কিন্তু বছরগুলো তো নতুন। বছর মাপার পদ্ধতি (কাল মাপার যেকোনো পদ্ধতি, সে পেন্ডুলামই হোক আর দিবারাত্রিই হোক বা কোয়ার্টজ অসিলেটরের ফ্রিকোয়েন্সিই হোক) টা চক্রাকার, পুনরাবৃত্তি নির্ভর। কিন্তু কাল নিজে তো বহমান, সামনের দিকে।
অ্যান্ডর, এ সেই ৩৬০ দিনের ক্যালেন্ডারের ব্যাপার নয়? সময় ৩৬০ দিনে একবার ঘুরে আসছে। ৩৬০ ডিগ্রী। চাকার মত। নয়? মিশরে তারপর চাঁদের থেকে পাশা খেলায় আলো জিতে তাই জমিয়ে জমিয়ে পাঁচটা আরো দিন বানিয়ে জুড়ে দিলো।
কালের চক্রের ব্যাপারটা কোথায় ছিল? কালকে মানে সময়কে চক্র দিয়েই বা কেন বর্ণনা করে? একই জিনিস বারে বারে ঘটে ---এটাই কি বোঝাতে চায়?
খামোকা আমায় দুষছেন ডিসিদা, এত হোঁতকা হোঁতকা কোম্পানীর নাম করছিলেন একবারটিও কি বাংলার সোনোডাইনের নাম মনে পড়লো কারো!! আমি একটি বার নাম করতে লোকে এখন দলে দলে বিজেপির মত সোনোডাইনের ক্লাবে নাম লেখাচ্ছে। আরো খুঁজলে দেখবেন চল্লিশ পঞ্চাশ বছর আগে যাঁদেরই ছোটবেলা কিশোরবেলা কেটেছে তাঁদের প্রত্যেকেরই সোনোডাইনের ওপর সফট কর্ণার আছে। নব্বই এ ওপেন মার্কেট ইকোনমী এল আর মুখার্জীরাও যেন মুছে গেল। অথচ ওভারঅল অত সুন্দর সব ফ্রিকোয়েনন্সী ব্যালান্স করা সিস্টেম বিদেশীরা কেউ বানাত না, সবাই একেকটা রেঞ্জ প্রায়োরিটাইজ করত, ঠিক সম্বিতবাবু যা বললেন। আজও বিদেশী সবকটা সিস্টেমই মিডরেঞ্জে খাটো, ভারতীয় বাদ্যযন্ত্রে বেশীভাগই আবার মিডরেঞ্জই আসল।
একবার ভেবে দেখুন সত্তর আশির দশকের শিয়াল-রাজা হলেও মুখার্জীরা ঐ সাতটাকা দামের টি সিরিজের জালি ম্যাগনেটিক টেপ থেকেও কি আওয়াজ নিংড়ে বের করে দিত। পাডার বাপিদার ইউরেনাস টু চললে পুরো পাড়া চুপ হয়ে যেত, পাঁচিলে বসা বেড়ালগুলোর পর্যন্ত চোখ আরামে বুজে আসত, মাক্কালী, এ আমার নিজের চোখে দেখা।
সোনোডাইন না থাকলে আরডি, সলিলবাবু এমনকি বাপ্পি দাও ঐ বাজার জমাতেই পারতেন না।
লসাগুদা বা সম্বিতবাবু যেমনটি বললেন তেমন মিক্স করে সিস্টেম খাড়া করা ভালরকম নলেজ না থাকলে বা একেবারে অডিওফাইল না হলে খুব কঠিন কাজ। সাকসেসফুল হলে, ভাল ডেস্কটপ কম্পিউটার অ্যাসেম্বল করা বা ভাল এইচ এফ ট্রান্সমিটার বানানোর মত ওতেও একটা পাশবিক আনন্দ পাওয়া যায় শুনেছি।
আর সম্বিতবাবু যেমন বলেছেন - স্টুডিও প্রোডাকশন মনিটর হল কম দামে ভীষন ভাল অপশন। ঠিক সেটাই শুনতে পাবেন প্রোডিউসার যেটা শোনাতে চান, সেটা অনেক সময়ই বেস্ট চয়েস। বন্ধুর বৌ প্লাস্টিকের বালতির সঙ্গে সোনোডাইনের ঐ PM 50 বা PM 100 এর কথা উচ্চারন করে বলে ভাববেন না ঐ প্রোডাকশন মনিটরগুলো হেলা ফেলা ব্যাপার। এক এক পিস বোধহয় আঠেরো মত দাম, একজোড়া চল্লিশের মধ্যে হয়। সম্বিতবাবু দুশো আর দু হাজার ডলারের তফাতের কথা বললেন বটে, কিন্তু সোনোডাইনের মত ঐ দামে ঐ সাউন্ড পাওয়া খুব কঠিন। পারলে একবার শুনে দেখবেন।
অ্যাহ হেঁড়ে গলা মিহি তো দেশে দু হাজার সালে সোনি ওয়ার্ল্ড থেকে কেনা মিউসিক সিস্টেমেই করা যেত। দেবব্রত বিশ্বাসের গলায় চিঁ চিঁ করে এঁই তোঁ ভাঁলো লেঁগেছিঁলো
এলসিএমদা, সে তো অটো টিউনার!
