জাপানি একরকম ঝাঁঝ সস আছে, ওয়াসাবি, ওটা অল্প একটু নিয়ে টাইট পোস্তবাটার সঙ্গে মিশিয়ে নিন। তারপরে রুটি দিয়ে খান। জমে যাবে। :-)
আহা ঝোল ঝোল মানে কি আর ট্যালট্যালে? @ ৪টে ১৭।
বীরভূম বদ্দমান বাঁকুড়ার গ্রেভি গ্রেভি আলুপোস্ত খায় দিনের বেলা ভাতের সঙ্গে আর শুকনো যাকে বলছে টাইট পোস্ত সেটা খায় রাতে রুটির সঙ্গে। মানে উত্তর কলকাতা এস্টাইল। সব মিলিয়ে সর্বাঙ্গ সুন্দর ঐক্যবদ্ধ ঘটি সাম্রাজ্য।
আলুর সঙ্গে বেগুণ, টমেটো, চিচিঙা এইসবও দিয়ে দেবেন কুচি করে কেটে। জমে যাবে আলুপোস্ত। :-)
ঝোল ঝোল আলুপোস্ত বদ্দোমানের না কি? হলুদমাখা ঝোল যাতে পোস্তদানা খুঁজতে মাইক্রোস্কোপ লাগে - সে তো মেদিনীপুরের।
"বিল আনলেই রাজ্যসভায় পাস হবে তার গ্যারান্টি সিবিআই য়ের হাতে"
এই কথাটা দারুন।
ওমা ছেম ছাইড হবে ক্যানো? ওই যে কেসি বাবু বললেন ঘটি দুই প্রকারের হয় কলকাতা আর বদ্দমান বাঁকুড়া বীরভূম। পোস্তর টেক্সারে সেটা অনেকটা বোঝা যায়। তো সেই থিওরিকে খানিকটা সেকেন কল্লাম মাত্র -- ম ৩টে ৫৫
এহে! ঘটিরা ছেমছাইড করে ফেলছে:-(((
বিবেকানন্দ ঝোল ঝোল আলুপোস্তকে শ্রীবদনে স্হান দিয়েছিলেন!! বদ্ধোমানের বাঙাল:-)))
*১২ টা ১৬ গতে
দেখুন ১২টা গতে সম্বিৎ বাবু যে স্বামীজিকে উত্তর কলকাতার ঘটি দলে টেনে নিলেন সেটা ঠিক ন্যায়সম্মত হলো না। তিনি আদিতে বদ্দমানের লোক। সেখানকার ঘটিস্য ঘটি। তাই সেশ পজ্জন্ত বহু দিন ধরে বহু ক্রোশ ঘুরে ঝোলঝোল আলুপোস্তকেই শ্রীচরণে (টু বি প্রিসাইজ, শ্রীবদনে) ঠাঁই দেন।
পোস্ত এদেশে ব্লাড টেস্টে আফিং হিসেবেই আসে
হ্যাঁ, হত আফিম, তবে বুঝতাম! ঃ-)
ফলের দানাতেই লুটোপুটি করে জীবন কেটে গেল, হায়রে:-(((
মাগো পোস্ত নিয়ে গর্ব!! ঐ দিকে রেডারে যে পোস্তর ছাতা পড়ে গেল, আর এক্সপোজার তো দূর, কিছু ধরাই পড়ে না!
ঘটিবাড়ির আলুপোস্ত খুব শুনেছি, আগে খাইনি। তারপর ঘনিষ্ঠ এক আত্মীয়ের ঘটিবাড়ির মেয়ের সঙ্গে বিয়ে হল। সেখানে নেমন্তে গিয়ে সেই বিখ্যাত আলুপোস্ত খেলাম। তেমন সাংঘাতিক কিছু লাগল না, ভালো। সে তো মথুরার ডুবকি আলুও ভালো। কৃষ্ণ খেতে ভালোবাসতেন বলে একজন একবার রেসিপি দিয়েছিলেন। ঃ-)
আপুনারা কতো কম খান। অগ্নিযুগে বাঙালি হাপ্ পাঁঠা এপেটাইজারেই মেরে দিত। বাকি হাপ্ হাঁড়িখানেক ভাত সহযোগে। তাপ্পর রক্ত দিতে বেরোত। গর্গ যেমন কয়েচে।
যাঁরা খুঁতখুঁতে, তারা ফ্রেশ লইট্যামাছ দিয়ে ঝুরা করেও খেতে পারেন। সেও খুব ভালো। প্রচুর ঝাল দিতে হয়।
পোস্ত - ও বেশ ভাল , তবে শুটকি এক অন্য ব্যাপার
ওই ঘাসের কেকের মত দেখতে আখাম্বা ওই বস্তু দুটি কী?
মাইমার দেখি ফাইনার থিংস ইন লাইফ নিয়ে শুধু যে কোন expojar নেই তাইই নয়, expojar-এর ইচ্ছেও নেই। স্যাড।
বাঙালবৌ রা ঘটি বরদের পোস্তর বদলে এসব খাওয়ায়:-)
পোস্ত! তার আদিগন্ত টলটলে ঝোল! কে খায়?? ঘটি বাড়িতে নানারকম পোস্ত হয়, টলটলেও:-)
শুটকি রকস
সাদা পোস্তর সাথে আদিগন্ত টলটলে হলুদ পোস্তর তুলনা হচ্ছে বুজি?
ধ্যাত, কিসে আর ইসে!
না না পোস্তবাটা সাথে গরম আলুভাজা মেখে খেতে খুব ভালো লাগে।
তরকারি হলুদ ছাড়া রান্না করা যায়, এ আমি কেবল জানতাম, খাবার সুযোগ হয়নি। বিয়ের পর লুচির সাথে সাদা আলুর তরকারি দেখে কেমন অস্বস্তি হয়েছিলো মনে আছে।তারপর আবার সাদা পোস্ত, সাদা শুক্তো- তরকারিতে হলুদ না দিলে কেমন তাকিয়ে আছে মনে হয়-এখনো হয়:-))
পোস্ত নিয়ে কেন এত হৈচৈ আজও বুঝি নাই। পোস্তর বড়া, বাটা কোনওটাই না খেলেও কোনও অসুবিধে নেই। গর্বের সঙ্গেই বলি, এ সমাজ আমাকে মেনে না নিলে বসে কসু খাক:-P
বিল আনলেই রাজ্যসভায় পাস হবে তার গ্যারান্টি সিবিআই য়ের হাতে
হ্যা আমি ছিলাম।
উনিজী হাত দিলেই সোনা। স্টেডিয়ামের নামকরণের পরেই দেড় দিনে টেস্ট ক্রিকেট শেষ। আইসিসি পিচ প্রিজার্ভ করতে বলেছে। লর্ডসের মিউজিয়ামে রেখে উনিজীর নামে উৎসর্গ করবে।
আহা সিধলবড়া! কবে যে আবার জুটবে?
অনেক বাঙাল ও নাক শিটকাবে যদি ও।
খনুদা তোমাদের ওদিককার বিকেলের মিছিলে ছিলে নাকি!
এদিকে মোদিজী বারায় নমো কত্তে বলেছেন। করুন আর কী।