ডিকওয়েলা সেন্চুরি পেলোনা। ৯২।
এইটা থাক, ইউটিউব লিংক। এইসব জিনিসের জন্যেই সোশাল মিডিয়াকে ভালা পাই।
এই গানটা চমৎকার লাগলো, যদিও কথা প্রায় কিছুই বুঝলাম না
https://www.facebook.com/diprabaruaofficial/videos/790949901721122
এলেবেলে, আমি টপিকটা থেকে বিদায় নিয়েছিলাম, শুধু আপনার খাতিরে আরেকটু লিখছি। "রইল বাকি শ্রদ্ধা করার কথা। ওটা জেনুইন কারণ আপনার অধীত বিষয় সম্পর্কে অসম্ভব "
আপনার পাণ্ডিত্য এবং লেখার আমি সাংঘাতিক গুণমুগ্ধ, কাজেই আমাদের নিজেদের মধ্যে শ্রদ্ধার বিষয়টি পারস্পরিক । এটা নিয়ে কনফিউশনের জায়গা নেই।
আজকের পর আমি পারস্পরিক লেখা পড়ার ধারণাকে জলাঞ্জলি দিয়েছি। আমার ধারণাটি বা বলা যেতে পারে প্রত্যাশাটি ভুল ছিল। ওটা উচিৎ নয়।
কাজেই ব্যাপারটার ইতি এখানে করাই ভাল।
যাঁরা লিখলেন তাঁদের সকলকে ধন্যবাদ আমাকে বিষয়টা বুঝতে সাহায্য করার জন্য।
তখন একটা কোম্পানী খুলব আমরা। আপনি মার্কেটিংটা দেখবেন আর আমি ডেটা অ্যানালিসিস করব। HR টীমে বোদাগু কি আসতে রাজি হবেন?
রিটায়ারমেন্টের পরে। গুরুর সত্তর পয়সার স্কিম ঠিকমতন দাঁড়াবে কিনা বোঝা যাচ্ছে না।
গেঞ্জী দাস :)
ন্যাড়াদা আমি যা মাইনে পাই তাতে সম্ভবত আপনি আমার মতো পাঁচটা লোককে পুষতে পারেন!
সবচেয়ে কেলেঙ্কারীয়াস গল্প হল - এক মাস্টার্স ছাত্রী আমার সাথে কাজ করত। আসলে রাশিয়ান কিন্তু বড় হয়েছে কোরীয়ায়। তার আন্ডারগ্র্যাডুয়েট ডিগ্রী কোরীয়া থেকে। কোলাবোরশনের জন্যে আরেকজন ISIএর বন্ধুর সাথে স্কাইপ করতাম। আমি আর আমার ছাত্রী আমার অফিস থেকে এক সাথে স্কাইপ করতাম। ওপাশের ছেলেটার সাথে অল্পস্বল্প বাংলাতেও কথা বলতাম, ন্যাচারালি।
একদিন মিটিংএর শেষে আমার কোরীয়ান ছাত্রী পরিষ্কার বাংলায় বলল - আজ আসি, সামনের সপ্তাহে দেখা হবে।
আমি হতভম্ব হয়ে বসে রইলাম।
অভ্যু তোমার আরএ হিসেবে আমাকে গড়ে পিঠে নিতে পারবে না? ছেলেবেলা এন জি দাস করার অভিজ্ঞতা আছে।
গল্পের কি শেষ আছে? আমি তখন ফার্স্ট বা সেকেন্ড ইয়ারের ফ্যাকাল্টি, এক রাশিয়ান ভদ্রমহিলা আমাকে ওনার দেশ থেকে আনা চকলেট দিয়েছিলেন। সেই প্রথম আমার রাশিয়ান ডার্ক চকলেট খাওয়া। (তখন একটা সার্ভিস কোর্স পড়াতাম, ভদ্রমহিলা বলেছিলেন ওনার ছেলে আমার বয়সী।) তারকোভস্কি ভালো লাগে শুনে কি খুশি হয়েছিলেন!
যারা খাওয়াতে নিয়ে গিয়েছিল তাদের একজন গল্প আরম্ভই করল এই বলে - আজ তোমার সহজে ছাড়াছাড়ি নেই - প্রথমে বল তোমার বউয়ের সাথে কোথায় প্রথম দেখা। সেদিনই লাজুক লাজুক মুখে জানাল তার একজন বয়ফ্রেণ্ড হয়েছে :)
তবে শুধু মেয়েরা নয়, এক ছাত্র একবার জন টুকির কালেক্টেড পেপার্সের কাপড়ের বাঁধাই কালেকশন গিফ্ট দিয়েছিল।
হায়, আজ অবধি কেউ আমার বউএর জন্য কার্ডিগান কিনতে চায়নি :-((
"মধ্যবয়সে নতুন কচি বান্ধবীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা র সম্ভাবনায় অধ্যাপকরা অন্যায় ভাবে এগিয়ে"
কেন, কবিরা কম কিসে? রৈন্দ্রনাথ আর লেডি রাণুর কথা ভুলে গ্যালেন?
