সিপিএম এর হার্মাদের সঙ্গে অধিকারীদের সেটিং এর কথা ভোটের আগে সিপিএম এর জন্য লোপ্পা ক্যাচই বটে!
একসাথে অধিকারী বিজেপি সিপিএম কে গেঁথে দিলেন, আপনারা অবোধের গোবধ আনন্দ নিয়েই থাকুন ! লোকজন আবারো তেড়ে সিপিএম এর সেই দিনগুলির অত্যাচারের কাহিনি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়ছে। সেই জমি অধিগ্রহণ নিয়ে জোরাজুরি, ৭ তারিখের খুন সবই আসছে সামনে আবার। এসব স্মৃতি ফিকে হলেই বরং ভোটে সিপিএম এর সুবিধা হত। এসব নিয়ে লাফালাফি করে, সিঙুর নন্দীগ্রামে আপনাদের জমি নীতি কত ঠিক ছিল এই নিয়ে উল্লম্ফন করে, ফিরে এলে লোকজনকে দেখে নেবেন, একের পর এক এই থ্রেট দিয়ে ঐতিহাসিক ভুলই করে চলেছেন।
শঙখ ঘোষ মহাশ্বেতা দেবী নবারুণ কৌশিক সেনদের নিয়ে আপনাদের বমি পায়, এসব কথা বলে, ভাইরাল করে নিজেদের পায়েই আবার কুড়ুল মারছেন। কয়দিন আগে এই কৌশিক সেনের ভিডিওই ভাইরাল করতে হয়েছিল না?
'আমাদের নন্দীগ্রাম আন্দোলন ব্যর্থ হয়নি', প্রতিক্রিয়া কৌশিক সেনের
***
কৌশিক সেন, নাট্যকার
***
এখন তৃণমূলের যে অভ্যন্তরীণ গোলমাল চলছে বা নন্দীগ্রাম নিয়ে তৃণমূল বনাম বিজেপি যা চলছে, তাতে একটা কথা বলতে পারি, এ সবের ফলে নন্দীগ্রাম আন্দোলনের শহিদত্বের মর্যাদা কোনও ভাবে লঘু হয়ে যায় না।
সোমবার সকাল থেকেই (এ সংক্রান্ত) কিছু হোয়াটসঅ্যাপ পাচ্ছিলাম। এসব ক্ষেত্রে ঠিক যেরকম হয়। সিপিএম সমর্থকেরা হোয়াটসঅ্যাপে বলতে শুরু করে দিয়েছেন, তা হলে কি নন্দীগ্রামের এনকাউন্টার ভুয়ো ছিল? তার মানে, গোটাটাই বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে একটা চক্রান্ত ছিল?
এর কোনওটিতেই কোনও সারবত্তা নেই বলে আমার মনে হয়েছে। আজকে তৃণমূল তার ভোট বাঁচাবার জন্য বা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর সিট বাঁচানোর জন্য শুভেন্দু অধিকারীকে কী বলছেন অথবা শুভেন্দু অধিকারী বিজেপিতে নতুন যোগ দেওয়ার পরে তৃণমূল নিয়ে কী বলছেন, তার চেয়েও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেদিনের ওই ১৪টি মৃত্যু।
ফলে, আমি মনে করি না, আমরা যারা ওই সময়ে নন্দীগ্রামের ভয়াবহ পরিণতিতে সামিল হয়েছিলাম, তারা সেসময়ে কোনও ভুল করেছিলাম। এ একেবারেই আমার ব্যক্তিগত মত।
এখন ভোটে জেতার জন্য রাজনৈতিক নেতানেত্রীরা পরস্পরের বিরুদ্ধে কী বলছেন, তার সঙ্গে সেদিন ওই মানুষগুলির মৃত্যুর কোনও সংযোগ নেই। আমরা সামিল হয়েছিলাম সেই ম্যাসাকারের বিরুদ্ধে।
তার ফায়দাটা হয়তো কোনও দল নিয়েছিল, অর্থাৎ তৃণমূল কংগ্রেস নিয়েছিল। সেটা তো সমাজে সব সময় ঘটে। যে কোনও আন্দোলনের কোনও একটা ফল কোনও না কোনও পার্টি ভোগ করে।
আমরা ছোটবেলা থেকে বরানগর-কাশীপুরের ম্যাসাকারের কথা শুনে এসেছি। তা, সেই বরানগর-কাশীপুরের ম্যাসাকারের ফায়দাটা তো বছরের পর বছর ধরে সিপিএম নিয়েছে। সিপিএমের অভিযোগের তির ছিল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। তাদের অভিযোগ, কংগ্রেসের গুন্ডারা এই ম্যাসাকারের সঙ্গে যুক্ত ছিল। পরবর্তী কালে জানা গিয়েছিল, ওই ম্যাসাকারে সিপিএমের লোকজনও যুক্ত ছিল। এবং এটার জানার পরেও এখন আবার সিপিএমের সঙ্গে কংগ্রেসের Tie-up।
সুতরাং, এই ধরনের ফায়দা তোলাটা রাজনৈতিক দলের চরিত্রের মধ্যে পড়ে। তবে, এর ফলে আমাদের নাগরিক আন্দোলন কোনও ভাবে ব্যর্থ হয়ে যায় না।
চটির কি অপার মহিমা! ছোটবেলায় ইস্কুল আর কলেজে চটিবই পড়তাম, যৌবনে সেই চটি পরেই হলদি নদীতে কুমির মিছিল হলো, আর এখন বার্ধক্যে সেই চটির দৌলতে ভোটের বাজার গরম হচ্ছে।
অধিকারী ব্রাদার্সের হেড আবার নেতাইয়ে শহীদ বেদিতে মাল্যদান কত্তে গিয়ে বলে ফেলেছেন, শুধু সিপিয়েমকে দোষ দিলে হবে না, জনসাধারণের কমিটিও দায়ী। সে কমিটি কাদের ছিল তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। সে ভিডিওও দেবো নাকি !
