ফেসবুক মায়ামার মিলিটারির একাউন্ট রেস্ট্রিক্ট করে দেবার কথা ভাবছে
Facebook is trying to limit the spread of "misinformation" by Myanmar's military after it took power in a coup last week.
https://www.cnn.com/2021/02/12/tech/facebook-myanmar-military-intl-hnk/index.html
কতগুলো পদের সমষ্টিতে বাক্য গঠিত হলেও যে কোনো পদসমষ্টিই বাক্য নয়।
বামেদের বগল এমন গন্ধ করেছিল তরমুজরা, গন্ধে পার্টি মরে যাবার মতন অবস্থা এখন
কিন্তু ঘটনা হল, বল যে ঘুরবে, উইকেট দেখে তার আঁচ পাওয়া গিয়েছিল। সেই আন্দাজ পেয়েছিলেন ধুরন্ধর মরাঠা রাজনীতিবিদ শরদ পাওয়ার। যিনি একদা, ঘটনাচক্রে, ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডের সভাপতি ছিলেন।
বলুন তো কি প্রসঙ্গ?
কোহলি ডাকে বোল্ড।
গন্ধেই মারে যাবে বেচারা :(
গুরুমারা বিদ্যে! বিরোধী ভোট ভাগের খেলা বাম গুরুদেব, তরমুজ সুব্বোতোদাকে দিদি এখন বগলে রেখেছেন
এটা এই শুনলাম :))
তিনোবিরোধী ভোট যাতে ভাগ হয় দিদি তার জন্য রাজ্যে জায়্গা করে দিলেন। বামেদেরও উচিত সেই প্রয়াসে সামিল হওয়া যাতে দিদি মসনদে থাকতে পারেন। নইলে কাটমানি শিল্পে যে মন্দা আসবে।
তিনো তাহলে জঙ্গিয়া , সবাই মেনে নিচ্ছে ?
তিতাস এটা শুনেছিস----
জাঙ্গিয়া র ভিতরে থেকে দম বন্ধ হয়ে আসছে, তাই খোলা চাড্ডির মধ্যে যেতে চাই, ইতি শ্রী নঙ্কু ত্রিবেদী
:---)))))))))
তৃণমূলের ভোট কমে নি, বিজেপির ভোট বেড়েছে, কিন্তু বামেদের ভোট বিজেপিতে যায় নি, বামেদের ভোট ভূতে এসে নিয়ে গেছে
কিন্তু পরিবত্তনের সময় যে শুনেছিলাম যে বামেদের ভোট তিনোতে গেছে। আবার আগের ইলেকশানে বিজেপিতে গেল। বামেদের কত্ত ভোট।
বামের ভোট যে রামে যাচ্ছে তার সবচেয়ে হাতে গরম প্রমাণ শুভেন্দু অধিকারী। এই অন্যতম তাজা বাম নেতার অনুগত কর্মীরা এখন বিজেপিকে ভোট দাও বলে মাঠে নেমে পড়েছেন। কী দুঃখের কতা। তারপর ধরুন জল শোভন, অন্যতম বাম স্তম্ভ যাকে বলে। প্রথমদিকে স্তম্ভনাদিতে ব্যাস্ত হয়ে পড়লেও, এখন কোমর বেঁধে বাম ভোট রামে পাঠাচ্ছেন। কোনো একটা ইয়ে বোধ নেই।
এই ভোটারদের চিন্তাভাবনা সংক্রান্ত ধাঁধার উত্তরটা খুব সিম্পুল আরেকটা ধাঁধা। শিপিয়েমের কর্মীদের ভোটে বিজেপি চল্লিশ পার্সেন্ট আর সাধারণ জনতার ভোটে শিপিয়েম ছ পার্সেন্ট। সকলেই বিচারবিবেচনা করে ভোট দিচ্ছে। :)) হে প্রভো
কিন্তু বিগত এক দশক ধরে যে শুনে এলুম যে ভোটাররা নাকি পচ্চন্ডো চিন্তাভাবনা করে ভোট দিচ্ছে।
দুটোই এক। দর্শন চিন্তার সর্বোচ্চ লেভেলে পৌঁছে গেলে সবই এক। পড়ে থাকে শুধু না খোলা ধুতি।
আরে বাম ভোট যাতে বামে যায় সেই চেষ্টাই তো হচ্ছে। রুদ্র বাবু তো মুলোপন্থী ছিলেন, ওঁর বাম অতীত তো প্রাগৈতিহাসিক। তোমরা বরং তৃণমূলের ভোট বিজেপিতে যাওয়া আটকাও। খিকজ।
একদল বললো যে দেশকে হিন্দুরাষ্ট্র বানাবো, তাই লালকেল্লা চলো। আরেকদল বললো যে দেশের ফার্ম সেক্টরকে আম্বানীর হাতে দেবোনা, তাই লালকেল্লা চলো। দুটই এক? একদল বললো যে হোয়াইট সুপ্রিমেসি বাঁচাতে ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট রাখতেই হবে, তাই ভোটের ফল বদলাতে ক্যাপিটলে চলো কঙ্গ্রেসের কিছু লোককে মারতে। আরেকদল বললো যে কালো লোকদের অকারণে পুলিশরা মেরে ফেলছে, তার প্রতিকার চাই, চলো দেশের রাস্তাঘাটে নেমে মিছিল করি। দুটই এক?
