আমি বা আরও কয়েকজন অ্যানোনিমিটির পক্ষে। শুধু এখানে না, পুরো ইন্টারনেটেই, এমনকি রিয়েল লাইফেও। যার জন্য আমি আধারেরও বিপক্ষে, কারন ওরকম লিংকড ডেটাবেসের নানারকম বিপদ আছে মনে করি। (তার মানে এই না যে আমি পাসপোর্ট এরও বিপক্ষে)। সেজন্য আমি ফেবু আর টুইটে কোন কিছু পোস্টই করি না। এখানে করি কারন এখানে লগিন না করেও পোস্ট করা যায়। আর বোধিদা লগিন করে পোস্ট করার পক্ষে। এইটুকু তো মতপার্থক্য। এর জন্য মধ্যবয়স্কের ছ্যাঁচড়ামো অবধি চলে গেলে তো মুশকিল।
উফফ, হানুদা, এতে মাস্টারির ক্ষী দেখলা? এই অ্যানোনিমাস হয়েই সাইটটা পনেরো বছর চালিয়ে দিয়েছে। এটা কিন্তু একটা ফিলোজফিক্যাল স্টাডির বিষয়। এই "আড়ালহীন কম্যুনিটি" রমরম করে চলেছে। মেঘনাদদের আক্রমণ আগেও ছিল, এখন একটু বেড়েছে এই যা, পাত্তা দেওয়ার কিছু নেই, মাঝেসাঝে বকে দিলেই হল।
নন অ্যানোনিমাস হলে তো তুমি ফেসবুকের লিস্টি থেকে তাড়িয়ে দাও। অত রিস্ক কে নেবে?
বোধিদার পোস্টটা পড়ে মাইরি খারাপ লাগলো। পিটিদা যেমন ঘুরিয়ে গাল দেয়, সেরকম। "কয়েকটি মধ্য বয়স্কের ছ্যান্চ্ড়ামি প্লেজার" - এরকম ঘুরিয়ে বলার কি দরকার। সরাসরি বললেই হয়! আর আমার মতের সাথে না মিললেই তাদের ছাগোল, রক্ষিতা, বা মধ্য বয়স্কের ছ্যাঁচোড় বলবো, এটা খুব একটা সুস্থতার পরিচয় না।
বোধি,
আমি এখনও বুঝতে পারছি অবাঞ্ছিত পোস্ট আটকানো যাবে কি করে। পোস্টিং বন্ধ করে দেওয়াটা তো সল্যুশন নয়, মাথাব্যাথার সল্যুশন তো মাথা কেটে বাদ দেওয়া হতে পারে না।
দেখো ভাট তোলা না তোলা কোনো ব্যাপার না। ভাট ও একটা টপিক যেখানে লোকে পোস্ট করছে। ভাট তুলে দিলে, "বৈঠকখানা" নামে একখানা টই খুলে বা ব্লগ লিখে সেখানে অনেকে মিলে পোস্ট করতেই পারে।
অর্থাৎ, ভাট/টই তুলে দেওয়াটা কিছু না।
কথা হল, যে কেউ এসে যা খুশি লিখতে পারে - এটা আট্কানোর দরকার আছে কি না। এটা খুব বেসিক ও ভাল ফিচার, আবার এটাতে অসুবিধেও আছে। অর্থাৎ, যা কিনা ওপেন সোশ্যাল মিডিয়ার জেনারেল প্রবলেম।
এবার এর মধ্যে কিছু ইউজারের একটি ক্লোজড গ্রুপের মধ্যে স্পেশাল পারমিশন রইল যাতে একমাত্র তারাই পোস্ট করতে পারে, আমি পার্সোনালি এটা খুব একটা পছন্দ করব না।
এল সি এম, কোন বিষয়ে চুপি চুপি কোন আলোচনার আমার দরকার নেই, যাঁরা অ্যানোনিমিটি নিয়ে জেনুইনলি কনসার্ন্ড তাঁদের অ্যাকোমোডেট করার জন্য বলা হয়েছে। এই যেমন হুতো। হুতো শান্ত ভালো ছেলে। পোলিটিকাল পোস্ট করে না, রাষ্ট্র শক্তির কাছে তার বিপদ কিসু নাই, কিন্তু সে অ্যানোনোমিট পছন্দ করে এবং এর ইরিটেটিং অপব্যাবহার নিয়ে সচেতন না। তো এইরূপ অবস্থান কে রক্ষা করার জন্য এই নোংরামি চলতে দেবে কিনা, তোমাদের সিদ্ধান্ত। চলতে দিলে ইউ উইল কন্টিনিউ টু সি এন্ডলেস ক্র্যাপ , সেটা ভালো লাগলে, সাইটের ভালো বিজ্ঞাপণ হলে, গুড লাক।
ওকে। ফেক ইউজ, মানে ফেক ইউজার এর পোস্ট।
