সিনেমায় নেমেছে।

মঙ্গলইয়ান মার্সে নামেনি। 

আচ্ছা এর আগেও মঙ্গলে   কিসব গেছিলো না? মঙ্গলইয়ান ভাইকিং  ইত্যাদি? এদের সাথে এটার তফাৎ কোথায়? 

গুজরাতে তো বিজেপি রমরম করে মিউনিসিপাল ইলেকশান জিতলো।

আগে শুনতাম কবিরা নাকি অনেক কিছু দেখতে পায়। আজ জানলাম দোকানের ম্যানেজাররাও। শালা ক্যাপিটালিজম আর কিছুই ছাড়ছে না।

দুদিন দেখুন। তারপর রসিদ নিয়ে একটা লোকাল দোকানে যান (অনলাইন বা ফোন না)। গিয়ে ম্যানেজারকে দেখিয়ে বলুন যে একটা সার্চ ইনিশিয়েট করতে। যদি ইন্সিওরেন্স কিনে থাকেন তো আরো সুবিধে নইলে এমনিতেও হবে। দোকানের ম্যানেজাররা অনেক কিছু দেখতে পায়। ম্যানেজার সার্চ ইনিশিয়েট করলে ও প্যাকেজ ট্র্যাক হবেই।

অনলাইন ট্র্যাকিং দেখাচ্ছে এখনও আমার শহরেই রয়েছে। কিন্তু আবার বলছে যে ট্র্যাকিং নাকি আপডেট করা হচ্ছেনা।

ফেডেক্সের অন লাইন ট্র্যাকিং কী দেখাচ্ছে? ফোনে কিছু হবে না, ভুল ভাল বকে।

@দু, কারা হেল্পফুল? ফেডেক্স তো পষ্টো করে কিছুই বলছেনা। একবার বললো হারিয়ে গেছে, আরেকবার বললো ডেস্টিনেশান শহরে পৌঁছেছে। কিছুই বিশ্বাস করতে পারছিনা। এই হপ্তাটা দেখে কনসুলারে ফোন করতে চেষ্টা করবো। সেখানেও তো কত পাঁচ মিনিটের বেশি কথা বললে টাকা দিতে হয় ইত্যাদি। যাইহোক।

@অভ্যু, আমিও অনুরূপ এক্সপিরিয়েন্স এক্সপেক্ট করেছিলাম। আমার প্রতিবারই পাসপোর্ট করতে গোলমাল বাঁধে।

বাহ বাহ মিঠুদি, শুনে ভারি খুশি হলুম। এদিকে আর্থ ফেয়ার নিরানব্বই পয়সা পার পাউণ্ডে হাড্ডিসহ হোল চিকেন লেগ দিচ্ছে, কারি পিস করে কেটেও দিচ্ছে। তাই এখন মেনুতে মাংসের ঝুল। লোকাল চিকেন, খাসা খেতে।

ডিসি, বন্ধ বাড়ির মধ্যে কাঠকয়লায় গ্রিল করলে এমনিতেই আমার দ্য এন্ড হয়ে যাবে:-)

পলিটিশিয়ান কি ওই ফ্রাই গঙ্গার ওপারে খেয়েছেন? 

ম এর পোস্ট পড়ে রেস্টুরেন্ট অ্যাট দ্য এন্ড অফ দ্য ইউনিভার্স মনে পড়ে গেল :d 

এটা দেখতে পারেন, বিবিসি সিরিস, তবে বইটা অবশ্যই পড়বেনঃ 

অরেঞ্জ রাফি বেশ খেতে। নেবুর রসে নুন গোলমরিচ কাঁচালঙ্কা  দিয়েএকবেলা ভিজিয়ে রেখে ফিসফ্রাই করুন। বিয়ার সহযোগে উত্তম।

আঁশটে গন্ধ আছে:-(( তাইলে এই প্রথম ও শেষ

অভ্যুবাবু, আমার তাড়নায় ক্রোগার যে মাছ এনে ফেলল:-)))

বাবারে!! মাছ স্বয়ং উত্তর দিচ্ছে!! ফিশফ্রাই করে খেতে ভালোও লেগেছে!!!!

