ডিসি
হাত মেলান। গুরু ছাড়া কোথাও আড্ডা দিই না। সময় নষ্ট।
পাই
ছত্তিশগড়ের খারাপ খবর। এই এপ্রিলে আমার 7 জন কলিগ ওপরে চলে গেল। সব করোনায়। সব আমার চেয়ে ছোট। কেউ কেউ আমার কাছে কাজ শিখেছিল। কয়েকজন এখনও রিটায়ার করেনি।
ভাল খবর।
ভিলাইয়ে যে সোসাইটির একটা ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়েছি সেটা এখন কনটেনমেন্ট জোন। অথচ প্রাইভেট হাসপাতালের টিম ভেতরে এসে ক্যাম্প করে সেকেন্ড ডোজ ক্যাম্প কোভিশিল্ড দিল।
পিটি
ব্রেকিং ব্যাড মাঝে মাঝেই দেখছি। কেমিস্ট্রির ক জানা নেই,তবু ভাল লাগে। হয়ত ভাল স্ক্রিপ্ট এবং মূল চরিত্রের অভিনেতার জন্য।
ডিসি
এগুলো নেটফ্লিক্সে নাকি অ্যামাজনে? আচ্ছা আজকেই খুঁজে মাই লিস্টে ঢোকাবো।
বি, টি, হপ্তার প্রতি সোমবার কেস সবচেয়ে কম থাকে। একবছরের ট্রন্ড। রোববারে স্য্যাম্পল কালেকশন সবচেয়ে কম থাকে, টেেেস্ট সোোোবার মম
সবচেয়ে কম হয়!
ধুর এই এডিটরে টাইপ করতে গেলে এগুলো যে কী আসে!
নাঃ ফোনে তেমন কিছু উপদেশ পাইনি এখনো, তবে এমনিতেই এতো স্প্যাম কল আসে যে তার মধ্যে দুয়েকটা উপদেশ থাকতেও পারে। স্প্যাম কল বুঝলেই আমি ফোন কেটে দি।
ডিসি, খুবই ভালো করেছেন। ফোনে টোনে উপদেশ পান না তো? আজকাল তাও তো শুনি হয়।
&/, আমি কোন সোশ্যাল মিডিয়াতেই নেই। শুধুমাত্র গুরু ছাড়া আর কোথাও কিছু পোস্ট করিনা। সোশ্যাল মিডিয়ার নেশা ভয়ানক, একবার ফেবু শুরু করলে স্রেফ ওই করেই সময় নষ্ট করবো, সেজন্য সোশ্যাল মিডিয়া আমার জন্য নয়। আর এই হোমিওপ্যাথি জ্যোতিষী সায়েন্টোলজি ইত্যাদি বহু বিস্তৃত ব্যপার, যে যা পারে করুক আর বলুক, আমি মাথা ঘামাই না। দুনিয়া যায়ে ভাড় মে, মেরা কেয়া। এক্কেবারে সিরিয়াসলি লিখলাম, বিশ্বাস করা না করা আপনার ব্যপার :-)
ইউপি, দিল্লীতে আর পরীক্ষাই হচ্ছে না শুনছি। তার এফেক্ট মনে হয়।
কেস কমেছে। প্রায় চল্লিশ হাজার কম। লকডাউনের এফেক্ট?
এগবার কোভিড ধল্ল তো গেলেন
চতুর্মাত্রিক, আছেন?
বহু লোকে আবার ওসব পোস্টের কমেন্টে "হাঁ হাঁ বটেই তো", "সত্যি বলেছেন", "একদম তাই"--এই ধরণের কথা লিখে যাচ্ছেন।
ডিসি, S, অরিন, হিজবিজবিজ, আরো অন্যরা যাঁরা নিয়মিত এখানে আসেন, এখন কেউ আছেন? আরে ফেবুতে "করোনা ল্যাবে বানানো , মুহূর্মুহু মিউটেট করে যাবে, কোনো ভ্যাকসিনে কাজ হবে না, হোমিওপ্যাথি খান হোমিওপ্যাথি খান", এইসব ক্যাম্পেন করে যাচ্ছেন বেশ কিছু লোক। কী করা যায় বলুন তো? আপনারা যারা ফেবুর বাইরেও অন্যান্য সামাজিক মাধ্যমে আছেন, তাঁরা কি ওসব মাধ্যমেও এইধরণের জিনিস পান?
