দূর, চাড্ডি বোকাপাঁঠাগুলো সুনার বাংলার কথায় নেচ বেড়ায়। আসলে মনের সুপ্ত ইচ্ছে যে 'নেড়েেদের' টাইট, ফি বছর এক্টা কী দুটো শীতলকুচি। বিজেপির আসল টার্গেট দেখুন গিয়ে হয়ত পবর এগ্রিকালচার সেক্টরকে আদানির হাতে তুলে দেওয়া। প্রভু চেয়েচ্ন তাই অ্যাত মরিয়া।
আরে টইতে যান। মদীয় মতদানপ্রকল্পে একেবারে শেষে তিন বোতাম আছে। ক্লিক করে করে দেখুন অবস্থাটা কী !
এবারের ভোট এরকমভাবেই হচ্ছে কিনা তাই বা কেজানে!
রাহুলের কোনো দরকার তো নেই রাজনীতি করে বেড়ানোর। অসহ্য টাইপের এক জন! জোরজার করে কেনই বা রেখেছে? অধিকারীর কানমলা খেয়ে যাত্রাপার্ট করে যাওয়া বালকের মত! এত বড় কংগ্রেসে ভালো কোনো নির্ভরযোগ্য নেতা নেই?
এদের উনিজি নাকি দারুন নেতা, আর রাহুলের নাকি লীডারশিপ কোয়ালিটি নেই। এদিকে উনিজি একটা প্রেস কনফারেন্স দিয়ে উঠতে পারলোনা গত ৬-৭ বছরে। করণ থাপার একটু চেপে ধরতে দুইমিনিটে পালিয়ে গেছিলো। সবকটা এক্কেবারে ফেকু। অপদার্থ হতে গেলেও এদের থেকে বেশি কোয়ালিটি লাগে।
পিটি
অমর্ত্য সেনের প্রতীচী ট্রাস্টের রিপোর্টটি গল্প? সত্যিটা কী শুনি।
আপনিই বা কোন নতুন কথা বলছেন গত দশবছর ধরে? সেই বুজি ও ছাগল মিলে আমার সাজানো বাগান মুড়িয়ে খেল গো বলে বুক চাপড়ানো!
শুধু স্থান পেয়েছে না, দিব্যি মস্তিতে আছে। এর ওর টাকা মেরে পকেট ভর্তি করে সেজেগুজে নেচেগেয়ে খানাপিনা করে গাড়িবাড়ি হাঁকিয়ে মস্তিতে আছে।
বললাম তো ভক্তদের মধ্যে ১০%ও নেই যারা ৪ লাইন গাইতে পারবে। এদেরকে পাকিস্তান নেবে না। ইন্ডিয়া বলেই স্থান পেয়েছে। আর দেশটাকে নরক বানাচ্ছে। নরক হলে তবেই না এরা হোমলি ফীল করবে।
জগদীশচন্দ্র তখন তরুণ। বাড়িতে মাকে চিঠি লিখতেন, বন্দেমাতরং গানটা পুরোটা লিখতেন, আন্ডারলাইন করতেন "অবলা কেন মা এত বলে" তে। ওঁর মা কিছু একটা সন্দেহ করতেন, কিন্তু ধরতে পারতেন না পুরো জিনিসটা। ওটা একটা হিন্ট ছিল।
---এইরকম একটা গল্প আমায় বলেছিল একজন। ঃ-)
এইখেনেই উনার নাম পড়েছিলাম মম ব্যান। ওমা! সত্যি উনি ব্যান হয়ে গেলেন?! গুরুর ক্কি ক্ষমতা, বাই মেরী!
অভ্যাস করুন। ছাতের উপরে উঠে দুপুরবেলায় দ্রুত বলতে থাকুন, ত্বিষাম্পতি, মার্তন্ড, স্পন্দচ্ছন্দা, মাতরিশ্বা, কৃষ্ণবর্ত্ম ইত্যাদি ইত্যাদি ঃ-)
বঙ্কিমচন্দ্রের বাংলা ফিরে এলে আমার গুরুতে লেখা বন্ধ হয়ে যাবে। এমনিতেই এতো বানান ভুল করি। তারপর ততসম শব্দই জানিনা। কি যে হবে।
এই যে বিজেপি তামিলনাড়ু তে হুল ফোটাতে পারে ন, তা নিয়ে আপানারা তো কিস্যুই বলেন না!
কোনো প্যাটার্ন কি সত্যিই নেই?
