7 পার্সেন্ট ফুটকিগণ Aa হাফব্যাটারিকে পাঠিয়েচে!
কিন্তু কবে জানা যাবে শীতলকুচির খুনগুলো আসলে একটা অ্যারেঞ্জমেন্ট ছিল?
নিন্দে সবাই করছে। কিন্তু তার জন্য সেটিং হয়নি সেটা বলতে সবাই রাজী হবে না।
যাঃ, যিনি আর্টিকল দিলেন তিনি তো সিপিএম!!
কতটা bankrupt হলে একটা 7 পার্সেন্ট পার্টি কে সকাল থেকে রাত প্রতিদিন গুরুতে গাল দিয়ে যায় 40 পার্সেন্ট টিনো রা। কিছু লোকজনের ভাষার সাথে বিজেপির আইটি সেলদের ভাষার exact মিল পেলাম। হতাশায় এসব হচ্ছে। একটা আর্টিকেল লিংক কেউ দিলেন বাম থেকে রাম তত্ত্ব প্রতিষ্ঠা করতে, কিন্তু বললেন না যে আর্টিকেল টা বলছে tmc র বিরোধী শুন্য করার চেষ্টা বুমেরাং হয়েছে। টিনো পার্টি বিজেপি তে merge করার পর আবার গুরুতে আসবো, সিপিআইএম কিভাবে merging এর জন্য দায়ী সেটা শুনতে।
ব্যাংকরাপ্ট কেমন হয়েছে সে তো এখানকার ভামখিল্য মিথ্যেবাদী ভাজপা এজেন্টদের কথা পড়লেই বোঝা যায়।
কেরলে 2019 এ সবকটা সীট গেসল কংগ্রেসে
কেসি ধন্যযোগ এই আর্টিকলটা শেয়ার করার জন্য। আমার এই আশংকা বহুদিনের। আগে রাম পরে বাম - আর এর দায়িত্ব সিপিএমের লিডারশিপের। পার্টিটা অ্যাবসলিউটলি ভটকে হুয়ে আত্মায় পরিণত হয়েছে। চিন্তাভাবনা, ভোট, জোট, আদর্শ সমস্ত কিছুতে ব্যাংকরাপ্ট। আপাতত পার্টিটা দেহ রাখলে সমাজের কল্যাণ হয়।
কেসিদা, এই আর্টিকলটা প্রথমবার পাবলিশ হওয়ার সময় লেখা ছিল সুশি নাকি লেফট ফ্রন্টের পার্ট। ঃ))) মনে হয় সম্পাদক ডেকে ধমক দেওয়ার পর এডিট করেচে। এইসব সিরিয়াসলি নিও না। নেহাতই কাঁচা কাজ।
এলেবেলে, আরে কোনও ব্যাপার নয়। কিন্তু দিদি একেবারে বিজেপির ফাঁদে পা দিয়েছেন। বিজেপি আরো গোলমাল বাঁধাবে বলেই মনে হচ্ছে। যত গোলমাল বাড়বে, ততই বিজেপির লাভ।
বড়েস, যদিও সাফাই দেওয়ার কোনও প্রয়োজন দেখছি না তবুও বলি গুরু থেকে আমি সিপিএমকে বিচার করি না। আমার ফেবুর বন্ধুবৃত্তে প্রচুর সিপিএম আছেন, দু-চারজন উগ্র কং সমর্থকও। কাল থেকে তাঁদের একের পর এক হ্যাজ আমার চোখে পড়ছে। একজনের নাম করি - ডাক্তার সমুদ্র সেনগুপ্ত। আমার দীর্ঘদিনের বন্ধু। গুরুতে যাঁরা ফেসবুকে আছেন তাঁদের অনেকেই হয়তো তাঁকে চিনবেন। তিনি ইদানীং মীনাক্ষীর মধ্যে জ্যোতি বোসকে খুঁজে পেয়েছেন এবং শীতলখুচির ঘটনার পরে এক ব্যাপক হ্যাজ নামিয়েছেন। একই লাইন ধরেছেন আমার কং বন্ধুরাও। দেখেশুনে আমি চরম ক্ষিপ্ত।
