ধ্যার। এখানে শিপিয়েম এলো কোত্থেকে। এদের মাইরি জীবনে আর কোনো প্রতিপক্ষ নেই।
সবচেয়ে বড় কতা হল ঝুঁকি। রান্না না উৎরোলে রাঁধুনিকেই গিলতে হবে। শখের বিপ্লবে সে ঝুঁকি নেই।
তবে সিপিএমের মার্কসবাদ নামক বিজ্ঞানভিত্তিক জনগণতান্ত্রিক বিপ্লবকে শখের বিপ্লব বলার সাম্রাজ্যবাদী চক্রান্তকে এক লাথি, ইয়ে, ধিক্কার।
একক কে? তিনি শজারু পোষেন? সত্যি?
লিখবো ভাবি আর ভুলে যাই। S আপনার পাসপোর্টের সমস্যা মিটলো?
না না, আমারও কিছু বলবার আছে, রান্না নিয়ে ভাট করবার পর সেটাকে উনুনে চাপিয়ে .... হাতা খুন্তি ছুরি .... জিনিসপত্র ... বাজার থেকে গ্যাঁট হালকা করে .... ইত্যাদি প্রভৃতি, শখের বিপ্লবের সেসব কুনও ঝামেলি নেই, ইন্টারনেট, প্রোফাইল, আর কীবোর্ড. তারপরই zzz। কালকে আবার সময় পেলেই ঐ ঐ ঐ ,
ইহা আবাজযোগ্য, ফলে....
নাহ, কিরম য্যানো। রান্না যেখানে নিড সেসব কতা হচ্ছে না। ক্যানোই বা হবে। আগে খাবেন তবে তো বাকিসব। সে তো ট্রিভিয়াল। ধুর।
যেখানে শখ, সেইসবের কথাই বলছি। মানে চর্চা। কুলিনারি, ইওরোপীয় বা স্বদেশীয়। যেকোনো শখই ন্যায্য নইলে শজারু পোষার ব্যাপারটাকে খোঁটা দিলে একক তেড়ে আসবে। ফলে বিপ্লব নিয়ে শখের দুকীবোর্ড ফেবু ইয়েও ধর্মত অধিকার।নাহ, আপনারা দেখছি ছহি লিবারাল হতে পারেন নি। বৃথাই প্যাঁক দিচ্ছিলাম।
@দু,
যদি এখনও আপনার সমস্যার সমাধান না হয়ে থাকেঃ
আপনার আত্মীয়-পরিজনেরা সল্ট লেকে থাকেন শুনেছিলেম সেই সুবাদেঃ
১ আজ আমার ভাই-ভাইবৌ এবং আমার ৮৫ বছরের কাকিমা এবং আরও পাঁচজন একসঙ্গে গিয়ে ফর্টিস (সল্টলেক) হাসপাতালে গিয়ে কোভিশিল্ড (অক্সফোর্ড) প্রথম খোঁচা নিয়ে এসেছে। কোন অসুবিধা হয়নি। দক্ষিণা প্রতি জ্যাব ২৫০/-, সরকারি হাসপাতালে বিনামূল্যে, কিন্তু সেখানে বেশির ভাগ জায়গায় কোভ্যাক্সিন( ভারত ইয়ে, হায়দ্রাবাদ) দিচ্ছে। কীভাবে করবেন বলছি।
২ সরকারের কোউইন অ্যাপে খামোকা সময় নষ্ট। তারচেয়ে আরোগ্য সেতু অ্যাপে গিয়ে কোভিড ভ্যাকসিন নেবার জন্যে নিজের আধার কার্ড (নম্বর নোট করিয়ে) লিংক জুড়ে নাম রেজিস্ট্রি করান। একটি ফোন নাম্বারে ম্যাক্সিমাম চারজনের রেজিস্ট্রি করা যায়।
৩ তারপর ফর্টিসের রিসেপশনে ফোন করে ভ্যাকসিন নেবার জন্যে সবার নাম ও বয়েস নোট করান। ওরা তৎক্ষণাৎ জানিয়ে দেবে কবে এবং ক'টার সময় যেতে হবে। আধঘন্টা আগে যাবেন। প্রত্যেকের আধার কার্ড এবং ডাকতারের লাস্ট প্রেসক্রিপ্সন সঙ্গে রাখা ভাল। একটা ফর্ম ভরিয়ে পয়সা জমা করিয়ে তারপর সুঁই লাগাবে।