খালি একটাই প্রার্থনা, ছাব্বিশ দিন অনশনের ব্যাপারটা সোনালী গুহ য্যানো ফাঁস করে দ্যায়। হ্যা হ্যা হ্যা...
ওটা নেক্সট ডে মিতিং এর ভেদিও। ড্যামেজ কন্ট্রোল করতে গিশলেন না পিকের হুড়কো খেয়ে বলেচেন বলা মুশকিল। :))
শিপিয়েম নাচছে তার কারণ এটা ইলেকশনের লড়াই চলছে। পবর সবচেয়ে কঠিন নির্বাচন। ফুল ছোঁড়াছুঁড়ি চলচে না। অপোনেন্ট এরম লোপ্পা দিলে যে কেউ ছয় মারতে চেষ্টা করবে। অ্যাদ্দিন ধরে সযত্নে পালিত ধৌত তুলসী পত্রগুচ্ছ ইমেজ ভাঙার অ্যামন সুযোগ কেউ ছাড়ে নাকি!
শিশিরবাবু কিন্তু বলেছেন, রাণীমা ফের এই নিয়ে মুখ খুললে উনিও মুখ খুলবেন। খিকজ।
এই ভিডিও টা তাহলে কী? সিপিএম এর হার্মাদরা পুলিশ সেজে অধিকারীদের সাগায্যে ঢুকে গুলি চালিয়েছিল। এই স্টেটমেন্ট নিয়ে কিছু বলুন! মমতার এই সংক্রান্ত স্টেটমেন্ট সত্যি বললে এটা সত্যি বলে তার দায় নিন। এটা সত্যি হলে তাই নিয়ে সিপিএম নাচছে কেন? শুভেন্দুর সঙ্গে চক্রান্ত করে হাত মিলিয়েছিল এটা বুঝি নাচার মত ব্যাপার?
https://www.facebook.com/watch/?v=558809755038084
কাল শিশির অধিকারী মুখ খুলেছেন। বললেন মন্ত্রীসভা গঠনের পর লক্ষণ শেঠ (ইয়েস, লক্ষণ শেঠ) তৃণমূলে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করেছিলেন। শিউলি সাহার হাত ধরে। মমতা রাজীও হয়ে গিয়েছিলেন। অধিকারীরা চেঁচামেচি করে আটকান।
তারপর বললেন বুদ্ধবাবুর প্রশাসনকে ওঁরা বাপ-ব্যাটায় মিলে ঘোল খাইয়েছিলেন। ওঁদের সংগ্রামী অতীত আছে কিনা। তা, সে কিছু না, প্রশাসনকে ঘোল খাওয়ানো খুবই ভালো ব্যাপার। কিন্তু তারপরেই বললেন, ওঁরা নন্দীগ্রামে বন্দুক যুদ্দ কত্তে চেয়েছিলেন। মমতাকে রিকোয়েস্ট করেন অনুমতি দেওয়ার জন্য। পাঁচবারের বার মমতা রাজী হয়ে যান। দার্জ্জিলিং বা নর্থ বেঙ্গলের কোনো জায়গা থেকে 'কালো বড়ো' চেহারার লোকজন আনা হয় লড়ার জন্য। বাঁকুড়া পুরুলিয়া থেকেও।যুদ্ধে বেয়াল্লিশ জন যারা মারা গেশল মধ্যে অনেকেই এইসব এরিয়া থেকে।
এই হচ্ছে ব্যাপার।
ফের মিছে কথা ! কাল থেকে বলে যাচ্ছে এডিটেড ভেদিও। কোথায় কী এডিটেড। এই তো পুরো ভেদিওর লিঙ্ক। আগের দিনের মিটিং এর।
Lcm, এই বাইরের লোক, মানে সিপিএম 'হার্মাদ'দের পুলিশ সেজে ঢোকা নিয়ে মমতার অভিযোগ আজকের নয়, অনেকদিনের। আগে বহু বহুবার বলেছেন। এবারে জুড়েছেন সিপিএম এর লোক পুলিশ সেজে শুভেন্দুদের সাহায্যে গ্রামে ঢুকেছিল। এখানে শুনে নিন, পুরো বক্তব্যটা আছে। সিপিএম এর লোকজন এখান থেকে কাট করা একটা ভারশন অর্ধেক কথা কাটা, দুটো মাত্র বাক্য তোলা একড়া ভিডিও চালিয়ে যাচ্ছে।
যাঁরা অন্য ভার্শনটা শুনে বলছেন, তাঁরা নাহয় একরকম না জেনে বা ভুল জেনে বলছেন কিন্তু যাঁরা পুরোটা দেখে করছেন, তাঁরা জেনেশুনে ফেক নিউজ ছড়াচ্ছেন, রামের আইটি সেলের বাপ এই রামবামরা!
