না, বাইরে নয়। কিন্তু সেখানে মুখ্য পরামর্শদাতা ছিলেন শঙ্খ ঘোষ। তাঁর কন্যা এখন আনন্দবাজারের হর্তাকর্তা। হইত্য হেলুকাস!
আবাপর ধর্মঘট নিয়ে প্রশ্ন আছে। মিডিয়া শ্রমিকরা কি ধর্মঘটের অধিকারের বাইরে?
"কার হাতে কতখানি ক্ষমতা অতএব কে বড় শয়তান।"
সাধু সাবধান। একজন রাজ্যে ধামাকা করে দিল্লি দ্খল করেছে। আর একজন নাকি পোধানমন্তি হওয়ার চেষ্টায় আছেন।
বি
একদম ঠিক। তাই করব। নইলে বুকের ভেতর দামিনীর কাতর অনুরোধ শুনতে পাই::
" পাথর, ওগো পাথর! দয়া করো, দয়া করো'!
আবার নিননিছারা 'ঢাক পেটানো'-র আবাজ দেবে। দিক গে। শুনুন মশাইরা, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা একটি আকাশকুসুম কল্পনা। মানুষ ওই কল্পনাটা করতে ভালবাসে। তাই রামমোহনকে ভগোমানের আসনে বসায়। যদিও তাঁরা কেউই পুরো লেখাটা আজ অবধি পড়ে উঠতে পারেননি, পরেও পারবেন বলে মনে হয় না। শাসক ঠিক ততটাই স্বাধীনতা দেয় যতক্ষণ সে নিরাপদ। এক্ষেত্রে হলদে সবুজ ওরাং ওটাং সবাই সমান।
সব অডিও ভিডিও ভোটের আগের দিনই বেরোল ? কালকের জন্যে কিছু থাকবে তো ?
সে তো শীতলখুচি নিয়েও কেউ দু পহা দেয়নি। তো? ব্রেকিং নিউজের জমানা। মাফ করবেন, অ্যাঙ্করের বাক্যবিন্যাস এবং আবেগের আতিশয্য নিয়ে বলেছি। তাঁর ধর্মপরিচয় বা রাজনৈতিক পরিচয় নিয়ে আমার কোনও আগ্রহ নেই। তবে আপনি যে 'কুমন' লেখেন সেটা দেখেছি।
কিন্তু মানস ঘোষের এই বেইজ্জতি নিয়ে এর আগে কেউ তো দু পহা দেয়নি। সবাই জানত কিন্তু চেপে গিয়েছিল?
ঐ "অ্যাঙ্করটা তো অতি জঘন্য" সক্কলে জানে। তবু ঐরকম একটা বিজেপিপন্থী মোচোলমানের কাছ থেকে খপরটা জানতে হল গা!!
ছ্যাঃ।
দিদির শীতলকুচির ক্লিপ টা ki অজ্জিনাল ? amaar কেমন মনে হচ্ছে দিদির গলা নয়
আনন্দবাজারে ৮৪ দিনের ধর্মঘট কোন আমলে? ফব-র রবিবাসরীয় পুড়িয়ে দেওয়া কোন আমলে? আনন্দবাজার পড়বেন না কোন আমলে? হ্যাঁ, 'পতিতা'-র বিরোধিতা করে গণশক্তিতে কিছু প্রকাশিত হলে দেখাবেন। দু চোখ ভরে দেখব।
আরে লাল্লু ঢাক নয় রে, কাঁসি। তাতেই এত জ্বালা!
এলেবেলে নিজের ঢাক পেটাচ্ছে!
আহা, সে তো আবাপতে। এখন, এখানে তো নেই। কে জানে, পতিতা বলার নিন্দে করে আরো কারো আরো কোথাও কিছু আছে হয়তো। :-)
দু পয়সার সাংবাদিকের নিন্দা করে আমার উত্তর-সম্পাদকীয় আছে আনন্দবাজারে। মহুয়া মৈত্রের আগুন ঝরানো স্পিচের পরে। সেটা পড়ে করিমপুরের তিনো এমেলে আমাকে ফোনে অভিনন্দন জানান। কী হবে তাহলে!
