অমিত, খুব ভালো জিনিস। কিন্তু যা কোনকালে ছিলো না তা ফেরত আসবে কোত্থেকে?
তো কাইন্ডনেস বা ডিসেন্সি কি খারাপ জিনিস ? ফেরত এলে সমস্যা কোথায় ?
তা যুদ্ধু কবে লাগছে আবার?
এদিকে সিএনেন চান্স পেয়ে যা খুশি লিখে চলেছে :d বলে নাকি কাইন্ডনেস আর ডিসেন্সি ফিরে আসবে। বাব্বা! ব্যাক টু বিজনেস লিখলেই হতো, তা না কাইন্ডনেস আর ডিসেন্সি!
অফিশিয়ালি চাক সুমার এখন সেনেট মেজরিটি লীডার।
হ্যাঁ, এটাই।
এইটা?
ন্যাড়াদা, বিলাতের পত্র archive এ আছে তো, Bilater Patra লিখে সার্চ মার। মজার বই।
এই দেখুন শাঁটুলবাবু কী বলেছেন।
আপাতত তাহলে তিনজন (চারজন ?) গিরীশচন্দ্রর খোঁজ পাওয়া গেল । সেন (ব্রাহ্ম, কোরাণ অনুবাদক), ঘোষ (নাট্যকার), বসু (বটানিস্ট), বসু (বেদার্থশিরোমণি)।
আমার ধারণা দুজন আলাদা ব্যক্তি। তবে বলাও যায় না, উনিশ শতকের লোকজনের ব্যাপার, কে যে কী জানত বা জানত না সে এক ইয়ে। খুঁজে দেখুন, দুজন গিরিশ বসু ছিল কিনা।
তবে পড়ে ফেলুন। এসব তত্ত্বকথা তো আমরা আর শিখলাম না, দেশ-্সমাজ তো উচ্ছন্নে গেছে। এখন যখন অনুকূল পরিস্থিতি, তখন মুখস্থ করে নেওয়া ভাল। দু'দিন পরে নিশ্চয় গবেষণার জন্য গ্রান্ট পাওয়া যাবে।
বিলাতী রাজনীতিকে 'দোকানদারি' বলেছিলেন ! কারণ, আপন দলের প্রাধান্য কিসে বিস্তৃত হয় সেটাই রাজনীতিবিৎ পন্ডিতদের একমাত্র ভাবনা ও চেষ্টা। ৪৩ নং পাতার শেষে।
কেউ একটা ছড়িয়েছে। কিন্তু লেখক যিনিই হোন, একবার তত্ত্বকৌমুদীর সন্ধান যখন পেয়েছি, না পড়ে ছেড়ে দেওয়াটা কি ঠিক হবে? পোবোন্দো বলে কথা!
এই বইটায় বটানিস্ট গিরিশ বসু সম্বন্ধে লেখা আছে। ইনি তো বঙ্গবাসী কলেজের প্রতিষ্ঠাতা। বইটার ২৬-২৭ পাতায় ওনার লেখা বইয়ের তালিকা আছে। বিলাতের পত্র আর ইউরোপ ভ্রমণ আছে কিন্তু কায়স্থ তত্ত্ব নেই।
https://archive.org/details/in.ernet.dli.2015.458246/mode/2up
আমি খুলে দেখিনি, কিন্তু এইটা চোখে পড়ল। এখানে গিরিশ বসুই লেখক বলছে।
'কায়স্থ তত্ত্ব' বইটার লেখক তো বেদার্থচিন্তামণি ! বটানিস্ট ও বেদপন্ডিত দুইই একই ব্যক্তি হবে কি ?