না বোধিদার চিন্তিত হবার কোনো কারণ নেই, ছাত্রীমহলে আমি যথেষ্ট জনপ্রিয়। এক ছাত্রী আমাকে ফোন করে আমার বউয়ের জন্যে কার্ডিগান কিনবে কিনা জানতে চেয়েছিল! দুই ছাত্রী মিলে খাওয়াতে নিয়ে গিয়েছিল ইত্যাদি প্রভৃতি। আরেকজন এই খ্রীস্টমাসেই মেলবক্সে একটি কার্ড ও বড় একবাক্স বেলজিয়ান চকলেট রেখে গিয়েছিল - সে চীনে ফেরত যাচ্ছে - যাবার আগে গিফ্ট!
****প্রোজেক্টে র কচিরা
*সাইন অফ
বিভিন্ন বিলাপে অভ্যুর টিউলিপ প্রাপ্তির সম্ভাব্য স্ক্যান্ডাল টা মিস করে যাচ্ছিলাম। মধ্যবয়সে নতুন কচি বান্ধবীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা র সম্ভাবনায় অধ্যাপকরা অন্যায় ভাবে এগিয়ে। অভ্যু তুমি অতি ভালো ভদ্রলোক তাই বদরসিকতা করছিনা। আমার দুঃখের কথা বলে সাইন আপ করছি, এই কোভিড আমলে ভিডিও কনফারেন্স এর আপদ শুরু হওয়ায় পর, শত্রু পক্ষ জানলে খুশি হবেন, প্রোজেক্টে র কবিরা সরাসরি আঙ্কল বলে ফেলছে মাইরি। এমনিতেই সেকসুয়াল ইনাডিকোয়েসিময় জেবনে, তদুপরি এ অত্যাচারে আমি বিভ্রান্ত , অপদস্থ, অন ব্রিঙ্ক অফ কোলাপ্স :--))))))))
গুরুতে কমেন্ট করলে ড্লার পাওয়া যাচ্ছে নাকি? কমেন্ট পিছু মোটে এক ডলার দিলেই আমি রোজ ১০০টা করে কমেন্ট করতে পারি, ব্যাংক ডিটেল কোথায় পাঠাবো? মনে রাখবেন, আমার কমেন্ট পড়ে লেখক আর পাঠকই শুধু না, নীপা থেকে নীলেখক, নীকবি, সবাই এমন চেগে উঠবে যে গুরুই হয়ে উঠবে ভবিষ্যতের ফেবু আর ইনস্টাগ্রাম।
(বিটকয়েন পেলেও আপত্তি নেই, এই বাজারে যা পাওয়া যায় তাই লাভ বা টুরু-লাব)
অরিনবাবু, আমি গুরু ছেড়ে দিয়েছি। ভাটে তো আসবই না, ভবিষ্যতে এখানে একটি অক্ষরও লিখব না। ৪৬-৪৭-এর দাঙ্গা নিয়ে ভবিষ্যতে আমার একটি দীর্ঘ লেখার পরিকল্পনা আছে। আশা করি সেটাকে 'নির্মোহ-ব' মার্কা ফালতুস্য ফালতু কয়েনেজে বন্দি করা যাবে না।
রইল বাকি শ্রদ্ধা করার কথা। ওটা জেনুইন কারণ আপনার অধীত বিষয় সম্পর্কে অসম্ভব জ্ঞান। কিন্তু কোভিড নিয়ে আমি আগ্রহী নই। একই কথা নিউজিল্যান্ড সম্পর্কেও। তাছাড়া আপনি আমার লেখায় মন্তব্য করেছিলেন বলে আমাকে পাল্টা আপনার লেখায় মন্তব্য করতে হবে, এহেন মুচলেকা আমি কাউকেই দিই না। আপনাকেও দিইনি। কারণ নিউজিল্যান্ড বা আমেরিকা নিয়ে আমার আগ্রহ অত্যন্ত কম। ফলে কোটা ভরানোর মতো মন্তব্য আমি কোনও টইতেই করি না।
রঞ্জনবাবুকে শ্রদ্ধা করি তাঁর জ্ঞান ও স্বভাবের জন্য, খ-কে শ্রদ্ধা করি তাঁর বিপুল পড়াশোনা ও খোলামেলা হাসিটির জন্য। এর সঙ্গে কোনও লেনাদেনার সম্পর্ক নেই। আমি যেমন আপনার মেল আইডি জানি না, তেমনই রঞ্জনবাবু বা খ-এরও জানি না। কিন্তু আপনি মেলের উল্লেখ করতেই যেসব নিঘিন্নের দল এলেবেলের উল্লেখ করেন, তাদের জন্য করুণা হয়।