তবে আমি সেইরকম সিস্টেমের সন্ধানে আছি, যেখানে বেসুরো গান সুরেলা করে দেবে, তাল কেটে গেলে জুড়ে দেবে, হেঁড়ে গলা বেটে মিহি করে দেবে ... একদিন নিশ্চয়ই আসবে ...
সম্বিতবাবুকে অনেক ধন্যবাদ। খুব ইনফর্মেটিভ লেখা, এর অল্প কিছু আমিও পড়াশোনা করে জেনেছিলাম। শোরুমে গিয়ে শোনা তো অবশ্যই দরকার। এখনও অবধি বসু পরিবারের বিভিন্ন সদস্যের আওয়াজ শুনেছি, সে খুবই ভালো (সাউন্ডবার ৭০০, বাস ৭০০, আর সারাউন্ড স্পিকার ৭০০ র কম্বিনেশান )। আর ক্লিপশ মিডিয়া শুনেছি, সেও ভালো, তবে পুরো সেট শুনতে পাইনি। সোনোস আর্কও শুনতে পারিনি, চেন্নাইতে পাওয়া যায় না। তবে সিংগল কে দা সোনোডাইনের নাম করে পুরনো ব্যথা উস্কে দিয়েছেন। দেখি, আগামী পাঁচ ছ মাসে ডিসাইড করবো সাউন্ডবার কিনবো নাকি রিসিভার আর স্পিকার কিনবো। আর কোন কোম্পানির কিনবো।
সাউন্ড সিস্টেমকে একটা চেন ভাবুন। প্রথমে আছে সোর্স। সিডি প্লেয়ার হতে পারে, অনলাইন সোর্স হতে পারে। সেখানে আপনি কিছু করতে পারবেননা। এই কম্পোনেন্টের কাজ শুধু ডিজিটাল স্ট্রিম পড়ে ইলেক্ট্রিকাল সিগনাল বের করা। যে কোন সস্তার ডিভাইসই চলবে। কিন্তু এখানে থাকবে ডিজিটাল টু আ্যনালগ কনভার্টার। সেটা কমোডিটাইজড হয়ে গেলেও, দামের সঙ্গে কোয়ালিটির সম্পর্ক কিছুটা হলেও আছে।
চেনের পরের কম্পোনেন্ট রিসিভার। এর কাজ পাওয়ার আ্যম্পলিফিকেশন আর রাউটিং। যদি ডিজিটাল রিসিভার হয়, যা আজকাল অধিকাংশই, এখানেও ডি2এ-র গল্প। সেইজন্যে লোকে রিসিভারে পয়সা বেশি খরচা করে। সেক্ষেত্রে সোর্স রিডারে ডি2এ লাগবে না।
চেনের শেষ কম্পোনেন্ট স্পিকার। স্পিকারের অনেক ক্যাটাগোরাইজেশন আছে। এখানে যদি স্টুডিও স্পিকার আর কনজিউমার স্পিকারের কথা ধরি, এদের ব্যবহার দুরকম। স্টুডিও স্পিকারে সব ফ্রিকোয়েন্সিকে সমান গুরুত্ব দেওয়া হয়, কোন ফ্রিকোয়েন্সি প্রায়োরিটাইজেশন হয়না। সাউন্ড মিক্সিং ইঞ্জিয়ার এই শুনে ফাইনাল মিক্সে ফ্রিকোয়েন্সি প্রায়োটারাইজেশন করেন। কাজেই স্টুডিও স্পিকারে একটা ফাইনাল মিক্স শুনলে বুঝবেন প্রোডিউসার কীরকম শোনাতে চান। স্টুডিও স্পিকারেরও ফিডেলিটির তফাত আছে। দুশো ডলারের আর দু-হাজার ডলারের স্পিকারের তফাত থাকবেই।
কনজিউমার স্পিকারে এক এক ম্যানুফাকচারার এক এক রকম ফ্রিকোয়েন্সি প্রায়োরাটাইজ করে। যেমন সোনি বেস বুস্ট করে। বেস বুস্ট বেশি থাকলে কান আর মস্তিষ্ক তাড়াতাড়ি ক্লান্ত হয়ে পড়ে।
