তার মানে আপনি হিন্দি মাধ্যম এবং উর্দু মাধ্যম চাইছেন না? তার মানে এই মাধ্যমগুলো এ রাজ্যে থাকা আপনার কাছে অপ্রয়োজনীয়'? কিন্তু কেন? উর্দু মাধ্যমের স্কুল নিয়ে এ রাজ্যে ব্যাপক গণ্ডগোল হয়েছিল। গর্গ এবং বাংলা পক্ষ তখন পিছিয়ে আসতে বাধ্য হয়। আপনিও তাহলে এই বিভাজন চাইছেন?
তার মানে আপনি হিন্দি মাধ্যম এবং উর্দু মাধ্যম চাইছেন না? তার মানে এই মাধ্যমগুলো এ রাজ্যে থাকা আপনার কাছে অপ্রয়োজনীয়'? কিন্তু কেন? উর্দু মাধ্যমের স্কুল নিয়ে এ রাজ্যে ব্যাপক গণ্ডগোল হয়েছিল। গর্গ এবং বাংলা পক্ষ তখন পিছিয়ে আসতে বাধ্য হয়। আপনিও তাহলে এই বিভাজন চাইছেন?
তার মানে আপনি হিন্দি মাধ্যম এবং উর্দু মাধ্যম চাইছেন না? তার মানে এই মাধ্যমগুলো এ রাজ্যে থাকা আপনার কাছে অপ্রয়োজনীয়'? কিন্তু কেন? উর্দু মাধ্যমের স্কুল নিয়ে এ রাজ্যে ব্যাপক গণ্ডগোল হয়েছিল। গর্গ এবং বাংলা পক্ষ তখন পিছিয়ে আসতে বাধ্য হয়। আপনিও তাহলে এই বিভাজন চাইছেন?
বিহারের লোক যখন পবে আয় ব্যয় করে, এবং তার উপর যে কর দেয়, সেটা পব থেকে কালেক্টেড ট্যাক্স হিসাবে ধরা হয়। সেই অ্যামাউন্টের উপরে ঠিক হয় যে রাজ্য কেন্দ্র থেকে কতটা পাবে। এবারে আপনি যেটা বলছেন সেটা কেন্দ্রের বন্চনা। সে আলোচনাটা আলাদা, তার সঙ্গে বিহারের লোক কোলকাতায় কাজ করা বা না করার সঙ্গে সম্পর্ক নেই।
এবিপি
Duto dalai pray 130-145
পৃথিবীর সব ফেডারেশনেই (শ্যমচাচার দেশ শুদ্ধু ) আয়কর কেন্দ্রীয় সরকারই নেয়।
বাংলা পক্ষের দাবীটা মোটামুটি আসুর বাঙালী ভার্শন। এ পিঠ আর ও পিঠ। এই যুক্তির বলেই বহু রাজ্যে রক্তক্ষয়ী বহিরাগত বিরোধী দাঙ্গা হয়ে গেছে, আমার চেনা বিহারী নাপিত, তাঁর ভাষ্য অনুযায়ী , উত্তর পূর্বের এক রাজধানী শহরে ১৯ জন বিহারীকে পুড়ে মরতে দেখেছেন।
আর এই জন্যেই ভয় হয়। যতই ঝাঁ চকচকে ইনকমপ্লিট ফেডেরালিজমের মোড়কে যুক্তি আসুক না কেন।
তবে পব থেকে অন্য রাজ্যে যাওয়া লোকদের আর অন্য রাজ্য থেকে পবে আসা লোকদের স্কিল লেভেল, যার উপর আয় এবং ব্যয় ক্ষমতা নির্ভর করে, আলাদা। সেটা অর্থনীতিতে একটা নেট নেগেটিভ এফেক্ট ফেলতে পারে বটে।
"নির্দিষ্টভাবে হিন্দি- উর্দু- সাঁওতালি- নেপালির কথা বলেছি"
হিন্দি -- না।
উর্দু -- না।
সাঁওতালি -- হ্যাঁ।
নেপালি - হ্যাঁ।
এই তো অবস্থান। হিসেব নিকেশ করলে একটু আধটু বদলাতেও পারে।
ভাষার এই কাট অফ কীভাবে বিবেচিত হবে? পুরুলিয়ার বিশাল সংখ্যক মানুষ যেমন বাংলা বলেন, তেমন সাঁওতালিও বলেন। সে ক্ষেত্রে কোনটা স্থানীয় ভাষা?