হ্যাঁ, বিজেপির এক সাপোর্টার সেদিন লিখেছে দেখলাম - বন্দেমাতরম মন্ত্রের স্রষ্টা সেই বংকিমচন্দ্রের বাংলা ফিরে আসবে।
কিন্তু সেই বাংলা ফিরিয়ে আনতে হলে সেই ব্রিটিশদের ফিরিয়ে আনতে হবে, ওদিকে প্রিন্স ফিলিপ মারা গেলেন, এই নাতিপুতি হ্যারি - উইলিয়াম, এদেরকে গিয়ে প্রস্তাব রাখতে পারে।
আরও ভয়ানক কিছু প্ল্যান শুনলাম, সামনের দু বছরে, ইউ পি-তে, পোস্টার বয় যোগীজি করবেন। তা আর খোলা পাতায় লিখতে চাই না
বঙ্কিম কি চন্দ্র বাবুকে গুরু মানতেন ? এ কোশ্নের উত্তর পেতে বোধায় প্ল্যান চেটে বসতে হবে , বহু আগের কথা
চন্দ্রনাথ বসু।
বংকিমের সমসাময়িক।
হিন্দুত্ব কথাটা ওনার একটা লেখায় ছিল। শশধর তর্কচূড়ামণি দ্বারা প্রভাবিত।
তবে এসব কটিন তর্কের বিষয়। আর এস এস নিজের করে নিয়েছে । তারপর তো হোয়া আছে।
তখনও কি উনিজি ছিলেন নাকি?
হিন্দুত্ব বাদের সূচনাও নাকি বাংলায়। শ্যামা-দা নন, বঙ্কিম চন্দ্রের কোন এক গুরু নাকি হিন্দুত্ববাদের আদি পিতা।
এ ফান্ডাও আমার সেই হিন্দু সংহতি বন্ধুর কাছ থেকে। আদি গুরুর নামটা আর জানা হয় নি
বাঙলা জয় আরেসেস আর হিন্দুত্ববাদীদের কাছে খুবই প্রয়োজনীয়। শুধু মুসলমান নয়। বাঙালীদের মানুষ করতে হবে, পোকিত হিন্দু করা হবে এই আশা হিন্দি বলয়ের একটা বিশাল লোকজনেরও। বাঙালীরা মাছ খায়, মাংস খায়, পুজোর সময়ও ভ্যাজ খায় না, কথায় কথায় বইপত্তরের কথা তোলে, রবীন্দ্রসংগীত গায়, বড্ড বেশি নোবেল অস্কার পায়, উগ্র দেশপ্রেম নেই, অকারণে পাকিস্তানকে গালাগালি দেয়না এগুলো ঠিক করতে হবে।
আর পবে ক্ষমতায় এলে বিজেপি যে ইডিয়টদের পার্টি এই কালিমা থেকেও মুক্ত হয়।
মমতার মুসলমান তোষণ ঢপ তো বটেই, তাই লিখেছিলাম 'সো কলড' মুসলমান তোষণ । কিন্তু এটা লোকে খায় ভাল, আর বিজেপি এটা প্রচারে ব্যবহার করে
মমতার মুসলমান তোষণ ঢপ তো বটেই, তাই লিখেছিলাম 'সো কলড' মুসলমান তোষণ । কিন্তু এটা লোকে খায় ভাল, আর বিজেপি এটা প্রচারে ব্যবহার করে
বঙ্গবিজয় তো ভাজপা- আর এস এস -র বিশেষ অ্যাজেন্ডা। যেহেতু এত মুসলমান থাকে এখানে।
অসম যেমন অ্যাজেন্ডা ছিল।
এখন তো দেখছি the last frontier-ও লেখা হচ্ছে বড় মিডিয়ায়।
ফলে, অনেক কিছুই করতে হবে।
মানুষের একটা ধারণা আছে , রাষ্ট্রকে ভীষণ কড়া হতে হবে। কথায় কথায় এসকালেশন, কথায় কথায় কেন্দ্রীয় বাহিনী ডাকা, কথায় কথায় সি আইডির বদলে সিবিআই, কথায় কথায় স্থানীয় পুলিশের বদলে সি আইডি এসব বন্ধ হওয়া দরকার। সরকার জিনিসটা প্রতিনিধিত্বমূলক , যারা বিরোধী তাদেরো সরকার। এই গুলিচালনার ঘটনা থেকে আমরা যেন এইটুকু শিখি, কথায় কথায় কেন্দ্রীয় বাহিনী কে ডাকা বন্ধ যেন হয়। আর কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক কে দায়িত্ব নিতেই হবে, রসিকতার একটা লিমিট আছে।