এটা কৃষক রা মেনে নিলে ভুল করবেন, এটা ২৬ জানুয়ারির প্রতিবাদ কে বাঞ্চাল করার প্রচেষ্টা ছাড়া কিসুই না।
থ্যাঙ্কিউ। দেখি ইনিই তিনি কিনা। শাঁটুলবাবু গিরিশচন্দ্রের লেখার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। আর্কাইভ অর্গে ওনার আরেকটি কেতাব দৃষ্টি আকর্ষণ করল - কায়স্থ তত্বকৌমুদী। দেশের পলিটিকাল সিচুয়েশন জাত-গোত্র-টোত্রর ইতিহাস ঝালিয়ে নেওয়া ভাল।
পত্র নয় কিন্তু ইংরেজ চরিত বলে একটি বই আছে। গিরীশচন্দ্র বসু দ্বারা লিখিত।
https://archive.org/details/dli.bengal.10689.8218/mode/2up
সিএস
এখনও সম্পর্ক বেরোয়নি।
ইনি ন্যাড়াদার কে হন?
উদ্ভিদ-বিজ্ঞানী তথা বঙ্গবাসী কলেজের প্রতিষ্ঠাতা গিরিশচন্দ্র বসু ১৮৮০-র দশকে বিলেত ও কন্টিনেন্টাল ইউরোপে যান। সেই ভিত্তি দু-খন্ডে 'বিলাতের পত্র' আর একখন্ডে 'ইউরোপ ভ্রমণ' বলে দুটো বই লেখেন। সে বইয়ের - সফটকপি বা হার্ডকপি - হদিশ কেউ দিতে পারেন?
বুশ চেনি যখন হারল তখন কমেডিয়ানদের কি দুঃখ। আর কি করে লেট নাইট কমেডি হবে? তার সাথে আবার ড্যান কোয়েলও ছিল না। ওদিকে ইউরোপিয়ানরা আনন্দের চোটে একটা নোবেল প্রাইজই দিয়ে ফেলল।
চিন্তা করবেন না। ট্রাম্প গেছে তো কি হয়েছে? খোরাক চিরন্তন।
কি বোর্ড চূড়ান্ত glitch করছে।
এখন তো আবার আর্টিফিশিয়াল মিট চলে এসেছে, কিছুুুদিন পর কমার্স্শি্শিয়ালি ভায়াবল ও হয়ে যাবে। তখন এসব ঝাঁমেলা ব্যাপার আইদার মিটে যাবে বা আরো বেেড়ে যাবে।
ইয়ে অমিত, টাইম পাস না হলে টেলিগ্রামের কিউ অ্যানন চ্যানেল আর দি ডোনাল্ড ডট উইন সাইট দুটো দেখতে পারেন, দেদার খোরাক পাবেন।
আচ্ছা এই যে আম্রিগায় আপনারা সক্কলে ট্রাম্পকে কুলোর বাতাস দিয়ে বিদেয় করলেন , নেক্সট বছরগুলো কিরকম বোরিং হবে , ভেবেছিলেন একবারও ?
ইন ফ্যাক্ট যবে থেকে মাল টাকে টুইটার ব্লক করে দিয়েছে তবে থেকেই আর টাইম পাস্ হচ্ছে না।
ওরেব্বাবা কত ইয়ে ঢুকেছে টইতে গিয়ে দেখুন। পালে পালে ঢুকেছে।
অরিন, আপনি যে ভেগান খাবারদাবার খেতে বলেন, একদিকে অনেক ভালো। দুনিয়াও অনেকটা বাঁচল, পরিবেশ সংরক্ষণও হল, মানুষের মধ্যেও ঝগড়াঝাঁটি কম হল। উরেব্বাবা ফেবুতে দেখলাম পর্ক আর বীফ নিয়ে লেগেছে, পাতার পর পাতা ঝগড়া চলছে। ধর্মে খাবারে আস্তিকে নাস্তিকে ভূতে ভগবানে একেবারে ছয়লাপ কান্ড। লোকে এইসব করে যাচ্ছে তুই হিন্দু তুই মুসলমান এইসব করছে, ওদিকে যারা লুঠেরা তারা ঠিকই সব লুঠে নিচ্ছে।
সরি দু বার পোস্ট হয়ে গেলো