বিহারের লোক কোলকাতায় থেকে আয় এবং ব্যয় করলে, সেটার উপর যে কর বসে সেটা এই রাজ্যের কর হিসাবেই গণ্য করা হয়।
কীভাবে? আমি রাফ হিসেব করেছিলাম। মোট রাজস্ব এবং করের ১/১০ এরও কম পায় পশ্চিমবঙ্গ।
সৈকত, আমি কিন্তু একবারের জন্যও জাপানি- জার্মানি-রাশিয়ান-ফরাসি ভাষার কথা বলিনি। নির্দিষ্টভাবে হিন্দি- উর্দু- সাঁওতালি- নেপালির কথা বলেছি। এ রাজ্যে দ্বিতীয় শ্রেণির ভাষাগুলি প্রচুর ছাত্রছাত্রীর প্রথম ভাষা। আপনার ভাষা নীতির অবস্থান স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করুন। আপনিও ডমিনেশন চাইছেন কি না, সেটা পরিষ্কার করুন।
জনসংখ্যা, বার্থ রেট, ডেথ রেট, ইমিগ্রেশান এসব নিয়ে অনেক অন্য আলোচনা আছে। সেসব এত ছোট পোস্টে চট করে বলা সম্ভব নয়।
বাংলা ভাষা নিয়ে (বা যেকোনও ভাষা নিয়েই) যে আন্দোলনটা হচ্ছে (বা হওয়া উচিত), সেটা পুরোটা শভিনিজম সংক্রান্ত নয়। সেটা হিন্দির প্রসার (যেটার অনেকটাই কৌশলে) আটকানোর জন্য। কোনও হিন্দিভাষী লোক যদি সেই ভাষার অবক্ষয় নিয়ে চিন্তিত হন, সেটা সমর্থন যোগ্য। কিন্তু বাঙালীদের হিন্দি বলাতে হবে, বা হিন্দুস্থানিদের বাংলা বলাতে হবে - এগুলো কোনও কাজের কথা নয়।
সৈকতদার অনুপ্রবেশ আর অর্থনীতির সম্পর্কজনিত পোস্টটিতে সমস্যা আছে। বিহারের লোক কোলকাতায় থেকে আয় এবং ব্যয় করলে, সেটার উপর যে কর বসে সেটা এই রাজ্যের কর হিসাবেই গণ্য করা হয়। ফলে রাজ্যের ভাগও বাড়ে। এবারে ফেডারিলিজম নিয়ে তক্ক আছে, কিন্তু সেটা এই আলোচনার পরিসরের বাইরে।
ডিসি, চেন্নাই তত ভালো জানি না, এর মধ্যে যখনই গেছি অল্প সময়ের জন্যে গেছি, লক্ষ্য করিনি - আমি লুরু আর তার উপকন্ঠ নিয়ে বললাম। অনেক আগে উড়িষ্যা শুরু হলেই অক্ষরগুলো গোলগোল হতে থাকতো মনে আছে।
বেশ তো, রিসোর্সের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রন থাকবে না। কিন্তু তাহলে কেন্দ্রই বা ট্যাক্সটা নিচ্ছে কেন? ট্যাক্স না নিলে সরকার চলবে না। তাহলে বেশ তো, বড় সরকারের বদলে ছোট সরকার বেশিটা নিক। তাছাড়া রিসোর্সের ওপর এক্কেবারেই নিয়ন্ত্রন না থাকলে শিক্ষা স্বাস্থ্য প্রশাসনটাই বা চলবে কী করে?
এবিপির লেটেস্ট সমীক্ষাটা কী? দেখা হয়নি, আর এখন দেখাচ্ছেনা। কেউ একটু বলে দেবেন?
কোনটা স্থানীয় ভাষা, তারও একটা কাট অফ থাকবে। হতে পারে, বাংলা বা নেপালী বা সাঁওতালি। কিন্তু জাপানি হবেনা। এই আর কি।
রিসোর্স মানে ট্যাক্স অ্যান্ড টারিফ। কর এবং রাজস্ব। বাকি কতটা সরকারের কী করা উচিত সে তো অন্য বিতর্ক।
চালু রাখবেন সাঁওতালি মাধ্যম। অথচ দাবি করবেন স্থানীয় ভাষার বকলমে বাংলা ভাষা বাধ্যতামূলক শিখতে হবে। এই জবরদস্তি কেন? আপনি কেন সাঁওতালি ভাষা শিখছেন না?
"সেটা হল নিজের রিসোর্সের উপর রাজ্যের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই"
রিসোর্সের ওপর রাজ্যের বা সরকারের নিয়ন্ত্রন থাকার দাকারও তো দেখিনা। সরকারের কাজ হলো অ্যাডমিনিস্ট্রেশান। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আর ইনফ্রার দায়িত্ব রাজ্যের বা সরকারের হাতে থাকা উচিত, বাকি প্রাইভেট সেকটর।
স্থানীয় ভাষায় মানে কোনটা? বাংলা তো? ছাত্র তো পড়ে হিন্দি মাধ্যমে বা উর্দু মাধ্যমে বা মালয়ালম মাধ্যমে। তাহলে তাকে তিনটে ভাষা শিখতে হবে? কেন শিখতে হবে? নাকি মাধ্যমগুলোকে তুলে দিতে চান?
