আমার দ্বিতীয় ডোজ, শুক্রবার নিয়েছি। শনিবার দুকুর অবধি ঠিকই ছিল, রিমি তো শুক্কুরবার রাত থেকেই পড়েছে। ও কাল থেকে ঠিক হয়েছে। আমি প্রায় ঠিক, যাস্ট টায়ার্ডনেস রয়েছে।
প্রথম ডোজ।
আজকে সরকার থেকে কোভিশিল্ডের দ্বিতীয় ডোজের গ্যাপ বাড়িয়ে ছয় থেকে আট হপ্তা করতে বলল।
প্রথম ডোজ না দ্বিতীয়?
আমার মা আর শ্বশুরমশাই কোভ্যাক্সিন, কিচ্ছু হয়নি।
বউ কোভিশিল্ড, দুদিন পরে কেলিয়ে গেছিল, দুবার ক্যালপল লেগেছে।
এখন ঠিকঠাক।
ভ্যাকসিন নেবার পর কদিন হল, আকাদা?
দেশে চেনা লোকজনের ভ্যাকসিন নেবার পর শরীর ব্যাক গিয়ারে যাবার কোনো খবর আছে কারো কাছে? কোভ্যাকসিন বা কোভিশীল্ড?
অরণ্য দা, ক্রমশ উঠছি, কাল সন্ধ্যের দিকে বেটার ফিল করছিলাম, কিন্তু আজ সকালে গাড়ি একটু ব্যাক গিয়ারে গ্যাসে।
"আর বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায়ের ঐ কথা সর্বদেশে, সর্বকালে উদ্ধত শাসক ও তার নির্লজ্জ শাসকের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য!"
--পিটি কোনকালেই শাসক নয়, উদ্ধত বা নির্লজ্জ। আমাদের মতই ছাপোষা মধ্যবিত্ত মানুষ। কাজেই দশবার বিবেকানন্দ মুখো বলার আগে ভেবে দেখুন মশা মারতে কামান দাগছেন কিনা?
ডিঃ এখানে 'মশা' মেটাফর মাত্র, কেউ ভুল বুঝবেন্না।
দীপ
আমার আপত্তি আপনার কাউকে এপাতায় 'নির্লজ্জ' আর 'কুৎসিত' আক্রমণ করছে' বলায়।
ঠিক কোন জায়গাটা কুৎসিত বা নির্লজ্জ একটু শব্দ ধরে দেখান প্লীজ!
১ পিটি তাঁর পারসেপশন অনুযায়ী নন্দীগ্রামের ১৪ জন মারা যাওয়ার খবরটার প্রতিবাদ/ চ্যালেঞ্জ করেছেন। আপনি বলুন -যে এই চ্যালেঞ্জের ভিত্তি কি? বলুন পিটির মতে ক'জন মারা গেছে বা কোন ঘটনাই ঘটেনি কি?
২ তাঁর বা আপনার বা আমার কি এ'পাতায় কোন খবরকে সন্দেহ করার অধিকার নেই? আপনি ওঁর বা আমার ভুল দেখিয়ে দিন।
৩ কিন্তু আপনার/আমার মতের সঙ্গে মেলেনি বলে কাউকে আপনি 'নির্লজ্জ' এইসব বলে যাবেন?
৪ পিটি যদি 'ব্যক্তি আক্রমণ' করেই থাকেন তো তার জবাব কি পালটা ব্যক্তি আক্রমণ? তাহলে তাঁর থেকে আপনি আলাদা কিসে?
৫ অনেকবার আপনাকে একই গ্রাউন্ডে ডিফেন্ড করেছি। কারণ আপনার নিজের বিশিষ্ট মত প্রকাশের অধিকার আছে (ভুল বা ঠিক)। কিন্তু কাউকে গালমন্দ করার অধিকার নেই- আমার বা পিটির কারই নেই।
পিটি আবার মিথ্যের চাষ শুরু করেছে | পিটি অন্যরা অর্ধসত্য বলছে বলে অভিযোগ করলেও নিজে কিন্তু একনাগাড়ে নির্ভেজাল মিথ্যে বলে যায় |
Sorry স্তাবকের
আমি শুরু করিনি। বরং আমাকেই দিনের পর দিন আক্রমণ করা হয়েছে। তখন কিন্তু আমি আপনার প্রতিবাদ দেখিনি।
বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায়ের কথা তোলায় আপনি বলেন আমি ব্যক্তিগত আক্রমণ করছি। অথচ তার আগে ঐ ব্যক্তি নির্লজ্জের মতো সবাইকে মিথ্যাবাদী বলে যাচ্ছিলেন! এমনকি নন্দীগ্রামে পুলিশের গুলিতে ১৪ জনের মৃত্যু নিয়ে নানারকম প্রশ্ন তুলেছেন, যদিও কোনো তথ্যসূত্র দেখাননি!