ছেলেবেলায় আমার স্বপ্ন ছিল সোনডাইন কেনার। সে স্বপ্ন সফল হয়নি। বড় হয়ে, আমি নিজে পুরো সিস্টেম কেনার থেকে কম্পোনেন্ট আলাদা করে কিনতে পছন্দ করি। মানে করতাম। এখন আর অত ইলাবোরেটলি গান শুনিনা। সবচেয়ে ভাল হচ্ছে শোরুমে গিয়ে শুনে দেখা কোনটা শুনতে ভাল লাগছে। লিসনিং ইজ ভেরি পার্সোনাল।
এটা ঠিক সূর্য পূবদিকে ওঠার ব্যাপার না।
এই ট্রেন্ডটা খুবই প্রচলিত, বিজেপি ধর্ম নিয়ে কথা বলতে শুরু করলো, সবাই আসল ইস্যু ভুলে সেসব নিয়েই হই হল্লা শুরু করলো। মমতা আছাড় খেলেন, লোকজন অন্য ইস্যু ভুলে ঐ নিয়ে কথা বলতে লাগলো। বরং তাঁর সুস্থতা কামনা করে সত্যিকারের ইস্যু, চাকরি বাকরি ঠিকাকর্মী ইত্যাদি নিয়ে স্টিক করে থাকাটা শুধু ডিগনিফায়েডই না, এফেকটিভও হয়। তার বদলে সত্যি আছাড় না মিথ্যে আছাড়, ষড়যন্ত্র না ল্যামপোস্ট; অবশ্য এগুলিতে তাৎক্ষনিক উত্তেজনা বেশি, কিছু করার নেই।
ইস্যুর আয়ুও বিস্ময়কর রকমের স্বল্প। দিল্লিতে এখনো কৃষকরা আছেন কি নেই কে জানে। কামদুনি পুরো ধামাচাপা। হাতরাস্সেই বা কি হলো শেষমেষ? মালদা জিকেসিআইটি নামটা মনে করতেই কতক্ষন লাগলো।
বেশ বেশ, দমুদি ভাটে ফিরে এসেছে।
হাঁটার সময় কষে N95 মাস্ক পরতে ভুলো না। তার উপরে একটা কাপড়ের মাস্কের এক্সট্রা লেয়ার, বেশ সুন্দর ফুলপাখিজঙ্গলনদীওলা ডিজাইন।
আরে হ্যাঁ হ্যাঁ আমি ঠিক ওরকমই সেটাপের কথা ভাবছি। মাল্টিরুম সেটাপ থাকবে, রান্নাঘরে যখন লেড জেপ চলবে তখন চানঘরে বিলায়েত খাঁ। অ্যালেক্সা দিয়ে সব কন্ট্রোল করবো। তার ওপর যে বাড়িতে হোম থিয়েটার বানানোর কথা ভাবছি সেখানে আমি থাকিনা, তো মাঝেমাঝে উইকেন্ডে গিয়ে এক রাউন্ড কল অফ ডিউটি খেলে আসবো। এই হলো কমপ্লিট রিকোয়ারমেন্ট।
হ্যাঁ, এখন টেকনলজি অনেক ইয়ে। তার ফার তেমন নাকি লাগে না। ঘরের কোনে ব্লুটুথ স্পিকার রেখে দিলে, সেখান থেকে নানারকম আওয়াজ বেরোবে। এক্জন দেখ্লাম রান্নাঘরের তাকে, বাথরুমে - বিভিন্ন জায়্গায় এরকম স্পিকার রেখেছে। পায়্খানায় রাখব কিনা ভাবছি, কন্সটিপেশন হলে সেরকম এক পিস গান বা মিউজিক চালালে দুম করে নেবে যাবে, থেরাপির কাজ করবে।
