mob লিনচিং এর আওতার মধ্যে থাকলে বোঝা যায় ট্রাম্প এর মত লোকের বাক স্বাধীনতা টা আসলে ঠিক কি রকম
এখানে অজি আর নিউজি বাদে ইয়ট মালিক কয়জন? :)
না অত সরল নেই ছিলও না কোনো দিন @r2h
ভিআইপি কোটার যাদের কয়েনেজ তারা ভিআইপি কোটা নিয়ে চিন্তা করুক। আমি বলেছি যে কোনো পাবলিক অফিশিয়ালের অফিশিয়াল অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা টুইটারের এক্তিয়ারের বাইরে হওয়া উচিৎ। এই ব্যাপারে এখনো স্পষ্ট আইন নেই কিন্তু দরকার। ট্রাম্পের ব্যাক্তিগত অ্যাকাউন্ট, রিয়েলডোনাল্ডট্রাম্প ব্যান করা তবুও মেনে নেওয়া যায়। কিন্তু টুইটার আমেরিকার প্রেসিডেন্টের সরকারি অ্যাকাউন্ট, মানে পোটাস অ্যাকাউন্ট থেকে প্রেসিডেন্টকে টুইট করতে দিচ্ছে না। এইটা আউটরেজিয়াস। প্রেসিডেন্ট রোগ হলেও আউটরেজিয়াস। প্রেসিডেন্ট যদি বেআইনি কিছু করে বা হিংসায় উস্কানি দেয়, তাহলে প্রেসিডেন্টকে শাস্তি দেবার দায়িত্ব অন্য কো ইকুয়াল ব্রান্চের। কংগ্রেস, সেনেট, কোর্ট আছে তার জন্যে। আর ডেমোক্রাসিতে ইলেকশান বলে একটা জিনিস আছে, সেটা দেশের লোকেরা কন্ট্রোল করে। দেশের লোকের না পোষালে তারা প্রেসিডেন্টকে সরিয়ে দেবে। কিন্তু প্রেসিডেন্টে বা যে কোনো পাবলিক অফিশিয়ালের স্পিচ কন্ট্রোল করা টুইটারের জন্যে বেআইনি হওয়া উচিৎ।
ডিপ স্টেট ছাড়া ও ভোটে হারা তিন দিনের কাগুজে প্রেসিডেন্ট এর -
ফুল দুই হাউজের অধিবেশনের দিন সশস্ত্র দাঙ্গাবাজ চালিয়ে দেবেন ১০০% উস্কানি মূলক বক্তিমা করে -
ar সাদা চামড়া তা সয়ে আপনার হ্যান্ড মাইক ধরে রাখবে
অত গান্ধীবাদী জাতি ওরা না
মূল কথা হলো প্রমাণ ছাড়া কোনো কথা বার বার ইনিয়ে বিনিয়ে বলে ক্রমাগত বলে সত্য বলে প্রতিষ্ঠা করা
লাস্ট ইলেকশন e হিলারি ছিলো না , কিন্তু সেথ রিচ এর নাম উল্লেখ হয়ে যাচ্ছে ৬ তারিখের আলাপে
এই ধরণের অবাস্তবতা মানে আজ কালের ghotona মেমোরি তে আটছে na
কিন্তু ১৬ সালের আগের কথা জজবায় এসে যাচ্ছে ৬তারিখের আলাপ করতে গেলে - এটা গরীবের লক্ষণ না
পড়ন্ত ধনী হতেও পারে
যারা somehow হঠাৎ বাটে পড়ে গেছে -বা হঠাৎ i সেটা জানতে পেরেছে
টুইটার স্টক আরও কতটা পড়লে কেনা যায়, তা নিয়ে বরং একটা আলুচানা হলে ভাল :-)
টুইটার নিয়ে মিনিময় যা চলছে চলুক, বড় কোম্পানি কেউ ধোতু নয় সেও ঠিক, শুধু ঐ ভিআইপি কোটার ব্যাপার-টা ঠিক হজম হচ্চে না
ব্রিসবেনের সিবি কি পুনের সিবি , যে আমার মতই হেমেন রায়ের ভক্ত ছেল?
