&/ | 151.14.***.*** | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০৬:৩৩469607আর্থ ফেয়ারে তো বেশিরভাগ জিনিসই পরিবেশ-বান্ধব আর নানা ঝামেলাফ্রী বলে দাবী করে। ওদের যে জিনিসটা সবচেয়ে ভালো লাগে সেটা হল লুজ কিনতে পারা যায়, নিজের ইচ্ছেমতন পরিমাণ। নানারকম বাদাম, চাল, নানাধরণের ডাল-সবই।
kk | 97.9.***.*** | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০৬:৩১469606অভ্যু, তাহলে অন্যটার নাম কি বিধুশেখর? ;-)
Abhyu | 47.39.***.*** | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০৬:১৮469605কেকে, তোমার বাড়ি গিয়ে একবার খেয়ে আসব।
আর আপাততঃ ফুল ফ্যাট দুধ দিয়েই ছানা বানাব। তবে দাম বেশি না পড়লে বা খেতে ভালো হলে আমি অর্গ্যানিক, ফেয়ার ট্রেড ইত্যাদি খুবই সাপোর্ট করে থাকি। চিকেনের ক্ষেত্রে তো আমি লোকালি গ্রোনই কিনি (&/, দেখো আর্থ ফেয়ারে আজকাল খুব বড়ো বড়ো করে লেখা থাকে যে ওরা লোকাল মাংস বিক্রি করে)। মুরগী ও তার ডিমের ক্ষেত্রে নিজে চরে খাওয়া জিনিসই সবচেয়ে স্বাদু।
আর, কখনো পেলে ছানা বানরের রস ট্রাই করার ইচ্ছে আছে :)
&/ | 151.14.***.*** | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০৬:০১469604একা কুম্ভ। ঃ-)
অপু | 2409:4060:2090:9e6b::1c7e:***:*** | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০৬:০০469603এবারের লিলুয়া ব ইমেলায় গুরুর স্টলে আমি
Apu | 2409:4060:2090:9e6b::1c7e:***:*** | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০৫:৫৯469602
&/ | 151.14.***.*** | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০৫:৪৮469601কিন্তু ওই দিকশূন্যপুর কমুনিটিতে সবচেয়ে বড় সীমাবদ্ধতা হল ছেলেপিলে যদি অ্যাস্ট্রোফিজিক্স বা পার্টিকল ফিজিক্স বা মলিকুলার বায়োলজি বা নিউক্লিয়ার এঞ্জিনিয়ারিং বা স্পেস এক্সপ্লোরেশন বা এইরকম কিছু করতে চায়, সেখান থেকে তাকে বা তাদের চলে যেতে হবে। গিয়ে পড়তে হবে মহাপৃথিবীর জনারণ্যে। সেইসব জনারণ্যে আর উপায় নেই, সেখানে যা অ্যাভেইলেবল তাই খেতে হবে, তাই পরতে হবে, অন্যান্য আনুষঙ্গিক সবকিছুও করতে হবে। অর্থাৎ বৃহত্তর জ্ঞানবিজ্ঞানচর্চার ক্ষেত্রে উপায় নেই। এক যদি না, ওই "দিকশূন্যপুর" দিকে দিকে প্রতিষ্ঠিত হয়।
&/ | 151.14.***.*** | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০৫:৩৬469600গুড় বলতে মনে পড়ল এককালে নাকি গৌড়বঙ্গের আখ ছিল দুনিয়ার সেরা, সেই আখ থেকে যে রস হত সেই রস জ্বাল দিয়ে টলটলে সোনালি গুড় তৈরী হত। অতি চমৎকার। (যেসব কালচে বিশ্রী চিটেগুড় আমরা দেখি, সেরকম মোটেই না।) সেইরকমের ভালো গুড় এখনও পাওয়া যায়, তবে খুব মহার্ঘ্য। অবশ্য সেইকালেও হয়তো মহার্ঘ্যই ছিল সেকালের হিসেবে। নামকরা জায়্গার নামকরা জিনিস বলে কথা।
পলিটিশিয়ান | 2603:8001:b143:3000:ccd6:9b10:3755:***:*** | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০৫:৩৪469599গল্প শুনেছিলাম কোন একটা প্রাণীর পেছনের মাংস কেটে নিলে সেটা নাকি আবার গ্রো করে। তাহলে পুরো প্রাণীটাকে না মেরে মাঝে মাঝে মাংস খাওয়া যায়।
আমার কেসটা একটু দুর্যোধনের মত। জানামি অধর্মং ন চ মে নিবৃত্তিঃ। মাংস ছাড়া পেরে উঠি না।
&/ | 151.14.***.*** | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০৫:৩০469598স্বাদ
আমাদের এখানে কোরিয়ান দোকানে চমৎকার মুড়ির মোয়া পাওয়া যায়, :-)
&/ | 151.14.***.*** | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০৫:২৮469596চালের গুঁড়োর পিঠে দেখেছি, কিন্তু মিষ্টি স্বাদা আনতে গেলে মিষ্টি তো যোগ করতে হত। চিনি বা গুড়।
kk | 97.9.***.*** | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০৫:২৬469595অরিন,