S, আটলান্টায় ভারতীয় এমব্যাসী অত্যন্ত হেল্পফুল। ইমেল করলে ২৪ ঘন্টার মধ্যে উত্তর দেন, উইকেন্ডে কাজ করেন ইত্যাদি। শুনেছি সান ফ্রানসিস্কোর এমব্যাসী ততোটা হেল্পফুল নন। আমি কোভিডের বাজারে অ্যাপ্লাই করার ছয় দিনের মাথায় নতুন পাসপোর্ট হাতে পেয়েছি। বুধবারে এখান থেকে ক্যুরিয়ার করেছি, ওরা বৃহস্পতি বার পেয়েছে, শনি বারে নতুন পাসপোর্ট অ্যাপ্রুভ করেছে। রবিবারে প্রিন্ট করেছে, সোমবারে পোস্ট করেছে, আমি মঙ্গলবারে হাতে পেয়েছি। অ্যাপ্লাই করার আগে একবার মেল করেছিলাম, সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দিয়েছিলেন। আপনি অন্ততঃ ওদের মেল করে দেখতে পারেন আপনার এই অবস্থায় কি করণীয়।

পিটিবাবু যথারীতি ওয়াইড বলে বোল্ড হয়ে দেখালেন।

আরে খেয়ে ফেলুন খেয়ে ফেলুন, অতি উত্তম খেতে। 

ফিশ ফ্রাই করে খান, নইলে সরোল গোলগাল মাছের ঝোল বা আরো রকোমারি রেসিপি। আমায় অবশ্য ফিশ ফ্রাই ই খাইয়েছ কেবল। 

"'পুরুষের হাতে লাটাই আর মহিলা ঘুড়ি মাত্র' এই ধরনের অ্যানালজিকে মাথায় তুলে নাচতে পারছি না৷"
টুম্পাকে শুধু ঘুড়ির সঙ্গে তুলনা করা হয়নি.....as usual আংশিক সত্য!!

একটি অতি বিখ্যাত পুরনো গানের কথাঃ
কেন আর তারে ঢেকে রাখো বল, তোমার আঁচল তলে......
হয় সরে দাঁড়াও, নয় সাথে চল......
("টুম্পা তোকে নিয়ে ব্রিগেড যাবো, চেন ফ্ল্যাগে মাঠ সাজাবো")

একটি অতি বিখ্যাত নতুন গানের কথাঃ
"চাকরিটা আমি পেয়ে গেছি বেলা শুনছো
এখন আর কেউ আটকাতে পারবে না
সম্বন্ধটা এই বার তুমি ভেস্তে দিতে পারো
মা-কে বলে দাও বিয়ে তুমি করছো না"
("ভেবেছি চাকরী পাব, বিয়েতে লোক খাওয়াবো........এবার চাকরীটা চাই, বাজবে বিয়ের সানাই!!!!)

কস্মিন কালেও শুনিনি যে এই সব বাক্যে মেয়েদের সম্পর্কে অপমানকর কিছু বলা হয়েছে।

হালকা আঁশটে গন্ধ আছে। একদুবার খাওয়া যায়। আমার মেছো জিভে পোষায় না।

ছাল কাঁটা কিছুই নেই, ফিলে। খেতে কেমন?  মানে দেশী কোন মাছের সাথে মিল আছ? 

ছাল কাঁটা ছাড়িয়ে নুন গোলমরিচ রসুন কুচি দিয়ে মেখে কিছুপরে মাখন ব্রাশ করে কাঠকয়লায় গ্রিল।

অরেন্ঞ্জ রাফি মাছটা খেতে কেমন? বিচ্ছিরি গন্ধ আছে? কেমন করে রাঁধে?

বড়েস ওদের ফোন করে কথা বলা যায়। বেশ হেল্পফুল

ডীপ স্টেট এর স্নো ।  :-)

কত উন্নতি করেছে সেসব একটু চোখ কান খোলা রাখলেই বোঝা যায়। টেক্সাসে যে বরফ পড়েছে সেটা নাকি আমেরিকার সরকার আর বিল গেটস বানিয়েছে। ফেক স্নো। কারণ স্নোবল তৈরী করে তাতে আগুন দিলে গলছেনা।

শেষোক্ত হ্যাজটিও নো ভোট টু বিজেপির মুখ্য আহ্বায়ক, কস্তুরী বসু,  দ্বৈপায়ন ব্যানার্জির।

শতাব্দী দাশ আরো লিখলেন ,

"এটাও ইনবক্সেই এল। এককালে যারা 

মিটুকে হেব্বি সমর্থন করেছিল, আজ তাদের দেখছি না৷ মিটু-পন্থী হিসেবে শেয়ার করা মৌলিক কর্তব্য। সংগঠনটির কাজকর্মও বেশ মিষ্টি। 

It took a lot of effort to pen this down, but this one's for my juniors, all those have suffered, and are suffering, for some people who always manage to get away: 

I entered Presidency University in 2016, with a head full of dreams, devoid of all the complexities that ave grown within me through the course of the last 3.5 years. A turning point arrived in my life towards the later part of my UG, when I realized that I had chosen the most toxic people as my friends and comrades, in campus.