নিচের লেখাটায় ছো -এর ও-কার আর টো-এর ও-কার দুটো কি আলাদা ক্যারেকটার? ওয়ার্ডে পেস্ট করলে দুটো স্পষ্টতই আলাদা হয়ে যাচ্ছে।
যেন পঞ্চাশটি ছােটোবড় বৃক্ষের একটি কুঞ্জ
যেন পঞ্চাশটি ছােটবড় বৃক্ষের একটি কুঞ্জ
এরা আবার সবাইকে ইংরেজি শিখতে বলেঃ
Congressman Mo Brooks REFUSES to apologize for encouraging 'American patriots' to 'take down names and kick ass' in Trump's rally before MAGA mob stormed US Capitol and says he was talking about a DONKEY
আজ ইন্ডিয়ার সিনিয়রমোস্ট পেসার শেষ নবাব, যে ডেবিউ করেছে সেকেন্ড টেস্টে অন্য বোলারের ইঞ্জুরির কারণে।
টুইটার যদি ট্রাম্পকে ব্যান করতে চায়, তাহলে নিজেদের টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশান দেখিয়েই ব্যান করতে পারে। এরপর ট্রাম্প (বা অন্য কারোর) আপত্তি থাকলে কোর্টে যেতে পারে। এইটাই ডিউ প্রসেস। রন্জনদা যে উদাহরণটা দিয়েছেন ফুটবলের ক্ষেত্রে, সেইটা খুব ভালো অ্যানালজি। খেলার মাঠে রেফারিই সিদ্ধান্ত নেয়। নইলে কার্ড দেখানোর আগে তো প্রতিবার কোর্টে ছুটতে হত। প্লেয়ার বা টীমের আপত্তি থাকলে লীগ, অ্যাসোসিয়েশান, ফুটবল বডি, রেগুলেটরি ট্রাইবুনাল ইত্যাদি করে কোর্টে যেতে হয়। ডাইরেক্ট কোর্টে গেলে কোর্টও বলে দেয় আগে ঐ রুটটা ধরে আসতে। এইটাই ডিউ প্রসেস। এইযে সিরাজকে রেসিয়ালি অ্যাবিউজ করেছে, তার জন্য সিরাজ আগে আম্পায়ারকে জানিয়েছে, সোজা কোর্টে চলে যায়নি। ইন্ডিয়া টীম ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়াকে জানিয়েছে, যারা ল এনফোর্সমেন্টকে ইনভলভ করেছে। এগুলই ডিউ প্রসেস। কোর্ট ইজ দ্য লাস্ট রিসর্ট।
ট্রাম্পের টুইটার ব্যান সমর্থন করিনা, কিন্তু সেটা ফিলসফিকালি করিনা। আমি মনে করি সবার সবকিছু বলার, ইনক্লুডিং হেট স্পীচ, অধিকার থাকা উচিত। কিন্তু সেটা আমার মত। দেশের আইন সেই অনুযায়ী নাও চলতে পারে। কারণ সবার অ্যাপেটাইট সমান নয়। ট্রাম্পের টুইটার ব্যানে আইনত কোনও সমস্যা দেখছিনা। প্রসিডিওরও ঠিক আছে।
আসল প্রশ্ন হল সেকশান ২৩০। সেটা নিয়ে আলোচনা হতেই পারে। তবে সেটা তুলে দিলে পুরো মডার্ণ ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডটাই উঠে যাবে। তাই প্র্যাকটিকাল বলে মনে হয়্না।
আর যারা একদিকে টুইটার ছাড়া চলতে পারিনা আর অন্যদিকে টুইটার মনোপলি বলছে তারা নিজেরাই আরেকটু ভেবে দেখুক যে তাদের বক্তব্যে ফ্যালাসি কোথায়। বিগ টেক বহুদিন ধরেই আছে। আইবিএম নাজি জার্মানির হয়ে প্রোজেক্ট করেছিল। আমাদের হঠাত নজর পড়েছে দুটো কারণেঃ এক, সিলিকন ভ্যালি রাইট উইঙ্গদের সাথ দিচ্ছেনা খুবেকটা, তাই তারা চেঁচাচ্ছে। আমেরিকার সবথেকে ইনফ্লুয়েনশিয়াল হল বড় ফান্ডগুলো, সেগুলো নিয়ে কিন্তু কোনও কথা বলে না। আর দুই, আমাদের হঠাত খেয়াল পড়েছে যে এই কোম্পানিগুলো খুব বড় হয়ে গেছে। এইগুলো অনেক সময়ই মিসপ্লেসড।
স্নোডেন কিন্তু বুজ অ্যালেনের এমপ্লয়ি ছিল। আক্ষরিক অর্থে নট বিগ টেক। কিন্তু বিশাল বড় ডিফেন্স কন্ট্রাকটার, প্রচন্ড ইনফ্লুয়েন্স।