এলসিএমদা, আপনি যেটা বলছেন সেটাও একটা অপশান। এভি রিসিভার কিনে একটা একটা করে স্পিকার লাগানো আর একটা বা দুটো সাবউফার। তবে সেটা করতে চাইছিলাম না কারন অতো তার টানার ইচ্ছে নেই। তবে রিসিভার কেনার অপশান একেবারে বাদ দিইনি। hdmi2.1 থাকলে খুশী হবো, এই আর কি। আর 4k পাসথ্রু থাকলেও ভালো, তাহলে গেম কনসোলটা সাউন্ডবার বা রিসিভারে লাগানো যাবে। সোনোস আর্কে দুটোই আছে। এইসব নানান অপশান, তবে এখনো কিছু ঠিক করিনি।
পি এম দা এটা ব্যপক হয়েছে :d
আমার কেসটা বলি, বছর কুড়ি আগে, এক কোলিগ, তার নাকি হেবি ফান্ডা, সে বলেছিল অডিও সিস্টেম নিয়ে কি করতে হবে - একটা রিসিভার লাগবে তাতে কয়েকটা সাউন্ড ইনপুট থাকবে - একটা আসবে ধরো টিভি থেকে, আর একটা ডিভিডি প্লেয়ার থেকে, আর একটা ধরো মিউজিক সিস্টেম থেকে এইসব। রিসিভারের আউটপুট যাবে স্পিকারে, কয়েকটা স্পিকার লাগবে। আর যদি বাস চাও বেশ গমগমে জোরালো আওয়াজ, তাহলে সাবউফার লাগবে, রিসিভার থেকে প্রথমে সাবউফারে যাবে সেখান থেকে স্পিকারে। তো, তখন ঐ রিসিভার, সাবউফার, স্পিকার কেনা হয়েছিল - বিভিন্ন ব্র্যান্ডের - ইয়ামা, সোনি, বোস --- এই সব। সেই মাল এখনও চলছে। পুরোনো জিনিস, এই সব এইচডিএমআই বা ব্লুটুথ বা ওয়াইফাই কিস্যু নাই। এখনও আওয়াজ বেরোয়। তবলার বোল শোনা যায়, সেতারের সূক্ষ্ম হরকত ধরা যায়, ড্রামের বিট গমগম করে।
বিজেপি ও বলে সূর্য পুর্ব দিকে ওঠে , সিপিএম ও তাই বলে ।কি মিল দুজনে ---- সত্যি :)
ndtvতে রবিশ পরপর দেখাচ্ছে বিজেপীর ছোটবড় সবাই মমতার চোট লাগে নি বলে যাচ্ছে। কেও ড্রামাবাজি বলছে কেও ড্রামাবাজিবোয়ার্ড ব্যাবহার করছে না কিন্তু বুঝিয়ে দিচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় সিপিএমরা পরপর একই কাজ করছে।
নিউজ চ্যানেল একটাই ফ্রি দেখা যায় , একজন পুরুষ টক শো হোস্ট আছেন কাউকে কিছু বলতে দেন না ,কেউ কোনোমতে দুইটা ওয়ার্ড উচ্চারণ করলেই তিনি হাউকাউ করে চিল্লাতে থাকেন , নিজে যেকোনো 3 ওয়ার্ড ৩ বার রিপিট বলার পর তার মাথায় নতুন যুক্তি আসে , সেটা উপস্থাপন করেন ইচ্ছা মাফিক সময় নিয়ে এরপর অতিথি আবার 2 টি ওয়ার্ড উচ্চারণ এর অনুমতি পান ,
কাল নারী উপস্থাপক একই 5 টা ওয়ার্ড আধা ঘন্টা যাবৎ চিৎ কার করেছেন
আর একই 3 ওয়ার্ড গুম গুম করে তলায় উপরে সাইডে যাচ্ছে আসছে
দেখলাম উনি গাড়ির দরজা বন্ধ করতে চাচ্ছেন আর পারছেন না , মনে হয় সাংবাদিক দের চোখের সামনে প্রেশার বেড়ে একটা ঘটনা ঘটলেও ওঁরা মাইক্রোফোন ধরে দাঁড়িয়ে থাকতো