৪ পাতলা সুঁচ এবং কন্টেন্টের পরিমাণ খুব সামান্য। ব্যথা লাগেনা। আধঘন্টা বসিয়ে রেখে ইত্যাদি। ঃ)))
শুধু লাইক বাটন? তাহলে ট্রোলরা কি করতে আছে? বিপ্লব আর পলিটিকস হল জিরো সাম গেম।
আর রান্নাবান্নাকে শখ বলে দাগিয়ে দেওয়াটাও একরকম শখ। এই শখের বিপ্লবীরাই আবার এটা বেশি করে। রান্নাবান্না হল যাকে বলে নিড। পাপী পেটের সওয়াল। রান্না না হলে শখের বিপ্লবীরাও হাত পুড়িয়ে আধসেদ্ধ ভাত খাবেন। অন্যদিকে বিপ্লব হল সত্যিকারের শখ, মানে হবি। সামথিং ইউ ওয়ান্ট। তাই শখের বিপ্লব নিয়ে খোঁটা দেওয়া ন্যায্য। জেনেরালি, রান্নাবান্না নিয়ে তারাই খোঁটা দেন, যাদের সামনে খাবার চলে আসে, রান্না না করেও। তাদের যদি বলা হয় দুদিন নিজে রান্না করে খাও তো বাছা তাহলেই বিপ্লব করার আর সময় থাকবে না। লিবেরাল, প্রগ্রেসিভ, কনসার্ভেটিভ সবার জন্যেই একই ওষুধ কাজ করবে।
এক বন্ধু সে দিন প্রশ্ন করছিলেন, আচ্ছা বাম দলগুলিকেই কেবল নৈতিক রাজনীতি করতে হবে, অন্য কারও সেই দায় বা দায়িত্ব নেই, এমনটা কেন? বার বার বাম নেতাদের বিষয়েই মানুষের ‘হতাশা’ আর ‘আঘাত’ তৈরি হয় কেন? অন্যরা একই কাজ করলেও তা নিয়ে তো এত কথা হয় না? আব্বাস সিদ্দিকিকে দলে নেওয়াই হোক, আর ‘টুম্পা সোনা’র ব্রিগেড-আহ্বানই হোক— আর কেউ এ সব করলে এত হইচই তোলপাড় হত কি?
দেখুন আমার ছানা ( 4.5) খুব গম্ভীরভাবে এম এল টি আরের টেক মি টু ইয়োর হার্ট শোনে আর লিপ দেয় । মায়ের (- - ) প্রভাব। আকবা।
নাহ, হ'ল না। রান্নার আউটকাম তৃপ্তি মানে ঔদরিক ও মানসিক। ঔদরিকই তো? শব্দটা গোলাচ্ছি নাকি! শখের বিপ্লবের আউটকাম হচ্ছে লোকে খুঁজে খুঁজে এসে লাইক বাটন দাবিয়ে যায়। দুনিয়ায় পরিচিতি ও বই প্রকাশ ইত্যাদি। এতে অর্গাজম নেই বলছেন! কন কী!
তা প্রশ্নটা সেটা না। এইসব শখের মাত্রা কী লিবারালরা আবিষ্কার করেই ফেলেছেন কিনা সেইটে জানতে মুঞ্চায়। মানে রান্নাবান্না নিয়ে খোঁটা দেবেন না - ইহা ন্যায্য, তাহলে ফেবু বিপ্লব নিয়েই বা খোঁটা ক্যানো। সবই শখ বই তো নয়। আসলে জনতা সহি লিবারাল কিনা টেস্টাচ্ছি। :)
"ইদানীং খুব শোনা যায় শখের বিপ্লবী ও এই বলে হেবি মুচকি হাশি ও ঠেস। এ কিন্তু অন্যায়। শখ করে রান্নাবান্না হালাল অথচ শখের বিপ্লব হলেই হারাম ক্যানো!"
