অংক ছাড়া কোনকিছুকেই পুরো ঠিক বা পুরো ভুল বলা যায়না। সবই পঞ্চাশ শতাংশ ঠিক।
এদিকে তিনোরা শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের দাবিতে অশান্তি আর ভাঙচুর করছে ওদিকে অতিবামরা সিপিএম যথেষ্ঠ বামপন্থী নয় বলে বিজেপিকে নিয়ে আসছে --..খুবই চাপ জীবনে
যাই হোক সিঙ্গুর কালে রঞ্জনদা একটা চমৎকার থিসিস নামিয়েছিলেন যে টাটারাই দুনিয়ার সবচেয়ে নোংরা শিল্পপতি .. ঐটা গুরু থেকে চটি হিসেবে বার করার অনুরোধ জানিয়ে গেলাম.
শাঁওলি মিত্র ও গাড়ি কারখানা এপিসোড মনে পড়ে গ্যালো। :)
পবর ভবিষ্যৎ, উন্নতির মডেল এগুলো এত পার্সোনাল নয় যে লোক এত ঝগড়া করবে। পুজো কমিটি তো নয়। পার্সোনাল হল মেনে নেয়া যে ভুল হয়েছিল। যত বেশি জ্ঞান তত কঠিন স্বীকার করা।
রাশিয়াতেও কিন্তু ভারীশিল্প ছিল। মালিকানা হয়ত সরকারের হাতে ছিল। তা সেসব তো ভারতে আর হয়টয় না। এখন তাই বড়্পুঁজিরাই ভরসা। হ্যাঁ অবশ্যই মুক্তকচ্ছ নয়। সেইকারণেই আমি শুধু সিঙ্গুরের কথা বলে যাই, নন্দীগ্রামের কেমিকাল হাবের সমর্থনে এখনও এই দশ এগারো বছরেও কোনও পোস্ট করিনি।
উচ্ছেদের বিপরীত অবস্থান! সঞ্জয়ের তুর্কমান গেট আর সুভাষের অপারেশন সানশাইন! আ পার্টি অ্যাপার্ট ফ্রম আদার্স!
হ্যাঁ, কিন্তু সেসবের মধ্যেও, বামপন্থী সরকার বা সমর্থকদের কাছে তো অন্তত উচ্ছেদের বিপরীত অবস্থান আশা করাই যায়।
কিছু বিকল্প, যেটা সামগ্রিক না হলেও, দিশা অন্তত দেখাতে পারে, একটা পাইলট প্রজেক্ট। বড় পুঁজি নেসেসারি ইভিল, কিন্তু তার জন্য মুক্তকচ্ছ না হওয়া।
তবে ঐ আরকি, এ অন্তহীন।
সামনাসামনি কখনো দেখা হলে কথা হবেঃ)
সরি, আজ হোলি নয় দোল। কীসের ব্র্যান্ড বলবেন দয়া করে?
@হুতো, খুব ভালো প্রশ্ন। একদিন সামনা সামনি বসলে এগুলো ভালো করে বোঝানো যাবে। ছোট্ট করে বলে দিই যেকোনও অর্থনীতির উন্নয়ন হয় কৃষি থেকে শিল্প হয়ে পরিষেবাতে পৌঁছিয়ে। শিল্পবিপ্লব পরবর্তি ইতিহাসে তাই দেখা গেছে। কাজের সংস্থান, গড় আয় এইসব বাড়ে ইত্যাদি। তাছাড়া দেশ পুরোপুরিভাবে ক্যাপিটালিজমে ডুবে আছে, সেখানে একটা অঙ্গরাজ্য খুব বেশি আলাদা কিছু করতে পারবেনা। তাই কোনও শিল্পপতি যখন কয়েকহাজার কোটি টাকা খরচ করতে চাইছে, তখন চাইবো সেটা আমার রাজ্যেই খরচ করুক। পরিবেশ রক্ষার জন্য আইন প্রয়োজন।
@শিল্প ভোগে পাঠিয়েছে | 2a0b:f4c0:16c:13::1 | ২৮ মার্চ ২০২১ ২২:২৭
@ন্যাকাকান্না | 179.43.167.226 | ২৮ মার্চ ২০২১ ২২:৫৩
আপনাদের পায়ে ধরচি; এই লেখাটা একবার ক্ষমাঘেন্না কর পড়ে নিন।
Why the lack of industry in West Bengal?
