এইটা পড়ুন বড়েস। খুব ঠিকঠাক লেখা।
https://nagorik.net/politics/state-politics/nandigram-2021-elections-post-poll-analysis/
আরে মমতার জেতার ভালোই চান্স আছে। মীনাক্ষি প্রচার করেছে নন্দীগ্রাম ২ তে। জমি আন্দোলনের সঙ্গে এই ব্লকের সরাসরি যোগাযোগ কম। এখানকার বাম ভোটের একটা সিগনিফিক্যান্ট অংশ এবার বামেই থাগবে, কারণ মীনাক্ষি। মুসলিম ভোট তৃণমূলে কনসলিডেট করেছে। মানে রাণীমা ষাটহাজারে এগিয়ে থেকে শুরু করবেন। বাকি দেড়লাখের মধ্যে মীনাক্ষি পঁচিশ হাজার টেনে দিলে, যা কিনা হাইলি পসিবল, পড়ে থাকে একলাখ পঁচিশ। এর মধ্যে রাণীমা চল্লিশ হাজার টানলেই তো কেল্লা ফতে। লাস্ট লোকসভা ইলেকশনে লেফট ভোট ছিল দশহাজার মতন। এটা বাড়বেই।
হিন্দু ভোট কিছুই পাবেন না বলছেন। মীনাক্ষীও তো বিজেপির কিছু ভোট কাটবে আশা করি। মাইনরিটিরা ব্লকে দিদিকে ভোট দিলে তো হয়ে যাওয়ার কথা।
কেসিসাহেব, আমার ফোরকাস্ট যে মিলবেই এমন নিশ্চয়তা কিছু নেই। কাজেই অত তাড়াতাড়ি ভেঙে পড়বেন না।
বড়েস, নন্দীগ্রামে ভোটার ২ লাখ ১০ হাজার মতো। সংখ্যালঘু ভোটার ৭০ হাজার ধরলাম। ভোট পড়েছে ৮৮%। এবারে ক্যালকুলেশন করুন। দিদি পিকে-কে আনার পরেই ব্যাকফুটে। জিতলে মির্যাকল হবে এবং জাতীয় স্তরে বিজেপিবিরোধী মুখ হিসেবে উঠে আসবেন।
দিদি নন্দীগ্রামে হেরে যেতে পারেন, এইটা বিজেপির পালে খুব হাওয়া তুলছে। দিদি হেরে গেলে, ভোট পরবর্তি পর্বে বিজেপির পক্ষে তিনো এমেলেদের কিনে নিতে তেমন বেগ পেতেও হবেনা। ঐসব অভিনেতা-অভিনেত্রীরা তো বলার আগেই জার্সি বদলাবে।
@এলেবেলে, নন্দীগ্রামে ২০১৬তে দুলক্ষ ভোট পড়েছিল। তার মধ্যে বিজেপির ছিল মাত্র দশ হাজার। এবারে এত মাইনরিটি ভোট নিয়েও দিদি জিতবেন না? অবশ্য শুভেন্দুর হয়তো নিজস্ব কিছু ভোটও আছে।
এলে, এখানেই বলি, আপনার একটা ফোরকাস্ট আমার মন ভেঙে দিয়েছে, আমরা কিছু বন্ধু মিলে গত বছর দুয়েক ধরে একটা প্রত্যন্ত জায়গায় কিছু করার চেষ্টা করছি, এমন একটা জায়গা, যেখানে সরাসরি পার্টির নামে নামলে ক্যাল খাওয়ার অবস্থা ছিল। ওই একটা সিটে ভালো ফল হলেই আমি খুশি হব। কিন্তু আপনার ফোরকাস্ট ......
দারুন লাগলো এই ইন্টার এক্টিভ স্টোরি টেলিং টা। নানান দিক তুলে ধরেছে।
বড়েস, আপনার সম্ভবত কোথাও একটা ভুল হচ্ছে। ২০১১-র সেন্সাস অনুযায়ী নন্দীগ্রাম-১এ হিন্দু ১,৩৬, ৭৮৯ (৬৫.৮২) ও মুসলমান ৭০,৭৫৬ (৩৪.০৪%) এবং নন্দীগ্রাম-২এ হিন্দু ১,০৮,০৭৮ (৮৭.৭১) ও মুসলমান ১২.১৩%। আমার জ্ঞানমতে নন্দীগ্রামে সংখ্যালঘু ভোটারের সংখ্যা ৬৮ হাজারের আশেপাশে।
ভারত ঈশ্বর
MSP is not a farm subsidy. It's a type of food subsidy.
