কার খেয়েদেয়ে কাজ নেই বোধিবাবুর কমেন্ট চাইছে! তাও বাংলায় লিখে। উনি এসপানিওল বা পর্তুগিজে না লিখলে কমেন্ট করেননা। গাল খেতে গেলেও নিদেনপক্ষে শীর্ষেন্দুর লেভেলে লিখতে হবেক।
মিঠু , :::--))))))))))))))) এটা আমার দুর্বলতা, উপন্যাস এ ভালো লাগে এই পর্যন্ত।::--)))))
অভ্যু , আমার আবার বাজে লেখা কে বাজে বলতে খুবই ভালো লাগে, কারণ বিষয়টা সম্পূর্ণ সাবজেক্টিভ জেনেও লোকে মুর্খের মত ওভার রিয়াক্ট করে এটি খুবই কমেডিক:::---)))))
অভ্যু, কালকেই আমি সমস্ত আলস্য কাটিয়ে যাবতীয় আপলোড/ ডাউনলোড করে ফেলবোই। ফুলেও ছাড় আছে যখন আর ছাড়াছাড়ি নেই
কিন্তু বোধি,
কেউ কোনো কাজ প্যাশনেটলি করলে, লেখাই হোক বা অন্য যে কোনো কাজ - ফিডব্যাক আশা করতেই পারেন। সেই এক্সপেক্টেশনে অস্বাভাবিক কিছু নেই।
কিন্তু জেনারেলি সব লেখায় সমান আলোচনা হয় না। রাজনৈতিক অলোচনায় যেমন কমেন্ট বেশি হয়। গুরুতে সর্বাধিক আলোচিত থ্রেড্গুলোর টপে আছে সিপিএম-তৃণমূল তরজা। আবার "পড়াবই" সেকশনে কমেন্ট কম, পঠিত কাউন্টারও তূলনামূলকভাবে কম।
এটা হবেই। স্বাভাবিকও।
অরিন দা , আমার নিউজিল্যান্ড নিয়ে কোন আগ্রহ নাই। চোখ বোলানো ছাড়া । জেন নিয়েও নেই। স্পিরিচুয়াল আত্মদর্শন আমায় বিষয় হিসেবে আকর্ষণ করে না। আত্মজীবনী বেশি টাই জাস্ট ক্র্যাপ লাগে। আপনার অন্য বিষয় , এপিডেমিওলোজি, এটা ভালো লাগে ফলো করি।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
মিঠুদি এই দ্যাখো ফুলের কুপন
বোধি তোমার মনস্তত্ত্ব নিয়ে কোনোও বক্তব্য নাই জেনে আশ্বস্ত হলাম:-)
আজব কান্ড, কমেন্ট নেই বলে আমি গালটা দিলাম কোথায় তাই তো বুঝতে পারছি না, বরং উল্টোটাই বলছি।
যাগ্গে কাটাও।
যাদের লেখায় কমেন্ট নাই বলে হুতো ভাটুরেদের গাল দেয়, তারা নিজেরা কিভাবে কোথায় এনগেজ করেন আমার জানা নেই। এসব বিলাপে না থেকে যাদের হ্যাকম আছে তারা ল্যাখেন আমি ইগনোর করে সুখ পাই:---)))))রাগ করে গুরু তে না লিখে আন্যত্র লিখলে ইগনোর আরো করতে সুবিধা হবে, :--))))) বয়সের গাছ পাথর নাই আমাদের বেশি র ভাগের , কনভিকশন আছে, কে কি কমেন্ট দিলো না দিল কি এসে যায়। যারা সিরিয়াস লেখক তারা না লিখলে বাঁচবে না তারা লিখবে। বিখ্যাত হবার শখ জিনিসটা অবশ্য বোঝা মুশকিল , জটিল মনস্তাত্ত্বিক ব্যাপার , সেটা নিয়ে কিছু বলা কঠিন। ::---)))))
হ্যাঁ, লেখার সংখ্যা বেশি হলে ভিজিবিলিটি লিমিটেড হয়ে যেতে পারে।
প্রকাশিত/সম্পাদিত লেখা (বুলবুলভাজা) এবং অসম্পাদিত ব্লগ (হরিদাস/খেরোরখাতা/টইপত্তর) - এ দুটোর ডিমার্কেশন পরিষ্কার থাকলে অনেক সময়ে পাঠকের সুবিধে হয়। যেটা প্রিন্টেড পাব্লিকেশনে হয় -- editorial আর op-ed দুটো আলাদা ব্যাপার।