আর বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায়ের ঐ কথা সর্বদেশে, সর্বকালে উদ্ধত শাসক ও তার নির্লজ্জ শাসকের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য!
অপরকে কুৎসিত আক্রমণ করলে অবশ্যই তার প্রত্যুত্তর আসবে। এখানে নিশ্চয়ই কেউ খ্রিস্ট/চৈতন্য নয়!
দীপ
ফের শুরু করেছেন? বিষয় নিয়ে কথাবলার থাকলে বলুন। কেন একজনের পেছনে পড়েছেন? ব্যক্তি আক্রমণ ব্যাপারটাই ক্লান্তিকর।
দীপ
ফের শুরু করেছেন? বিষয় নিয়ে কথাবলার থাকলে বলুন। কেন একজনের পেছনে পড়েছেন? ব্যক্তি আক্রমণ ব্যাপারটাই ক্লান্তিকর।
দিনের পর দিন জনৈক ব্যক্তি এখানে মিথ্যাচারিতা করে যান আর অন্যদেরকে কুৎসিত ভাষায় আক্রমণ করতে থাকেন। সবাই মিথ্যাবাদী, অর্ধসত্যের চর্চা করছে, একা তিনিই সত্যনিষ্ঠ! কিন্তু তাঁকে কিছু বলা যাবেনা! বললেই ব্যক্তিগত আক্রমণ হয়ে যায়! চমৎকার!
"চোরের মায়ের বড় গলা" এই প্রবাদের তাৎপর্য খুব ভালোভাবেই বুঝতে পারছি!
নাঃ তখন এই ট্রেন্ড ছিলনা। শুধু রানাঘাটের বা ওদিকের দেবেনবাবু রিটায়ার্ড হয়ে সিপিএম এর এম এল এ হয়েছিলেন।
এস,
আবার চেক করলাম। রুনু মারা যায়.৬৬ বছর বয়সে ২২ জুন ২০০১ সালে। টাইমস এর রিপোর্ট ওই অক্টোবর ২০০১। তাতে আছে কেস চলার কথা এবং একজন পুলিশ অফিসারের তখনও পালিয়ে থাকার কথা। ফাইনাল রায় ২০১৩ সালে।
রুনু একদিনও জেলে যায়নি।
ইতিহাসে থাকবে না, কালের নিয়মে মুছে যাবে, তবু বারবার।।।
"অর্ধসত্য ও গুজবের চর্চা যেহেতু অতি উচ্চমার্গে পৌঁছেছে, তাই অন্ততঃ এখানে লেখা থাকুক যে ঐ পুলিশকর্তা জেল খেটেছিল।"
তবে রুনু বোধয় বাম পার্টির নেতা, এমেলে, এমপি কিছু হয়ে উঠতে পারেনি। যেটা এখন ট্রেন্ড হয়েছে।
অর্চন্স গুহ মামলায় রুনু গুহনিয়োগীর এক বছর জেলবাসের শাস্তি দেন সপ্তম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট। নাম সম্ভবত সূর্যেন্দু বিশ্বাস। সেই রায়ের পরেই, ওর আইনজীবী বিষ্টু ঘোষ, অনুরাধা রায় বোধহয় অ্যাডভোকেট অন রেকর্ড ছিল, ওই আদালতেই উচ্চ আদালতে জামিনের সময় চাওয়ার আবেদন করে। সেই সময় দেয়ার পরেই ওরা সিটি সিভিল কোর্টে জামিন করে, জামিন পায়। রুনু এই মামলায় একদিনও জেলে যায়নি। অত্যুৎসাহী সান্ধ্য আজকাল স্টুপিডের মত রিপোর্ট লিখেছিল, এই রায়ের ফলে আজই জেলে যাবেন রুনু। পরদিন বা তার পরদিন রুনুর অন্য কাগজে ইন্টারভিউ বেরোয়৷ তাতে রুনু ওই খবরটা উল্লেখ করে হেসেছিল।
সালটা, সম্ভবত ১৯৯৬।
গুরুচন্ডালীতে কুমীরের গল্প আবার প্রকাশ হতেই দেখলাম প্রথমে একদল লোক ওসব একটু আধটু অতিরন্জন হয়েই থাকে বললো, তারপর বললো ক্ষমতাহীনের মিডিয়াতে নাকি মিথ্যা কথা লেখা যেতেই পারে (তাতে যে ক্ষমতাহীনেরই অপমান হয় সেসব বোধয় যাগ্গে)। শেষে আর কিছু না পেয়ে তিন দিন ধরে পিটিদার সম্বন্ধে আলোচনা চললো।
