলিতে অন্তত র্যাপিড টেস্ট আগে করিয়ে নিলেও অনেকে তাড়াতাড়ি রিপোর্ট জানবেন। র্যাপিডে নেগেটিভদের rt pcr হোক।
বাড়ি বাড়ি র্যাপিড আগে করে নিলেও তো অনেকেই অনেক আগে পজিটিভ কিনা জেনে যান। নেগেটিভ হলে সেই স্যাম্পলই rt pcr এ যাক
৬. টিকাদান বা নমুনা সংগ্রহের লাইনে সামাজিক দূরত্ব বিধি লাগু করা হোক।
৭. কোলকাতা এয়ারপোর্টে সব রাজ্য থেকে RT PCR নেগেটিভ রিপোর্ট নিয়ে আসা বাধ্যতামূলক করা হোক এবং সেই রিপোর্ট দেখা বাধ্যতামূলক করা হোক ( এখন কিছুই দেখা হচ্ছেনা ) , আসার পরে অন্তত কথা কিছু দিনের বাধ্যতামূলক কোয়ারান্টাইন।
রা করতে পারেন, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত আশা রাও করতে পারেন। এমনকি কোয়াকরাও পারেন। আডভার্স রিয়াকশন মনিটরিং এর জন্য কি ডাক্তার লাগবেই ? ( এই নিয়ে আমার সঠিক ধারণা নেই)
পাড়ার ক্লাব বা নিকটবর্তী স্কুলগুলো এই কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে। এর ফলে হাস্পাতালে আসা রুগিদের থেকে সংক্রমণ, হাসপাতালে ভিড়, এসবও এড়ানো সম্ভব।
২। টিকাদান বিকেল ৫ টা- ১১ টা অব্দি করলে দিনের বেলায় রোদে লাইন দেওয়া এড়ানো সম্ভব। এতে প্রচুর মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। গরমে সবার পক্ষে মাস্ক রাখাও সম্ভব হচ্ছেনা।
৩। ঘর থেকে নমুনা সংগ্রহের জন্য এখন যাঁরা আছেন, সেই সংখ্যা যথেষ্ট নয়। সিম্পটম থাকা অবস্থায় নানা হাসপাতালে গিয়ে ভীড় করে লাইন দেওয়া সংক্রমণের সুপারস্প্রেডিং ইভেন্ট হতে পারে। অসুস্থ অবস্থায় অনেকদূর গিয়েএভাবে লাইন দিতেও অনেকে পারছেন না, ফলে টেস্টই হচ্ছেনা। সম্ভাব্য কোভিড আক্রান্তকে দূরে যেতে হলে সেই যানবাহনেও সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকে।
ডিএম এল টি, বি এম এল টি প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ব্যক্তিদের একটি তালিকা বানিয়ে বা ডেইলি ওয়েজ ভিত্তিক নিয়োগ করে তাঁদের দ্রুত প্রশিক্ষণ দিয়ে বিভিন্ন এলাকায় পাঠানো হোক। এলাকা ভিত্তিক ব্যক্তির তালিকা ফোন নং সহ জানিয়ে প্রয়োজনমত তাঁদের যোগাযোগ করতে বলা হোক। অথবা পাড়ার ক্লাব বা স্কুলগুলিতে নমুনা সংগ্রহের ব্যবস্থা করা হোক, যেখানে নমুনা দিতে আসা লোকজন দূরত্ব রেখে বসতে পারবেন।
নার্সিং ডিগ্রিধারী বা পরীক্ষার্থীদের এই কাজে নেওয়া যেতে পারে।
৪.যেহেতু অনেক RT PCR টেস্ট তাড়াতাড়ি করানো খুব চাপ, এই মুহূর্তে, সেক্ষেত্রে এরকম নতুন লঞ্চ হওয়া, অনুমোদন পাওয়া কম সময়ের কিটগুলোর ব্যবহার সম্ভব?
Coronavirus | IIT Kharagpur launches COVIRAP diagnostic technology - The Hindu
৫৷ আর লাইনগুলিতে অন্তত র্যাপিড টেস্ট আগে করিয়ে নিলেও অনেকে তাড়াতাড়ি রিপোর্ট জানবেন। র্যাপিডে নেগেটিভদের rt pcr হোক।
বাড়ি বাড়ি র্যাপিড আগে করে নিলেও তো অনেকেই অনেক আগে পজিটিভ কিনা জেনে যান। নেগেটিভ হলে সেই স্যাম্পলই rt pcr এ যাক
৬. টিকাদান বা নমুনা সংগ্রহের লাইনে সামাজিক দূরত্ব বিধি লাগু করা হোক।
৭. কোলকাতা এয়ারপোর্টে সব রাজ্য থেকে RT PCR নেগেটিভ রিপোর্ট নিয়ে আসা বাধ্যতামূলক করা হোক এবং সেই রিপোর্ট দেখা বাধ্যতামূলক করা হোক ( এখন কিছুই দেখা হচ্ছেনা ) , আসার পরে অন্তত কথা কিছু দিনের বাধ্যতামূলক কোয়ারান্টাইন।
৮. ফ্রি তে মাস্ক, স্যানিটাইজার বিলি।
আর ভাই! ঃ(
করোনা
টইতেও এসেছে। কিরোনা যে আরো কতজনকে নিয়ে যাবে!
বন্দুকের টইতে এই শোকসংবাদটি দিতে গেছিলাম,কোনো কারনে দুবার পোস্ট করা সত্বেও এলো না।
কাল থেকে অংশত লক ডাউন চালু।