"অনুপ্রবেশ শব্দটাই তুলে দিতে হবে।"
"দ্বিতীয়ত অবাধ যাতায়াত আর অবাধ ওয়ার্ক পারমিট এক না। সেটাও থাকা উচিত কিনা ঠিক করা দরকার। অন্য রাজ্য এবং অন্য রাষ্ট্র উভয় ক্ষেত্রেই"
দুক্ষেত্রেই আমার ১০০% সমর্থন। অনুপ্রবেশ কথাটা যে কেন ব্যবহার করা হয় কে জানে। সব জায়গা থেকে সব জায়গায়, এক রাজ্য থেকে আরেক রাজ্য, এক দেশ থেকে আরেক দেশে অবাধ যাতায়াত করতে দেওয়া উচিত। ফিনান্স আর লেবার ফ্লো যতো বেশী হবে, সব দেশ আর সব রাজ্যের ততো বেশী লাভ হবে। যতোটা সম্ভব টারিফ আর কোটা কমিয়ে ফ্রি ট্রেড হতে দেওয়া উচিত।
বি এর উদাহরণট খুব পপুলার। কিন্তু আপেল আর কমলালেবুর তুলনা। একেবারেই খাটেনা। এইটা আগেই লিখেছি, মানে আপনি প্রশ্ন করার আগেই। ২৩ মার্চ ২০২১ ২২:৩৭ এর তিন নং পয়েন্ট দেখুন।
"এর আগেও এখানে লিখেছিলাম, এ রাজ্যে মাধ্যমিক স্তরে মাতৃভাষা হিসেবে বেছে নেওয়া যায় বাংলা ছাড়াও হিন্দি, উর্দু, নেপালি, সাঁওতালি, ওড়িয়া, মালায়ালম, আরবি ইত্যাদি ভাষাকে। সমস্ত ক্ষেত্রেই দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে বাধ্যতামূলক হল ইংরেজি।"
মাতৃভাষা হিসেবে তো কিছু বাদ দিতে বলা হচ্ছেনা। কিন্তু স্থানীয় ভাষাটা বাধ্যতামূলক করতে বলা হচ্ছে। অন্যত্রও তাইই হচ্ছে।
এবার ধরুন, কিছু ভাষা তো বঞ্চিত হবেই। আরবিকে পশ্চিমবঙ্গে মাতৃভাষা হিসেবে নেওয়া যায়। কিন্তু জাপানি যায়না। একটা কাট-অফ তো কোথাও করতেই হবে।
কথাটা হল কর্মসংস্থান মানে তো শুধু আইটি না। ট্যাক্সি ড্রাইভার থেকে শুরু করে কল সেন্টারের সাপোর্ট স্টাফ, সবই। সেসব বেড়ে লাভ কী, যদি বিহার ইন্ডিয়া বা ইউপির মেক্সিকোর লোক এসে কাজগুলো নেয়।পশ্চিমবঙ্গ আমেরিকা সরকার খরচা করে বিহারের ভারতের লোকের কর্মসংস্থান করবে কেন?
r2h, আপনিই বোধায় ঠিক। ভেবে দেখলাম, চেন্নাইতেও কতোগুলো সাইনবোর্ড তামিলে আর কতোগুলো ইংরেজিতে সেটা ঠিকমতো মনে করতে পারছি না। তাছাড়া আমার স্যাম্পেল সাইজও ছোট। আপনার অবসার্ভেশান মেনে নিতে আমার কোন অসুবিধে নেই :-)
অত সহজ নয় ব্যাপারটা।
প্রথমত এই ফান্ডায় বাংলাদেশ কী দোষ করল। সেখান থেকে অবাধ যাতায়াত থাকবে কিনা ঠিক করতে হবে। অনুপ্রবেশ শব্দটাই তুলে দিতে হবে।
দ্বিতীয়ত অবাধ যাতায়াত আর অবাধ ওয়ার্ক পারমিট এক না। সেটাও থাকা উচিত কিনা ঠিক করা দরকার। অন্য রাজ্য এবং অন্য রাষ্ট্র উভয় ক্ষেত্রেই।
তৃতীয়ত, সবচেয়ে ট্রিকি ব্যাপার যেটা। সেটা হল নিজের রিসোর্সের উপর রাজ্যের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। টিপিকালি বলা হয়, যে, ইমিগ্রেশন হলে অর্থনীতির উন্নতি হয়। ধরে নিলাম সেটা ঠিক। কিন্তু তা হলেও তার একটা পূর্বশর্ত হল, কর এবং রাজস্বের উপর সরকারের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকবে। অর্থাৎ বিহর বা বাংলাদেশ থেকে কেউ বাংলায় এসে দু-পয়সা রোজগার করল, সে বাবদে আয়কর এবং রাজস্ব বাংলার সরকারের খাতায় জমা পড়ল। ভারতে যেটা হয়, রাজস্বের প্রায় পুরোটাই কেন্দ্রীয় সরকার নিয়ে নেয়। এবং বস্তুত সেটা অন্যত্র ব্যয় হয়। এর দ্বারা রাজ্যের অর্থনীতির, ডেমোগ্রাফির কোনো উন্নতি হয়না।
