কেকে তুমি যদি লেখ তাহলে সবচেয়ে আনন্দ পাই।
তবে আজকাল বোধয় অনেকেই সোশাল মিডিয়াতে বেশি সময় কাটান। সেখানেই অনেক বেশি কনভার্সেশান করেন। তাই স্মাইলি না দিলে বুঝতে পারেনা যে কোন কথাটা মজার।
ও হ্যাঁ ঃ))
মুসলিমদের হিজাব পরেই যথেষ্ট তোষণ হয়েছে আর সিএএ র মত আইনের বিপক্ষে পার্লামেন্টে . ভোট টা দেবার দরকার নেই (যেটা টিএমসি এমপিরা করেছে )ভাবলে আমাদের কিছু না এসে গেলেও তাদের আসে যায় অবশ্যই . কোন প্রতিনিধিত্বে তাদের অনেকেই আর ভরসা রাখতে পারছেন না . পার্লামেন্টে নিজেরাই যেতে চেষ্টা করেছেন। ছ বছর ধরে যা আমরা প্রায় চুপ করে দেখে গেছি তার পরে হঠাৎ এই এক্সপেক্টেশন রাখতে paari কি?
লেফট এই মুহূর্তে এই পিঠ ঠেকা লোকেদের প্রতিপক্ষ ভাবতে পারে না . জোট না করলে 'জাত' বাঁচানো ছাড়া আর কিছু হতনা। দশচক্রে জোটের সেকুলারত্ব না মানলেও . দিি নোো
বেকারদের চাকরি কি করে হাপিস হয়ে গেল?
হাম ভি হ্যায় ঝাল, ঝোল, অম্বল আউর ওয়ানটন সুপ মে। পলিটিক্সেও আছি, কিন্তু এই পার্টিজান আকচা-আকচিতে কিছু নাই। পোস্টারের নাম দেখলেই জানি বক্তব্য কী হবে।
কেকে কথায় বড়হাতের ক্ক। তবে রান্না নিয়ে হতচ্ছেদ্দা বিশেষ দেখেছি ইকুয়ালিটির পূজারী, বরং বলা ভাল ইনইকুয়ালিটির বিরোধীদের মধ্যে।
বিজেপি চাকরি আনবে? আর ৪৪ নয় ওটা ৩৪ হবে। ভারতে কত শত চাকরি।
বাংলার লাখ লাখ বেকারদের চাকরি গত ৪৪ বছর ধরে আলিমুউদ্দিন আর কালীঘাট হাপিস করে দিয়েছে, বেকারদের মুখে আলকাতরা মাখিয়ে দিয়েছে । অনেক হয়েছে, এবার বাংলায় বিজেপি আসুক, চাকরি আসুক।
ও হ্যাঁ আজকাল ডাংগুলিতেও ইন্টারেস্ট পাই না।
এই আমি আছি, এক ঝালে, ঝোলে ও অম্বলে। শুধু দরবারী কানাড়ায় দাঁত ফোটাতে পারি না। ঐ ঘ্যাড়ঘ্যাড়ে গানগুলো আর ভালো লাগাতে পারলাম না।
কেকে, আমার ঐ মন্তব্যটা একেবারেই মজা করে। বিশেষ করে "সুদীপার রান্নাঘর" ওটা একটা ইনোকুয়াস সিমিলি (বা মেটাফোর বা অ্যানালজি)। আমার বক্তব্য ছিল যে এক পলিটিক্সের আলোচনার সময়েই দেখি ভাট যেন স্টেরয়েডে রয়েছে, পাতার পর পাতা আলোচনা চলে। আর সে কি ঝগড়া। নইলে বড়ই নিরামিশাষী থাকে। আবারও বলছি এগুলো নেহাতই মজা করে বলা। ভাটে আমি কোনও কিছুই খুব সিরিয়াসলি লিখিনা। সিরিয়াস বক্তব্যের জন্য পোবোন্ধো আছে।
আহা সুদীপার রান্নাঘরের আদত প্যাটেন্ট কি বড়েসের? না অন্য কারো?