শেষে বলি, যদি আপনার মনে হয়ে থাকে আমি আপনাকে গাল দিয়েছি তাহলে তার জন্য লিখিতভাবে দুঃখপ্রকাশ করলাম। আশা করি এই পর্বের অবসান এখানেই ঘটবে।
খুব ভালো আর্টিকল। কিন্তু শুধু হেডলাইন না দেখে পুরোটা পড়ে দেখলে আরো ভালো লাগবে।
এবারও গ্রাসরুট বামেরা রামে ভোট দিচ্ছে, কতটা দিল দুই তারিখ বোঝা যাবে।
ভাগ্যিশ জিতিয়েছিল। (অবশ্য এজেন্টদের কথা বিশ্বাস করি না) ।সেই জন্যে কিছু প্রাজ্ঞ বামের ভাজপা এজেন্ট হওয়ার সুবিধে পাওয়া গেল। গটগট করে এজেন্ট না হতে পারলে কিছু তো একটা ঠেকনা লাগে।
দিলুদাকে তিনোরাই জিতিয়ে এনেছে। ইতিহাসের পাতায় তা স্বর্ণাক্ষরে লেখা আছে।
পিটিকে গাল দিয়ে সেই কদর্য ইতিহাস মোছা যাবে না।
ভাজপার নেতারা প্রচার করে তারা জিতে গেছে।
এলিতেলি ভাম এজেন্টরাও তাই প্রচার করছে, ঘুরিয়ে, নাটক করে।
হাম্বাগদের এটাই পরিণতি।
ঐ যে লিখলাম- তিনোরা গেস্টাপো পুষে রেখেছে। সামান্যতম বিরোধী স্বর হলেই দেগে দেওয়ার জন্য!!
কে কার এজেন্ট হয়ে বিজেপিকে রাস্তা দেখিয়ে পব-তে নিয়ে এসেছে সে তো সবাই জানে। চোখের সামনে তো দেখলাম তিনোরা কেমন করে দিলুদাকে জিতিয়ে আনল MLA করে। তখন ফ্রানকেন্স্টাইন দিদিমণি বাম-কংকে নিধন করতে এতই মত্ত ছিলেন হিসেব করেননি যে ঐ দত্যি একদিন তাঁরই গলা টিপে ধরবে।
তাত্ত্বিক হাম্বাগদের এটাই বৈশিষ্ট্য। আগে নিজে ভাজপার এজেন্ট হয়ে বসবে, তারপর তাদের দেওয়া খবর প্রচার করবে, তারপর অন্য লোকেদের দিয়ে নিজের ভণ্ডামোর ঠেকনা দেবে। পরে যা ঘটবে তখন যাতে নিজের সুবিধে হয় তার জন্য ইঁট পেতে রাখা।
তিনোদেরও যে গেস্টাপো পোষা আছে তা বোঝা যাচ্ছে। তবে কিনা গেস্টাপোরা খ্যাল করে দেখবেন যে যাদের ওপরে বিজেপি ঠেকানোর বাজী ধরে বসে আছেন তারা প্রায় সকলেই ইন্দিরা কংগ্রেসের জঞ্জাল। আর নৈবিদ্দির চুড়োয় বসে আছেন সিধুদার উত্তরসুরী।
বালখিল্যরা বোধহয় মারিচ সংবাদ দেখেনি। মারিচ আগেই মরে বসে আছে। শুধু তাকে ঠিক করতে হবে যে সে রামের হাতে মরবে নাকি রাবণের হাতে।
তিনোরা যাদের ২০১১-র পর থেকে ভোট দিতে দেয়নি তারা (বা অন্য কেউ) যদি বিজেপির শাসনে (যদি আদৌ সেই দুর্ঘটনা ঘটে) ভোট দিতে না পারে তাতে তাদের কি-ই বা আসে যায়?