I was in a relationship, a rather celebrated one, with Nilabja Niyogi. My favourite seniors, Manjima Dasgupta, Arkaprava Mukhopadhyay, Remo Sarkar, Shuvajit Sarkar. Not to mention Saumyadeep Ghosh, whom I considered a brother, very genuinely.  After a year of the relationship, I got drunk one evening, I ended up kissing a senior, Koushik Roy, whom I had a crush on, since my very first day in campus. I cheated. The next morning, I woke up crying, feeling ashamed and guilty. I informed my boyfriend, I apologized profusely. He was livid. He rushed to my house, he slapped me, more than once, as hard as he could. This was the first time he abused me, physically. I only asked him to keep this a secret, but he practically dragged me to campus, because he wanted everyone to know. He informed this to Saumyadeep Ghosh, who informed this to the rest of our SFI seniors in campus. I was forced to go to campus, face everyone, my hand was twisted in the metro, a burning cigarette end was tried to be pushed into my arm, by my boyfriend, on the way. A huge scene was created in campus, that morning, it is the most humiliating day of my life till date.

While this was going on, my most trusted senior, Manjima Dasgupta, was overheard saying on the phone, “Man, tumi kothae? Campus esho, ekhaane fun hochhey.” I saw my seniors from SFI, who were present that day, laughing amongst themselves. I wanted a breakup after this. I was coerced into not breaking up, mostly by my boyfriend and Manjima Dasgupta. This particular issue was made into a circus, manipulated by the organization, in as many ways as possible, and as convenient. I was tried to be convinced that I had been molested, by the above mentioned people. When I repeatedly said that was not true, it was consensual, I was told to shut up because I am young and I was drunk. That very morning, the people, other than the aforementioned seniors, who knew about the fact that I had been physically abused, include Anisha Pal, Debdatta Saha, Ananya Dasgupta. Of course, Magur Mandal knew all this too, because he knows everything, he’s the big boss. Nobody, I repeat, nobody spoke against this, EVER. SFI seniors knew that one their comrades was an abuser, and they did nothing. I realized what this had led to, once when Nilabja Niyogi pushed his penis down my throat, without my consent. But that, would be a different conversation all together.

After my breakup, which was rather ugly,(I was told that he had lost interest in me 6 months back, and he started cheating after that only because I did. That was a lie. He had been cheating on me since quite earlier) I got immense amount of support from Anisha, Debdatta, Manjima and Arkaprava, at least initially. Although, as a whole, I was completely disillusioned with my organization because no one would call out that fact that what happened with me, was wrong; because there is no morality, we are all believers in post structuralism. My ex boyfriend’s inspiration was Saumyadeep Ghosh, and I trusted him like a brother. I went up to him one day, and I couldn’t stop my tears, I asked him, why could he not come to me earlier and tell me that all this had been going on behind my back. I thought he was a protector to me. Ghosh told me, it was not his fault, that he had nothing to do here, that it was okay to fall out of love, and break up. I was betrayed not only by a lover, but a brother, and that hurt more.

Later I got to know, Manjima Dasgupta, during this period, had told her fellow comrade, “Performing Arts beriye jaabe. Nilabja haat dhorechhe”, which meant that SFI would secure a CR from the PRFA department, since Nilabja was now dating a girl from the same.  By this time, some of us were aware of Manjima Dasgupta’s narrative of being molested by Koushik Roy, something which was harrowing for all of us to believe, because we respected both these seniors a lot. Counter narratives of the same incident had reached me, and I was in the midst of a moral conundrum. Also, few of the same people involved, had tried to make my involvement with Koushik Roy as a case of molestation when it clearly wasn’t. I never questioned the survivor, for I don’t believe it falls on me to be the judge to an incident so sensitive and personal. Never did I belittle the survivor, why would I? I kept my opinions to myself, especially since she hadn’t come out with it in public, anyway. Although I kept in touch with the accused and posted a picture with him on his birthday, at that moment it did not occur to me that it could trigger Manjima Dasgupta’s  trauma. However, she did not confront me about it immediately. I genuinely apologized about this when she did. I still would. She went out with my ex and his girlfriend on my birthday, which was five days later, posted photographs with them. A junior of mine who was present that evening, called me up next day, saying “The people whom you think are your friends, they’re not”: Manjima Dasgupta and Arkaprava Mukhopadhyay along with another senior, said things like, “Chol amra eksathe chhobi tuli. Eta dekhe arekjon jwole jaabe”. This is how she got back at me. If this is not juvenile, I don’t know what is.

