ট্রেভর নোয়া -- ট্যালেন্টেড -- দ্য-ডেইলি-শো তে জন স্টুয়ার্ট এর স্লট ওকে দিয়েছিল, ২০১৫ থেকে -- ইয়াং, তখন ওর বয়েস মাত্র ৩১ -- সাউথ আফ্রিকান -- বাবা সাদা সুইশ, মা কালো আফ্রিকান -- অনেক ঝামেলার মধ্যে দিয়ে গেছে ছেলেটা -- ওর স্টেপড্যাড ওর মাকে মাথায় গুলি করে, মা বেঁচে যায়, ওকে থ্রেট দেয়, তখন ও বাধ্য হয় জোহানেসবার্গ ছেড়ে লস এঞ্জলেস চলে আসতে ...
@aka এটা ইউটিউবে আছে।
এর কথা এনপিআরে শুনেছিলাম, কয়েক বছর আগে।
রমিত, এই ভিডিওটা কোথায় পাওয়া যাচ্ছে?
আশ্চর্য ঢ্যামন একটি দেশ। https://www.thequint.com/news/politics/supreme-court-committee-members-support-farm-laws-ashok-gulati-anil-ghanwat
@bদা, আচ্ছা। আজ আবাপ'র প্রিন্ট এডিশন খুলেও দেখলাম প্রথম পাতায় আছে।
একটু মাথা হালকা করে নিন
সোহাগ চাঁদ বদনির সুরে বোস্টন ডায়নামিক্স এর রোবটের নাচ
অরিন কি ভেগান?
"আহা, থাইল্যান্ড বা কোনো একটা-দুটো দেশের সরকার চাইলে এই স্লেভারী বন্ধ করতে পারবে তো বলিনি, ওটা নেসেসারী কন্ডিশনগুলোর অন্যতম, সাফিশিয়েন্ট নয়।"
এইটাই কথা। আরেকটু এগিয়ে ভাব। এই যে তুমি নিজে থেকে লোকালি সোরসড মাছ কিনছ, ওয়াইলড কট কিনছ, এটা যদি আরো সবাই করতে পারত, আজ ছবিটা দেখতে অন্য রকম হত।
dc র পয়েন্টটায় পরে আসছি।
মাইরি বলছি, খাবার খেতে বসে এসব উটকো চিন্তা আমার মনে কক্ষনো আসেনা। খালি খেতেই ব্যস্ত হয়ে পড়ি। এই কিছুদিন আগেও সিফুড প্ল্যাটার নিয়ে বসেছিলাম, তখন মাছেদের কষ্ট একবারের জন্যও মাথায় আসেনি।
আহা, থাইল্যান্ড বা কোনো একটা-দুটো দেশের সরকার চাইলে এই স্লেভারী বন্ধ করতে পারবে তো বলিনি, ওটা নেসেসারী কন্ডিশনগুলোর অন্যতম, সাফিশিয়েন্ট নয়।
"অরিনদা হ্যাঁ তবে এর জন্যে থাইল্যাণ্ডের সরকার যদি কোনো পদক্ষেপ না নেয় তাহলে কাজের কাজ কিছু হবে বলে মনে হয় না।
আর থাইল্যান্ডের মাছ আমরা কিনি না সেটা তো আগেই বলেছি।"
ব্যাপারটা শুধু থাইল্যাণ্ড বা চীনে সীমাবদ্ধ নয়, এটা সমুদ্রের সাসটেনেবিলিটির, যে কারণে wild caught বা এথিকাল আর্টিসানাল মাছের কথাটা নিয়ে আমরা দিন কয়েক আগে আলোচনা করছিলাম। বস্তুত, আমরা ব্যক্তিগতভাবে কি খাই, তার ওপর একটা গ্রহের সমস্ত প্রাণীর বেঁচে থাকা বা ষষ্ঠ বার অবলুপ্তি নির্ভর করছে, এটা উপলব্ধি করলে অবাক লাগে, আমার অন্তত লাগে।
খাবার দাবারের এথিকাল সোর্সিং আমার মনে হয় মারাত্মক গুরুত্বপূর্ণ একটা ব্যাপার, যে বিষয়ে এখনো বহু লোক দেখবে বড় একটা তলিয়ে ভাবে না। প্রতিদিনের ভাত রুটি মাছ মাংস কিভাবে আমার পাতে হাজির হচ্ছে এবং তাতে কত মানুষের রক্ত অশ্রু, কতটা পরিবেশ ধবংসের কাহিনি লুকিয়ে আছে সেটা বিচার বিবেচনা করলে অদ্ভুত লাগে।
যে কারণে এ সমস্ত একটা কি দুটো দেশের সরকারের বিষয় নয়।
@ r2h
প্রথম পাতার লিড খবর।
রাশিয়া আর চীন আমেরিকান সোশ্যাল মিডিয়ার পেছনে হাত ধুয়ে পড়েছে। বেশ খেলা জমে উঠেছে :-)
অরিনদা হ্যাঁ তবে এর জন্যে থাইল্যাণ্ডের সরকার যদি কোনো পদক্ষেপ না নেয় তাহলে কাজের কাজ কিছু হবে বলে মনে হয় না।
আর থাইল্যান্ডের মাছ আমরা কিনি না সেটা তো আগেই বলেছি।