হঠাৎ করে লেখার সংখ্যা বাড়ালে সেইও সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মার্কেটিং, মানুষের কাছে পৌঁছে দেবার কাজটাও বাড়াতে হবে। আবার সেই সঙ্গে এটাও মানতে হবে অত হিসেব করে তো হয় না, লেখার ফ্রিকোয়েন্সি হঠাৎ বেড়ে গেছে, ভালই হয়েছে, এবার সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্যাম্পেইন বাড়াতে হবে।
আর একটা জিনিস হল, কিছু অল্প পুরোনো লেখা লেখা আর্কাইভ থেকে সামনে এনে রোটেট করানোর ব্যব্স্থা করতে হবে। কারণ কয়েক সপ্তাহ না এলে অনেকে ধরতেই পারছেন না।
গুরুর ৯৯% কন্টেন্ট অরিজিন্যাল কনটেন্ট - তার একটা ভ্যালু আছে। সার্চ/আর্কাইভ/ক্যাটাগরি এগুলোর দিকে নজর রাখতে হবে।
কমেন্ট নিয়ে আমার আরেকটা কমেন্ট আছে। ধরুন একজন একটা লেখা লিখলেন, এবং খুবই বাজে লিখলেন। আমার মনে হল নেগেটিভ কমেন্ট করে মানুষকে ক্ষুণ্ণ করি কেন, তাই কমেন্ট করলাম না। আবার পড়িনি বলে কমেন্ট করলাম না তাও হতে পারে।
যদিও আমারই সবচে বেশি অভিমান করা উচিত, ফেসবুকে পদ্য লিখে কষ্টেসৃষ্টে তিনখানা লাইক পায়, এমন লোক আমি ছাড়া বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে আর কেউ নেই, দুনিয়া জালিম জুকারবার্গ জালিম পাঠক জালিম।
কমেন্টনাই কমেন্টনাই হাহাকার শুরু করেছে অরিন। তার মাথা কোলে নিয়ে বসে সান্তনা দিল আরো কজনা। অরিনকে ভোঁদিবাউ কিছু বলবেন না পারস্পরিক শ্রদ্ধায় অবনত থেকে হুতোভাইকে চাবকানো চলবে?
যাব্বাবা, আমি কমেন্ট নাই বলে হাহাকার কই করলাম! আমি তো বরং বলছি যা আছে তাই নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে আর কমেন্ট না করার জন্যে বা ব্যানাল কমেন্ট করার জন্যে পাঠকের ওপর অভিমান করা বন্ধ করতে!
গুরু পাতায় আর পাঁচটা বই নিয়ে আলোচনায় গুরুর বই ঠাঁই পায় না, তা নিয়ে আমার বঁধুয়া আনবাড়ি যায় টাইপের একটা ইয়ে আছে যদিওঃ)
ট্রেডার জো'স উঠে গেছে। নেই আর।রকমারি ফুল পাওয়া যায়, শীতকালে নানারকম হলুদ ফুল ওখানেই পাওয়া যায়।
কিন্ত বই বা পেপার লিখলে কি কেউ ভ্যালিডেশনের জন্য ওয়েট করে? মানে নেগেটিভ কমেন্ট এলে কি বিষয় সম্পর্কে লেখকের মতামত বদলায়? কটা কমেন্টই বা জেনুইন? পেপারের ক্ষেত্রে না হয় প্রতি পাবলিকেশন রিভিউ এর কমেন্ট কে লোকে গ্রাজ সহ মেনে নেয় , কিন্তু এমনি বিনি পয়সা র বা পয়সা দিয়ে আত্মপ্রকাশ , বা বন্ধুতার দায়ে পড়ে ছাপানো একটা মাল তাতে কে কি বলল কি এসে যায় , মানে কমেন দিয়ে গুরুত্ব কি করে কমবে বা বাড়বে?