কিন্তু ক্লোজড গ্রুপ তো একটা ফিচার, তার সঙ্গে তো ফেক ইউজারের কিছু নেই। মানে, ফেসবুকে যে কোনো ইউজার গ্রুপ এমনিতেই ক্লোজড, তাতে করে তো তাদের ফেক ইউজার অ্যাকাউন্ট তৈরি কমে যায় নি।
একটা কন্ট্রারিয়ান থিউরি ও দেয়া যায়।
টই টই করে ছত্রিশ জায়্গায় না ঘুরে সব কিছু ভাটে পোস্ট করা হোক। তখন কিনা আফ্রিকার জঙ্গলেই জাহাঙ্গীরের খিচুরি মিলবে, তানসেনের তান্পুরা সঙ্গত করবে নিউজিল্যান্ডে বিদ্যাসাগরের সাথে। অনন্ত জীবনের মত এক অনন্ত ভাট। যেহেতু জীবন উদ্দ্যেশ্যহীন চলমান মায়াপ্রবাহ, ভাটও তাই হোক। সমস্ত কবিতা গল্প হহপাপ্রেম রবীন্দ্রনাথ ও জীবনানন্দের গান ও নির্মোহ ব - চলমান পাতায় পোষ্টিত। তখন কেই বা কাকে গালায় আর কেই বা কার পিঠ চুলকায়! তখন আপুনি নিকেত বা অনিকেত - তার খেয়াল ই বা কে রাখে!
ফেক ইউজ। নিউজ না।
বোধির কথা বুঝলাম না। ১৬% ফেক নিউজ - এসব আবার কোথা থেকে এল। আমি কিছুদিন আগে তথ্য দিয়েছিলাম যে ফেসবুকের যত ইউজার অ্যাকাউন্ট আছে তার মধ্যে প্রায় ১৫-১৬% হল ফেক অ্যাকাউন্ট বা ডুপ্লিকেট অ্যাকাউন্ট।
ফেক অ্যাকাউন্ট বা ডুপ্লিকেট অ্যাকাউন্ট তৈরি বন্ধ করা যাবে না তা নয় - ইউজারদের কাছে আইডেন্টিফিকেশন চাইতে হবে, আধার কার্ড বা পাশপোর্ট আপলোড করলে অ্যাকাউন্ট করতে দেওয়া হবে, এরকম কিছু। এসব আবার কেউ করে নাকি। ফেসবুক, গুগল কেউই করে না। অ্যাকাউন্ট হ্যাক হলে তখন অনেক সময় নানারকম ডুকুমেন্ট চায়, কিন্তু অ্যাকাউন্ট খুলতে ফেসবুকে তেমন কিছুই লাগে না।
আর ক্লোজড গ্রুপ ব্যাপারটাও তো এখানে প্রযোজ্য নয়। মানে একটি লেখা সবাই পড়তে পারবে কিন্তু চুপিচুপি কয়েকজন সেটা নিয়ে আলোচনা করবেন সেটা তো একটু অবাস্তবও। আর কয়েকজন মিলে যদি কোনো ক্লোজড আলোচনা চালাতে চায় তার জন্য তো অনেক ব্যবস্থা আছে - হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক, ইমেইল গ্রুপ, প্রাইভেট ডিসকাসন গ্রুপ সব আছে।
রমিত - রেডিট ও কিন্তু এই ঝামেলা থেকে মুক্ত নয়।
২০১১র আগে এঁয়ারাই অ্যানোনিমিটির বিরাট সমর্থক ছিল। তখন ছিহপুএমের দলবল সবদিক থেকে নামে বেনামে খিস্তি মারত সেইসময় স্বাধীন মত বলে ওইগুলো চালাতে হত। এখন নিজেদের দলে খিস্তি মারার লোক কম পড়েছে কিনা তাই পাদলা চামড়ার ছেনছিটিব বাবুরা এখন লগিন ক্লোজ কমুনিটির বুলি কপচাইছেন।
না , ভাট তোলা টা মোটেই ঠিক নয়, তবে নব্য নিকু দের আটকাতে কোনো কর্মা টাইপ সিস্টেম করা যায়, রেডিটের মতো।
অথবা ক্লোজড গ্রুপ তৈরীর ব্যাবস্থা করতে হয়। এল সি এম এর ১৬% ফেক ইউজ এর যুক্তি দুর্বল কারণ, ঐ সব মেডিয়াতে সেসব ব্যাবস্থা অন্তত আছে।
ব্লগ রেখে দিয়ে , এবং শুধু ব্লগেই মতামত দেবার ব্যাবস্থা রেখে (মানে যদি রাখতেই হয় ) বাকি ভাট, টই য়ে মতামত দুটৈ উঠে গেলে বেস্ট।
অভ্যু, গুরু তোমাকে আশীর্বাদ করার যোগ্যতা কোনদিক থেকেই আমার নাই, মানে এটা ব্লিডিং অবভিয়াস। ভাট উঠে গেলে আর টৈ এ মতামত দেবার উপায় উঠে গেলে, খুব ই ভালো হয়, স্টেটমেন্ট দেবার দায় থাকবে না, লোকে এমনি সুস্থ যোগাযোগ রাখবে। মানে যতটুকু রাখার। বাকিটা তো না রাখলেও চলে। আমি মেইল এর উত্তর দেই, শুধু একটু দেরিতে দেই।