ঠিক ঠিক। চালের গুঁড়োর মিষ্টি বলতে মনে পড়লো, আমার খুব 'মোচী' বানাবার ও খাবার ইচ্ছে আছে। সাহস করে নেমে পড়তে হবে একদিন :-)
dont-like-tofu | 54.37.***.*** | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০৫:২৫469594টোফু ! ইয়াক ! অখাদ্য অস্বাস্থ্যকর খাবার
&/ | 151.14.***.*** | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০৫:২১469593হ্যাঁ, কেকে, খালবিল থেকে ছাঁকা দিয়ে নিজে ধরত প্রফুল্ল। ভবানী ঠাকুর তো দিতেন না। কিন্তু যখন দেখলেন ও এইভাবে মাছ আনে একাদশীতে, তখন আর বারণ করলেন না। ঃ-)
@kk, ভাল রেসিপি দিয়েছেন। এছাড়াও সাবেক দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া, পূর্ব এশিয়া, চীন এমনকি আমাদের বাংলাতেও দুধের চাল / চালের গুঁড়ো, ডাল, আর গুড় দিয়ে আমরা নানান রকম মিষ্টি তৈরী করার একটি প্রথা রয়েছে।
&/ | 151.14.***.*** | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০৫:১৯469591ঈশ, এককালে আমার এইরকম সব আকাশকুসুম দিকশূন্যপুর টাইপ কল্পনা ছিল। নদীর তীরে একটি প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ কমুনিটি তৈরী করা। সেখানে অনেক ভালো ভালো পুকুর দিঘিও থাকবে। খাবারদাবার প্রায় সবই লোকাল, ধানগম থেকে আরম্ভ করে বহুরকমের ডাল, নানাধরণের শাকসবজী, ফলফলারি সবই সেখানের জমিতে হয়। প্রতিটা বাড়ির ছাদে ঢালু একটা অংশ, সেখানে বৃষ্টির জল সংগ্রহ ও পরে ঢাকা একটা জায়গায় ধরে রাখার ব্যবস্থা। সেই জল পরে বাগানে বা ক্ষেতে দেওয়া হয় শুখা মরসুমে। তাছাড়া সোলার প্যানেল সব বাড়ির ছাদে। লোকজন কিন্তু নিরামিষ ছাড়াও পুকুর দিঘি নদীর মাছ খান, পালেপার্বনে মাংসও খান। কিন্তু লিমিটেড।
কারণ বেগুন লঙ্কা টম্যাটো এইসবের মূল সুবিধা হল এগুলো পুরো জীবটাকে নাশ করে না, অংশ তুলে আনা হয়। পরে গাছে নতুন বেগুণ লঙ্কা ইত্যাদি হয়, গাছটা তো মরে না। পাঁঠা বা গরু বা মুরগী খেতে চাইলে সেই সুবিধে তো নেই, গোটা জীবটিকেই মেরে তারপরে খেতে হবে। মাছের ক্ষেত্রে জল থেকে তুললেই মাছ মরে যায়, সেক্ষেত্রে তবু একটা লজিক আছে। যে মরেই তো যেত, খাওয়া হলে তবু নষ্ট হল না। অন্য সব স্তন্যপায়ী প্রাণীর ক্ষেত্রে সেটা নেই। তবু পালে পালে ছাগল ভেড়া মুরগী পোষাই বা তবে কীসের জন্য? যদি নাই খাওয়া হল? সেইজন্যে ঐ দিকশূন্যপুরে অল্প সংখ্যায় পোষা হবে, তাতে পরিবেশও রক্ষা পাবে। জীবগুলোরও খাঁচায় আটকে কষ্ট হবে না। ওখানে অধিকাংশ লোক এমনিতে নিরামিষ খেলেও উৎসবের সময় যখন গণ-আহারের আয়োজন হবে, তখন আমিষ খাবেন, সেই রেড ইন্ডিয়ানদের মতন, যারা শিকার করে সকলে মিলে রান্না করে খেত শিকার, খাবার আগে প্রার্থনা করত যেন দোষ না নেয় সেই শিকারের আত্মা, কারণ শিকারীদের তো খেতে হবে বাঁচার জন্য! সে যেন রাগ না করে, আগামী বসন্তে নতুন জন্ম নিয়ে যেন ফিরে আসে।
অনেকটা রিচুয়ালের মত।
অভ্যু, এটা দেখতে পার,
https://www.veganricha.com/category/indian-sweet/page/2/
এই ভদ্রমহিলা বেশীর ভাগ "অবাঙালী" মিষ্টির রেসিপি দিয়েছেন, মনে হয় বাঙালী মিষ্টিতে চালিয়ে দেওয়া যাবে |
ছানার কথা যদি ভাব, বাজার চলতি সফট টোফু হল আমাদের ছানার সাবস্টিটিউট | তা সে সোয়াবিন কিনে এনে বাড়িতেও করা যায়, তবে বিস্তর হ্যাপা। তার চেয়ে চীনে/এশিয়ান দোকানে সফট টোফু সহজ | কিন্তু টোফু তো আবার এখানে অনেকে পছন্দ করেন না .... ;-)
kk | 97.9.***.*** | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০৫:০৬469589ভবানী বাবু মাছ খেতে বলেননি তো। প্রফুল্ল তাঁর অবাধ্য হয়ে একাদশীতে মাছ খেতো। গোবরার মা হাট থেকে মাছ না আনলে নিজেই খালবিলে ছাঁকা দিয়ে ধরতো। এই দেখেশুনে ভবানীবাবু আর আপত্তি করলেন না। তাই নয়?