আমার নিজের কথা বলতে পারি আমার যা লেখা এখানে বা অন্যত্র বেরিয়েছে বেশি টাই কম্প্লিট ওয়েস্ট অফ টাইম আন্ড মানি এন্ড স্পেস। অথচ প্রকাশিত বক্তব্য থেকে আমি নড়িনি বা নড়বনা। অতএব কমেন্টে কি আসে যায়::--)))))
বেশির ভাগ লোকের ই তো কোন গুরুত্ব নেই। আর হুতোর এই কমেন্ট্যনাই কমেন্ট নাই হাহাকার আর পোহায় না। পৃথিবীতে অধিকাংশ ভালো ব ই তে তো কোন কমেন্ট নাই, গুডরিডস এর আগে কোন ভালো বই ছিল না:---)))))
ভুল লিখলাম। ফ্রেশ মার্কেট সব সময়েই খুব ভালো ফুল রাখে। মাঝে মাঝে দামটা আমার নাগালের মধ্যে থাকে :)
ঠিকই তবে আমার এখানে ক্রোগার আর ট্রেডার জো'স পাশাপাশি। আর ফুল বা রুটি বা চীজে ট্রেডার জো'সকে হারানো অসম্ভব। তবে ফ্রেশ মার্কেট মাঝে মাঝে ভালো ফুল রাখে।
একটি লেখা ৬০০০ বার শেয়ার হতেই পারে, কিন্তু ৬০০০ লেখা যে একবারও শেয়ার হচ্ছেনা তাও ঠিক। অনেক ভাল লেখা ভিড়ে হারিয়ে যাচ্ছে। লেখার সংখ্যা কমালে হয়ত অবস্থার উন্নতি ঘটবে। সম্পাদনা কড়া হলে কোয়ালিটি লেখা পাওয়া যাবে। নইলে অনেক লেখকই উৎসাহ হারিয়ে ফেলছেন। সেটা লেখকের ক্ষতি। গুরুরও ক্ষতি। ইন্দোডাক্তার থেকে একক গুরুতেই লিখেছেন এবং এরকম অনেকের লেখাই আর পাওয়া যায়না। এ নিয়ে আলোচনা হওয়া দরকার।
আচ্ছা। থ্যাংকিউ২ । নানাবিধ রুটি আর চিজ ( দুটোই টিনুর খুব প্রিয়) ক্রোগারে ভালো পাওয়া যায় আর ফুল
আগে প্রতি শুক্রবার একটা করে জিনিস ফ্রী দিত। ভালো ভালো জিনিস - চকলেট বার, কি একটা দই - এই সব। অক্ষদা আগে জানত না, এই ভাটেই আমার কাছে শুনেছিল :) ওর মেয়ের পছন্দের কিছু একটা ফ্রী দিচ্ছিল ঐ হপ্তায়।
ক্রোগার ড্ট কমে যাও। অ্যাকাউন্ট না থাকলে ক্রোগারের কার্ড নাম্বার দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলে লগিন করো। পাতার মাথায় ডিজিট্যাল কুপন ট্যাবে ক্লিক করো। পছন্দমতো কুপন লোড করো। এই যে ছবি
সন্ধিটা ঠিক হল না , তবে ব্যঞ্জনায় উৎরে গ্যালো।
অংশ নিয়ে অম্বল হয়নি। অম্বল হয়েছিলো বলে অংশ নিয়েছিলাম:-)
ঘেটোলচনা:----))))))
কাছাখোলা আর ঘোটালোচনার জন্য বেশি দেওয়া হোক।
:D
হুতো, কদিন আগেই আমি আবার এমন একটি ঘেটোলচনায় অংশ নিয়ে ফেলেছিলাম :-( অম্বল হয়েছিলো প্রচন্ড।
লসাগুদা, হ্যাঁ, সেটা তো ঠিক। আমি এনগেজমেন্ট বলতে বোঝাতে চাইছি গুরুর পাতায় কাছাখোলা মিনিময়।
ব্রেভে আমার তিন ডলার তেতাল্লিশ সেন্ট জমেছে।