কেসি বহু লোক কে বহুবার আড়াল থেকে আক্রমণ করা হয় নতুন কিসু না, অ্যানোনিমিটির অজুহাতে বহুদিন ধরে শয়তানি চলছে। তাছাড়া অ্যানোনিমাস হবার কোন কারণ বিশেষ নেই যাদের তাদের অকারণ আশংকা কে ঢ্যামনা ত্যাঁদোড় লোক ইউজ করছে, তুমি এতে বেছে বেছে অবাক হচ্ছ কেন? কয়েকটি মধ্য বয়স্কের ছ্যান্চ্ড়ামি প্লেজার রাখার জন্য ভাট আর মতামত দেবার উপায় রাখার কি দরকার আছে বুঝি না, মহৎ উদ্দেশ্যে তো এটা ব্যবহার বহুদিন ধরেই হচ্ছে না। তুমি আর স্কুল মাশ্টারি কদিন করবে? এই ইউজার ক্মিউনিটির সাইজ ও এমন কিসু না, যে ভারতবর্ষে মতামতের অধিকারের খুব ক্ষতি হয়ে যাবে, কটি লোকের ঢপের অপিনিয়ন না পেলে, বা শুধু এডিটেড ভালো লেখা প্রকাশ হলে। অতএব এসব বিলাপের কোন অর্থ হয় না।
কী অবস্থা!!!! :-)
এজ্ঞে। পরে যখন আমি কল করেছিলাম তখন রহস্য উদ্ঘাটিত হয় :)
নিজের নম্বর নিজে ডায়াল করেছিলেন????? :-)
চেনা লোকেরা পরিশ্রম করে নাম বদলে বদলে লিখছে, আশাকরি এসব সৈকতদের একদিনএতটাই বিরক্ত করবে যে তাদের শুভবুদ্ধির উদয় হবে, ভাট তুলে দেবে, টই এ মন্তব্য করার উপায় ও উঠে যাবে।
অরিনবাবু কি আসেন এদিকে? নিউজিল্যান্ডে ভ্যাকসিন কবে শুরু হচ্ছে বা কি পরিকল্পনা একটু জআনার ছিল
"বৃদ্ধ কিন্তু অপরচিত লেখক আবিষ্কার" করার কোন উদ্যোগ না থাকা এসবের একটা কারন হতে পারে।
S,
৭% টা সঠিক রিপ্রেজেন্টেশন নয়।
এবারে তিনটে অপশন - বিজেপি, তৃণমূল, আর, বাম-কংগ্রেস-জোট।
আগের বারের অ্যাসেম্বলি ইলেক্শনে ২০১৬ সালে বাম-কংগ্রেস মিলিয়ে পেয়েছিল ৩২% ভোট।
আর, ২০১৯ এর লোকসভা ইলেক্শনে পশ্চিমবঙ্গে বাম-কংগ্রেস মিলিয়ে পেয়েছিল ১২% ভোট।
এবারেও তিনটে অপশন থাকছে। যদিও অনেকে বলছেন রুরাল এলাকায় আসলে দুটো অপশন - এটা বোধহয় ঠিক নয়। প্রথম কথা, সোশ্যাল মিডিয়া ইন্টারনেট এইসবের জন্য রুরাল/আর্বান এর ডিফারেন্স, ডেফিনিশন পাল্টাচ্ছে। আর দ্বিতীয়ত, যদি বাম-কংগ্রেস জোট সব আসনে সিট দেয় তাহলে তো এই 'অপশন নেই' কথাটার টেকনিক্যালি কোনো মানে হয় না।
ত্রিমুখী ভোটের লড়াইয়ে, কথার লড়াই ও সেই রকম হবে, তিনটে গ্রুপ পরস্পরকে দোষারোপ করবে।
"The high court on Wednesday took a written undertaking from the state health secretary that all steps would be taken to ensure that Shyamapada Ghorai, a former director of the Bangur Institute of Neurosciences (BIN), got all his dues at the earliest."
https://www.telegraphindia.com/west-bengal/calcutta/assurance-for-former-director-of-the-bangur-institute-of-neurosciences-bin-chided-by-cm-mamata-banerjee/cid/1799319
হ্যামার সিকল সিম্বলটার জন্য, ওরকম সিম্বল আর হয়নি। হিংসে, হিংসে ....