রঞ্জনদা, ১৬ এপ্রিল ২০২১ ১৯ঃ৪৭, প্রত্যুত্তরের এই অবসেসিভ কম্পালসান থেকে মুক্ত হলেই দেখবেন ক্লান্তি কেটে যাবে।
এই ধরুণ পতিতা বলার নিন্দে করলেন, কিন্তু দু পয়সার সাংবাদিক বলার নিন্দে করলেন না। এলেবেলে কি এটা ঠিক করলেন? ;-)
৩৪টা আপানার চেরিপিকিং। সমর সেন কং জমানায়, গৌরকিশোর জরুরি অবস্থায়, প্রণয় রায় বিজেপি জমানায়, 'পতিতা' বাম জমানায়, স্টেটসম্যান তিনো জমানায়। আমি তো সবাইকেই শাসক বলেছি, পক্ষপাতিত্ব করিনি তো।
ওরটা না বলে এরটা বলা যাবে না? এই পাতাতেই কারা যেন লিখলেন এরকম করা ঠিক নয়।
ধরুন বিজেপির কেউ বলল অমর্ত্য সেন বিদেশে থাকেন, উনি ভারতের কী জানেন। তার প্রতিবাদ করতে হলে আগে মহুয়া মৈত্র এনারাইদের নিয়ে কাছাকাছি যে কথাগুলো বলেছিলেন সেগুলোর প্রতিবাদ করে নিতে হবে? বা উল্টোটা।
শাসকের চাপে সম্পাদকদের চাকরি যায়, নানাবিধ হ্যারাসমেন্ট হয়, নানা আপস হয়। সমর সেন, গৌরকিশোর ঘোষ, প্রণয় রায় ... তালিকা শেষ হওয়ার কথা নয়। মমতাও শাসক। আরেক শাসকদলের মুখ্যমন্ত্রীর নয়নের মণি সাংবাদিকদের 'পতিতা' বলেছিলেন। নির্মোহ
একটা রাজ্যে খবর কাগজে কন্ট্রোল করার চেষ্টা করছে এক মুখ্যমন্ত্রী, নিন্দের যোগ্য তো বটেই। আবাপেও শুনেছিলাম ২০১৬ র ভোটের পরে অভীক সরকারকে সম্পাদক পদ থেকে সরিয়ে দিয়ে ওনার ভাই না দাদা প্রধাণ পদে এসেছিল । কারণ ছিল, ভোটের আগে অভীকবাবু মমতার বেশী বিরোধিতা করেছিল, পরে চাপে পড়ে। সাক্ষাতকার নিলে নিশ্চয় অনেক কিছু জানা যাবে। এই তো ক'মাস আগে অনির্বাণ চট্টোপাধ্যায়কেও থানায় দেকে চাপ দিয়েছিল শুনেছিলাম। কিন্তু ভোটের আগের দিন এইসব খবর বার করে এটা প্রমাণ করা যায় না যে, ঐ দেখ, মমতা আর বিজেপির কোন তফাত নেই, মিডিয়া নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে। কোন তুলনাই যে হয় না সে সব নিশ্চয় পণ্ডিতরা বোঝেন। কোন ভিডিও এ ব্যাপারে বেরোয়না , এমনই ভয়। সুতরাং সত্যি ঘটনা দেখুন, প্রচারও করুন কিন্তু মগজ খাটিয়ে বাস্তব পরিস্থিতিটা বোঝার চেষ্টা করুন। কার হাতে কতখানি ক্ষমতা অতএব কে বড় শয়তান।
"বোঝাই যাচ্ছে আপনার চিন্তা তাপসী নয়, সাজাপ্রাপ্ত সুহৃদ ও দেবুর জন্য। সে আপনার গণতান্ত্রিক ইয়ে।"
এটাতে সবারিরই ইয়ে আছে। অন্ততঃ থাকা উচিত। আসল দোষী ধরা না পড়লে তিন জনের ক্ষেত্রেই "justice denied." তবে কিনা তাপসীর পক্ষের কোন উকিল নাকি কোর্টে আর হাজিরাই দেয় না।
"'আমার বুকটা ফেটে যায', বিচারের অপেক্ষায় তাপসী মালিকের বাবা."
অবিশ্যি বুজিদের ও পণ্ডিতদের আর কিছু আসে যায় না কেননা পোড়া শরীর দেখিয়ে যা করার ছিল সেটা করা হয়ে গিয়েছে।
এই মামলার আরো একটা ধাপ আছে। সিপিএমের লোকেরা এই অপকম্মটি না করলে কারা করে সিপিএমের ঘাড়ে দোষ চাপিয়েছে? সেটায় আমার বিস্তর ইয়ে আছে। অনেকের ইয়ে নেই জানি। কেননা অনেকেই তো সিদ্ধান্ত নিয়েই নিয়েছে বহু আগেই যে ওটা সিপিএমেরই কাজ।
"আরেক শাসকদলের মুখ্যমন্ত্রীর নয়নের মণি সাংবাদিকদের 'পতিতা' বলেছিলেন। "
ব্যাস তাহলে তো হয়েই গেল। ৩৪ এর গেড়ো এলেবেলেকেও ছাড়ছে না দেখ্ছি। কিন্তু চটির চাপে মানস ঘোষের চাকরী যাওয়ার ঘটনা আমি তো এই প্রথম জানলাম। এমন হতেই পারে যে শুধু আমি জানতাম না, বিশ্বের বাকি লোক সবাই জানত।
45 বছরের লাইনটা ওর উত্তর
শাসকের চাপে সম্পাদকদের চাকরি যায়, নানাবিধ হ্যারাসমেন্ট হয়, নানা আপস হয়। সমর সেন, গৌরকিশোর ঘোষ, প্রণয় রায় ... তালিকা শেষ হওয়ার কথা নয়। মমতাও শাসক। আরেক শাসকদলের মুখ্যমন্ত্রীর নয়নের মণি সাংবাদিকদের 'পতিতা' বলেছিলেন। নির্মোহ হলে পুরোপুরি হন। চেরিপিকিং করেন কেন?