আমি গুরু ছেড়েছি দাপটের সঙ্গে, লেখাটি প্রকাশিত হওয়ার আগে যেই চুকলিবাজের প্যান্টুল খুলে নেব প্রকাশ্যে ঘোষণা করেছিলাম, পরশু ফোনে তাকে কচুকাটা করে ছেড়ে দিয়েছি। সঙ্গে আরও কিছু কথা বলেছি যা এখানে বলছি না। কিন্তু যেহেতু তিনি জাত চুকলিবাজ, তাই তার সঙ্গে আমার কথোপকথন গুরুর ঊর্ধ্বতন কতৃপক্ষের কাছে দ্রুত পৌঁঁছে যাবে বলে আমার ধারণা। সৈকতের জন্য জেনুইন খারাপ লাগছে, তিনি গুণী ও নির্বিবাদী মানুষ, কিন্তু আমি নাচার।
আপনি নতুন এসেছেন, ফলত উৎসাহে অনেক কিছু বলছেন-লিখছেন। কিন্তু সেটা দীর্ঘস্থায়ী হলে আমি নিজে অবাক হব সবচেয়ে বেশি। যদিও আপনার, শিবাংশুবাবুর, কল্লোলবাবুর, রঞ্জনবাবুর এবং আরও কারও কারও লেখা পড়ার জন্য গুরুতে উঁকি দিয়ে যাব অনিয়মিতভাবে।
সবশেষে আমি আশা করব আমার অনুপস্থিতিতে আমাকে নিয়ে নোংরা চর্চা (আপনি করেননি, করার প্রশ্নই নেই) বন্ধ হবে। অবিশ্যি যারা ফেসবুকের তক্কোকে এখানে ভার্বাটিম উগরে দেন এবং মনে করেন কেউ কিচ্ছু বুঝতে পারছেনাকো, তারা যে তাদের নেচার এ জীবনে পরিবর্তন করতে পারবেন না (সে যতই নিক পাল্টে নতুন অবতারে আবির্ভূত হোন না কেন) সেটা অনেক দিন আগে থেকেই বুঝে গেছি।
আমি চাই এবং আন্তরিকভাবেই চাই আপনার মনে যেন কোনও তিক্ততার সৃষ্টি না হয়। অন্য কেউ লিখলে এখানে আমি ঢুকতাম না। আপনি লিখেছেন বলে ভাটে লগিন করে আমার কথাগুলো বলে গেলাম। ভালো থাকবেন।
অরিনদা, আমি গ্র্যাড লাইফে ফাইজারে প্রিক্লিনিক্যাল গ্রুপের সাথে কাজ করতাম। ওদের ডেটা নিয়ে টেকনোমেট্রিক্সে পেপার লিখেছিলাম। তারপরে ড্রাগ ডিসকভারিটা অপটিমাইজেশনে শিফট করে গেল :)
মিঠু :--))))))))))))) হাহাহাহাহা:-)))))))
কিন্তু ধরো আমি প্যাশনেট সোশ্যালিস্ট , যা পড়েছি যা লিখেছি সব সেদিকেই টাল , ভবিষ্যতে এ তাই থাকবে, কিন্তু তাতে কি বাঙালির সোশ্যালিসম তথা আমার প্রতি আপ্রিসিয়েশন বেড়েছে? প্যাশন জিনিস টা খারাপ না , বাকি ঘ্যানঘ্যানটা পোহায় না।
বোধি সকাল সকাল হাসির দমকে পড়ে না যাও ভেবে হেলানের কথা জানতে চাইলাম,এখন দেখছি তৃতীয় নয়নও উন্মোচিত:-)) কোলকাতায় ক্রোগার৩
টুরু লাব নিও:-P
ফুল ব্যাপারটাও খুবই প্যাশনের। গত বছর এক ছাত্রী আমাকে মেল করে বলে শুনেছি আপনি টিউলিপ খুব ভালোবাসেন তাই এই করোনাটাইমে আপনাকে টিউলিপের ছবি পাঠালাম। আমি অনেক চেষ্টা করেও আর করতে পারি নি ও কিভাবে জানল আমার টিউলিপ প্রীতির কথা!
মিঠু, এখানে খুব ই ঠান্ডা পড়েছে::----))))) দিব্যচক্ষুর জন্য তোমার ফুলের কুপন পাওনা হল, যদি দেখা কখনো হয় মনে করিও:---))))))
আহা এত পেসিমিস্ট হও কেন। মানছি, প্যাশন টার্মটা একটু ওভাররেটেড হয়ে গেছে, ধরো, কেউ যদি মনোযোগ দিয়ে কিছু করে।
এলসি এম , ট্রাম্প তেমন প্যাশনেট সুপ্রীমেসিস্ট। খুবই প্রতিক্রিয়া হয়েছে, ভদ্রলোক খুশি কিনা জিনা গেছে? প্যাশন ইত্যাদি খুবই ওভার রেটেড।
বোধি আশাকরি তুমি বালিশে কিম্বা চেয়ারে ভালো করে হেলান দিয়ে আছো:-)