শুভেন্দুটা হারুক আব্বাসের যে বিশ্বাস হিন্দু ভায়েরা আমাদের এত অপছন্দ করেন না যেন সত্যি হয়।
LCM যেটা বললে সেটাই স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া।
প্রথম দিনের বক্তব্য আমি টিভিতে দেখি যেদিন অধিকিরীদের পুলিশের ড্রেস কেনার কথা ছিল, জানতাম ছিল, সিপিএম ছিল না।
আরো দেখলাম জি24ঘন্টায় শিশির অধিকারীর বক্তব্য। ইউটুবে যা পেলাম।
গুরুর পুরোনো লোকেরা এরকম নিঘিন্নে টাইপের কেন? ফেবুতে গুজগুজ করে বেড়ায়, লেখার নীচে এসে বক্তব্য জানাবার মুরোদ নেই?
লসাগুদা আপনি তো আসল বক্তব্যই ভুলে গেলেন। সাজানো পুলিশ "চটি" পড়ে ঢুকেছিল।
এই ক্লিপটা মমতার আগের দিনের ক্লিপ।
পরের দিন মনে হয় পিকে একটু এডিট করে দিয়েছিল বক্তব্য, যেটা এইসময় লিখেছে।
এই ভিডিওতে 2:22 থেকে মমতার মন্তব্যটি আছে।
আইনের চোখে নির্বাচনী সভায় বক্তব্য এভিডেন্সিয়াল স্টেটমেন্ট হিসেবে ধরা যাবেনা।
চিন্তা করুন এলসিএম, এইরকম সাংঘাতিক স্বীকারোক্তির পরেও আইনী কোনো ব্যবস্থার কথা প্রায় কেউই বলছে না, বেশিরভাগই রাজনৈতিক তর্জায় ব্যস্ত।
এটা নিয়ে মিডিয়া কভারেজ ফ্রন্টফুটে নেই কেন বুঝলাম না। গণশক্তি কভার করেছে। আনন্দবাজার সাইটে তো প্রথম পাতায় দেখছিলাম একগাদা দোলের ভিডিও দিয়ে বোঝাই, আজ দেখলাম সেগুলো সরিয়েছে।
বুদ্ধদেববাবু অনেকদিন পরে বক্তব্য রেখেছেন সেটার ছোট কভারেজ দেখলাম এসেছে ফ্রন্টে।
একটু পিছিয়ে পড়েছিলাম, এগজ্যাক্টলি কি বলেছেন মমতা খুঁজছিলাম -
-----
এই সময় - কাগজে দেখলাম বলছে
...
নন্দীগ্রামের ভূমি আন্দোলন নিয়ে মমতা এদিন বলেন, 'নন্দীগ্রামে CPIM-কে ডেনে এনেছিলেন এই বাপ-ব্যাটা। তাঁদের পুলিশের ড্রেস পরিয়ে ঢোকানো হয়েছিল।'
...
তিনি বলেন, 'সেদিন ওরা CPIM-কে ডেকে এনেছিল। CPIM-এর ক্যাডাররা পুলিশের ড্রেস পরে গুলি চালিয়েছিল।'
...