সেজন্যই তো নাম বিজেপিটি। সিপিএমকে ট্রোল করা ছাড়া আর কোন কাজ নেই।
বিজেপি কং-কে এমার্জেন্সি নিয়ে খোঁটা দেয়, আর এখানে বিজেপি এজেন্টরা এমার্জেন্সি দেখেছে বলে ভাজপা ক্ষমতায় এলেও কিছু যায় আসেনা।
রাজনৈতিক প্রজ্ঞা একেবারে বুক ফুলিয়ে বেরোচ্ছে।কখন যে ভাজপা এজেন্ট হয়ে গেছে বুঝতেও পারেনি। হাম্বাগপনার ফলই এই।
এদিকে পিটিদা নোংরামো চালিয়েই যাচ্ছে দেখি! :d
যাগ্গে।
না, ফাইভ সিগমা এখনো পেরয়নি, তার জন্য আরও রিফাইনমেন্ট চাই।
গ্র্যাভিটন বার করার আগে সবচেয়ে বড়ো বাধা হলো, নেচার অফ গ্র্যাভিটি এখনও আমরা ঠিক করে বুঝে উঠতে পারিনি। ফলে গ্র্যাভিটিকে কোয়ানটাইজও করা যায়নি।
বিদ্যাসাগর কলেজের সাথে শীতলকুচির সম্পর্ক বুঝি নি . অন্য কোনো সাইট দেখার সময় হয় নি
একজন ঘোরতর সিপিএম লিখেছেন,
"Oi school er 4 te booth er 90% muslim voter. As per 2017, Bjp sitalkuchi harchilo 1377 vote e. Guli chaliye seat ta ensure korlo. Ei incident e mamatar bhut dekha gadhamo. Mamata uskale oi booth e nijer khoti. Sob or voter okhane."
তখন কোথায় ছিলেন কত্তা, এই প্রশ্নের জন্য এত কিছুর লিস্টি ধরানো সম্ভব যে নিজের অস্তিত্ব নিয়েই সন্দিহান হয়ে পড়বেন। এই আর কি।
ফাইভ সিগমা পেরোয়নি তো। আগের থেকে কনফিডেন্স বেড়েছে। তবে স্ট্যান্ডার্ড মডেল গোলমেলে লাগে। গ্র্যাভিটন কি আদৌ সম্ভব?
একুশে রাম ছাব্বিশে বাম তত্ত্বের প্রবক্তাদের জন্য।
আচ্ছা ভোটের ভটভটি তো চলতেই থাকবে, তবে এর মধ্যে একটা নতুন হদিশ বোধায় পাওয়া গেছে। কদিন আগেই পোস্ট করবো ভেবেছিলাম, কিন্তু কাজের চাপে আসতে পারছিনা। সেটা হলো, ফার্মিল্যাবে মুয়ন জি - ২ নামে একটা এক্সপেরিমেন্ট হয়েছে, যা আবার আগের একটা এক্সপেরিমেন্টের আরও সূক্ষ ভার্শান বলা যায়। এই এক্সপিতে মুয়নের "অ্যানোম্যালাস" ডাইপোল মোমেন্টের যে মান পাওয়া গেছে, তা হলো স্ট্যান্ডার্ড মডেলের প্রেডিকটেড মানের থেকে "সিগনিফিক্যান্টলি ডিফারেন্ট" (ফার্মিল্যাবে চার সিগমা সিগনিফিক্যান্স লেভেল অবধি মাপা হয়েছে)। আরও মজার কথা হলো, ইলেকট্রনের "অ্যানোম্যালাস" ডাইপোল মোমেন্টের ক্ষেত্রে অবসার্ভড আর প্রেডিকটেড মানের এরকম কোন তফাত পাওয়া যায় নি। তাই মনে করা হচ্ছে যে মুয়ন এমন কোন ভারী কণার সাথে ইনটারঅ্যাক্ট করছে যা এখনও আবিষ্কার হয়নি, যা কিনা স্ট্যান্ডার্ড মডেলেও নেই। অর্থাত কিনা নতুন ফিজিক্স এর সন্ধান পাওয়া যেতেও পারে। (সবাই জানেন যে কোয়ান্টাম মেকানিক্স আর রিলেটিভিটিকে মেলাবে এরকম কোন নতুন তত্ত্বের খোঁজে পদার্থবিদরা মাথার চুল ছিঁড়ে মস্ত টাক বানিয়ে ফেলেছেন, তাই যেখানে যা পাওয়া যায় আর কি)।