চতুর্থত, ডেমোগ্রাফি বলতে একটা চমৎকার উদাহরণ মনে পড়ল। পশ্চিমবঙ্গে জন্মের পুনরুৎপাদনহার ১.৯ বা ওইরকম কিছু। অর্থাৎ ২ এর কম। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের জনসংখ্যা কমছেনা। যদিও কমার কথা। অর্থাৎ ইনটেক বেশি। কিন্তু তার জন্য সরকারের হাতে বেশি পয়সা আসছেনা। এটা একটা পয়েন্ট। এর চেয়েও একটা বড় পয়েন্ট আছে। সেটা হল, বিহার বা ইউপি তে সংখ্যাটা অনেক বেশি, তিন বা তার বেশি। সেখানে জনসংখ্যা দ্রুতগতিতে বাড়ছে। ২০২৬ সালে লোকসভার আসনের পুনর্গঠন হবে। খুব সম্ভবত জনসংখ্যার বৃদ্ধির কারণে হিন্দি বলয়ের আধিপত্য তাতে সুনিশ্চিত হবে। এবার কথাটা হল, কোনো রাজ্য জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের সমস্যা সমাধান না করার জন্য বস্তুত পুরষ্কার পাচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকারের টাকাও সেদিকে যাচ্ছে। এদিকে যারা সাকসেসফুলি ব্যাপারটা করছে, তাদের হাতে হারিকেন। এই জটিলতার কীকরে সমাধান হবে?
সৈকত লিখেছেন, বড় বড় রাজ্যগুলোতে নিচু স্তরে নিজেদের ভাষা শেখা বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। এই বাধ্যতামূলক ভাষাচর্চার আওয়াজ যত বেশি উঠবে, তত বেশি গোটা বিষয়টা থেকে আমরা দূরে সরে যাব।
এর আগেও এখানে লিখেছিলাম, এ রাজ্যে মাধ্যমিক স্তরে মাতৃভাষা হিসেবে বেছে নেওয়া যায় বাংলা ছাড়াও হিন্দি, উর্দু, নেপালি, সাঁওতালি, ওড়িয়া, মালায়ালম, আরবি ইত্যাদি ভাষাকে। সমস্ত ক্ষেত্রেই দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে বাধ্যতামূলক হল ইংরেজি।
বাংলাকে বাধ্যতামূলক করা হলে বাকি ভাষাগুলোকে যে বঞ্চিত করা হবে, সেটা কি সবাই মেনে নিতে রাজি? সেখানে ডমিনেশনের প্রশ্ন উঠবে না?
যাহ, দুবার পোস্ট হলো কেন।
ডিসি, লুরুতে সাইনবোর্ডে বড় করে কন্নড়, ছোট করে ইংরেজি। শহরের বাইরে ইংরেজি নেই।
হ্যাঁ, আসুক যাক না, ভালোই তো। যে যা খুশি ভাষা বলুক, অসুবিধে কী। আপনি আমাকে হিন্দিতে প্রশ্ন করুন, আমি আপনাকে ককবরকে উত্তর দিই, এতে কী সমস্যা আছে, বেশ ব্যাবস্থা।
সমস্যা হলো তেত্রিশ শতাংশ হিন্দি লিখতে হবে, এইসব দাবিতে। সেটা বোঝা যাওয়া তেমন কঠিন না অবশ্য।
ডিসি, লুরুতে সাইনবোর্ডে বড় করে কন্নড়, ছোট করে ইংরেজি। শহরের বাইরে ইংরেজি নেই।
হ্যাঁ, আসুক যাক না, ভালোই তো। যে যা খুশি ভাষা বলুক, অসুবিধে কী। আপনি আমাকে হিন্দিতে প্রশ্ন করুন, আমি আপনাকে ককবরকে উত্তর দিই, এতে কী সমস্যা আছে, বেশ ব্যাবস্থা।
সমস্যা হলো তেত্রিশ শতাংশ হিন্দি লিখতে হবে, এইসব দাবিতে। সেটা বোঝা যাওয়া তেমন কঠিন না অবশ্য।
আচ্ছা কিছুদিন আগে একজন লিখেছিলেন না, এক রাজ্য থেকে আরেক রাজ্যে যেতে হলে বোতল বোতল রক্ত দিতে হবে (নাকি ওরকম কিছু), তাঁর কি হলো?