কিন্তু কেউ একবারও বললো না যে এই লেখাটাতে কোনও মিথ্যা কথা লেখা নেই বা অন্তত সেই সময় জানতাম না। তাহলে ধরেই নিচ্ছি যে মিথ্যা জেনেই গুরুতে এটা পাবলিশ করা হয়েছিল।
নো ওয়ান্ডার আবাপ বাঙলায় সবথেকে বিক্রি হওয়া কাগজ।
পলিটিকাল পার্টিগুলোর রিসেন্ট এস্টিমেটঃ
Bharatiya Janata Party topping the list with a staggering wealth of over Rs 2900 crore.
The lowest capital was declared by CPI of Rs 24.87 crore followed by NCP of Rs 31.05 crore.
Bharatiya Janata Party (BJP) accounted for 65.16 per cent of the total income generated by six national parties at Rs 2,410.08 crore in FY19.
AITC's total income was Rs 192.65 crore, of which only 5.97 per cent (Rs 11.50 crore) was spent, says the report. CPM declared a total income of Rs 100.96 crore and spent Rs 76.15 crore, almost 75.43 per cent of it.
Among all the parties, Trinamool's income spiked 3,628.47 per cent (Rs 187.48 crore) from Rs 5.167 crore in FY18 to Rs 192.65 crore in FY19.
https://www.financialexpress.com/india-news/bjp-richest-political-party-with-assets-worth-over-rs-2700-crore-congress-a-distant-second-with-rs-929-crore/2216122/
https://www.businesstoday.in/current/economy-politics/bjp-highest-earner-in-fy19-rs-2410-crore-tmc-income-spikes-3628/story/393965.html
https://www.deccanherald.com/national/national-politics/income-of-6-national-political-parties-bjp-tops-list-with-2/3rd-share-794729.html
আর ২০০৫ সালে হার্বাট সিনেমায় সুমন একজন পুলিশ অফিসারের চরিত্রে খুব ছোট কিন্তু দারুন অভিনয় করেছিলেন। সেটা দেখে রুনুর কথাই মনে আসে।
ভেবেছিলাম লিখবো না।
রন্জনদা যে শাস্তির কথাটা লিখেছেন সেটা ১৯৯৬ সালে হয়েছিল। টাইমস অব ইন্ডিয়ার একটা লিন্ক আছে বটে ২০১৩ সালের, কিন্তু সেটা আরেকটু খুঁটিয়ে দেখলে বোঝা যায় যে ১৯৯৬র খবর ২০১৩ সালে আপডেট করে দিয়েছে। স্কুলে থাকতে আজকালে পড়েছিলাম। রুনু বোধয় ২০০১ সালে মারা যান।
রুনু কনভিকশনে যতদূর জানি আমাদের বহুনিন্দিত আইকন সুমনের কিছু অবদান ছিল।
সবাই জানে, তাও।
না, না, পিটি ঠিক বলেছেন।
ওই রুণু গুহ নিয়োগীকে সিটি মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট একবছরের শাস্তি দিয়েছেন। কিন্তু বাম আমলে নয়, সালটা ২০১৩।