After this followed, months of victim shaming and mental harassment, in SFI meetings, by Manjima Dasgupta, Arkaprava Mukhpadhay, Saumyadeep Ghosh, Magur Mandal. Remo Sarkar was complicit or not, I cannot tell. He has always been smarter than the rest. There was no end to the trauma I was subjected to. Be it about my moral choices or my habits. I was show caused because I chose to consume alcohol inside the campus premises, I was called ‘jonogoner shotru’ because I refused to ask my classmates as a CR to skip class, because of CPIM’S Dhormoghot. I was indirectly called and treated as  Koushik Roy’s kept woman. It extended to the point where I had to cut off myself from the organization. This was followed by the narrative that I left the organization because of my breakup. I was called an enabler, and victim shamed repeatedly on multiple occasions by one of my classmates, but I still believe she has heard only one side of the narrative and is heavily mistaken/motivated. I was uncomfortable coming to campus, leaving my department if I did. My self esteem was reduced to zero. Even a few days back, Manjima Dasgupta told one of my friends (idk if she told it to others too) that I was caught having sex inside campus, by the guards, on the last day of Ispat Ignium. This is not true. I cannot put all of it into words, because you cannot put trauma into words. There are no words. My hands are still shaking, because I am finally speaking out against the people who taught me what trauma means, otherwise, I would not have known.

Manjima Dasgupta has been trying to prove that I have laughed at her incident of being molested. I have not. I laughed at her saying that Saumyadeep Ghosh’s misdeeds coming out has traumatized her. Saumyadeep Ghosh has been powered and sheltered year after year by people like Arkaprava Mukhopadhyay, Manjima Dasgupta, Remo Sarkar, Shuvajit Sarkar, Magur Mandal. They are the people who kept count of the number of his conquests. They are the people who applauded him at getting girls who would otherwise never have been a part of SFI. They are the people who CHOSE to remain quiet when allegations against him came up. I have seen Arkaprava Mukhopadhyay singing parodies about and Shuvajit Sarkar shaming one of our own comrades, whom Arkaprava Mukhopadhyay was romatically attached to, for a short span of time. I protested every time they did this, but in vain. They have all shamed women in all ways possible. And they are the people whom some of us have respected and loved like family. This group of seniors have mentally harassed all the people of our batch (the ones who were active members since Sem 1) to the extent where most of us have withdrawn from the organization. All of us have considered seeing a psychologist at one point of time or the other, because of what our dadas and didis did to us. We do not have proof, so none of us have ever been able to say this. I believe all my batchmates, who have been a part of SFI and still are, or not, will agree to this, even if not publicly. Abusers and rapists are celebrated in our campus till date, they’re performers in our programmes, they’re here to laal selam when  SFI wins the elections. They are the cause of toxic men , toxic women, toxic friendships and relationships being celebrated in campus.

I AM CALLING OUT THESE SENIORS BECAUSE IT IS HIGH TIME THEY ARE CALLED OUT.

I HOPE YOU ALL ROT IN HELL FOR WHAT YOU DID TO ME AND MOST OF MY FRIENDS. FOR WHAT YOU DID TO MY CAMPUS.

Via Oishee Chanda

There are many things that Oishee cannot revisit because of the trauma but the little that she could, she has penned down. If these people don't disgust you enough by now, after reading this post, they will.

আমাগো দ্যাশে ইসব হয়না। লরেনবাউ, দিদিমুনি, ফিলিপ মোষ মিলে এক অনন্ত যাত্রাপালা। হপ্তার পর হপ্তা সগৌরবে চলিতেছে। তারপর চারদিকে এত আঁতেল দুনিয়ার হেন জিনিস নেই যা নিয়ে একঘন্টা লেকচার দিতে পারবেনা। অথচ কোনদিন একটা নাটবল্টু বানাতে দেখলাম না। ফাঁকতালে সাহেবরা মঙ্গলফঙ্গল পজ্জন্ত হাতিয়ে ফেলল। আমাগো কেবল নাকেকান্না আর পোড়াকপাল চাপড়ানো।