শেষে আবার বলেছে "নামাহ!"
ওরে বাবা!!!! বিরিঞ্চিবাবাকে ডাকতে হবে হয়তো এরপরে। ঃ-)
কী সাংঘাতিক! ভিভিটেশ্বর !!!!!
পয়সা তো দরকার কিন্তু কুবের বাবুকে ভিভিটেশ্বর বললে কি আর উনি খুশী হবেন? রেগে গিয়ে যেটুকু পয়সা আছে তাও যদি নিয়ে নেন? কি করি বলুন্ত!
নাকি বিত্তেশ্বর ...
ওই বয়স্ক মহিলার ছবিটি 2018 সালের এপ্রিল মাসের ঘটনা। রিভার্স ইমেজ সার্চ করে দেখলাম। নিউজ 18 এ প্রকাশিত হয়েছিল
লিংক
आगरा: कंधे पर ऑक्सीजन सिलेंडर लादकर एम्बुलेंस का इंतजार करता रहा बेटा-https://hindi.news18.com/news/uttar-pradesh/agra-man-carrying-oxygen-cylinder-on-shoulder-for-his-mother-in-agara-1332726.html?utm_source=social_share_article
বিঞ্জ ওয়াচিংএর জন্য সব চেয়ে ভালো (আর এনগ্রসিং) হচ্ছে Breaking Bad। তাড়িয়ে তাড়িয়ে উপভোগ করলে গোটা বছরটা কেটে যাবে। আর কেমিস্ট্রিতে আগ্রহ থাকলে তো কথাই নেই।
প্রথম ছবিটা নাকি এই কোভিডের সময়ের ছবি নয়। কোথাও একটা লেখা দেখলাম সে নিয়ে ।
আর এই পিটার ফ্রেডরিককে জড়িয়েই তো ঢপঢাপ মেরে, দিশা রভিকে কেস দেওয়ার চেষ্টা করছিল দিল্লী পুলিস। এনার ওপর দিল্লীর খার আছে।
বাংলা অ্যাসটেরিক্সের অনুবাদ কে করেছিলেন সেটা কি সঠিকভাবে কারুর জানা আছে?
এই ছবিগুলো ট্যুইটারে শেয়ার করেছেন পিটার ফ্রেডেরিক, এর জন্য ভারত সরকার ট্যুইটারকে এগুলো সরিয়ে দিতে বলেছে
তা যা বলেছেন পিএমও আপিস, গৌমাতার চেয়েও বেশী ভরসা এখন টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙ্গের ল্যাজে জমা হয়েছে।
এ সবই নেহেরুজীর দোষে।।
আজকের মতো ভড়কানোর কোটা শেষ, কাজ করি গিয়ে। আপনারা গান শুনুন (এটার থেকে আবার আরডি চোর চোর গানটা চুরি করেছিলেন):
হ্যাঁ, ঘাবড়াবেন না। এ দেশের লোকেদের লাইনে দাঁড়ানো জিনে আছে।
শঙ্খ ঘোষ তো কবিতাই লিখে ফেললেন।
হুঁ প্রধানসেবকই ভরসা, তাছাড়া আর কিছু না পেলে গৌমাতা তো আছেই।
ডিসি যদি আরো একটু চিন্তিত হতে চান তাই দিলাম। হায়্দ্রাবাদের খবর।
রঞ্জনদা এই ফাঁকে বেশ কয়েকটা ভালো সিরিজ বিঞ্জ ওয়াচ করে নিন। ব্যান্ড অফ ব্রাদার্স, পেনি ড্রেডফুল, পার্সন অফ ইন্টারেস্ট ইত্যাদি।
প্লীজ ভড়কাবেন না। ভড়কালে, আমরা জনগণকে ভড়কাচ্ছি বলে তুলে জেলে পুরে দেবে দিশা রবির মত।
ডোজ নিয়ে চিন্তিত হবেন না, মনে রাখবেন মোদীজী হ্যায় তো মুমকিন হ্যায়।
আপনাদের আলোচনা পড়ে আর নোটিশ পড়ে হেব্বি ভড়কে গেলাম মাইরি। এখন সেকেন্ড ডোজটা ভালোয় ভালোয় পেলে হয়। তার ওপর আবার দুটো ডোজ লাগবে, একটা আমার, একটা গিন্নির।