একদল লোক এখনও ৭%এর বামেদের নিয়ে এত চিন্তিত কেন বুঝতে পারিনা। এখন তো রাজ্য তিনো, বিজেপি, আর মাঝামাঝিরা ভাগ করে নিয়েছে। একটা বেছে নিয়ে কাটমানি বা আইটিসেল ভাতার ব্যবস্থা করে নিলেই তো পারে। তবে যতদিন না বুঝতে পারছে যে কোনদিকে গেলে বেশি লাভ সেটা বুঝতে না পারলে, ততদিন হয়তো বামেদের সমালোচনা করে দিন কাটাতে চাইছে।
সল্যুশন কিছু নেই । লগইন করে লেখা প্রপার সল্যুশন নয়, লোকজন নানারকম আইডি দিয়ে লগইন করবে। কমেন্ট করার অপশন তুলে দেওয়া মানে পাঠক-লেখক ইন্টার্যাকশনের অপশনটাই তুলে দেওয়া। আর, সিলেক্টেড লোকজনকে অ্যালাউ করা মানে একদম ক্লোজড কম্যুনিটি বানানো - সেটাও মুশকিল।
ওপেননেস, সোশ্যাল মিডিয়া - একই সঙ্গে আশীর্বাদ এবং অভিশাপ - Social Media : blessing and curse at the same time...
"The TMC had come to power uprooting the 34-years of Left rule. But it did little to bring any change,"
https://www.hindustantimes.com/elections/west-bengal-assembly-election/tmc-needs-a-course-correction-says-former-minister-before-quitting-politics-101613845681290.html
সহিষ্ণুতা জিনিসটার এরকম আকাল হল কিভাবে? তাও গুরুর সাইটে? দীপ এখনও এখানে সোকল্ড চাড্ডিবাজির কোনও স্পেসিমেন রাখেনি, তবুও তাকে আক্রমণের কারণ একটাই, তাও মেঘনাদ হয়ে!!!! সিক, ভেরি সিক মেন্টালিটি। এবং এটাই ফান্ডামেন্টালিজম, কোনও আলাদা জামায়।
এইধরণের আক্রমণের মেন্টালিটিকেই বেশ কিছু বছর আগে বলেছিলেম "ভিড় বাসে, ফাঁকফোকর দিয়ে মেয়েদের উপর হাত চালানো ..." ।
গালি খেয়েছিলাম, তবুও আবার বললাম।
ডি:, দীপকে আমি চিনিনা, পার্সোনালি বা ফেবু বা হোয়া, কিছুতেই চিনিনা। তবে মেঘনাদদের? গেস করতে পারি। হ্যাভ এ লাইফ গাইজ। বয়স তো কম হলনা!!
চেনা লোকেরা পরিশ্রম করে নাম বদলে বদলে লিখছে, আশাকরি এসব সৈকতদের একদিনএতটাই বিরক্ত করবে যে তাদের শুভবুদ্ধির উদয় হবে, ভাট তুলে দেবে, টই এ মন্তব্য করার উপায় ও উঠে যাবে, আগে ভাট টই থেকে নতুন বা বৃদ্ধ কিন্তু অপরচিত লেখক আবিষ্কার একটা উদ্দেশ্য মত
ছিল এখন তো সেটার প্রয়োজন নেই, প্রতিষ্ঠিত বিখ্যাত লোকেরাই মূল কন্ট্রিবিউটর। নতুন বছরে আশীর্বাদ করি এসব বালাই বিদেয় হয়ে প্রাপ্তবয়স্ক এডিটেড কনটেন্ট প্রকাশের একটা জায়গা হয়ে উঠবে।
Ambanis to build the world's largest zoo in Gujarat's Jamnagar
After having established its presence in almost all sectors thinkable, Reliance Industries is planning a unique proposition—to build the world's biggest zoo in Gujarat, the family's home state.
The zoo will house close to 100 different species of animals, birds, and reptiles not just native to India, but from across the world, various media reports say.