বারবার তিনবার
সম্বিৎ | ০৮ জানুয়ারি ২০২১ ০৫:০৭৪৭০৪
টেস্ট
টেস্ট
সম্বিৎ | ০৮ জানুয়ারি ২০২১ ০৫:০৭470444
সম্বিৎ | ০৮ জানুয়ারি ২০২১ ০৫:০৭৪৭০৪
টেস্ট
4তইস্ট
আগের লেখা হেডার থেকে কপি করে পেস্ট করলে বাক্স আসবে। অথরিং উইন্ডোতে বোঝা যাবে না, পোস্ট হলে বোঝা যাবে।
অরিন | 161.65.237.26 | ০৮ জানুয়ারি ২০২১ ০২:৪৭
তাদের আঠেরো হলে এইচ৪ থেকে বেরিয়ে যাবে। তখন হাই স্কুল বা আন্ডারগ্র্যাডে তাদের ভিসার জন্য অ্যাপ্লাই করতে হবে। আবার সেই ভিসার চক্কর পেরিয়ে এইচ১ এর জন্য অ্যাপ্লাই করতে হবে, এইচ১ থেকে গ্রীণ কার্ড করতে হবে। অথচ হয়ত এলিমেন্টারি থেকে এখানেই পড়াশুনো করছে। গ্রীণ কার্ড অ্যাপ্লাই করার পরেই এখন বছর দশেক লাগছে, তার আগে কোম্পানি গ্রীণ কার্ড অ্যাপ্লাই করতেও সময় লাগায়। দেশি আইটি হলে তো কথাই নেই 5 বছর ৩৬৪ দিনের আগে অ্যাপ্লাই করবে না।
হঁ্যা, যারা এখনও ভিসায় কিন্তু ছানাপোনা দেশে হয়েছে।
বড়েস তোমার ছানাপোনার বয়স কি আঠেরোর কাছাকাছি? নাহলে বুঝবে না কেন এই টেনশন। আঠেরো হলে তাদের নতুন ভিসা লাগবে, পড়াশুনোর কি হবে? তাদের ভবিষ্যতের কি হবে?
এইটা বুঝিনি। লিগ্যাল ইমিগ্র্যান্টদের এদেশে জন্মানো ছেলেমেয়ে তো লিগ্যাল সিটিজেন। তুমি কি বলছ, যারা এদেশে জন্মায়নি এবং এখনও বাবা-মার সূত্রে গ্রিন কার্ড পায়নি?
স্টেসি আব্রামসকে চেনার মতন ক্রেডেনশিয়াল আমার নেই। তবে আজেবাজে পারসেপশান দূর করার একটা সেল তৈরীর কথা কালকেই একজন বললো। আর সিলিকন ভ্যালির সর্বেসর্বারা যদি গুগল সার্চ না করতে পারে, তাহলে ইন্টেলেকচুয়াল না হয়ে বাকিটাই তাদের জন্য বরাদ্দ থাকুক।
নন ইমিগ্র্যান্ট ছাত্রদের জন্য F1 ভিসা আছে না ? H4 থেকে F1 ট্রান্সফার করা তো অতটা কঠিন হওয়া উচিৎ নয় , অবশ্য তারপর আবার সেই H1 এর চক্করে পড়তে হবে
অবশ্য হতে পারে আমি বিষয় টাই ঠিক মতো বুঝিনি
বড়েস তোমার ছানাপোনার বয়স কি আঠেরোর কাছাকাছি? নাহলে বুঝবে না কেন এই টেনশন। আঠেরো হলে তাদের নতুন ভিসা লাগবে, পড়াশুনোর কি হবে? তাদের ভবিষ্যতের কি হবে?
কিন্তু অন্যদিকে ইল্লিগাল ইমিগ্রেন্টের ছানাদের জন্য আইন ইত্যাদি। এটা হওয়া উচিত কিন্তু আগেরটাও অবিলম্বে হওয়া উচিত।
ডেমরা ডাকা নিয়ে মাতামাতি করে কিন্তু অন্যটা নিয়ে নয়।
ইন ফ্যাক্ট, ভিসাদের ফ্যামিলি নিয়ে যা হয় খুবই আনজাস্ট, ইমিডিয়েটলি বদলানো দরকার।
ইন্ডিয়ান এমব্যাসির কোন স্টেটমেন্ট এসেছে এই নিয়ে? এ তো ভারি বাজে ব্যাপার!