"The Left is often blamed for ruining the economic prospects of the state, but the truth is it inherited a weakening industrialisation scenario that it couldn’t reverse"
https://www.downtoearth.org.in/blog/economy/why-the-lack-of-industry-in-west-bengal--64679
@গুরু কর্তৃপক্ষ, পোস্টটি থাকুক। কে এইধরনের পোস্ট করে আমি ভালোমতনই জানি। ইট শৌজ হিজ ট্রু ক্যারেক্টার। ঘেউ ঘেউতে কিসু যায় আসেনা।
সবই তো বুঝলাম, কিন্তু নগরায়ন, ভারি শিল্প, বড় পুঁজি, রাষ্ট্রের অধিগ্রহণ - তাহলে অতিডান আর বামের অর্থনৈতিক মডেলে বা উন্নয়নের ধারনা নিয়ে কোন তফাত নেই?
পরিবেশবাদীদের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গীতে নেই সে তো আছেই।
এলেবেলে হোলির দিন কি ব্র্যান্ড নিয়েছেন :জানলে আম্মো একটু ট্রাই কত্তুম
@RR
রঞ্জন | ২৮ মার্চ ২০২১ ১৯:১২
..........
"বড় এস এবং সিটি মা বলছেন তার সঙ্গে নিও লিবেরাল ইকনমিক মডেলের কোন বেসিক তফাৎ দেখছি না।"
সিটি মা = পিটি যা?
হুঁ, চেরি পিকিং-এ বিস্তর সুবিধে। তাই সমস্ত নজর এসে ঠেকেছে আবিরে!
https://www.facebook.com/watch/?v=878675359344509
নন্দীগ্রাম নিয়ে দিদির নতুন বক্তব্যের পরে গুরুর sei নন্দীগ্রাম ব্যানারের কথা মনে পরে গেল আবার
যাক অন্তত কেউ এইসব প্ল্যানের আসল সমস্যাটি বুঝেছেন।
লে হালুয়া! টাটার গাড়ি কারখানার বদলা হিসেবে ফুলের পাপড়ি থেকে আবির তৈরির কারখানা - জিও গুরু! কি আইডিয়া! আবির এর ডিমান্ড-সাপ্লাই গ্যাপ থেকে হাজার হাজার লোকের চাকরি - পারি না মামা!
এলেবেলের প্ল্যানটি এককবাবুর কোরাপশন টেস্ট পাশ করতে পারবে বলে মনে হয়না। মার্কেট ফোর্সের বিপরীতে না গিয়ে প্ল্যান ভাবুন।
হুঁ, অশোক মিত্র এবং পরে অসীম দাশগুপ্তেরও এই একই আঁশফাট ছিল। দুজনেরই অর্থনীতিতে ইয়াব্বড় ডিগ্রিও ছিল। তারপর কী হইল জানে শ্যামলাল।
*কলাপাতার কলা গাছের আঁশ
এইসব প্ল্যান দেখে বোঝাই যায় যে লোকজন অর্থনীতি বা সেই সংক্রান্ত কোনও কিছুরই সম্বন্ধে কোনও ধারণা নেই। সস্তা এমবিএ স্কুলের ফার্স্ট ইয়ারের ছাত্ররাও গুগল সার্চ করে এর থেকে বেটার পয়েন্ট দেয়।
আমি আমার বক্তব্য এখানে অনেকবার রেখে দিয়েছি। কেউ না বুঝলে আয়াম সরি। আমি নিজে পুঁজিবাদের ছায়ায় থাকবো এমন একটা জায়্গায় যেখানে নগরায়ন, শিল্পায়ন ঘটে গেছে বা ঘটছে, অথচ রাজ্যে ঠিক সেটি নিয়ে কথা হলেই আপত্তি করবো কারণ ছায়া সুনিবিড় গ্রামের সস্তা পিকনিক স্পট নষ্ট হবে বা শহরে সস্তায় কাজের লোক পাবোনা, এই হিপোক্রিসি করতে পারছি না। এনিওয়ে দিস কনভার্সেশান ইজ নট প্রোডাক্টিভ এনিমোর।