ফর ইয়োর পুওর ইনফ্র্মেশন - MSP is a form of subsidy, the purpose is to provide guaranteed income to farmers so that they can buy seeds for next season even in case of over production. The idea is to buy grains from farmers at guaranteed price and sell to the needy in guaranteed low price. This supports two way subsidies, it helps farmers to continue farming and helps the poor to get food at subsidized price. This is followed in many countries in parallel of Soviet's collective farming.
তিনটে নতুন বিল এনে বিজেপি সরকার ফার্মিং সাবসিডি তুলে দিচ্ছে শুনলাম, সেটা তাহলে ফেক নিউজ
এইযে লোকজন সরকারের সব খরচকেই সাবসিডি (ভর্তুকি) হিসাবে দেখে, এইটা একটা খুব বড় সমস্যা। MSPর কনসেপ্টটাই যে অন্য, সেটাই লোকজন জানে না। MSP রাখা হয়েছে ফুড সিকিউরিটির জন্য। যাতে চাষীরা কোনও বছর যখন মার্কেটে দাম খুব কম, তখনও চাষবাস করবে। এবং ফসল ফলাবে, যাতে সারা দেশের লোকজন খেয়ে দেয়ে থাকতে পারে। সব সরকারি খরচই সাবসিডি নয়। খুব কম দামে বিদ্যুত দেওয়া, বা কীটনাশক দেওয়া, সার দেওয়া, বীজ দেওয়া - এগুলো সাবসিডি। সাবসিডি দেওয়া হয় যাতে এন্ড প্রোডাক্টের দাম কম থাকে। এমেসপির সঙ্গে তার কোনই সম্পর্ক নেই।
গুরুতে এলে এইসব জানতে পারবেন। নইলে সবই হোয়াট্সাপ ফরোয়ার্ড।
পান্জাবের চাষীদের মূল আপত্তি অন্যত্র। ঐ প্রকিউরমেন্ট নিয়ে। আগে লোকাল মান্ডিতে তারা প্রডিউস বিক্রি করতে পারতেন। কেন্দ্র সরকারের বক্তব্য হল এতে মিডলম্যানরা সব পক্ষের ক্ষতি করছে, তাই সেসব তুলে দেওয়া হোক। পান্জাবের চাষীরা নিজেরাই যেখানে বেশি দাম সেখানে বিক্রি করুক। এর মানে হল কর্পোরেটরা (মানে আম্বানী) যাখুশি দাম দিয়ে কিনবে।
MSP মোটেও সাবসিডি নয়। মার্কেট প্রাইস যদি MSPর থেকে বেশি হয়, যেটা এইমুহুর্তে, তাহলে সাবসিডি দেবেটাই বা কে, নেবেই বা কে?
"কুণাল ও শতাব্দীর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি, ভোটের মধ্যেই সারদায় বড় পদক্ষেপ "
এরা কত সাবসিডি পেয়েছিল?
আরে ভাই MSP ই তো সাবসিডি, এ পাবলিক তো সাবসিডি কাকে বলে তাই জানে না
আমি দুদির ২১ঃঃঃ ৫৪ র সংগে অনেকটা একমত।
ফার্মিং সাবসিডির জন্য তো লড়ছেই না। লড়ছে এমেসপির জন্য। লড়ছে বর্তমান প্রকিউরমেন্ট পদ্ধতি রেখে দেওয়ার জন্য। এইযে এখানে দাবীগুলো রয়েছে। একটু দেখে নিন। এসব তিনোদের হোয়াট্সাপ ফরোয়ার্ডে থাকেনা। বা দ্য ওয়ে ভারত সরকার এখন আর তেমন ফার্ম সাবসিডি দেয়না।
ফার্মিং সাবসিডির জন্য তো লড়ছেই না। লড়ছে এমেসপির জন্য। লড়ছে বর্তমান প্রকিউরমেন্ট পদ্ধতি রেখে দেওয়ার জন্য। এইযে এখানে দাবীগুলো রয়েছে। একটু দেখে নিন। এসব তিনোদের হোয়াট্সাপ ফরোয়ার্ডে থাকেনা। বা দ্য ওয়ে ভারত সরকার এখন আর তেমন ফার্ম সাবসিডি দেয়না।
