আর এত এত সাধুভাষা সহযোগে বিজ্ঞান ও বেশ কঠিন, মানে যারা শুনছে তারা যদি চলিত বাংলায় সড়গড় হয়, তাহলে এই অবহিত, প্রণিধানযোগ্য, অভিনিবেশ--- এইরকম সব শব্দ সহযোগে আলোচনা শুনলে ... ইয়ে মানে একটু ঘাবড়ে যেতে পারেন। :-)
জ্যোতিঃপদার্থবিদ্যা। ওঃ, টাইপো ছিল
ছবি ছাড়া, ডায়াগ্রাম ছাড়া, শুধু বলা ও শোনার উপরে ভিত্তি করে বিজ্ঞানের কোনো বিষয় বোঝানো যে কী কঠিন, কী কঠিন কাজ! অত্যন্ত কঠিন। তার উপরে সে যদি জ্যোতিঃপাদর্থবিদ্যার কিছু হয়, তাহলে তো আর কথাই নেই।
দাদার তো বুকে স্টেন্ট বসেছে শুনলাম।
অরিনদা শুনলে খুশি হবেন আমি নীচের চকলেটটা কিনে থাকি। আর আমার মতো, ইয়ে যাকে বলে, একটু কিপ্পুস লোক, ওটা 1.40 ডলারে কিনে থাকি :)
সুকির টই দেখে মনে পড়ল। নেহাত ভ্রমণ বিষয়ক নয় বলে ওখানে লিখলাম না। চকলেট - তক্কে তক্কে থাকুন। এই ধরুন ফ্রেশ মার্কেটে - উইরোপীয়ান চকলেট ডালি সাজিয়ে বসে আছে। কিনতে গেলে মনে হবে এয়ারফেয়ারটাও দামে ইনক্লুডেড। ভালো কথা। আমি ছাব্বিশ তারিখে সকালে গিয়ে চল্লিশ ডলারের জিনিস সাড়ে আট ডলারে কিনে আনলাম। বললে বিশ্বাস করবেন না, স্বাদ এক্কেরে একই রকম, এক দিন আগে কিনলেও যেমন হত, ঠিক তেমনই :)
তবে মানতেই হবে, ঐ রকম জিনিস আটলান্টা গেলেও পাওয়া সহজ হত না, কাজেই দাম তো হাঁকবেই। আর এবছর স্যামস ক্লাবেও ক্রীসমাস স্পেশাল কিছু নতুন চকলেট এনেছিল - গোডিভা যেমন - ভালো দেখতে কেকও এনেছিল, নেহাত মিঠুদি বারণ করল।
কাসুন্দিটা তো রসগোল্লার সঙ্গে থাকা উচিত ছিল।
আহা। ফিসফ্রাই দেখে চোখ জুড়িয়ে গেল।
রেসিপিটা দেবেন নাকি?
হুম্ম, সেই দেখে সক্কাল সক্কাল হেঁটে এলাম।
দাদার নাকি হার্ট অ্যাটাক হয়েছে?
বাংলাদেশের একটি হিন্দু চরিত্র নিয়ে চমৎকার ছবি "অনিল বাগচীর একদিন"।
'পাক সার জমিন সাদ বাদ'- খুবই টাচিং, শক্তিশালী লেখা। ঐ উপন্যাস-টি লেখার জন্য হুমায়ুন আজাদ-এর ওপর চাপাতির কোপ পড়ে ।
b, যাদবপুরেরটার নম্বর হল +91 90511 52417.
আচ্ছা শ্রমজীবী ক্যানটিনের কোনো নম্বর বা কনট্যাক্ট ইত্যাদি আছে?
গুরুর পুরনো বইমেলার টইগুলো থেকে সমস্ত ছবি উড়ে গেছে। মানে, ইনভ্যালিড হয়ে দেখা যাচ্ছে না। ওগুলো ফেরানোর কোনো উপায় আছে? লসাগুদা?
ফিসফ্রাই যখন ভাজবেন তখনই না হয় ছবি দেবেন।
রসগোল্লার চেয়ে ফিসফ্রাই দেখতেও ভাল, খেতেও ভাল।
তবে এটা বেশ অনেক দিন আগের লেখা, আর সবকিছুই পুরোপুরি সত্য কিনা সেটা আমি জানি না।
@aranya বাংলাদেশের সংখ্যা লঘু হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের ডিটেলে বর্ণিত আছে 'পাক সার জমিন সাদ বাদ' উপন্যাসে। হুমায়ুন আজাদের লেখা।
এতেও হল না, এরপরে না হয় কালাকাঁদের ছবি দিয়ে দেব। এখন ফ্রিজে শুকোচ্ছে। আর ফিসফ্রাইটা আমি ভাজি নি, ওটা দেব না। থাক জনকল্যাণের কথাও ভাবতে হবে তো।
আকা'র এই রসগোল্লা নিয়ে ঘ্যাম নেওয়াটা কমসেকম দশ বছরের পুরোনো। এবার নতুন কিছু দাও।
খবর পড়লাম পাকিস্তান সরকার বলেছে ক্ষতিগ্রস্ত মন্দিরটি সরকারী অর্থে সারানো হবে।
ভারতে যদি এরকম হত।
https://fs.blog/2013/02/an-old-argument-against-writing/#
অভিষেকবাবুর বক্তৃতা দেখতে দেখতে প্লেটো আর ফিড্রাসের কথাটা মনে পড়ল। সক্রেটিসের ভাষ্যে
You know, Phaedrus, that is the strange thing about writing, which makes it truly correspond to painting. The painter’s products stand before us as though they were alive. But if you question them, they maintain a most majestic silence. It is the same with written words. They seem to talk to you as though they were intelligent, but if you ask them anything about what they say from a desire to be instructed they go on telling just the same thing forever
লেকচারটা ভারি ভাল।
রসগোল্লা হবে না, কিন্তু পরের বার কাঁচাগোল্লার ছবি দেবো আমি।
এই যারা বিদেশ বিঁভুইতে থাকেন, আর রসগোল্লা বলতে বোঝেন বাংলাদেশি দোকানের রসে চোবানো কাঁচাগোল্লা তাদের জন্য বড় কষ্ট হয় বুঝলেন।
আর কি করবেন ছবিই দেখুন।
কাগজ খুলেই দেখলাম পাকিস্তানে হিন্দু মন্দির ভাঙার খবর। এ জিনিস চলতেই থাকে - সংখ্যালঘুদের ধর্মস্থান ভাঙচুর, সম্পত্তি লুন্ঠন, মেয়েদের অপহরণ, জোর করে ধর্মান্তর, ধর্ষণ । গুরুতে বিপ্লব লিখেছেন কদিন আগে , বাংলাদেশের চাকমা মেয়ে লাকিংমে-র পরিণতির কথা
ইসলাম শান্তির ধর্ম একথাও বলেছেন অনেকে, আশা করি সেটা শুধু লিপ সার্ভিস নয়।
পাকিস্তান, বাংলাদেশের সংখ্যাগুরু মুসলিম সাধারণ মানুষ সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচার সম্পর্কে কী ভাবে, জানতে ইচ্ছা করে।
অভিজিৎ, ওয়াশিকর রহমান - ব্লগারদের যখন একের পর এক মারা হচ্ছিল,কেউ লিখেছিলেন যে দেশের বেশির ভাগ লোকের নীরব সমর্থন না থাকলে হত্যাকারীরা এত সাহস পায় না। সে পর্যবেক্ষণ ভুল হলেই খুশি হব।
স্মারক বক্তৃতা কোথায় শোনা যাচ্ছে?