kk | 97.9.***.*** | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০৫:০৩469588অভ্যু,
ফুল ফ্যাট কোকোনাট মিল্ক দিয়ে পায়েস খুবই ভালো হয়। কাজু ও খেজুর গরম জলে ভিজিয়ে রেখে একসাথে বেটে তাই দিয়ে পাটিসাপ্টার পুর, লবঙ্গলতিকার পুর, এমনকি কালাকাঁদও বেশ হয়। রসোগোল্লা সন্দেশ ইত্যাদির কথা অবশ্য বলতে পারছিনা।
&/ | 151.14.***.*** | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০৪:৫৯469587এই খাবারদাবাড়ের সিম্প্লিফিকেশনের ব্যাপারে(যেখানে কিনা পরিবেশও রক্ষা হয়) প্রফুল্লর মা আর ভবাণী পাঠকের তুলনা নেই। প্রফুল্লর মা বলত দুটি চাল ফুটিয়ে আর দুটি বেগুন পুড়িয়ে নিলেই হল। ঘরে নুন আছে, গাছে কাঁচালংকা আছে। এতেই ঢের কুলোবে। আর ভবানীবাবু শিক্ষা ও সাধনার সময় তো একটি বছর প্রফুল্লকে ভাত, ঘী, সৈন্ধব লবণ আর শাকসব্জীসেদ্ধ আর একাদশীতে মাছ খাইয়ে রাখলেন। সেই মাছও প্রফুল্ল দিঘি বা পুকুর বা নদী থেকে ছাঁকা দিয়ে ধরত। :-)
সব নন-ডেয়ারী মিল্ক এক রকম নয়। বাঙালী কায়দায় মিষ্টি করতে গেলে মনে হয় সয় মিল্ক, কোকোনাট মিল্ক, রাইস-মিল্ক এইগুলো ব্যবহার করা যেতে পারে।
Abhyu | 47.39.***.*** | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০৪:২৫469585আচ্ছা অরিনদা বা অন্য কেউ, এই নন-ডেয়ারী মিল্ক দিয়ে কি পায়েস, ছানা/মিষ্টি যেমন আমরা বাড়িতে বানাই সে সব হবে? আমি তো ফুলফ্যাট মিল্ক গরম করে ছানা বানিয়ে সন্দেশ বানাই বাড়িতে, সে জিনিস নন-ডেয়ারী মিল্কে ভালো দাঁড়াবে? কেউ ট্রাই করে দেখেছে?