যা বুঝলাম ওসব গেটাপ চেন্জ করে, একগাদা ফিচার দিয়ে গুরুতে লোককে আনা যাবেনা। গুরুতে এঙ্গেজমেন্ট বাড়ানোর একটাই দাওয়াই। হীরাক রাণীর সিংহাসনে একটু ঠ্যালা দিলেই সবাই সেসব আটকাতে গুরুতে চলে আসে।
সিপিয়েমের ভোট কেউ রাণীমাকে দিতে বলেনি। -- :))))))
ধ্যাত, তুমি আপদেতেদ নও।
নবান্ন অভিযান মানে আকাদার ধারণাটা কী? নবান্নর ভেতরে ঢুকে লন্ডভন্ড করা, সেখানে মোতায়েন পুলিশ আর মিনিস্টার ক্যালানো, জাতীয় পতাকা নামিয়ে দিয়ে রেড ফ্ল্যাগ তুলে দেওয়া, এইসব?
নবান্ন অভিযান যখন হচ্ছিল, তখন একই সময়ে এমেনরেগার বরাদ্দ কমানো নিয়ে বিক্ষোভ জানাতে নিখিল বঙ্গ ব্লক সুপারভাইজার সমিতির প্রায় তিনচারহাজার লোক করুণাময়ী থেকে মিছিল করে এসে পঞ্চায়েত ভবন ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখিয়ে স্মারকলিপি দিয়ে চলে গ্যালো। পুরোটাই পুলিশ এসকর্টে। অন্য যেকোনো দিনে এইটাই স্বাভাবিক রুটিন। আগের নবান্ন অভিযানে শেষের দিকে পুলিশি বাধা টপকে নবান্ন এসে এই দাবীসনদই দেওয়া হয়েছিল।
মিছিল করে আসাটা পুরোটাই কর্তৃপক্ষের উপর চাপ তৈরী করা। এইসব পাতি ব্যাপারও ঝুড়ি কোদাল করতে হচ্ছে। কিনা বাবুরা ক্যাপিটাল হিলের অ্যাটাকের সঙ্গে তুলনা খুঁজে পেয়েছে। মাইরি পার্ল হারবারের সঙ্গে যে মিল খুঁজে পায়নি এই ঢের।
অক্সর প্যাটেল, কুলদীপ, আর সিরাজ এল টীমে। টসে জিতেছে কোহলি। ব্যাট করবে বলছে।
গুজবে কান দেবেন না। আমার পুলিশ টুলিশ নেইকো, এক্কেবারে মিলিটারি।
কালকের শ্রেণী সংগ্রামে কারুর ধুতি খুলল?
টি গোলপোস্ট সরানো যায় না, কথা হল, সিপিএমের ভোট কেউ রাণীমাকে দিতে বলে নি, শুধু রাণীমার ওপর নাগ করে বিজেপিকে দিতে বারণ করেছে। রুদ্র গেরুয়ার মতন লাগে।
ধরে নিলাম দুইই নবান্ন অভিযান মানে যেমতি ছিল স্টর্মিং ক্যাপিটাল। একটায় পুলিশ আগে থেকে কিছু করতে পারে নি, আর একটায় আগেই থামিয়ে দিয়েছে। ডিসির পুলিশ এফিশিয়েন্ট হলে আগেই থামিয়ে দিত।
আহা আহা আহা। মধুর।
ও, বিজেপি করলে 'নবান্ন অভিযান' আর সিপিয়েম কল্লে ইনসারেকশন! ওকেএএএ। :)))
পুলিশের জলে সিপিএম আহত, ৬% এর কিছুটা তো জলেই ধুয়ে চলে গেল