কারণ শখের রান্নাবান্নায় তাও কিছু আউটকাম আছে। পাতে কিছু একটা জোটে, তা সে পটলের রসগোল্লাই হোক না মাংস দিয়ে মিহিদানা। কিন্তু শখের বিপ্লবের আউট্কাম কি? চেঁচিয়ে গলাব্যাথা নাহলে কিবোর্ড টিপে আঙ্গুলে ব্যাথা। উপরি পাওনা বন্ধু বান্ধব কি রিলেটিভদের সাথে বাক্যালাপ বন্ধ। তাই শখের বিপ্লব হলে ঠেস।
হ্যাঁ post শিলনোড়ায় বাটতে হয়, মিক্সিতে ঠিকমতন হয় না। আগে গরমের দুপুরে শোনা যেত - শিল কাটাও। ছেনি আর হাতুড়ি নিয়ে খুট খুট করে শিল কাটত।
শিশুটকের শিশুরা এখন প্রায় জোয়ান হয়ে গেছে। মেইনলি তাদের এখনকার কথাবার্তাই এককালের দমদার ভাটুরেদের বুড়ো বানিয়ে দিয়েছে।
দম বললে কিন্তু গব্বর। ওই দমের জন্য শোলে কতবার দেখলাম তার ইয়ত্তা নেই।
আর এই সতত পরিবর্তনশীল দুনিয়ায় কিছু লোক সারাজীবন জলধরই রয়ে গ্যালো।
আর বাকিরা সিপিএমের আইটি সেলে জয়েন করল।
পোস্ত ভাপে অতি অতি উপাদেয়। আমার মা পোস্ত ও চিংড়ি ভাপে আ্যলুমিনিয়ামের কৌটো, ফ্যান গালার পরেই ভাতের হাঁড়িতে ঢুকিয়ে করতেন।
ইদানীং খুব শোনা যায় শখের বিপ্লবী ও এই বলে হেবি মুচকি হাশি ও ঠেস। এ কিন্তু অন্যায়। শখ করে রান্নাবান্না হালাল অথচ শখের বিপ্লব হলেই হারাম ক্যানো! অ্যাঁ, হোয়াই! কুলিনারি সাধনা ও বিপ্লব সাধনার মধ্যে কোনটির স্থান উপরে লিবারালরা তাহলে নির্ধারণ কত্তে পেরেচেন!
পাতি ভাট যারা মারত তারা বোধহয় উৎসাহ হারিয়েছে, বা বুড়ো হয়ে গিয়েছে। সবাইকি আমার মতন চিরকালের তরুণ থাকবে। চোখের সামনে কতলোক বুড়ো হয়ে গেল রে।
কী যে বলেন,
কোথাও বুঝতে একটু ভুল হচ্ছে। অবশ্যই সবকিছু শিল্পচর্চা হিসেবে ধরার কিছু নেই। হাল্কা চালে আড্ডা, পোস্তভাত, পান্তাভাত নিয়েই গল্প হতে পারে। তবে আমার যেটুকু চোখে পড়ছে, তাতে আজকাল ভাটে হাল্কা আলোচনা খুব কম হয়। বেশির ভাগই সিরিয়াস কথা। সেখানে ঐ পোস্তভাত জাতীয় কথা হলে কিছু বিরক্ত মন্তব্য কিম্বা কখনো ঠেস দেওয়া মন্তব্য দেখতে পাই। তো আমার প্রশ্ন ইন জেনেরাল রান্নাবান্নার আলোচনাকে কেন ঐ ধরণের মন্তব্যের সামনে পড়তে হয় সেই নিয়েই ছিলো। সঙ্গে এটাও বলতে চাইছিলাম যে যদি কেউ সিরিয়াস ছাড়া আর সবকিছু অপছন্দও করে থাকেন তাহলেও কিন্তু রান্নাবান্নাকে দাগিয়ে দেওয়ায় একটা ধন্দ থেকে যায়। কারণ এর শৈল্পিক দিকেরও অভাব নেই।