ইন্ডিয়ায় চালু হতে চলা অক্সফোর্ড ভ্যাকসিনের সেফটি এফিকেসি সব ডেটাই আছে, মডার্ণা, ফাইজারের মত।
অরিন থ্যাংকু
"অরিনদা রাগ করার আগে বলে দি, ওয়াইল্ড কট অ্যাট USA :)",
এটা দেখ,
@Amiy: "আচ্ছা এখনো অবধি গ্লোবালি কোভিদ ভাইরাস এর রিপিট অকারেন্স নিয়ে কোনো ডাটা আছে ? যেমন UK ধরি , আগে যাদের অলরেডি একবার হয়ে গেছে তারাও কি এই নতুন স্ট্রেনে ভালনারেবল ? মানে ভ্যাকসিন না নিয়ে ?_
হ্যাঁ আছে, তবে স্পোরাডিক। কয়েক শো কেসের খবর পাওয়া গেছে। জেনেটিক কনসেপ্ট অনুযায়ী, কারোর অন্তত একমাসের তফাতে দুবার টেসট করছ যদি পজিটিভ আসে এবং এই এক মাস তিনি সিমপটম ফ্রি থাকেষ, তাহলে দ্বিতীয় পজিটিভ পরীক্ষাটা রি ইনফেকশন বলেই ধরতে হবে। আরেকটু সহজ এবং বিশদে পড়তে চাইলে দেখুন,
ইউকে'র নতুন স্ট্রেনের কথা বলা মুশকিল, কারণ Y501.V1 নামের মিউটেশনটিতে দেখা যাচ্ছে ভাইরাসটা আরেকটু বেশী করছ ছড়াচ্ছে, এবং তার রিসেপ্টরে বাঁধা পড়ার ডাইনামিকস প্রথমটার মত নয়, বেশী।
কিন্তু সাউথ আফ্রিকা, ব্রাজিল, আর নাইজেরিয়ার নতুন স্ট্রেন "নাকি" অ্যানটিবডি "ইভেড" করতে পারে। তাই যদি হয়, তাহলে রি ইনফেকশনের ব্যাপারটা একদম ঘেঁটে যাবে। এবং কিছু ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা বোঝা যাবে না।
জটায়ু থাকলে লিখতেন, "ক্রোগারে ক্রোকার" ঃ-)
অরিনদা রাগ করার আগে বলে দি, ওয়াইল্ড কট অ্যাট USA :)
আজ দেখি ক্রোগারে croaker fish বিক্রি হচ্ছে, বেশ সুন্দর পরিষ্কার করে ছাড়িয়ে মাথা কেটে রেখে দিয়েছে - চার ডলার পার পাউণ্ড দাম। নিয়ে নিলাম চারটে। আগে কখনো খাই নি মাছটা।
আচ্ছা এখনো অবধি গ্লোবালি কোভিদ ভাইরাস এর রিপিট অকারেন্স নিয়ে কোনো ডাটা আছে ? যেমন UK ধরি , আগে যাদের অলরেডি একবার হয়ে গেছে তারাও কি এই নতুন স্ট্রেনে ভালনারেবল ? মানে ভ্যাকসিন না নিয়ে ?
থিওরি অনুযায়ী, কিছুটা তফাৎ তো রয়েইছে।
mRNA ভ্যাকসিন একটা কম্পোনেন্ট কে টারগেট করে, এক্ষেত্রে স্পাইক প্রোটিন, এবং যে ভেকটরটি ব্যবহার করা হচ্ছে সেটি শরীরে প্রবেশ করার পর মালটিপলাই করবে না। অন্যদিকে, ভারতীয় কোভ্যাকসিন বা চীনের সাইনোভ্যাক inactivated virus ব্যবহার করছে, যাতে গোটা ভাইরাসটার বিরুদ্ধে antibody তৈরী হবে।
সে ঠিক আছে, কিন্তু কোভিডের বিরুদ্ধে এই ধরণের ভ্যাকসিনের সেফটি এফিকেসি ডাটা পাওয়া যায়নি, ফলে এখন ই বলা যাবে না। গোটা ভাইরাসটার বিরুদ্ধে ইমিউনিটি গড়ে উঠলে নতুন পরিবর্তিত স্ট্রেনের বিরুদ্ধে কতটা কাজ হবে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক।সেদিক থেকে mRNA vaccine কিছুটা সেফ, এবং স্পেসিফিক, কাজ হবার সম্ভাবনাও বেশী।
নীচের লেখাটা দেখতে পারেন,
অরিন ভারতের ভ্যাকসিন আর এই এমারেনে ভ্যাকসিন এদের সেফটি কি ডিফারেন্ট?
ভ্যাকসিন অবশ্যই নেবেন। নতুন স্ট্রেন হলেও mRNA ভ্যাকসিনের কাজ করার কথা।
কোটিখানেক লোক ভ্যাকসিন নিয়ে কেমন থাকেন, সেটা যদি পরিষ্কারভাবে রিপোর্টেড হয়, তবে বাকীরা বেশি উৎসাহী হবেন। আর যদি বহু লোকে ফৌত হয়ে যায়, তবে কেস গুরুচরণ।
পেলোসি ম্যাডামের প্ল্যানটা কি? ইম্পিচ করেই বা কি হবে?