বরং টাইমস অফ ইন্ডিয়ার আরটিকল ছিল ১৮ অক্টোবর,২০০১ সালে যে এই মামলাটি সবচেয়ে লম্বা সময় ধরে চলা আইনি লড়াই। আসলে ফৌজদারি কেসের ফয়সালা হতে কম সময় লাগে।
কিন্তু তারপর? আপিল? তারিখ পে তারিখ, তারিখ পে তারিখ।
এখানে কার কথা বলা হ'ল? আশা করি 'ভাল ডাকাত ধরা' রঞ্জিত গুহনিয়োগী নয়।
"অর্ধসত্য ও গুজবের চর্চা যেহেতু অতি উচ্চমার্গে পৌঁছেছে, তাই অন্ততঃ এখানে লেখা থাকুক যে ঐ পুলিশকর্তা জেল খেটেছিল।"
অর্ধসত্য ও গুজবের চর্চা যেহেতু অতি উচ্চমার্গে পৌঁছেছে, তাই অন্ততঃ এখানে লেখা থাকুক যে ঐ পুলিশকর্তা জেল খেটেছিল। ফাঁসি হলে ভাল হত? হয়্ত। অন্ততঃ রাষ্ট্র তার অন্যায়কে মান্যতা দিয়েছিল এবং নিজের দলের প্রার্থী করেনি।
আরো অনেক পুলিশের লোককেই হয়্ত শাস্তি দেওয়া যেত। তবে এটাও বলে রাখা ভাল যে অসংখ্য রাজনৈতিক বন্দীদেরও ১৯৭৭ সালে মুক্তি দেওয়া হয় যাদের কেউ কেউ (হয়্ত) সিপিএমের কর্মীদের হত্যার সঙ্গেও জড়িত থাকতে পারে!!
কিন্তু আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য ২০১১ তে পোকিত পরিবর্তন হয়। নতুন শাসক নন্দীগ্রামের একাধিক পুলিশকে (এবং অন্য কেসে যুক্ত মণীশ গুপ্তকে) "জামাই আদরে" রেখেছে। সেটা যেন কোন ব্যাপারই না। সেই রুণ গুহ নিয়োগীই শেষ গোল্ড স্ট্যান্ডার্ড!!
কিন্তু অতীত ঘাঁটতে চাইলে তো আরো পেছনো যায়। সব শাসকই তাহলে "বাংলার রূপকার" বিধান রায়ের আমলের ৮০ জনের গণহত্যার দিকে আঙুল তুলে পার পাওয়ার চেষ্টা করবে।
ইতিহাস যেন রুণুতে আর "রক্ত-্মাখা ভাতে" আটকে আছে। পবতে তার আগেও কিছু ঘটেনি পরেও না।
(এই লেখাটি মানসিকভাবে দুর্বল পাঠকদের জন্য নয়)
হা হা হা ! তদন্ত ! পশ্চিমবঙ্গে।
সিপিএম এত নকশাল মেরেছিল যে সে সব যদি বেরিয়ে আসে সেই ভয়ে ক্ষমতায় আসার পরে রুনু গুহনিয়োগীকে প্রায় জামাই আদরে রাখত।
সেই ট্র্যাডিশন এখন টেনে চলেছে তিনোরা।
"তদন্ত গভীর হোক তার পর কেউ একটা দেখবে। "
হাঃ....হাঃ....হাঃ.....তদন্ত.....তাও পবতে!!
যদি নিজেরা ধরা পরে যায় সেই ভয়ে সেলিমের আয়ের উৎস নিয়েও তদন্ত করতে দেবে না।
পলিটিশিয়ান
1 কাটমানি সবার কাছেই "অফিশিয়ালি" ঘৃণ্য, তাই বুক ফুলিয়ে নেওয়া হয় না। আর আগেও বলেছি এ ব্যাপারে কমিউনিস্ট পার্টি একদিকে, অন্য সব দল অন্য মেরুতে।
2 কোন স্টিং অপারেশন নয়, কমরেডের নিজের এফিডেভিট এবং সূর্যকান্ত মিশ্র ও বৃন্দা কারাতের এফিডেভিটের সঙ্গে তুলনা যারা সেলিমের আগের থেকে হোলটাইমার, অথচ সঞ্চয় নগণ্য।
3 ডিভিডেন্ড আসে প্রোডাকশনের সারপ্লাস থেকে, আর ইন্টারেস্ট আসে রেন্টিয়ার ইনকাম থেকে। মার্ক্স এবং আলফ্রেড মার্শাল সর্বদা রেন্টিয়ার ইনকাম, মানে জমিবাড়ি ভাড়া বা পুঁজির থেকে সুদ আদায়কে নন-প্রোডাকটিভ আয় বলে নির্দেশ করেছেন।
আর কিছুই বলার নেই।