আপনারা চেয়েছিলেন যে কারখানা হবেনা এবং দিদি ক্ষমতায় এসে পোকিত বামপন্থা নিয়ে আসবে। তা সেসব তো সফল হয়েছে। দিদি সেই বামপন্থার দায়িত্ব বিজেপির হাতে দিয়েছেন। তাই রাজ্যে বিজেপি আনার দায়িত্বও পরিবর্তনকামীদেরই।
আজ্ঞে আমার প্ল্যানটি গোটা পব-র জন্যই। কিন্তু তাকে কার্যকরী করার জন্য যে সরকারি ক্ষমতার দরকার তা আমার নেই। আমার কর্মক্ষেত্রটিও নতুন কিছু নয় এবং সেখানকার অনেকেই চাগরি করে। বেশিটাই সেনাবাহিনীতে, কিছুটা পুলিশে, অল্প কিছু শিক্ষকতায়।
প্ল্যানটি ফের ছকে দিলাম ---
১. গোটা রাজ্যে প্লাস্টিক ক্যারিব্যাগ ও থার্মোকলের থালা-বাটির ওপর নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা। শালপাতা-কলাপাতা-পদ্মপাতা-কাগজের ঠোঙা এবং কলাপাতার আঁশ থেকে তৈরি ব্যাগ ছাড়া বাকি বস্তুর ব্যবহার নিষিদ্ধ।
২. রাজ্যে অন্তত দুটি ফুলের, দুটি ফলের ও দুটি পেঁয়াজের হিমঘর। শুকনো ফুল থেকে আবির তৈরি।
৩. কৃষিজীবী পরিবারের রমণীদের হাঁস-মুরগি-ছাগল পালনে উৎসাহদান।
৪. জঞ্জাল থেকে সার ও বিদ্যুৎ উৎপাদন। জৈব সার ব্যবহারে উৎসাহদান।
৫. নাড়া না পুড়িয়ে পঞ্চায়েতের উদ্যোগে তা একত্রিত করা এবং কাগজ কলে চালান করা। দরকারে নতুন কাগজ কল তৈরি করা।
৬. মজে যাওয়া খাল-বিল-পুকুরে ব্যাপকহারে মাছচাষ।
৭. দুধের ডেয়ারিগুলোকে চাঙ্গা করা এবং কলকাতাবাসীকে পাম তেল সমৃদ্ধ ভেজাল দুধ না খাওয়ানো।
৮. চা বাগান ও চটকলগুলির পুনরুজ্জীবন।
৯. জঙ্গলমহল ও উত্তরবঙ্গের পতিত বা খাস জমিতে জমি তালুক তৈরি করা।
১০. প্রতিটি মাধ্যমিক স্কুলের ছাদে বাধ্যতামূলক সবজি বাগান ও সৌর বিদ্যুতের প্যানেল বসানো। সজল জলধারা প্রকল্প। উদ্বৃত্ত শিক্ষকদের (৪০০-র কম ছাত্রবিশিষ্ট স্কুল) স্রেফ বসিয়ে মাইনে না দিয়ে তিন-চারটে বড় স্কুলে মার্জ করা। স্কুলগুলির পরিকাঠামোকে সরকারি বিপণন কেন্দ্রে ব্যবহার করা।
১১. কারিগরদের হস্তশিল্পের উপযুক্ত সরকারি বিপণন।
১২. ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের সহজ শর্তে ঋণদান।
আপাতত এই এক ডজন। এগুলি পূর্ণ করে যত খুশি কারখানা করুন ও চাগরি দিন।
এস,
আমি আমার ক্ষুদ্রবুদ্ধিতে আপনার ও পিটির বক্তব্যের অন্তর্নিহিত উন্নয়নের মডেল বলতে যা বুঝেছি সেটা পেশ করে জানতে চাইছিলাম ঠিক বুঝেছি কিনা। এতে রেগে যাবার কিহল? পোস্টের লাস্ট লাইনটি দেখুনঃ
"ঠিক বুঝেছি?"
এটা তো ভারতীয় ক্ল্যাসিক্যাল আলোচনার পদ্ধতি--আগে পূর্বপক্ষ প্রস্তুত করা। চেক করা আমি ঠিক বুঝেছি কিনা।
তারপরে নিজের বক্তব্য রাখা। যদি আমি আপনাদের বক্তব্য নাও বুঝে থাকি তাহলে আপনি দোষারোপ না করে আমার পাঁচটা পয়েন্ট ধরে বলে দিন না যে ওই বিন্দুগুলিতে আপনার বক্তব্য কী?