ব্রিসবেনে ইন্ডিয়া ধ্যাড়ালে অমিত আর সিবি কে পেটাবো।
ট্রাম্পকে সেন্সর করা আর বিজেপিবিরোধি গ্রুপকে সেন্সর করায় বড় তফাত আছে - প্রথ্মটা বলে কয়ে নির্দিষ্ট নীতি দেখিয়ে ও জাস্টিফাই করে, দ্বিতীয়টা লুকিয়ে, আন্ডার দ্য হুড - নৈতিকতা বিষয়ক ফ্যালাসিটা স্পষ্ট।
আবারও, ধোয়া তুলসীপাতা কেউ নয়, কিন্তু রাষ্ট্রপ্রধানের জন্যে ব্যবহারকারীর নীতি আলাদা হবে - এই ভিআইপি কোটা আপত্তিকর। যদি হতে হয় তবে আমার অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড করার জন্যেও বিগটেক আগে কোর্টে যাক।
সোশাল মিডিয়ার ইনফ্লুয়েন্স প্রশ্নাতীত, কিন্তু আরব বসন্ত, শাহবাগ, জেসিকা লাল, শাহিন বাগ, ট্রাফিক আন্দোলন, ট্রাম্প - সব ব্ল্যাঙ্কেট নীতিতে ঢোকানোর মত সরল পৃথিবী তো আর নেই।
তাই আমেরিকার রাষ্ট্রপতির প্রতি বিগ টেক কেমন আচরন করছে তার থেকে সাধারন মানুষের প্রতি কেমন করছে সেটা বেশি গুরুতর, আর ওখানেই ভিআইপি কোটা নিয়ে আপত্তি।
রঞ্জন
আপনি একদম ঠিক জায়গাতেই ধরেছেন। যতদিন আইন না ঠিক হয় ততদিন বিগ টেক মনোপলি অলিগোপলি নিজেদের বিবেচনা মত কাজ করুক, এই পজিশন একবার গ্রহণযোগ্য হয়ে গেলে আইন আর কোনদিনই ঠিক করা হবে না। কেননা আইন ঠিক থাকলে আর্বিট্রারি সেন্সর করতে অসুবিধা হয়।
আগে বলত মিলিটারি ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্স ও রাষ্ট্রের ষড়। এখন সেই গ্রুপে বিগ টেক ঢুকেছে। স্নোডেনের ঘটনা জানেন। গুগলের কর্মীরা মাইক্রোসফটের কর্মীরা মিলিটারির সাথে তাদের কোম্পানীর কোলাবরেশন নিয়ে প্রতিবাদ করেছে। বিগ টেক স্ট্যান্ডস টু প্রফিট হ্যান্ডিলি ফ্রম দিস কোলাবরেশন।
রাষ্ট্রের লাভও এই কোলাবরেশনে বহুমুখী। তার মধ্যে একটা হল বিরুদ্ধ মতকে সেন্সর করা। যেটা রাষ্ট্র খারাপ দেখাবে বলে নিজে করতে পারে না সেটা বিগ টেককে দিয়ে করানো। আজকে ট্রাম্পকে সেন্সর করাটা একটা টেস্ট কেস। লোকে খেয়ে গেলে কাল সেটা অন্য কারোর ওপরে হবে।
আমার পয়েন্ট হল যতদিন আইন না হচ্ছে ততদিন বিগ টেক তার নিজের মত চলুক এটা হতে দেওয়া যায় না। আমার পজিশন হল আইন হয় নি কেন? বিগ টেক যে সেন্সর এফেক্টিভলি সেন্সর করতে পারে সেটা তো বেশ কয়েক বছর ধরেই জানা। কোন এনটিটি তার নিয়ম অনুযায়ী ইচ্ছেমত সেন্সর করতে পারবে না। কাউকে সেন্সর করতে হলে আইন অনুযায়ী স্বচ্ছতা বজায় রেখে করতে হবে। ডিউ প্রসেস থাকতে হবে। নিয়ম ভাঙার শাস্তি আইনে স্পষ্ট হতে হবে। আদালতে বিচারযোগ্য হতে হবে। আজকে এগুলোর কোনোটাই নয়।
আজকে যেটা হয়, কেউ সেন্সর্ড হলে তার এফেক্টিভলি কোন বিচার নেই। সেন্সর করে বিগ টেক কোনো আইন ভাঙেনি। একমাত্র যে কারণে বিচার হতে পারে চুক্তিভঙ্গ করেছে কিনা। সেই চুক্তিতে যা খুশি থাকে। চুক্তি কখনোই খুব প্রিসাইজ হয় না। তার হাজার রকম ব্যাখ্যা হতে পারে। আবার চুক্তির ধারায় কোথাও এমন কথা থাকতেই পারে যার অর্থ কোন লোককে ইচ্ছেমত সেন্সর করা যাবে। এটা কোন ফ্রিডম অফ স্পিচের সমর্থকের কাম্য অবস্থা নয়।
