মাক্কালি কবে দেখব সিপিএম রাণীমাকে হারাতে বিজেপির সাথে জোট করছে। শাহ আর ইয়েচুরি এক মঞ্চে।
আরে মমতা পলিটিকাল অপরচুনিস্ট, একেবারে নোন ডেভিল। প্রচূর কাজ করেছে গ্রামে, মফস্বলে। পুরো দলটা মমতা সর্বস্ব। অ্যাবসলিউট অথোরিটেরিয়ান। ভাইপোকে তুলতে গিয়ে বেকায়দায় পড়ে গিয়েছে।
আর একটা হল আইডিওলজিকাল দল, যাদের মূলটাই হল একটা আদর্শ। তারা ভোটের বাজারে বেচে ধর্ম নিরপেক্ষতা, মার্ক্স বাদ নামক বিজ্ঞান।
দুয়ের মধ্যে তুলনায় পার্থক্য তো থাকবেই। বিজেপির বিরুদ্ধে দিদিই ভরসা। এই রামধনু জোট বৃষ্টির আগেই শুকিয়ে গেল।
যুক্তি অবোস্তা মাইরি সেইই একই। রানীমা করেচেন, আমরাও করিচি। তাইলে ছিপিয়েম তিনোর তুলনায় মহোত্তর কেন কাকা? তিনোর সঙ্গে জোট কল্লে হতোনা? রাজ্যটাকে বিচিপির হাতে তুলে না দিলে ছিপিয়েমের ইগো স্যাটিসফায়েদ হবে কোদ্দিয়ে! ফুটকিবিহীন রাম!
আব্বাস ঘুটিয়ারি শরিফের না?
সে অবশ্যি রাণীমাও এখন মুখ মুছে সেকুলার সেজেছেন।
অবশ্য এইরকম হাসির ব্যাপার আমরা আগেও দেখেছি। যখন ওঁ শ্রী তপন বাবু হিন্দু সংহতি খুলে রাণীমাকে দুর্গা না কি একটা বলে সাপোর্ট দিলেন। ইনফ্যাক্ট রাণীমার প্রতাপে এই হুজুরগুলি এবং তপনগুলি তখন একই ঘাটে জল খেত। কী মজার ও হাশির।
এখন অব হিসং মূল ও শাখায় ভেঙে গ্যাচে। কে আসলি বিজেপি তাই নিয়ে উভয়পক্ষের কিছু মনোমালিন্য আছে শোনা যায়। সেইরম মজার।
ভোটরঙ্গ চলবে এখন অনেকদিন। করোনার জন্য বহুৎ ঝামেলা হয়েছে, অনেক কিছু বাতিল হয়েছে। এখন ভোট এসেছে, এই অবস্থায় যা পাওয়া যায়।
আরো হাসি পাবে যখন জানবে যে এ একদা মুলোদের হয়ে ভোট করত। দুহাজার উনিশেও করেছে। ওদের সঙ্গে মানে সওকত গ্রুপের সঙ্গে ক্যালাকেলি হওয়ার পর থেকে আলাদা হয়েছে। কত কী হাসির বাকি আছে। :)
হুমম, না ভিডিও কেন, জোট অ্যানালিসিস করছিলাম, আর সেকুলার আব্বাসকে বোঝার চেষ্টা করছিলাম।
দিদিই ভরসা বাংলায়।
ধুশশ। এরপরে ও বলুক বা এইরকম কিছু একটা বলল। আকাদা অডিও অ্যানালিসিস করতে বসুক। মাইকের পজিশন ইত্যাদি। সেলিমের খেয়ে দেয়ে কাজ নেই যে অধীরকে বলবে আপনি থামুন আব্বাস বলবে।
এ যে এত বিখ্যাত একজন লোক জানতামই না, আজকের আগে নামও শুনি নি।
সিপিএম তথা বাম পার্টির জোট দেখে হাসি পেল।
"কীইইসব গারবেজ পোস্টাচ্চেন পিটিদা।"
দেখবেন ২রা মের পরে যেন অবস্থান বদলাতে না হয়!!
হ্যাঁ সেলিম পরিষ্কার বলল - ঐ বলুক, আর অধীর বলল - তাহলে আমি যাচ্ছি। টি অনেক দুরে ছিল, শুনতে পায় নি, ঐ জন্যই মাঠে না গিয়ে টিভিতে খেলা দেখতে হয়।
ওটা নির্মল হাসি। আব্বাস আবিস্কারের আনন্দ। আ আ আ
এখনও। চলতেই থাকবে। :))
আজ্জো, হাসো ক্যান?