আমি আদৌ আপনাদের তুই বিড়াল/মুই বিড়াল অন্তহীন ঝগড়ায় আগ্রহী নই, বরং ক্লান্ত। আমি আশা করেছিলাম যে সিরিয়াস আলোচনা হবে উন্নয়নের বিকল্প মডেল বা সম্ভাবনা নিয়ে। কারণ আমি অর্থনীতির ছাত্র, জানি না কিছুই, কিন্তু বিভিন্ন আলোচনা মন দিয়ে শুনি শেখার উদ্দেশ্যে। আর এই উন্নয়নের বিকল্প মডেল নিয়ে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রেও বিতর্ক চলছে।
রেগে গেলে আর দশ বছরের কথা তুলএ গালমন্দ করলে তো আর আলোচনা হবেনা। নমস্কার।
ও হ্যাঁ, আমি তো ভারতে আছি, আমার আপন ভাই বৃহৎ পরিবার কোলকাতায়, নিয়মিত যাই। আমার ভোটার কার্ড নাকতলায়, তাহলেও প্রবাসী? আমার বঙ্গ নিয়ে কথা বলার অধিকার নেই? এটা তো মমতার লাইনে খেললেন।
আর আপনি বোধহয় ইদানীং কোলকাতার বাসিন্দে? এটাও ভুল বুঝেছিলাম। নমস্কার।
গ্রাম গ্রামই থাকে তখন , যখন লোকাল গডফাদার চায় তার বাগানবাড়ির চারপাশ অন্ধকার থাকুক
মোবাইলসেট কোম্পানি + নেটওয়ার্ক প্রভাইডার + গুগুলম্যাপ গাদাগুচ্ছের অ্যাপ মালিকগণ + বিশ্বের নানান সরকারগুলো -
চরের মধ্যে কামলা যখন ঘুমাচ্ছে , তখন তার মাথার কাছে বসে , তার ডেইলি এক্টিভিটির প্যাটার্ন বানাচ্ছে।
ঢাকা থেকে বড় লোকের ছেলে এসে বলছে এই জায়গাটা এত বিস্রি হয়ে যাচ্ছে কেন! তার শরিকি ভিটার কাছেই সুপার শপ হচ্ছে , তার সিদ্ধান্ত সে ভিটার চারপাশে বাঁশ ঝাড় করবে। অ্যাসথেটিক পুরো উপভোগ করা যেন এতই সোজা।
কি সব সেকেলে আলাপ
সিপিএম রাজ্যটাকে ছিবড়ে করে দিয়ে গেছে। সিপিএম ইউনিয়েনের গুন্ডারা ঝান্ডাগিরি আর ইউনিয়নবাজি করে সব কোম্পানিগুলো ভোগে পাঠিয়েছে। হাজার হাজার কোম্পানি লাটে তুলে দিয়ে, লোকজনকে পথে বসিয়ে, তারপর সিঙ্গুরের মরাকান্না - তিরিশ বছর ধরে বাঁশ দিয়ে শেষে আমাদের-একটু-বোরোলীন-দিতে-দিল-না বলে ন্যাকাকান্না।
অশোকনগরে তেল পাওয়া গেছে, ভালো মানের ক্রুড। উঃ ২৪ পরগনায় সংলগ্ন জায়গা গুলোতে নাকি আরও ডিপোজিট আছে। ড্রিলিং চলছে। দেখো না, কাউকে তেল দিয়ে নয়, তেল বেচে পশ্চিমবঙ্গের ভোল পাল্টে যাবে।
রাজ্যটাকে জ্যোতিবাবুই শেষ করে দিয়ে গেলেন।
রন্জনদা, অন্যের মুখে কথা না বসালেই ভালো করতেন। যাইহোক কিছুই যে বোঝেননি সেটা দেখতেই পারছি। নো ওয়ান্ডার বিগত ১০ বছর ধরে একের পর এক বিভিন্ন কুযুক্তি দেখিয়ে যাচ্ছেন।
কারখানা তো হয়নি, বিগত ১০ বছরেও হয়নি, আর হবেওনা। চিন্তা নেই। আপনারা প্রবাসীরাই ভালো থাকবেন, রাজ্যের ছেলেপিলেদের চাকরির ব্যবস্থা বাড়বেনা। এত দুশ্চিন্তা করবেন না।