মনে পড়ছে কয়েক মাস আগে বোলপুরে দেয়াল ভেঙে গেছে লিখে নিউজ করছিলো ১৫ মিনিট দাঁড়িয়ে থেকে ওর বেশি জানতে পারিনি প্লেসনেম দেয়াল ভেঙ্গেগেছে
সিংগল কে দা আমার মনের কথাগুলো সব বলেছেন :-) "শ্বাস টানার শব্দ, গায়িকার সিল্কের কাপড়ের খসখসানি, তারবাদ্যে বাদকের আঙ্গুল সরানোর শব্দ" - ঠিক এগুলোই আমার রিকোয়ারমেন্ট। ভ্যান হ্যালেন যখন গিটারের তারে আঙ্গুল টানবে তখন সেই আওয়াজ আলাদা করে শোনা যাবে। কিন্তু মুশকিল হলো, আমি একেবারেই অডিওফাইল না, মানে একেবারে নট ইভেন ইন দ্য সেম ভিসিনিটি অ্যাস কমপ্লিট (জেরিবাবুর থেকে ধার করে)l ফলে কিছুদিন আগে এক বন্ধুকে এসব বলার পর সে বললো তুই তার মানে এমন একটা সিস্টেম চাইছিস যাতে স্পেসশিপ গেলে সেই আওয়াজ শোনা যাবে।
আরেকটা কথা, সোনোডাইন আমার প্রথম ব্যথা। মানে একেবারে কৈশোরের প্রেম। এক আত্মীয়র বাড়িতে সোনোডাইনের সিস্টেম দেখেছিলাম, তার আওয়াজ শুনে মনে হয়েছিল কি শুনলাম! কাজেই সোনোডাইন কিনতে পারলে খুবই খুশী হবো। দেখা যাক।
বোধিসত্ত্ব, এই আলোচনাটা ড্রপ করতে আমার আপত্তি নেই। কেননা ড্রপ করলে আসল ইস্যু নিয়ে কথা বলা যাবে।
কিন্তু আই ডোন্ট থিংক সি ইজ ইনজিওর্ড।
এটা জাস্ট সেন্সিবল লোকের কাছে রিকোয়েস্ট।
আই থিংক উই (অ্যাজ ইন পাবলিক) শুড ড্রপ দ্য টপিক। দিস ইজ টু মাচ। ইয়েস ইউনিল্যাটেরালি। কোন মানে আছে। ভদ্রমহিলা প্রচুর ঢপ দিয়েছেন ও দেবেন। আমরা( বামেরা ) রাজনৈতিক সমালোচনা ছাড়বো না, কিন্তু শি ইজ ইনজিয়োর্ড , কাম অন।
লেগেছে কিনা কে জানে। তবে সেটাকে পলিটিসাইজ উনিই করেছেন। তাই লোকে বলছে।
তবে ফল যেটা হচ্ছে সেটা হল আসল ইস্যু থেকে নজর সরানোর একটা অজুহাত মিডিয়া পেয়ে গেছে। তাতে অবশ্য ওনার বা ওনার এ টিম বিজেপির কোনই আপত্তি নেই।
ব্যাথা লেগেছে , কাতরাচ্ছেন, তার মধ্যে প্রতিক্রিয়া দিতে হচ্ছে, প্রেস কে, মানে এটা কোন জীবন হল ?
একজন বয়স্ক মহিলা ইনজিয়োর্ড , সেটা নিয়ে এতো আলোচনা ভাল্লাগে না। সব কিছু এত পোলিটিকাল বাবা অসহ্য। সারাদিন টিভিতে কেবল উত্তেজনা। যেটা সিরিয়াসলি ব্যান করা উচিত, খবরে মিউজিক স্কোর।
ব্যাণ্ডেজ থাকলে হাঁটার বদলে হুইল চেয়ার নেবেন।
আঘাত আঘাত। মইদুল মিদ্যার কিন্ত লাঠির আঘাতে কিছুই হয়নি, পুলিশের মতে 'অসুস্থতার' জন্য মারা গেলেন তিনি।
নেতাজী মূর্তির পাদদেশেই যদি আসবেন তো খানিক সমাবেশই করে নেবেন না হয়।