আপনি এটা ঠিকই বলেছেন যে ফুডি হওয়া ইন থিং, অনেক সোশ্যাল মিডিয়াতে রান্না নিয়ে প্রচুর মাতামাতি হয়। তবে আমার শুধু গুরুর ভাটপাতা নিয়েই বলার ছিলো। এইটুকু উঠোনের অবজার্ভেশন ও কোয়েরীজ। আশা করি বোঝাতে পারলাম।
তাপস,
আপনার দুটো কথা ঠিক বুঝতে পারছিনা। কুলিনারি আর্ট মানেই ইউরোপ মনস্কতা হতে হবে কেন? অপেরা বা অর্কেস্ট্রা ছাড়া বাউল গান, ভাওয়াইয়া গানকে সঙ্গীতশিল্পের মধ্যে ধরা হয়না? আর ইউরোপমনস্ক কুলিনারি আর্টেও বা সত্যতা নেই কেন?
না না, ভালো মতন চান্স আছে। মুলোদের।
ভবানীপুর কোন চান্স নেই .
"পার্টলি ফ্রী" খবরটা দেখেছেন? তবু লোকে বলে যাবে বিজেপিও খারাপ, তৃণমূলও খারাপ। নিন বামেদের ভোট দিন, আমরা তো কংগ্রেস আর সেকুলার ফন্টের সাথে জোট পর্যন্ত করেছি।
টইতে যা লেখার তো লিখেইছে - তিন নম্বর প্যারা "প্রশ্ন হচ্ছে, স্বাভাবিক বুদ্ধি যেখানে বলে ..." তো এখানে কিছু লোক কুযুক্তিজাল বিস্তার করেই যাবে।
সেও ঠিক ছিল যদি এই আমরা অমুক আমরা তমুক অ্যাটিচিউড না দেখিয়ে বলত সুবিধে হয়েছে জোট করেছি বেশ করেছি। তারও তো ধক নেই।
যান যান টইতে গিয়ে লিখুন দেখি
মমতা শুধু নন্দীগ্রাম থেকে দাঁড়ানোয় আমি ইম্প্রেস্ড। হারুক জিতুক মমতার দম আছে। বাম নেতাগুলোর সেই দম দেখতে পাই না।
দিদির হল কি ব্লু আইড বয়রা সব ব্যাক বেঞ্চার হয়ে গেল।
শোকে দুঃখে আরাবুল নিজের আপিশ নিজেই ভেঙে দিয়েছে। হা হা হা হা।
কান্নাকাটির আপডেট।
এবারে ভাঙড়ে টিকিট না পেয়ে কাঁদলেন তাজা ছেলে আরাবুল।
এবং কেঁদে ফেললেন সোনালী গুহ। ইনিও পাননি।
টুইংকল খান্নাকে আমার ব্যপক লাগে। কেসি নোটবন্দীর সময়, অন্তত একটা আর্টিকল মনে পড়ছে যেটা হেব্বি লিখেছিল। মোদীকে উঠতে বসতে গাল দেয়। ওদিকে আমায় অক্ষয় কুমারকেও হেবি লাগে। অক্ষয় কুমার আবার মোদী ভক্ত। কিন্তু দুজনে হ্যাপিলি ম্যারিড। টুইংকল আর অক্ষয় দুজনে দুটো আইডেন্টি এবং অন্তত টুইংকল পাবলিকলি ডিফার করতে ছাড়ে না। আর সেই নিয়েই চলেছে। পরশুরাম বর্ণিত তৃতীয় ধরণের বিবাহ। টুফ।