সেদিন S এর 'সুদীপার রান্নাঘর' সংক্রান্ত মন্তব্যটা পড়লাম। নতুন নয়, এই ধরণের মন্তব্য আগেও দেখেছি। তা আমার মনে একটা প্রশ্ন আসছে। জিজ্ঞেস করেই ফেলি। মনে করুন পাতার পর পাতা পলিটিক্সের আলোচনা হচ্ছে (বস্তুত সেটাই এখানে হয়), কিম্বা মাঝখানে চারপাতা ক্রিকেট খেলার কথা হলো, বা দুপাতা দরবারী কানাড়া, কি পেরুভিয়ান সাহিত্য। তখন কাউকে এই ধরণের মন্তব্য করতে দেখিনা। তো রান্নাবান্না সংক্রান্ত কথাবার্তা ঠিক কেন আনগ্ল্যামারাস? বা বাঁকা মন্তব্যযোগ্য, বা বিরক্তিকর? এমন কোনো কথা নেই যে সবার সব বিষয় পছন্দ হতেই হবে। তবে ইউজুয়ালি অন্য প্রসঙ্গগুলোতে কেউ কিছু মনে করেননা দেখেছি। কুলিনারী আর্ট কি ঠিক আর্ট নয়? বা যথেষ্ট মননশীল নয়? (বানান টানান ভুল হয়ে থাকতে পারে, চশমা কাছে নেই, মাফ করে দেবেন)
প্রত্যেকের মতামতই তাঁর ব্যক্তিগত স্বাধীনতা। এই নিয়ে আমার বিন্দুমাত্র কোনো আপত্তি নেই। জাস্ট পার্স্পেক্টিভটা জানতে পারলে ভালো লাগবে।
না ব্যাপারটা উল্টো, বীফ রাখার জন্য কাউকে পিটিয়ে মারা হলে যদি তার প্রতিবাদ করেন তাহলে নীতিগত ভাবে কেউ অভিনয় করছে বলে তার চরিত্রের দিকে আঙুল তুলে তাকে গাছে বেঁধে পেটানোর হুমকিরও প্রতিবাদ করবেন। তাকে হিরো সাজিয়ে স্টেজে তুলে নাচা কোঁদা করলে প্রশ্ন ওঠে তাহলে বীফ খাওয়ার জন্য পেটানোর প্রতিবাদ কতটা অনেস্ট?
তিনোকে আর বিজেপিকে মানুষ ভোট দিয়েছে। এদের সব ভালো এবং খারাপ কাজের দায়িত্ব সেই মানুষের। ঠিক যেমন বামেদের রাজত্বকালের বামেদের খারাপ কাজের দায়িত্বও বামদলের এবং যারা বামেদের জিতিয়েছিল তাদের। আমি তিনো-বিজেপিকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনবো। তারপর যখন আমার উপরেই উৎপাত হবে, তখন বামেদের দোষারোপ করবো যে কেন তারা ভোতে জিতলো না (যদিও আমি কোনওদিনও তাদেরকে ভোট দেবোনা), সেটা চলবেনা। বামদলগুলো অপদার্থ। সেক্ষেত্রে ফাইন্ড ইওর ঔন সলিউশান।
S আপনার আশঙ্কা যথার্থ! তৃণমূল, বিজেপি দুদলই আমাদের পক্ষে ক্ষতিকারক! কিন্তু সেখানে ই তো প্রশ্ন! কেন এই দুই দলের কাছে বামপন্থীরা বিধ্বস্ত হচ্ছেন? গত লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি আঠারোটা আসন পেল, বামপন্থীরা একটা আসনও পেলেন না! তৃণমূলের বিরুদ্ধে মানুষের ক্ষোভের লাভ বিজেপি পেল! এখানে আত্মসমালোচনা কি জরুরী নয়? খালি অন্যকে দোষ দিয়ে আর গালিগালাজ করে জেতা যাবে?
আপনার কি মনে হয়?
হিন্দু খতরেমে হ্যায়। ১৪% মুসলমানরা আর কয়েকদিনের মধ্যেই দেশ দখল করে নেবে। যাদের আবার ৩৩% পভার্টি লাইনের নীচে। একজন কোথাকার কে যার দুদিন আগে পলিটিকাল পার্টিও ছিলোনা, ক্ষমতার ধারে কাছেও নেই, সেই লোক কিনা জৌলুসে বলেছে যে ক্ষমতা পেলে কাকে গাছে বেঁধে পেটাবে। কি ভয়ন্কর। ছি ছি। এসব কথা বলতে গেলে আগে রাজ্যে বা কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসো। তারপর বলো। তাও আবার ব্যাটা মোছলমান। দেখলেই ভয় করে। এতদ্বারা প্রমাণিত হল যে হিন্দু খতরেমে হ্যায়।
কমপ্লিটলি আনরিলেটেড টপিকঃ বীফ রাখার জন্য কাউকে পিটিয়ে মারলে, সেটাকে দেশভক্তি হিসাবে দেখা হবে।
বাড়ীর বয়স্ক লোকেদের জন্য জানতে চাইছি দেশের . এখান কার তো জানি .