@s:
(1) "ভেগান কার্বনফুটপ্রিন্ট হিসাব করার সময় সাধারণত এই হিসেবগুলো করা হয় না। ক্যাটল ফার্মিং আর কার্গো শিপের তুলনামূলক কোনো হিসেব দেখতে চাই।"
সেটা দেখার আগে একটা চার্ট দেখুন, এটাতে খাবারের সাপ্লাই চেন শুদ্ধ কার্বন ফুটপ্রিন্ট দেওয়া আছে।
একটা ব্যাপার বোঝা যাচ্ছে যে শাকশবজি, বাদাম, ডাল, ইত্যাদির তুলনায় মাংস (গরু/ভেড়া/ছাগল), মাছ ইত্যাদির কারবন ফুটপ্রিন্ট অনেকটাই বেশী, সাপ্লাই চেনের ব্যাপারটা ধরেও | এবার ধরুন শিপিং এর যে কথাটা আপনি লিখেছেন, তাতে অনস্বীকার্য যে বড় শিপিং কনটেনারগুলোর সাংঘাতিক রকমের কারবন ফুটপ্রিন্ট - কিন্তু সেগুলোতে শুধুই শাকসবজি এক দেশ থেকে আরেক দেশে ট্রানসফার করা হয় না, আরো অনেক কিছু যায় - তার মধ্যে অবশ্যই গরু প্রভৃতি প্রাণী, মিল্ক পাউডার ইত্যাদি নানারকম পণ্য বহন করা হয়, তাহলেও সব মিলিয়ে ১০% গ্লোবাল কার্বন ফুটপ্রিন্টের কাছাকাছি এদের তরফ থেকে আসে, সে পরিমাণ কিছু কম নয়। আপনি যেভাবেই দেখুন, ট্রানসপোরটেশন জনিত কারবন এমিশন কিন্তু ততটা নয়। বছর দশেক আগে ক্রিস ম্যাথিউসরা দেখিয়েছিলেন যে মাংস খাবার তুলনায় মাংস ট্রানসপোরটেশন থেকে অনেক কম এমিশন হয় (পেপার সূ্ত্র: https://pubs.acs.org/doi/pdf/10.1021/es702969f), তো সেখানে তাঁরা বলেছিলেন,
"We estimate the average household’s climate impacts related to food to be around 8.1 t CO2e/yr, with delivery “food-miles” accounting for around 0.4 te CO2e/yr and total freight accounting for 0.9 t CO2e/yr."
FAO'র GLEAM মডেল, এদের চার পাঁচ বছর পরে করা গ্রীনহাউস এমিশন দেখাতে গিয়েও প্রায় একই কথা বলে (দেখুন: http://www.fao.org/gleam/results/en/#c303615)
"লোকালি গ্রোন জিনিসপত্র খেতে, তাহলে মিডওয়েস্টে শীতকালে ভেগান হয়ে বাঁচা যাবে না।"
লোকালি গ্রোন জিনিসপত্র খেতে গেলে সিজনে যা পাবেন সেটুকু সেই ভাবে খেলে মনে হয় না খুব অসুবিধে হবে | তবে একটু flexible হতে হবে এই যা (দেখুন, https://www.thespruceeats.com/midwestern-seasonal-fruits-and-vegetables-2217161)
"এছাড়া আরো অন্য সমস্যা আছে। ভেগানদের মধ্যে অ্যামন্ড মিল্কের পপুলারিটি কিভাবে ক্যালিফোর্নিয়ার খরা সমস্যা আরো বাড়িয়ে তুলছে সেটা সবাই জানেন।"
anandaB | 50.125.***.*** | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০৩:১৫469582@সম্বিৎ , ব্যাপক কালেকশন , কিছু শোনা কিন্তু অধিকাংশই নয় ..... অসংখ্য ধন্যবাদ বছরের শেষ দিনে এরকম উপহারের জন্য
যদি কখন কোনোদিন সামনাসামনি মোলাকাত হয় খাওয়া পাওনা রইলো :)
এখানে সকলকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা , সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন
সম্বিৎ | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০১:৪৮469581কেসি, আনন্দবাবু, রঞ্জনদা, বিবাবু প্রমুখ যাঁরা সঙ্গীতপ্রেমী - বিশেষতঃ পাকা গানা যাঁরা পছন্দ করেন, তাঁরা যদি এখনও সন্ধান না পেয়ে থাকেন তাহলে ইউটিউবের এই চ্যানেলটা সাবস্ক্রাইব করতে পারেন। অজস্র মণিমুক্তো।
https://youtube.com/c/bileydeb
অভিমন্যু আমার তুতো ভাই। নিজে সারাজীবন - তিন-চার বছর বয়েস থেকে - এই নিয়েই আছে। তার ওপর নিজের বাবার খাজানা পেয়েছে - 1961 সাল থেকে সংগ্রহ করা।
&/ | 151.14.***.*** | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০১:১৫469580আরে ত্তাইত্তো!!!! নতুন দশক এসে গেল!
" না আ ই না আ ই ভয় হবে হবে জয়" তারপরে যেন কী? ঃ-)
অরিন | 161.65.***.*** | ০১ জানুয়ারি ২০২১ ০১:১৩469579নতুন বছর, নতুন দশকের প্রথম বছর শুরুর প্রাণভরা শুভেচ্ছা সবাইকে!
সবাইকে নতুন বছরের অনেক অনেক শুভেচ্ছা , সবাই ভালো থাকুন, অন্যদের ভালো রাখুন, আগামী দিনেও যেন আমরা একসাথে ভাটাতে পারি। জয় গুরু।