আর কতবার ওই হ্যাজ? জেনেশুনে বাচ্চাদের মত কথা? গোলপোসট সরানো আপনার সঙ্গে যুকতি? ঘুড়ায় হাসবনা।
1 রায় বেরোলে কেস কেন চলছে? মামলার রায়ের বিরুদ্ধে অভিযুক্ত হায়ার কোর্টে আপিল করেছে বলে।
2 বাইরে কেন ঘুরে বেড়াচ্ছে? আপিল চলাকালীন জামিনের প্রভিসন আছে তাই। তার মানে আদৌ নির্দোষ প্রমাণিত হওয়া নয়। কেন্দ্রের টেলিকম মন্ত্রী সুখরামের কেস মনে আছে? কুড়ি বছর জামিনে ছাড়া পেয়ে ঘরে ছিলেন। যেদিন আপিল খারিজ হল সেদিন 84 বছর বয়সে জেলে গেলেন।
3 বোঝাই যাচ্ছে আপনার চিন্তা তাপসী নয়, সাজাপ্রাপ্ত সুহৃদ ও দেবুর জন্য। সে আপনার গণতান্ত্রিক ইয়ে।
এবার দয়া করুন।
আপনাকে তো নির্মোহ এলেবেলে বলেই জানতাম। আপনিও দেগে দেওয়ার পন্থা নিলেন? আমি তো লিং দিলাম চটির চাপে দৈনিক স্টেট্সম্যানের সম্পাদকের নিজের মুখে চাকরি যাওয়ার ঘটনা শোনানোর জন্য। এটায় হাম্বাগের বিশেষ কোন কমেন্ট নাই।
অতিশিক্ষিত হলে কি শুধু আবাপ বা সংহতি পড়তে হয়? অথবা সত্যি খবর খুঁজে বের করা বন্ধ করে দিতে হয়? বেশ এলিটিস্ট মন্তব্য করলেন বলেই মনে হল।
আরামবাগ টিভিতে দেখালো দৈনিক statesman এর ex এডিটর মানস ঘোষ এর ইন্টারভিউ কিভাবে মমতা ওনাকে ওনার অফিসে ই রিপ্লেস করে বিতাড়িত করেন । ওনার 45 বছরের সাংবাদিক জীবনে প্রথম সরকার বিপক্ষে লেখার জন্যে এরকম করে। পুরোটাই ওনার মুুখেই।
আমি গত পাঁচ বছর হল টিভি দেখি না। বাকি জীবনেও আর দেখার ইচ্ছে নেই। হাম্বাগ টিভি? মানে সেই উস্কানি তত্ত্ব? আপনাদের মতো অতিশিক্ষিত মানুষজন এটা দেখেন কীভাবে? মানে অ্যাঙ্করটা তো অতি জঘন্য।
N95 এখন সর্বত্র পাওয়া যাচ্ছে - আনিয়ে নিন, দিন পাঁচেক নিশ্চিন্তে চলবে। আমাদের ইউনিভার্সিটি বলেছিল ৭২ ঘন্টা চলে। আমি পাঁচটা মাস্ক রাখি, একদিন ব্যবহারের পরে চারদিন অপেক্ষা করি - বাইরে রোদে হাওয়ায় খুলে রাখলে জলীয় বাষ্পজনিত সমস্যাও থাকবে না। মাস্ক ১-২-৩-৪-৫ তারপরে আবার ১ এই রকম। কাগজের ঠোঙায় (দোকানে ওয়াইন কিনলে যে রকম ব্রাউন ঠোঙায় মুড়ে দেয়) স্টোর করুন।
আগে তিন স্তর ওয়ালা মাস্ক এইসব বলছিল যে? এন ৯৫এর তো আকালই হয়ে গেছিল।
"বাংলা নিয়ে ভাবার কনট্রাক্ট তো আপনি পেয়েছেন।"
সারকাজম যুক্তি নয়। বিজেমুলের পোষা গুণ্ডার ঠ্যাঙানি RSS -এর ক্যাডারের ঠ্যাঙানির চাইতে মধুরতর বলে কারো মনে হতেই পারে!!
"কারণ 2008 সালে বাম সরকারের সময়ে তার বিচার হয়ে গেছে।"
বিচার হয়ে গেলে সে মামলা এখনো চলে কি করে? কি করেই বা যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামী বাড়িতে বসে থাকে?
"কেন্দ্রের সরকারের খুঁটি হল হিন্দি বলয়"
সরকারের না বিজেপির?
বাকি সবটাই বাজে সারকাজম। না লিখলেও চলত।
জানি তিনোদের নয়নের মণির মত রক্ষা করতে চান (বাইনারি, বাইনারি)। সেটা পরিষ্কার করে লিখলেই তো হয় ।
রমিতবাবুব সার্জিকাল মাস্ক একদম ঠিক। তার উপরে N95 মাস্ক পরে নিতে পারলে আরো ভালো, ঐ মাস্কগুলো আরো বেশিদিন চলে।
শুদু জোম্বি? ড্রাকুলা? এলিয়েন? বালরগ? জ্যাফড বেবেল্ব্রক্স?