স্টেরয়েড না কোকেন?আজকাল আবার কোকেনটা এরা নিচ্ছে বেশী
ঠিক কথা। ৩৪ বছর ধরে বামেরা প্রচুর পয়সা খেয়েছে। সব আলিমুদ্দিনের মেঝের তলায় রাখা আছে। বুদ্ধবাবুও অনেক পয়সা খেয়ে তোষকে লুকিয়ে রেখেছেন, এখন তার উপর শুয়ে আছেন। ফলে অর্থনীতির অনেক ক্ষতি হয়েছে। তার থেকে তিনোরা অনেক বেটার। চীটফান্ড থেকে আম্ফান যেখানেই যেটুকু কাটমানি খেয়েছে, সেসব দিয়ে প্রাসাদ বানিয়েছে। ফলে অর্থনীতির অনেক উন্নতি হয়েছে। বামেরা নিপাত যাক। বাঙলায় কাটমানি, গুন্ডাগিরি, জয় শ্রীরাম, হিন্দু-মোছলমান, লুম্ফেনদের রাজত্ব আসুক। আমি সেই বাঙলার অপেক্ষায় আছি যেখানে গরুর দুধ ছেঁকে সোনা পাওয়া যাবে। যেখানে ইতিহাস বইতে লেখা থাকবে যে মুঘলরাও বিদেশী, ইংরেজদের মতন। যেখানে ইস্কুলে ইস্কুলে শেখানো হবে জয় শ্রীরাম বলতে, দেশ মানেই এক্জন লোক। যেখানে ননভেজ খাওয়াকে হিন্দুদের অপমান করা মনে করা হবে, যেখানে মুসলমানদের ক্ষতি করাকে দেশপ্রেম মনে করা হবে। আমি অপেক্ষা করছি সেই রাজনৈতীক পরিস্থিতির যেখানে কে কোনদিন কোন পার্টির নেতা, সেটা গলায় ঝুলিয়ে রাখবে। জাগো বাংলা, কাটমানি দাও, দুটো মুসলমান মারো, তারপর আবার ঘুমিয়ে যাও।
হোক খেলা-মেলা-তেলেভাজা।
S চিন্তা করবেন না। বৃদ্ধ জরদ্গবেরা সেটাই করে চলেছে। সারা জীবনের খাওয়া শেষ, তাই আর কোনো চিন্তা এদের নেই!
"আপনি কী মশাই সর্ব্বক্ষণ স্টেরয়েডে থাকেন নাকি !"
-ইটা জব্বর হইসে। প্রাণখুলে হাসছি। মাইরি, রাজনীতি নিয়ে কথা বললেই রামগড়ুরের ছানা হতে হবে কেন?
এখন আর বামদল শেষ হয়ে কি হবে। যা ক্ষতি করার ৩৪ বছরে করে দিয়ে গেছে, যেটুকু বাকী ছিল ১০ বছরে মমতা করে দিল। বাংলার ক্ষতি করার আর কিছু বাকী রাখেনি এই দুই দল।
ধুর বাম দলগুলো শেষ হয়ে যাক। আমিও তাই চাইছি। তিনোরা কাটমানি খাবে, গুন্ডাগিরি করবে। বিজেপি ধর্মের নামে আগুন লাগাবে। তবেই না রাজ্যের লোক একটু স্বস্তি পাবে। বেঙ্গল ডিজার্ভস তিনো-বিজেপি।
আপনি কী মশাই সর্ব্বক্ষণ স্টেরয়েডে থাকেন নাকি !
যে দল এখনো পর্যন্ত কোনো নির্বাচনে লড়েনি, যাদের কোনো নির্বাচনী প্রতীক পর্যন্ত নেই, তাদের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা করার জন্য কি আকুলতা! কতদূর অপদার্থ ও ধান্দাবাজ হলে মানুষ এই কাজ করে! এরা তো নিজে হাতে দলটাকে শেষ করছে! আবার কেউ আলোচনা করলে তাকে নির্লজ্জের মতো কুৎসিত ভাষায় আক্রমণ করে! কি আদর্শনিষ্ঠা!
দুদি এখন আম্রিগা না দেশে? আমাদের এখানে তো ড্রাইভ থ্রুতে টিকা দিল।
ই কি!
ডেমক্রেসির বাংলাই তো পপুলিজম।