@অরিণ, গোরক্ষকরা এদেশে এসে ট্রাম্পকে রক্ষা করবে সেটাই তো স্বাভাবিক।
ন্যাড়াদার লাস্ট পোস্টটা ট্যান গেল।
স্টেসি আব্রামসকে চেনার মতন ক্রেডেনশিয়াল আমার নেই। তবে আজেবাজে পারসেপশান দূর করার একটা সেল তৈরীর কথা কালকেই একজন বললো। আর সিলিকন ভ্যালির সর্বেসর্বারা যদি গুগল সার্চ না করতে পারে, তাহলে ইন্টেলেকচুয়াল না হয়ে বাকিটাই তাদের জন্য বরাদ্দ থাকুক।
বড়েসের সঙ্গে স্টেসি এব্রামসের আলাপ আছে? "ভোট দিন, ভোট দিন" না বলে ওনাকে "সার্চ করুন, পারসেপশন তাড়ান" ক্যাম্পেন চালু করতে বললে বোধহয় সুফল তাড়াতাড়ি মিলবে।
ওয়েস্ট ভার্জিনিয়ার এক সদ্য নির্বাচিত কংগ্রেসম্যান ও ছিল গতকালের তান্ডব এ , NBC ওয়েবসাইট এ ডিটেলস আছে
আমেরিকার সর্ষের মধ্যে ভূত। এই লোকগুঋও যদিদৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হয়, এর পর আরো দুর্দিন আসছে।
"The politically-connected son of a Brooklyn Supreme Court Judge was among the band of Trump-supporting marauders who ransacked the U.S. Capitol building on Wednesday.
Dressed in fur pelts and a bullet proof vest, Aaron Mostofsky joined an early wave of rioters who swarmed the halls of Congress, forcing lawmakers to evacuate before certifying Joe Biden's election victory. He can be seen in several photos outside the Senate chambers, holding a wooden stick and a police riot shield, alongside a man carrying a Confederate flag."
রিটেল গ্যাসের দাম কমেছে ওবামার আমলের শেষের দিকে। একটু সার্চ করলেই তো পাওয়া যায়।
ইলেইন চাও তো রিজাইন করেছে। মিচ ম্যাকোনেল এই দুঃখে পলিটিক্স ছেড়ে দিলেই তো পারে।
এরা ট্রাম্পের থেকেও খারাপ। কোনও প্রয়োজন নেই ট্রাম্পকে সরানোর এই দুসপ্তাহের জন্য। শুধু যেন যুদ্ধ টুদ্ধ না শুরু করতে পারে সেইটা দেখতে হবে, আর ২০ তারিখে আবার মাগারা যাতে না ঝামেলা পাকাতে পারে, সেইটার জন্য আগে থেকে পুলিশ মোতায়েন করা দরকার।
@সম্বিৎ - ফলোআপ টার জন্য থ্যাংক ইউ
আমারও বোঝায় একটু ভুল ছিল ....আপনি মিডিয়ান হাউসহোল্ড ইনকাম বলতে চেয়েছেন আর আমি ধরে নিয়েছি ডেইলি / মিনিমাম ওয়েজ
ত এখন যদি কেউ ক্লেম করে এই উর্ধগতি ওবামা আমলের পলিসি-র সুফল , ট্রাম্প এর পলিসি আলাদা করে বা নতুন করে তাতে অবদান রাখে নি সেটা কেন viable নয় ?
সাধারণ মধ্যবিত্ত অবশ্যই এতো কিছু ভাববে না (যদি না ইকোনোমিস্ট হয় :) ), কিন্তু সেভাবেও দেখতে গেলে পার্সেন্ট অফ ইনক্রিমেন্ট এত সিগনিফিকেন্ট নয় .... আমি অন্তত দশ জন কে জানি যাদের aparent ওয়েজ বাড়া সত্ত্বেও সাইড / এক্সট্রা ইনকাম এর ধান্দা করতে হয়েছে
এনেকডোটাল ? অবশ্যই কিন্তু কিছু একটা জেনারেল ট্রেন্ড সম্ভবত ইন্ডিকেট করে
"গোটা হেলথ কেয়ার সিস্টেম আর প্রসেস টা ডেলিবারেটলি ভয়ানক কমপ্লিকেটেড করে রাখা হয়েছে যাতে লোকে হয় হাল ছেড়ে দেয় অথবা ল ইয়ার ভাড়া করে মেজর কেস এর জন্য"