ট্রাম্পকে সেন্সর করায় আমার আপত্তি নেই। আমার আপত্তি হল প্রসেস ও আইন নিয়ে। আজকে ট্রাম্পকে সেন্সর করে জল মাপছে, কাল আর কাউকে করবে। যেমন ফেসবুক ভারতে বিজেপি বিরোধী গ্রূপগুলোকে করেছিল।
বিজেপিকে চাই। তাহলেই ছাব্বিশে আমরা। অষ্টম আশ্চর্য। ইয়াহু।
ওদিকে একটি ১৮ বছরের মেয়ে নিজের মাকেই ধরিয়ে দিয়েছে ক্যাপিটল অ্যাটাকের জন্য। মেয়েটির সঙ্গে মায়ের ঝামেলা শুরু হয় গতবছর মেয়েটি বিএলেম প্রোটেস্টে অংশ নেওয়ার পর থেকেই। মেয়েটি ক্যাপিটলে টেররিস্টদের অ্যাটাকের একটি ভিডিওতে নিজের মাকে দেখতে পায়, এবং সোজা রেট্রোবিউশান।
তিন ধরণের কোভিড ভ্যারিয়ান্টের কথা জানা গেছে, ড্যানিশ মিংকেক ৬৯/৭০ ডিভিশন কে ধরে - এর মধ্যে ১৪ ই ডিসেম্বরের ইউকে ভ্যারিয়েন্ট, যেখানে N501Y মিউটেশন (নাম ২০২০/১২/০১ VOC ), এখানে ৫০১ নম্বর পজিশনে এসপারাজিনকে সরিয়ে টাইরোসিন এসেছে । এতে করে ভাইরাস দ্রুত ছড়াচ্ছে, কিন্তু মারাত্মক বলা যাবে না। এটাই ভাইরাসের দিক থেকে ভাবলে হওয়ার কথো।
অন্যটা সাউথ আফ্রিকান ভ্যারিয়ান্ট। এটাতেও N501Y, তবে তার সঙ্গে আরো একটা মিউটেশন, E401K, এইটাতে দেখা যাচ্ছে আগেকার বা ভ্যাকসিন দেবার ফলে যে antibody পাওয়া যায়, এ তাকে এড়িয়ে যেতে সক্ষম। এইটা মারাত্মক হতে পারে। এতে করে অনেক গুলো সমস্যা হবে ।
ব্রাজিল/জাপানের নতুন স্ট্রেন সাউথ আফ্রিকান স্ট্রেনের একটা ভ্যারিয়ান্ট ।
কাজেই, বর্ডার বন্ধ, লকডাউন, মাস্ক, হাত ধোয়া, দূরত্ব, আর ভিড় এড়ানো ছাড়া উপায় নেই।
বোঝো।
Republican lawmakers accused of giving Capitol tours to insurrectionists
দিনে পাঁচটা করে সিপিয়েম মারতে বলেছিলেন না? ক্ষমা চেয়েছেন?
মেলোড্রামা থামা মামা, মাথাটা ঘামা।
শতাব্দী রায় দলবদলুদের খাতায় নাম লেখাতে চলেছেন। ঃ))) শোনা যাচ্ছে যে রাজীবও সংক্রান্তির দিন নাকি যাবে। একপাল নাকি বিচিপিতে যাচ্ছে।
হোয়্যার ইজ 'যে আসে আসুক' গ্যাঙ ? বক্তব্যজ কঁহা হ্যৈ? ইঁদুররা যে ডুবন্ত জাহাজ ছেড়ে পালাচ্চে। :)
"ওরা মিসগাইডেড কিন্তু বঞ্চিত গরীব এবং লুম্পেনের হতাশার স্বতঃস্ফুর্ত প্রকাশ ছিলনা। বরং অরগানাইজড ফ্যাশিস্ত গ্যঙের হামলা ছিল ।"
রঞ্জনবাবু, ক্যাপিটাল আক্রমণ বা টুইটারের ব্যান বা আমাজনের পার্লারকে ভাগিয়ে দেওয়া এগুলো আপাত ভাবে একরকম মনে হয় কিন্তু এদের শিকড় অনেক গভীরে। বিশেষ করে পিজাগেট , গেমারগেট , কিউ অ্যানন , নাকি ট্রামপ বারংবার কিউ ড্রপ করছিলেন বলে ব্যান হলেন , এ যে কি চলছে কে জানে। এটা দেখুন
https://foreignpolicy.com/2021/01/06/qanon-q-trump-republican-party-election/
"ওরা মিসগাইডেড কিন্তু বঞ্চিত"
ভাগ্যিস হ্রস্ব-ই কারের লুপটা পড়েছিলো।
পলিটিশিয়ান,
অবশ্যই সমস্ত মনোপলি, ডুয়োপলি (আদানি আম্বানি), অলিগোপলি( আদানি আম্বানি সরকার খর্ব হোক । কিন্তু যতদিন না হচ্ছে ততদিন তারা তাদের ঘোষিত রুলস হিসেবে কাজ করলে আমরা ভুল ধরতে পারি কি?