তাঁর কথায়, 'নন্দীগ্রাম নিয়ে মামলা হয়েছিল। সেই মামলা এখন সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। কেবল অধিকারী পরিবারের বিরুদ্ধে কোনও মামলা হয়নি।'
https://eisamay.indiatimes.com/west-bengal-news/haldia-news/west-bengal-assembly-election-2021-mamata-banerjee-attacks-sisr-and-suvendu-adhikari-on-nandigram-movement-during-left-front-regime/articleshow/81744633.cms
--------
আনন্দবাজারে দেখলাম লিখেছে -
...
রবিবার নন্দীগ্রামে শেষদফার প্রচার শুরু করেন মমতা। সেই সময়েই রেয়াপাড়ার একটি মঞ্চ থেকে বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘যারা গুলি চালিয়েছিল আপনাদের মনে আছে, পুলিশের ড্রেস পরে এসেছিল অনেকে। মনে আছে? মনে পড়ছে? অনেকে পুলিশের ড্রেস পরে এসেছিল। নিশ্চয়ই ভুলে যাননি!... ...
----
এসব তো সাংঘাতিক স্বীকারোক্তি।
গ্রামবাসীরা গ্রামে কাউকে ঢুকতে দিচ্ছিল না, এখন সেটা কি গ্রামবাসীরা না তৃণমূলের লোকজন সেটা একটা প্রশ্ন। আর, দ্বিতীয়টা তো ভয়াবহ - অন্য লোকজন পুলিশ সেজে এসে গুলি চালায় এবং তাতে গ্রামবাসী মারা যায়।
এই কেস যদি এখনও বিচারাধীন হয় তাহলে এই মন্তব্য তো এভিডেন্সিয়াল। যদি কেস বন্ধও হয়ে গিয়ে থাকে, তাহলেও অবিলম্বে খুলে পুনর্বিচার শুরু করা উচিত।
যারা পোকিত বাম
তারাই আসল রাম
কুমিররা করলো নদী জাম
বুদ্ধিজীবিরা ঝরালো অনেক ঘাম
দিদি করলেন অধিকারিদের নাম
ভাইপোরা এবারে থাম
জীবনের নেই দাম
নন্দীগ্রাম।
অভ্যু, গথিক গালাগালিতে একটা স্বস্তিক চিহ্নের মতন কী যেন আছে, গল অনুবাদে ওটা একটা ওয়েভের মতন। পরেরটা খুলি আর জোড়া হাড়, সে প্রায় একইরকম দুই ভাষায়, তবে গথিক গালাগালের খুলিটায় শিংমতন আছে।
অ্যাসটেরিক্সে ভুল নেই গালিটার ব্যাখায় ভুল। গালিটি স্ত্রীলিঙ্গ। মহিলাদের দেওয়া হয়।
আজ নেটজগতে আপনারা দেখলেন সিপিয়েমের হার্মাদ বাহিনীর তান্ডব। বিগত দশবছর ধরে এরা বলে এসেছে সিঙ্গুর-নন্দীগ্রামের ভুল থেকে শিক্ষা নিতে হবে। সেটা যে ফাঁকা বুলি ছিল বাংলার মানুষকে আজ বুঝিয়ে দিতে বাকি রাখেনি। বন্ধুগন, তাই বলছি রাম ও বামের এই চক্রান্ত ভেঙে দিন।
যিনিই রাম
তিনিই বাম
তোমার নাম
আমার নাম
নন্দীগ্রাম!
সন্তোষ রেখেই থাকেন। ওনার পোস্টগুলোয় অসম্পূর্ণ বাক্য, ডট এবং বিস্ময়কর চিহ্নের ছড়াছড়িঌ
অভ্যুও হালকা করে ভুল করল। ভাল ছেলেদের কাজ নয় এটা।
খেয়েছে! এই সন্তোষ তো খুব রেগে গেছেন। গালাগালি দেবেই বলছেন, আবার অসুবিধে হলে না ছাপতে বলেছেন। রেজিস্টার্ড লগড ইন ইউজার এরকম লিখলে মুশকিল। এই পোস্টটা এখন দেখতে পেলাম না, বোধহ্য় সরিয়ে নিয়েছে।
তার ওপরে অনেক পোস্ট দেখছি নামের জায়গায় বেসিক্যালি র্যান্ডম টেক্সট, বা পোস্ট থেকেই নেওয়া শব্দ বা শব্দবন্ধ। আইপি অ্যাড্রেস ipv6 ফরম্যাটে, লম্বা আলফাবেটিক ক্যারাকটারের কাম্বিনেশন।
ইলেকশন সিজনে এরকম পোস্টের সংখ্যা একটু বাড়ে অবশ্য।
তবে মানতেই হবে দ-দির গাটস আছে। আমার ধারণা উনি খুবই টেক স্যাভি মানুষ। এবং প্রতিবাদের জায়গায় আপস করেন না। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।