তাঁরা ভীষণ গ্রামের খবর রাখে যাঁরা বলেন এই কাজটা একাধারে মাটি কামড়ে পড়ে থাকা আর এসেস আর সিকিউরিটি দিতে ব্যর্থ সিপিএম এর ফল তারাঢপ দেয়।যূক্তিবিসর্জনের খেলা। কারণ বিজেপি যেখানে শক্তি সঞ্চয় করেছে সেখানে অমিত শাহ এসে মারামারি করেননি। মানুষ নিজেরাই জোট বেঁধে ছে ,আসিউমিং রেজিটান্স ওয়াজ নিডেড ইন মেনি প্লেসেস। যারা ধর্মের নামে জোট বাধলে বুকে বল পায় অথচ নিজের রাজনৈতিক দলের নামে পায়না তাদের বুকে সমস্যা, :--))))) সে সমস্যা ২০১৯ এ যত ছিল তত এবার থাকবে না।
মোদী-শাহ- যোগী - ইরাণী যাতে পুরো রাজ্যটা কভার করতে পারে।
এতদিন ধরে প্রচার টানার ক্ষমতা ভাজপারই বেশী।
অজুহাতঃ সন্ত্রাস আর একসাথে অত বন্দুকধারী সৈন্য নেই।
সে তো সকলেই চাইবে বাকি সকলের ভোট ভাগ হোক।প্রতিবার ই ভোট শেয়ারের তারতম্য হয় এবারো হবে ,ভোট কারো বাপের সম্পত্তি না।
আর মুসলমান দের ভোটব্যাঙ্ক আছে, মুসলমান তোষন হচ্ছ তাই হিন্দু ভোটব্যাঙ্ক তৈরি হয়েছে এই প্রতিক্রিয়ার দাবী একেবারেই বোগাস কজালিটি। এটার এক্সটেনশন পোড়া ট্রেনে কামরার বদলা গুজরাটের দাঙ্গা র মত। সরল গোলগাল প্রতিক্রিয়া তাতে পুলিশ ডিশটাপ করে নাই।
মমতা মুসলমান তোষণ করেছেন টাও এক ই রকম ঢপের চপ। উনি পাবলিক ডিসপ্লে কিছু করেছেনযেটার সঙ্গে বাংলার মানুষ পরিচিত ছিলনা, আর একটা ইমাম ভাতা ঘোষণা করে ম্যানেজ দিতে গিয়ে অনেক কিছু করেছেন কিন্তু সাচার কমিটির স্ট্যানডারডের একটা সার্ভে হলেই বেরিয়ে যেত তোষণ টা একটা ম্যানুফ্যাকচার্ড কনসেনশাস। হিন্দু আপারকাস্হেট জেমনিওয়ালাদের ঢপ। মানুশ খ্যাপানো র কাছে ব্যবহার হয়েছে হচ্ছে। যারা বিজেপিকে এই জন্য ২০১৯ এ ্য্য্য্য্য্য্য্য্য্য্য্য্য্য্য্য্য্য্য্য্য্য্য্য্য্য্য্য্য্য্য্যভোট দিয়েছে তারা ভুল করেছে এবং এবার সেই ভুল করবে তবে অনেক কম। ্বি্জে্পি্বি্জে্পি্বি্জে্পি্বি্জে্
মমতা অনেক খারাপ কাজকরেছেন গণতন্ত্রের বারোটা বাজিয়ে ছেন কিন্তু মুসলমান তোষনের হার্ড এভিডেন্স কিসু নাই।
বাজে ঢপ দিয়ে লাড নেই।
হ্যাঁ, জানি না, পশ্চিমবঙ্গে ৮ দফায় কেন ঠিক হল, ৪-৫ টা ফেজেও তো হতে পারত। এ ভোট চলছে তো চলছেই।
কিন্তু এলসিএম, কেরালা, তামিলনাড়ু, অসমের লোকের কথা ভেবে দেখুন। এখানকার অনর্থক আট দফা শেষ না হলে এক্সিট পোলও দেখতে পারছে না।
আজকে হল গিয়ে এপ্রিলের ১২ তারিখ, ভোটের রেজাল্ট বেরোবে ২ মে, মানে আর দিন কুড়ি