কিন্তু সেটা শুধু ট্রাম্পকে গুপি করার প্রশ্নেই ক্যান? আমাদের ওপরের ডিমান্ড তো জেনেরিক।
এ) কুনাল কামরা অর্ণবএর কেসটাই দেখুন। বিমান কোম্পানির সেফটি রুলে আছে আকাশে ওড়া কালীন কোন যাত্রী নিজের জায়গা ছেড়ে উঠে গিয়ে অন্যকে বিরক্ত করোতে পারেনা। হাঙ্গামা করে সিকিউরিটি ইস্যু তৈরি করতে পারেনা। স্টাফ মানা করলে কথা শুনে নিজের সিটে ফিরে যেতে হবে। নইলে নির্দিষ্ট ধারায় অ্যাকশন হবে--ট্রাভেল ব্যান, বয়কট, গ্রেফতারি ইত্যাদি।
কিন্তু বিমান কোম্পানি পলিটিক্যাল চাপে যা করল তা ছিল আইনের ভুল বা বায়াসড প্রয়োগ।
যেমন,.১ কামরা অন্য কারও অসুবিধে করেনি বা করেছে বোলে অন্য কোন যাত্রী কমপ্লেইন করেনি।
২ এয়ারহোস্টেস বলা মাত্র কামরা নিজের সিটে ফিরে গেছে।
৩ হাঙ্গামা হলে লেইড ডাউন প্রসিডিওর অনুযায়ী শুধু পাইলট লিখিত কমপ্লেইন করবে যে ডিস্টারবেন্স হচ্ছিল। পাইলট কোন কমপ্লেইন করনি বরং স্টেটমেন্ট দিইয়েছে-- কোন হাঙ্গামা হয়নি।
এখানে কেসটা একেবারে শাস্তি যোগ্য নয় ।
কিন্তু টুইটার/ফেসবুক বা কারও মনোপলি ডেমোক্র্যাসির জন্যে ভাল নয় । প্রতিবাদ হোক।
তবে ওরা যদি ট্রাম্পকে ওদের বর্তমান রুলসের হিসেবে অ্যাকশন নিয়ে থাকে তাহলে আপনি মনোপলি/ডুয়োপলির জেনেরিক আপত্তির ভিত্তিতে এই অ্যাকশনের বিরোধিতা করবেন? সত্যিই বুঝতে পারছিনা।
বি) আমি জেনেরিক্যাল মৃত্যুদন্ডের বিরোধী; তুলে দেওয়া হোক বলি। কিন্তু ভারতের কোর্ট যদি কোন মাস মার্ডারারকে 'রেয়ারেস্ট অফ রেয়ার' ক্যাননের ভিত্তিতে ডেথ সেন্টেন্স দেয় তবে আমি এর প্রতিবাদ কিসের ভিত্তিতে করব? যেহেতু আমি ডেথ সেন্টেন্সের বিরুদ্ধে তাই?
ধনঞ্জয়ের কেস আলাদা। সেটায় তদন্ত এবং বিচারে ওকে মুর্গী করা হয়েছিল, তাই প্রতিবাদ।
অভ্যু,
সেদিন কাপিটলে 'ব্ল্যাক হান্ড্রেড' হামলা নিয়ে আমার বক্তব্য ভুল ছিল, তোমরা ঠিক ছিল--স্বীকার করছি। স্পষ্টতঃই ওটার পারস্পেক্টিভ ও ম্যাগনিচ্যুড এবং ইম্প্যাক্টের ব্যাপারে আমি অজ্ঞ ছিলাম। এই ক'টাদিন ধরে পড়ে এবং তোমাদের কথা শুনে খানিকটা আন্দাজ পেয়েছি।
ওরা মিসগাইডেড কিন্তু বঞ্চিত গরীব এবং লুম্পেনের হতাশার স্বতঃস্ফুর্ত প্রকাশ ছিলনা। বরং অরগানাইজড ফ্যাশিস্ত গ্যঙের হামলা ছিল ।
টিকিট পেলে জানিও