ফার্মিং সাবসিডির জন্য তো লড়ছেই না। লড়ছে এমেসপির জন্য। লড়ছে বর্তমান প্রকিউরমেন্ট পদ্ধতি রেখে দেওয়ার জন্য। এইযে এখানে দাবীগুলো রয়েছে। একটু দেখে নিন। এসব তিনোদের হোয়াট্সাপ ফরোয়ার্ডে থাকেনা। বা দ্য ওয়ে ভারত সরকার এখন আর তেমন ফার্ম সাবসিডি দেয়না।
ক্লাবকে টাকা দেওয়া, মেলা খেলা করে বেড়ানো, যাকে তাকে যখন তখন সুবিধামতন অর্থনৈতীক প্রতিশ্রুতি দেওয়া - এগুলো কোনও অবস্থানই নয়। কোনও নির্দিষ্ট পলিসিই নেই। কালকে দেখলাম রায়দিঘিতে(?) দিদি ঘোষণা করে দিলেন যে মহিলাদের মাসে ১০০০ থেকে ৫০০ টাকা (হ্যাঁ এইভাবেই বললেন) হাতখরচ দেওয়া হবে। কে দেবে? কে কে পাবে? শুধুমাত্র ঐ কেন্দ্রের লোকেরাই পাবেন, নাকি রাজ্য জুড়ে লোকজন পাবেন? সেসব কেউ জানে না। তারপর বললেন যে আপনাদের সবার ছেলে মেয়েরা পড়াশুনায় খুব ভালো, তিনি চান যে তারা সবাই ডাক্তার, ইন্জিনিয়ার, প্রফেসার হোক। (সেতো বুঝলাম, কিন্তু চাকরী কই?) তারপরে বললেন যে এর জন্য কাউকে কাউকে হয়তো প্রাইভেট কলেজে পড়তে হবে, তার জন্য অ্যাকাউন্টে ১০ লাখ টাকা দিয়ে দেবেন। এটাই বা কি করে হবে, কিছুই বোঝা গেলোনা। অন দ্য ফ্লাই স্কিম আবিষ্কার করে চলেছেন। এসব করে বৈতরণী পার করতে চাইছেন। শেষে অবশ্য বললেন যে কথা দিচ্ছি পাণীয় জল, রাস্তা, স্কুল তৈরী করে দেবো। এগুলো ভালো প্রস্তাব। কিন্তু আশা করি খুব দেরী হয়ে যায়নি।
আরে ভাই ফার্মিং সাবসিডি কথাটার মধ্যে সাবসিডি শব্দটা আছে। এর জন্য ইকনমিক্স জানার দরকার নেই, ইংরেজি বুঝলেই হবে। এ মালগুলো কোথা থেকে আসে, এই জন্য লোকে বলে গুরুতে তক্ক এত বাজে কোয়ালিটির যে পেরে উঠবি না।
নো, ইউ আর ভেরি রং। আর পান্জাবের চাষীরা মোটেও সেটা নিয়ে লড়ছেনা।
বিজেপিকে নো ভোট এর মধ্যে পব র পরিপ্রেক্ষিতে বিজেপির বাস্তবে বিজ্ঞাপন ই হচ্ছে। তাদের কৌশল ই হল ভোট দাও কারণ আমরা জিতছি। ,2019 শের ভোট থেকে ভিজিবিলিটি প্রোজেক্ট করাই তাদের অস্ত্র। অন্তত সেটা আরো জোরদার ই হচ্ছে । ভোটের প্রসঙ্গ না তুলে শুধু ইস্যুগুলো তুললে বেটার হত হয়তো।
ভর্তুকি দেওয়া অবশ্যই একটি অর্থনৈতিক তাত্ত্বিক অবস্থান - এই অবস্থান থেকে সরে আসা নিয়েই বিজেপির বিরুদ্ধে পাঞ্জাবের চাষিরা লড়ছে
T,
আব্বাস তিনোর সাথে গেলে এই বুদ্ধিজীবীরা অন্য কোনো যুক্তি দিয়ে তিনো কেই সাপোর্ট করতে বলতেন।
বামফ্রন্ট এবারে ১৭৭ টা আসনে প্রার্থী দিয়েছে। ১৪৯ টা সিটে জিতলে কারও সাহায্য ছাড়াই সরকার গড়তেই পারে। তেমন হলে কৌশিক সেন, সুমন মুখার্জিদের অসুবিধে নেই তো?
ভর্তুকি দেওয়াটা কোনও তাত্ত্বিক অবস্থান নয়।
@এলেবেলে, আপনার প্রেডিকশান অনুযায়ী নন্দীগ্রামে দিদি হারছেন। সেখানে এত মাইনরিটি থাকা সত্ত্বেও। এটা কিন্তু খুব খারাপ ব্যাপার।