অধীরের এক্সপ্ল্যানেশনও তো এসে গেছে, এবিপির পেজেই আছে। সেটাও দিবেন ডিজিটাল বাবু।
কেসি, সেরকম কিছু ভাবি না, আজ এত চেঁচামিচি দেখে ভাবলাম কি না কি হইসে। শেষে দেখি সিপিএম আব্বাস সিদ্দিকির সাথে জোট করেছে। হি হি হি হা হা হা।
2:18:17 theke dekhun
শিপিএমকে নিয়ে এত লোকের চিন্তা দেখে হেব্বি হাসি পায়। এমনিতেও সাড়ে ছয় পার্সেন্টের দল, তাও লোকের এত চিন্তা দেখে অবাক লাগে। সেই প্রাগৈতিহাসিক কালে ডিডিদা বলেছিলেন সিপিএম আবাপ আর অ্যামেরিকা, এখনও অনেকদিন চলবে, চাঁদমারি হিসেবে। তাই বলে সিপিএম? এখনও?
হুমম, আর কিই বা বলি? দেখলাম ইনি নাকি সেকুলার ফ্রন্ট নামে একটা দল খুলেছেন। সিরিয়াসলি সিপিএম একটু ভাবুক কি করবে। যাই হোক, কেসি, টি ইত্যাদিরা আজকে আনন্দিত। অনেক লোক দেখা গেছে। ঐ মোহনবাগান জিতলে আমার এখনও যেমন আনন্দ হয় সেরকম।
আব্বাস মঞ্চে উঠতেই অধীর বক্তৃতা থামিয়ে দেয়। দেখে নিনঃ
আপনি কি ছিলেন ওখানে রমিত বাবু ? আমি ছিলাম। আব্বাস এন্ট্রি নেওয়ার সময় প্রচন্ড হইহই হচ্ছিল। অধীর বক্তব্য থামিয়ে চুপ করে যান।
না, সেলিম একথা বলেছেন বলে মনে হয় না। আকাদা এইটা আব্বাসের গলাই মনে হয়। এর সঙ্গেই আসন সমঝোতা হয়েছে।
এ যে "চলচিত্তচঞ্চরি" কেস! ওখানেও ওরকম একটা ঘটনা ছিল, সত্যবাহন আর ঈশেন এর । :-)
না, ISF এর উচ্ছাস দেখে অধীর বক্তৃতা থামাননি। আব্বাস আসলে পরে জনতার আওয়াজে সেলিম বলেন আব্বাস একটু বলে নিক। তাতে অধীর ক্ষুদ্ধ হন। বলেন হ্যাঁ আব্বাস বলুক বলে চলে যাচ্ছিলেন । বিমান বাবু এ আবার হয় নাকি বলে ধমক দেন ও অধীর কে কন্টিনিউ করতে বলেন।
এই লোকটা আব্বাস সিদ্দিকি? মানে সিপিএমের সাথে আর কংগ্রেসের সাথে জোট করেছে? মানে এই ভিডিওতে যার গলা শোনা যাচ্ছে?
জোটের ফাটল বেরিয়ে পড়ল ব্রিগেডের মঞ্চেই, অধীরকে ‘হক’ ছিনিয়ে নেওয়ার বার্তা আব্বাসের
আসন সমঝোতা ঝুলে রয়েছে এখনও। তার মধ্যেই ছন্দপতন ব্রিগেডের মাঠে। ‘সংযুক্ত মোর্চা’র প্রথম সভাতেই প্রকট হল কংগ্রেস এবং আব্বাস সিদ্দিকির ইন্ডিয়ান সেক্যুলার ফ্রন্টের (আইএসএফ) মধ্যেকার ফাটল। পরিস্থিতি এমন দাঁড়ায় যে, আব্বাসকে ঘিরে উচ্ছ্বাস দেখে বক্তৃতা থামিয়ে চলে যেতে উদ্যত হন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী। আবার বক্তৃতা জুড়ে বারংবার বামেদের ‘বন্ধু’ বলে উল্লেখ করলেও, কংগ্রেসের প্রতি সেই সৌজন্য দেখাননি আব্বাস। বরং সাফ জানিয়ে দেন, বন্ধুত্বের রাস্তা খোলা রয়েছে। কিন্তু কাউকে তোষণ করবেন না তিনি। বরং নিজের ‘হক’ ছিনিয়ে নেবেন।
কীইইসব গারবেজ পোস্টাচ্চেন পিটিদা। হেইডা বিচিপির চ্যানেল বহুদিন এইটা একটু মাথায় রাখুন। ভেদিওগুলোও গত বছরের। জল অনেক গড়িয়েছে।
টাটকা সংবাদ হচ্ছে যে ব্রিগেডে গেছিল বলে আপাতত গ্রামে গ্রামে ক্যাল চলছে।