এতে করে যে সাধারণ মানুষের বিশেষ সুবিধে হয়েথে বা তাঁরা প্রাথমিক রোগ যাতে না হয় তার প্রতিষেধক বা লাইফস্টাইল বদলানোর দিকে ঝুঁকেছেন সেটা কিন্তু হয়নি। আমেরিকার একেকটি প্রদেশে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা যে কি সাংঘাতিক নড়বড়ে তার প্রমাণ আপনাদের দেশের কোভিড নিয়ন্তণ।
@পলিটিশিয়ান, :-), আজকে টুইটারে পড়লাম এক ভদ্রলোক খেদোক্তি করেছেন এ বছর ট্র্যাভেল রেস্ট্রিকশনের দরুন বাধ্য হয়ে আমেরিকাকে নিজের দেশেই ক্যু করাতে হল।
ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির সঙ্গে বিলিং এরর নিয়ে এত সময় ব্যয় করতে হয় মাঝে মাঝে কুড়ি বাইশ টাকার জন্যে মনে হয়, নট ওয়ার্থ ইট। যেকোন কোম্পানির ফোন সাপোর্ট এত খারাপ হয়ে গেছে ভাবা যায়না। প্রথমে তো আধঘন্টা-পঁয়তাল্লিশ মিনিট ব্যয় করতে হবে ফোন নাম্বার খুঁজে বের করতে। তারপরে দশ মিনিট যাবে তিনবার অপশন শুনে, বুঝে ঠিক অপশন বাছাই করতে। তারপর গান শোনা।
@সম্বিৎ - ফলোআপ টার জন্য থ্যাংক ইউ
আমারও বোঝায় একটু ভুল ছিল ....আপনি মিডিয়ান হাউসহোল্ড ইনকাম বলতে চেয়েছেন আর আমি ধরে নিয়েছি ডেইলি / মিনিমাম ওয়েজ
ত এখন যদি কেউ ক্লেম করে এই উর্ধগতি ওবামা আমলের পলিসি-র সুফল , ট্রাম্প এর পলিসি আলাদা করে বা নতুন করে তাতে অবদান রাখে নি সেটা কেন viable নয় ?
সাধারণ মধ্যবিত্ত অবশ্যই এতো কিছু ভাববে না (যদি না ইকোনোমিস্ট হয় :) ), কিন্তু সেভাবেও দেখতে গেলে পার্সেন্ট অফ ইনক্রিমেন্ট এত সিগনিফিকেন্ট নয় .... আমি অন্তত দশ জন কে জানি যাদের aparent ওয়েজ বাড়া সত্ত্বেও সাইড / এক্সট্রা ইনকাম এর ধান্দা করতে হয়েছে
এনেকডোটাল ? অবশ্যই কিন্তু কিছু একটা জেনারেল ট্রেন্ড সম্ভবত ইন্ডিকেট করে
অরিনের লিংকটা চোখ বোলালাম। আমেরিকান স্টেট যে সারভাইল্যান্স স্টেট সেটা সবাই জানে। তা ডেমোক্র্যাটরা কি এ ব্যাপারে রিপাবলিকানদের চেয়ে বেটার? স্নোডেনকে ট্রাম্প বা ওবামা কেউই পার্ডন করে নি। আর কেরী আর বিদেন তো অন্যান্য দেশকে ধমকেছিল, স্নোডেনকে আশ্রয় দিলে মজা দেখিয়ে দেবে বলে।
aka র লাস্ট কমেন্ট টা দেখে মনে পড়ল
কয়েক বছর আগে flu ভ্যাকসিন এর জন্য স্থানীয় ক্লিনিক চল্লিশ ডলার বিল করলো , আমি ফোন করে বললাম পয়সা দিতে হবে কেন ? ইন্সুরেন্স তো ১০০% কভার করবে , ক্লিনিক বললো ঠিক কথা কিন্তু এটা হলো অ্যাডমিন ফী ।...আমি বললাম তাহলে তো বাইরে থেকে ওয়ালগ্রিনস এ কুড়ি ডলার এ হয়ে যাবে আপনাদের কাছে যাবো কেন ।..প্রচুর বাওয়াল করার পর ফী টা ওয়েভ করল
পয়েন্ট টা হলো এই সামান্য বিষয়ের জন্য যা টাইম আর এনার্জি খরচ করতে হলো ভাবা যায় না ,
প্রতিবার কোনো ব্লাড ট্রাস্ট হলে আগে ইন্সুরেন্স কে ফোন করতে হয় যে ল্যাব এ টেস্ট হবে সেটা নেটওয়ার্ক এ আছে কিনা .... এমনও হয়েচে থ্রি ওয়ে কল করে ইন্সুরেন্স আর মেডিকেল প্রোভাইডার এর ডিসপিউট মেটাতে হয়েছে .... ইদানিং তও একটু স্ট্রিমলাইনড হয়েছে অনলাইন ইত্যদি সুবিধার ফলে
গোটা হেলথ কেয়ার সিস্টেম আর প্রসেস টা ডেলিবারেটলি ভয়ানক কমপ্লিকেটেড করে রাখা হয়েছে যাতে লোকে হয় হাল ছেড়ে দেয় অথবা ল ইয়ার ভাড়া করে মেজর কেস এর জন্য